নিজস্ব প্রতিবেদক:
বাংলাদেশের উত্তরাঞ্চলের প্রায় ২ কোটি মানুষের জীবনধারায় গুরুত্বপূর্ণ তিস্তা নদী। এই নদীকে ঘিরেই এই অঞ্চলের লাখো মানুষের জীবন-জীবিকা চলে। অথচ উত্তরাঞ্চলের প্রাণ তিস্তা নদী মৃতপ্রায়।
একসময়ের খরস্রোতা এ নদী এখন বছরের অধিকাংশ সময় শুকনো থাকে। বর্ষায় ভাসে, আবার শীতে পরিণত হয় মরুভূমির মতো ফেটে যাওয়া বালুচরে। নদীভাঙন, চর গঠন ও তীব্র পানিসঙ্কটে তিস্তাপাড়ের মানুষের জীবনে নেমে এসেছে চরম অনিশ্চয়তা ও দুর্ভোগ।
অক্টোবরের শেষ ভাগেই পানি শুন্য হয়ে পড়েছে খরস্রোতা তিস্তা। বুক থেকে নেমে গেছে পানি, ফলে মরে গেছে তিস্তা বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব প্রতিবেদক:
যশোর ও খুলনার ভবদহ অঞ্চলের দীর্ঘদিনের পানিবদ্ধতা নিরসনে বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড (বাপাউবো) এবং বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ২৪ ইঞ্জিনিয়ার কনস্ট্রাকশন ব্রিগেডের মধ্যে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়েছে।
গত সোমবার রাজধানীর পান্থপথে পানি ভবনে অনুষ্ঠিত অনুষ্ঠানে পানি উন্নয়ন বোর্ডের পক্ষে স্বাক্ষর করেন যশোর পানি উন্নয়ন সার্কেল, খুলনার তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী ও প্রকল্প পরিচালক বি এম আব্দুল মোমিন। সেনাবাহিনীর পক্ষে স্বাক্ষর করেন ২৪ ইঞ্জিনিয়ার কনস্ট্রাকশন ব্রিগেডের প্রকল্প পরিচালক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মামুন উর র বাকি অংশ পড়ুন...
লালমনিরহাট সংবাদদাতা:
উত্তরাঞ্চলে আবারও ফুঁসে উঠেছে তিস্তা নদী। টানা বর্ষণ ও উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলের কারণে গতকাল রোববার সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত নদীর পানি দ্রুত বৃদ্ধি পেয়ে বিপৎসীমার মাত্র ৯ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছিল।
বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো) জানিয়েছে, লালমনিরহাটের হাতীবান্ধা ডালিয়া পয়েন্টে রোববার (১৪ সেপ্টেম্বর) সকাল ৬টা থেকে বিকেল ৩টা পর্যন্ত ৯ ঘণ্টায় পানির উচ্চতা বেড়েছে ১৩ সেন্টিমিটার। পানি বৃদ্ধির ধারা অব্যাহত থাকায় যেকোনো সময় তা বিপৎসীমা অতিক্রম করতে পারে। এ কারণে তিস্তা ব্যারাজের ৪৪ট বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব প্রতিবেদক:
দেশের উত্তরাঞ্চলের চারটি জেলায় বন্যা পরিস্থিতির সৃষ্টি হতে পারে। গতকাল ইয়াওমুস সাবত (শনিবার) এমন পূর্বাভাস দিয়েছে পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্র।
পাউবো জানিয়েছে, গত ২৪ ঘণ্টায় দেশের অভ্যন্তরে রংপুর বিভাগের কিছু স্থানে ভারী থেকে অতিভারী [উল্লেখযোগ্য: পাটেশ্বরী (কুড়িগ্রাম) ১০৬ মিলিমিটার] এবং ঢাকা, চট্টগ্রাম বিভাগের কিছু স্থানে [উল্লেখযোগ্য: নোয়াখালী ৫৫ মিলিমিটার] এবং উজানে ভারতে ত্রিপুরা ও আসাম প্রদেশে ভারী বৃষ্টিপাত পরিলক্ষিত হয়েছে।
আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর সকাল ৯টা পর্যন্ত বাকি অংশ পড়ুন...
