আফ্রিকাতে একটি অবিস্মরণীয় পরিবর্তন ঘটছে বলে জানিয়েছেন গবেষকরা। পৃথিবীর গভীরে থাকা শক্তি আফ্রিকার মাটিকে ক্রমশ বিভক্ত করে দিচ্ছে এবং একটি নতুন মহাসাগর তৈরির পথ তৈরি করছে।
এই পরিবর্তনের কেন্দ্রবিন্দুতে রয়েছে পৃথিবীর পৃষ্ঠে বিশাল ফাটল হিসেবে পরিচিত পূর্ব আফ্রিকান রিফট। দক্ষিণে মোজাম্বিক থেকে উত্তরে লোহিত সাগর পর্যন্ত বিস্তৃত পূর্ব আফ্রিকান রিফট পৃথিবীর একমাত্র স্থান যেখানে মহাদেশীয় ভূত্বক ভেঙে অবশেষে মহাসাগরীয় ভূত্বক তৈরি হচ্ছে।
বিজ্ঞানীদের অনুমান, এই অঞ্চলের টেকটোনিক প্লেট তথা আফ্রিকান এবং সোমালি ভূখ- দুইটি প্রতি বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব সংবাদদাতা:
বাংলাদেশ ভূতাত্তি¦ক সমিতি ভূমিকম্প বিষয়ে যারা বিশেষজ্ঞ নয়, তাদের এ বিষয়ে কথা না বলার আহ¦ান জানিয়েছে। সমিতির নেতৃবৃন্দ বলেন, বিশেষজ্ঞ ছাড়া বক্তব্যে ভুল তথ্য ছড়াতে পারে এবং এতে জনমনে ভূমিকম্প সংক্রান্ত শঙ্কা বাড়ে। বিশেষ করে গত ১৯ নভেম্বরের ভূমিকম্পের পর সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ও মূল ধারার গণমাধ্যমে অনেক ভুল তথ্য পরিবেশিত হয়েছে।
গতকাল ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে (ডিআরইউ) ‘বাংলাদেশের ভূতাত্তি¦ক অবস্থান, বড় ভূমিকম্পের সম্ভাবনা এবং করণীয়’ শীর্ষক সংবাদ সম্মেলন থেকে সমিতির নেতৃবৃন্দ এ আহ¦ বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব সংবাদদাতা:
ঢাকা ও চট্টগ্রামসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে মধ্যরাতে ভূমিকম্প অনুভূত হয়েছে। ঢাকা, চট্টগ্রাম, কক্সবাজার ও সিলেট বিভাগ থেকে কাঁপুনি অনুভূত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে। তবে কোনো ক্ষয়ক্ষতির তথ্য পাওয়া যায়নি।
গত সোমবার (১ ডিসেম্বর) দিবাগত রাত ১২টা ৫৫ মিনিটে এ ভূমিকম্পে ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন অঞ্চল কেঁপে উঠে।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ভূতাত্তি¦ক জরিপ (ইউএসজিএস) জানায়, ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল ছিল মায়ানমারের মিনজিন এলাকায় ১০৬.৮ কিলোমিটার গভীরে। রিখটার স্কেলে ভূমিকম্পটির মাত্রা ছিল ৪.৯।
আবহাওয়া অধিদফতরের ওয়েবসাইটে বলা হয়েছ বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব সংবাদদাতা:
দেশে নভেম্বরজুড়ে একের পর এক ভূমিকম্প ও আফটারশক অনুভূত হয়েছে। এতে সাধারণ মানুষের মধ্যে উদ্বেগ বেড়েছে। এই কম্পনগুলো কি দেশের গ্যাস উত্তোলন কিংবা গোপনে পরিচালিত কোনো ফ্র্যাকিং কার্যক্রমের কারণে হচ্ছে? নাকি এটি সম্পূর্ণই প্রাকৃতিক টেকটোনিক চাপের ফল?
