বিশ্বের সামরিক ইতিহাসে নেপোলিয়ান বোনাপোর্টের নাম অনেক আলোচিত। পাশ্চাত্যের কথিত ঐতিহাসিকরা সব সময় নেপোলিয়নের সামরিক দক্ষতার প্রশংসা করে থাকে। তাকে নিয়ে লেখা হয়েছে অজস্র বই। কিন্তু এত হাজারো বই লেখা হলেও মুসলিমবিদ্বেষী ঐতিহাসিক নামধারী কলম সন্ত্রাসীরা সব সময় নেপোলিয়ানের সম্মানিত দ্বীন ইসলাম গ্রহণের তথ্যটি গোপন করে থাকে। তারা বিশ্বকে জানতে দিতে চায় না যে, নেপোলিয়ান মুসলমান হয়েছিলো।
ঐতিহাসিক তথ্যমতে, নেপোলিয়ন বোনাপার্ট ১৭৯৮ সালে মিশরের কায়রোর জামে আজহার মসজিদে সম্মানিত দ্বীন ইসলাম গ্রহণ করেছিলেন বলে জোরালো মত রয়েছে। দ বাকি অংশ পড়ুন...
বিশ্বের সামরিক ইতিহাসে নেপোলিয়ান বোনাপোর্টের নাম অনেক আলোচিত। পাশ্চাত্যের কথিত ঐতিহাসিকরা সব সময় নেপোলিয়নের সামরিক দক্ষতার প্রশংসা করে থাকে। তাকে নিয়ে লেখা হয়েছে অজস্র বই। কিন্তু এত হাজারো বই লেখা হলেও মুসলিমবিদ্বেষী ঐতিহাসিক নামধারী কলম সন্ত্রাসীরা সব সময় নেপোলিয়ানের সম্মানিত দ্বীন ইসলাম গ্রহণের তথ্যটি গোপন করে থাকে। তারা বিশ্বকে জানতে দিতে চায় না যে, নেপোলিয়ান মুসলমান হয়েছিলো।
ঐতিহাসিক তথ্যমতে, নেপোলিয়ন বোনাপার্ট ১৭৯৮ সালে মিশরের কায়রোর জামে আজহার মসজিদে সম্মানিত দ্বীন ইসলাম গ্রহণ করেছিলেন বলে জোরালো মত রয়েছে। দ বাকি অংশ পড়ুন...
৭৫৫ বছরের একটি পুরোনো ঐতিহাসিক মসজিদ ফের চালু করেছে উত্তর আফ্রিকার দেশ মিশর। দীর্ঘ সংস্কারের পর ত্রয়োদশ শতকে নির্মিত এ মসজিদটি গত সোমবার খুলে দেয়া হয়। অতীতে এ মসজিদটি কখনও সাবান কারখানা, আবার কখনও দুর্গ হিসেবেও ব্যবহৃত হয়েছিল।
গত মঙ্গলবার এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স।
রয়টার্স বলছে, গত সোমবার খুলে দেয়া এ মসজিদটির নাম আল জাহির বেবারস মসজিদ। ১২৬৮ সালে মামলুক শাসনের অধীনে নির্মিত মসজিদটি মধ্য কায়রোর ঠিক উত্তরে তিন একর এলাকাজুড়ে বিস্তৃত। এটি মিশরের তৃতীয় বৃহত্তম মসজিদ। মসজিদটির সংস্কার কাজের তত্ত্বাব বাকি অংশ পড়ুন...
১৭৯৮ খৃ:র ৯ সেপ্টেম্বর উসমানীয় সাম্রাজ্য যুদ্ধ ঘোষণা করে এবং ২১ অক্টোবর আল-আজহার থেকে ফরাসিদের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ শুরু হয়। পরেরদিন সকালে পরিস্থিতি শান্ত করার জন্য দিওয়ান নেপোলিয়নের সাথে সাক্ষাত করে। নেপোলিয়ন শান্তিপূর্ণভাবে সমাধানে রাজি হয় এবং শাইখদেরকে বিদ্রোহীদের সাথে আলোচনা করতে বলে। আলোচনার কথা উঠে আসার ফলে বিদ্রোহীরা ফরাসিদেরকে দুর্বল হয়ে পড়েছে ভেবে তা প্রত্যাখ্যান করে। এরপর নেপোলিয়ন কায়রো দুর্গ থেকে আল-আজহার পর্যন্ত শহরে আগুন লাগিয়ে দেয়ার নির্দেশ দেয়। এই বিদ্রোহের সময় দুই থেকে তিনশত ফরাসি সৈনিক মারা যায়। এছাড়া বাকি অংশ পড়ুন...
বিশ্বের সামরিক ইতিহাসে নেপোলিয়ান বোনাপোর্টের নাম অনেক আলোচিত। পাশ্চাত্যের কথিত ঐতিহাসিকরা সব সময় নেপোলিয়নের সামরিক দক্ষতার প্রশংসা করে থাকে। তাকে নিয়ে লেখা হয়েছে অজস্র বই। কিন্তু এত হাজারো বই লেখা হলেও মুসলিমবিদ্বেষী ঐতিহাসিক নামধারী কলম সন্ত্রাসীরা সব সময় নেপোলিয়ানের সম্মানিত দ্বীন ইসলাম গ্রহণের তথ্যটি গোপন করে থাকে। তারা বিশ্বকে জানতে দিতে চায় না যে, নেপোলিয়ান মুসলমান হয়েছিলো।
ঐতিহাসিক তথ্যমতে, নেপোলিয়ন বোনাপার্ট ১৭৯৮ সালে মিশরের কায়রোর জামে আজহার মসজিদে সম্মানিত দ্বীন ইসলাম গ্রহণ করেছিলেন বলে জোরালো মত রয়েছে। দ বাকি অংশ পড়ুন...
১৭৯৮ খৃ:র ৯ সেপ্টেম্বর উসমানীয় সাম্রাজ্য যুদ্ধ ঘোষণা করে এবং ২১ অক্টোবর আল-আজহার থেকে ফরাসিদের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ শুরু হয়। পরেরদিন সকালে পরিস্থিতি শান্ত করার জন্য দিওয়ান নেপোলিয়নের সাথে সাক্ষাত করে। নেপোলিয়ন শান্তিপূর্ণভাবে সমাধানে রাজি হয় এবং শাইখদেরকে বিদ্রোহীদের সাথে আলোচনা করতে বলে। আলোচনার কথা উঠে আসার ফলে বিদ্রোহীরা ফরাসিদেরকে দুর্বল হয়ে পড়েছে ভেবে তা প্রত্যাখ্যান করে। এরপর নেপোলিয়ন কায়রো দুর্গ থেকে আল-আজহার পর্যন্ত শহরে আগুন লাগিয়ে দেয়ার নির্দেশ দেয়। এই বিদ্রোহের সময় দুই থেকে তিনশত ফরাসি সৈনিক মারা যায়। এছাড়াও বাকি অংশ পড়ুন...