রাজশাহী সংবাদদাতা:
রাজশাহী ও চাঁপাইনবাবগঞ্জের ভারত সীমান্তবর্তী চার ইউনিয়নে প্রতিদিন তীব্র হচ্ছে পদ্মার ভাঙন। নদীর স্রোতে হারিয়ে গেছে শত শত বসতবাড়ি, হাজার হাজার বিঘা আবাদি জমি, মসজিদ-মাদ্রাসা ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। ভাঙনের ফলে হাজারো মানুষ বাস্তুচ্যুত হওয়ার পাশাপাশি সীমান্তরক্ষী বিজিবির ক্যাম্পও ভাঙন ঝুঁকিতে আছে। সব মিলিয়ে রাজশাহী-চাঁপাইনবাবগঞ্জ পদ্মা পাড়ের মানুষের দিনরাত কাটছে ভাঙন ও অস্তিত্ব হারানোর আতঙ্কে। বাংলাদেশের মানচিত্র থেকেও হারাতে বসেছে পদ্মা পাড়ের কয়েকটি গ্রাম। দিশাহারা অবস্থায় আছে নদীপাড়ের অন্তত এক হাজ বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব প্রতিবেদক:
উত্তরাঞ্চলের পাঁচটি জেলা- রংপুর, লালমনিরহাট, কুড়িগ্রাম, নীলফামারী ও গাইবান্ধায় আবারও বন্যার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে।
গতকাল ইয়াওমুসু সাবত (শনিবার) তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমার কাছ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। যেকোনো মুহূর্তে এটি বিপৎসীমা অতিক্রম করতে পারে বলে জানিয়েছে পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো)।
বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্র থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, রংপুর বিভাগের তিস্তা, ধরলা ও দুধকুমার নদীর পানি আরও বাড়তে পারে। বিশেষত, তিস্তা নদী লালমনিরহাট ও নীলফামারী জেলায় সতর্কসীমায় প্রবাহিত হতে পারে। ফলে ন বাকি অংশ পড়ুন...
বগুড়া সংবাদদাতা:
যমুনার পানি কমায় বগুড়ার ধুনটের বিভিন্ন এলাকায় ভয়াবহ ভাঙন দেখা দিয়েছে| কয়েকদিনের আকস্মিক ভাঙনে বিলীন হয়েছে উপজেলার সরাবারই গ্রামের সমতল ভূমি| ভাঙন ধেয়ে আসছে জনবসতির দিকে| ফলে দুশ্চিন্তায় পড়েছেন নদী পাড়ের মানুষ|
সরেজমিন দেখা যায়, যমুনা নদীর ভাঙন-রোধে ২০০১ সালে সরাবারই ও তার এক কিলোমিটার ভাটিতে বানিয়া-জান সঁপার নির্মাণ করা হয়েছে| এ সঁপার নির্মাণের ফলে সরাবারই ও বানিয়া-জান গ্রামের মাঝখানে আবাদি জমি ও জনবসতি রক্ষা হয়েছে| কিন্তু কয়েকদিন ধরে যমুনা নদীর পানি কমতে শুরু করেছে| পানি কমার সঙ্গে নদীতে প্রবল স্রোত বইছে বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব প্রতিবেদক:
আগামী ২৪ ঘণ্টায় চট্টগ্রাম বিভাগের ৯টি নদীর পানি সমতল বাড়তে পারে। এতে অন্তত ৬ জেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার শঙ্কা রয়েছে। গতকাল ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্র (বাপাউবো) নদ-নদীর পরিস্থিতি ও পূর্বাভাসে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
পূর্বাভাসে বলা হয়, আগামী ২৪ ঘণ্টায় ফেনী, মুহুরী, সেলোনিয়া, হালদা, সাঙ্গু, মাতামুহুরি, নোয়াখালী খাল ও রহমতখালি খাল নদীসমূহের পানি সমতল সতর্কসীমায় প্রবাহিত হতে পারে।
এ সময় ফেনী, চট্টগ্রাম, বান্দরবান, কক্সবাজার, নোয়াখালী ও লক্ষ্মীপুর জেলার বর্ণিত নদীসংলগ্ন নিম্নাঞ বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