বিশেষজ্ঞদের বক্তব্য, সরকারি তথ্য, আন্তর্জাতিক গবেষণা এবং সাম্প্রতিক সংবাদ বিশ্লেষণে দেখা গেছে, বাংলাদেশে বড় আকারের শেল গ্যাস ফ্র্যাকিং চলছে এমন কোনো প্রমাণ নেই। বরং সাম্প্রতিক ভূমিকম্পগুলো বাংলাদেশের ভূতাত্ত্বিক অবস্থানের কারণেই ঘটছে।
ফ্র্যাকিং হলো ভূগর বাকি অংশ পড়ুন...
সারাবিশ্বেই ভূমিকম্প আঘাত হানে। ভূমিকম্প হয় বাংলাদেশেও। সম্প্রতি এধরনের ভূমিকম্পের সংখ্যাও বেড়ে গেছে। ভূমিকম্প হলে তার পরপরই এনিয়ে নানা ধরনের কথাবার্তা হয়। কিন্তু এই ঘটনা সম্পর্কে আমরা কতটুকু জানি। এখানে এরকম ১২টি বিস্ময়কর তথ্য তুলে ধরা হলো-
১. সারা পৃথিবীতে বছরে লাখ লাখ ভূমিকম্প হয়:
যুক্তরাষ্ট্রে ভূতাত্ত্বিক জরিপ সংস্থা জিওলজিক্যাল সার্ভে বলছে, প্রত্যেক বছর গড়ে ১৭টি বড় ধরনের ভূমিকম্প হয় রিখটার স্কেলে যার মাত্রা ৭-এর উপরে। এবং ৮ মাত্রার ভূমিকম্প হয় একবার।
তবে ভূমিকম্প বিশেষজ্ঞরা বলছে, বছরে লাখ লাখ ভূমিকম্প হয়। এর অন বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব সংবাদদাতা:
জানা গেছে, বাংলাদেশের নিচে একটানা নড়াচড়া করছে ইন্ডিয়ান, ইউরেশিয়ান ও বার্মা- এই তিনটি টেকটোনিক প্লেট। এর ফলে, তৈরি হয়েছে ডাউকি, মধুপুর, সিলেট লাইনমেন্টসহ বেশ কয়েকটি ঝুঁকিপূর্ণ ফল্ট লাইন। এদের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্পের প্রধান উৎস হলো মধুপুর ফল্ট।
ভূতাত্তি¦কদের মতে, মধুপুর ফল্টে প্রায় ৪০০ বছর ধরে জমে আছে চাপ। আর এই চাপ মুক্তি পেলে রিখটার স্কেলে ভূমিকম্পের মাত্রা হতে পারে ৮। রাজধানী ঢাকা এই ফল্ট থেকে মাত্র ৭০ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। বিশেষজ্ঞরা আশঙ্কা করছেন, মধুপুর ফল্টে যদি ৬.৯ মাত্রার ভূমিকম্পও হয়, তবে টাঙ বাকি অংশ পড়ুন...
বাংলাদেশের একমাত্র প্রবাল দ্বীপ, নারিকেল দ্বীপ (সেন্টমার্টিন)। এই দর্শনীয় দ্বীপটির জন্মরহস্য লুকিয়ে আছে এক বিশাল প্রাকৃতিক বিস্ময়ের মধ্যে। ভূতত্ত্ববিদদের গবেষণায় জানা গেছে, বর্তমান নারিকেল দ্বীপের ভৌগোলিক উপস্থিতি প্রায় ২৬৩ বছর আগে, ১৭৬২ সালে এক ভয়াবহ ভূমিকম্পের ফলশ্রুতিতে জন্ম নেয়। সেই বছরের ২রা এপ্রিলের ওই ভূমিকম্প সাগরের তলদেশে বিশাল পরিবর্তন ঘটায়।
বিজ্ঞান বিষয়ক গবেষণা প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, নারিকেল দ্বীপের সৃষ্টির পেছনে রয়েছে ভারত ও মিয়ানমার প্লেটের সংযোগস্থলে থাকা এক বিশাল প্লেটচ্যুতি অঞ্চল। ঐতিহাসিক নথি এবং আ বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব সংবাদদাতা:
ভূমিকম্পের কেন্দ্র নরসিংদীতে হওয়ায় এর পেছনের বৈজ্ঞানিক কারণ নিয়ে বিশেষজ্ঞরা বিভিন্ন বিশ্লেষণ তুলে ধরেছেন। এ বিষয়ে যুক্তরাষ্ট্রের কলম্বিয়া ইউনিভার্সিটির গবেষণা প্রতিষ্ঠান ল্যামন্ট-ডোহার্টি আর্থ অবজারভেটরির অধ্যাপক মাইকেল স্টেকলার ও লিওনার্দো সিবারের নেতৃত্বে পরিচালিত একটি গবেষণার সারসংক্ষেপ প্রকাশিত হয়েছে আমেরিকান মিউজিয়াম অব ন্যাচারাল হিস্ট্রির ওয়েবসাইটে। এই গবেষণায় বাংলাদেশের কয়েকজন গবেষকও যুক্ত ছিলেন।
