অনেক মহিলা এমন আছে, পাঁচ ওয়াক্ত নামায পড়ে রোযা রাখে এমনকি অনেক নফল ইবাদত করে থাকে, কিন্তু পর্দাকে কোন গুরুত্ব দেয় না। এর মধ্যে অনেকে বোরকা পরেনা, অনেকে বোরকা পরেও বোরকা না পরার সমান। কারণ এই বোরকাতে তাদের দেহের আকৃতি সম্পূর্ণ বোঝা যায়। আবার অনেকে এমন বোরকা পরে যে, তার হাত পা মুখ সব খোলা রাখে। তাদের মতে এটাই বোরকা তথা এটাই পর্দা। আবার অনেকে বলে থাকে এত পর্দার দরকার নাই। নাউযুবিল্লাহ! অথচ সম্মানিত শরীয়ত উনার মধ্যে পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র হাদীছ শরীফ উনাদের দ্বারা পর্দা করা ফরয। পাশাপাশি পর্দা মহিলাদ বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে নুরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুজুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি বেপর্দা বেশরা মহিলাদের জন্য সাবধান সতর্ক করে ইরশাদ মুবারক করেন-
‘দুই প্রকার জাহান্নামী মানুষ আসবে; যাদেরকে আমি আমার যুগে দেখতে পাচ্ছি না। এক প্রকার হচ্ছে, ওই সব নারী-
> যারা কাপড় পরেও বিবস্ত্র থাকবে।
> তারা সাজ-সজ্জা করে পর-পুরুষকে আকৃষ্ট করবে এবং নিজেরাও অন্য পুরুষদের প্রতি আকৃষ্ট থাকবে।
> তাদের মাথার খোপা (সাজসজ্জা ও ফ্যাশনের কারণে) উটের কুঁজের মত (উঁচু, যা) এ দিক-ওদিক হেলানো থাকবে।
তারা জান্নাতে প্রবেশ করবে না; এমনকি তার বাকি অংশ পড়ুন...