আগামী পাঁচ দিনের মধ্যে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে ভারি বৃষ্টি হতে পারে। বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্র জানিয়েছে, সিলেট, চট্টগ্রাম, ময়মনসিংহ, রংপুর বিভাগ এবং ভারতের হিমালয় পাদদেশীয় প্রদেশগুলোতে আগামী ২৪ আগস্ট পর্যন্ত ভারি বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে।
স্থানভেদে ২০০ থেকে ২৫০ মিলিমিটার বৃষ্টি হতে পারে। এতে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি পেয়ে দেশের উত্তর, উত্তর-পূর্ব ও দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলের ১০ জেলার নদীসংলগ্ন নিম্নাঞ্চল সাময়িকভাবে প্লাবিত হতে পারে।
২০ থেকে ২২ আগস্ট পর্যন্ত তিস্তা নদীর পানি বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
বৃষ্টিপাত বেড়ে যাওয়ায় ঢাকা, মানিকগঞ্জ, শরিয়তপুর ও মাদারীপুরসহ ১২ জেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হতে পারে বলে সতর্ক করেছে পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্র।
এর মধ্যে লালমনিরহাট, নীলফামারি, রংপুর, কুড়িগ্রাম জেলার নদীসংলগ্ন নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার এবং রাজবাড়ী, ফরিদপুর, পাবনা, মানিকগঞ্জ, শরিয়তপুর, মাদারীপুর, মুন্সিগঞ্জ ও ঢাকা জেলার নদীসংলগ্ন নিম্নাঞ্চল সাময়িকভাবে প্লাবিত হওয়ার পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে।
গতকাল ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) বৃষ্টিপাত ও নদনদীর পরিস্থিতি নিয়ে বন্যা পূর্বাভাস ও স বাকি অংশ পড়ুন...
কুড়িগ্রাম সংবাদদাতা:
জলপাইগুড়িতে অতিভারী বৃষ্টিপাতের ফলে বাংলাদেশে তিস্তার পানি বিপদসীমা অতিক্রম করতে পারেজলপাইগুড়িতে অতিভারী বৃষ্টিপাতের ফলে বাংলাদেশে তিস্তার পানি বিপদসীমা অতিক্রম করতে পারে
দেশের রংপুর, সিলেট ও ময়মনসিংহ বিভাগ এবং তৎসংলগ্ন উজানে ভারতের আসাম, মেঘালয় ও পশ্চিমবঙ্গ প্রদেশে তিন দিন (৩ থেকে ৬ আগস্ট পর্যন্ত) ভারী থেকে অতিভারী বৃষ্টিপাতের পূর্বাভাস দিয়েছে পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্র।
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, ভারী বৃষ্টিপাত ও উজানের ঢলে তিস্তা নদীর পানি বিপদ বাকি অংশ পড়ুন...
যশোর সংবাদদাতা:
ভবদহ এলাকায় আবারও পানিবদ্ধতা দেখা দিয়েছে। টানা বৃষ্টিতে যশোরের অভয়নগর ও মনিরামপুর উপজেলার ৪৫টিরও বেশি গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। এসব গ্রামের অনেক বাড়িঘর, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও ধর্মীয় স্থাপনায় পানি ঢুকে পড়েছে। এই অঞ্চলের নদীগুলো দিয়ে ঠিকমতো পানি নিষ্কাশন না হওয়ায় এ পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে।
সংশ্লিষ্টরা জানান, বছরের পর বছর এই দুর্ভোগ নিরসনে নানা প্রকল্প নিলেও ভোগান্তি কমেনি। পাউবোর সুনিদিষ্ট পরিকল্পনাকেই দুষছেন ভুক্তভোগীরা। এমন পরিস্থিতিতে ভবদহ এলাকা পরিদর্শন করেছেন চায়নার বিশেষজ্ঞ একটি দল। তাদের মতামতেই ভবদ বাকি অংশ পড়ুন...