গবেষণা প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশ পৃথিবীর সবচেয়ে ভূমিকম্প-প্রবণ অঞ্চলের একটি গুর বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব সংবাদদাতা:
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন জায়গায় ৫.৭ মাত্রার ভূমিকম্প অনুভূত হয়েছে। ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীর মাধবদী।
এটি গত ৩০ বছরের মধ্যে দেশে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প বলে গণমাধ্যমে জানিয়েছেন ভূমিকম্প গবেষণা কেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা রুবায়েত কবির।
তিনি বলেন, এক ভয়াবহ হিরোশিমা, নাগাসাকিতে ফেলা একটি বোমা যে শক্তি রিলিজ করে, আজকের ভূমিকম্প সেই মাত্রার শক্তি রিলিজ করেছে।
এর আগে সিলেট, নোয়াখালী অঞ্চলে ভূমিকম্পের উৎপত্তি হয়েছে। তবে ভূমিকম্পের কেন্দ্র ঢাকার আরো কাছে নরসিংদীতে।
ভূমিকম্প নিয় বাকি অংশ পড়ুন...
সব প্রশংসা মুবারক খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার জন্য; যিনি সকল সার্বভৌম ক্ষমতার মালিক। সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি অফুরন্ত দুরূদ শরীফ ও সালাম মুবারক।
গতকাল জুমুয়াহবার ১০টা ৩৮ মিনিটে সকালে মাঝারি মাত্রার যে ভূমিকম্প পুরো দেশকে নাড়িয়ে দিয়ে গেল, তাকে সাম্প্রতিক সময়ে বাংলাদেশে উৎপত্তি হওয়া সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প।
ভূমিকম্পের মাত্রা ছিল রিখটার স্কেলে ৫.৭; উৎপত্তিস্থল ছ বাকি অংশ পড়ুন...
সব প্রশংসা মুবারক খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার জন্য; যিনি সকল সার্বভৌম ক্ষমতার মালিক। সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি অফুরন্ত দুরূদ শরীফ ও সালাম মুবারক।
রবিবার (৯ অক্টোবর) বিকেলে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে পেঁয়াজের বর্তমান বাজার পরিস্থিতি নিয়ে সাংবাদিকদের বাণিজ্য উপদেষ্টা বলেছে, দেশে পেঁয়াজের বাম্পার ফলন হয়েছে। কোনো সংকট নেই, যথেষ্ট মজুদ রয়েছে। আগামী দ বাকি অংশ পড়ুন...
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মক্কা শরীফ প্রত্যাবর্তন এবং মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র আযীমুশ শান নিসবতে আযীম শরীফ উনার পূর্বাভাস মুবারক:
একদিন দুপুর বেলার কথা। মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র উম্মুল মু’মিনীন আল ঊলা সাইয়্যিদাতুনা হযরত কুবরা আলাইহাস সালাম উনার বাড়িটা ছিলো দোতলা। অনেক বড় বাড়ি ছিলো। তিনি দোতলায় দাঁড়িয়ে ছিলেন। এমতাবস্থায় তিনি দেখতে পেলেন যে, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মক্কা শরীফ-এ প্রবেশ করছেন আর বিশেষ দুই জন সম্মানিত হযরত ফেরেশতা আলাইহিমাস সালাম উনারা বাকি অংশ পড়ুন...












