ছদাক্বাতুল ফিতর শব্দের অর্থ:ছদাক্বাতুল ফিতর (صَدَقَةُ الْفِطْرِ) আরবী শব্দ। এখানে صدقة শব্দের অর্থ দান করা। আর الفطر শব্দের অর্থ ভঙ্গ করা। সুতরাং ছদাক্বাতুল ফিতরের সম্মিলিত অর্থ হল ভঙ্গ করার দান। যাকে যাকাতুল ফিতর বলেও উল্লেখ করা হয়।
পারিভাষিক অর্থে দীর্ঘ একমাস রোযার রাখার পর পবিত্র ঈদুল ফিতর উনার দিন মালিকে নিছাবের পক্ষ থেকে প্রত্যেক ২ জনের জন্যে এক ছা’ আটা বা তার মূল্য পরিমাণ যে সম্পদ গরীবকে প্রদান করা হয় তাকে ছদাক্বাতুল ফিতর বলে।
ছদাক্বাতুল ফিতর কে দিবেন:
ছদাক্বাতুল ফিতর প্রদান করা ধনীদের জন্যে ওয়াজিব। দ্বিতীয় হিজরীর শা’বান বাকি অংশ পড়ুন...
ই’তিকাফ উনার ফযীলত:
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, যে ব্যক্তি পবিত্র রমাদ্বান শরীফ উনার শেষ দশ দিন (সুন্নতে মুয়াক্কাদাহ কিফায়া) ই’তিকাফ করবে, মহান আল্লাহ পাক তিনি তাকে দুটি হজ্জ ও দুটি উমরাহ করার সমতুল্য ছওয়াব দান করবেন। সুবহানাল্লাহ!
আরো উল্লেখ করা হয়েছে যে, মহান আল্লাহ পাক তিনি তার অতীতের গুনাহখতা ক্ষমা করে দিবেন। সুবহানাল্লাহ!
আরো বর্ণিত আছে, যে ব্যক্তি একদিন ই’তিকাফ করবে, মহান আল্লাহ পাক তিনি তাকে জাহান্নাম থেকে তিন খন্দক দূরে রাখবেন। প্রতি খন্দকের দূরত্ব ৫০০ বছরের রাস্তা। সুবহানাল্লাহ!
ই’তিকাফ উনার বাকি অংশ পড়ুন...
(পূর্ব প্রকাশের পর)
* সন্তানদের বয়স সাত বছর হলে পবিত্র নামায পড়ার অভ্যাস করাবে এবং দশ বছরের মধ্যে পূর্ণরূপে নামাযে পাবন্দ বানাবে। এজন্য প্রয়োজনে শাসন করবে। নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
مروا اولادكم بالصلوة وهم ابناء سبع سنين واضربوا عليها وهم ابناء عشر سنين
অর্থ: তোমাদের সন্তানরা যখন সাত বছর বয়সে পৌঁছে তখন পবিত্র নামায আদায়ের নির্দেশ দাও। আর যখন তারা দশ বছর বয়সে পৌঁছে, তখন তাদেরকে নামায আদায়ের জন্য প্রয়োজনে প্রহার করো।
* সন্তানদের মক্তবে যাওয়ার বয়স হলে সর্বপ্রথম পবিত্র কুরআন শরীফ শ বাকি অংশ পড়ুন...
ছদাক্বাতুল ফিত্বর কখন দিবেন
পবিত্র ঈদুল ফিত্বর উনার নামায আদায়ের আগেই ছদাক্বাতুল ফিত্বর আদায় করতে হবে। এ প্রসঙ্গে পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত হয়েছে-
عَنْ حَضْرَتْ اِبْنِ عَبَّاسٍ رَضِىَ اللهُ تَعَالٰى عَنْهُ قَالَ فَرَضَ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ زَكٰوةَ الْفِطْرِ طُهْرَةً لِّلصَّائِمِ مِنَ اللَّغْوِ وَالرَّفَثِ وَطُعْمَةً لِلْمَسَاكِينِ مَنْ اَدَّاهَا قَبْلَ الصَّلٰوةِ فَهِىَ زَكٰوةٌ مَقْبُولَةٌ وَمَنْ اَدَّاهَا بَعْدَ الصَّلٰوةِ فَهِىَ صَدَقَةٌ مِّنَ الصَّدَقَاتِ.
অর্থ : “হযরত ইবনে ‘আব্বাস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্ল বাকি অংশ পড়ুন...
ই’তিকাফ উনার ফযীলত
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, যে ব্যক্তি পবিত্র রমাদ্বান শরীফ উনার শেষ দশ দিন (সুন্নতে মুয়াক্কাদাহ কিফায়া) ই’তিকাফ করবে, মহান আল্লাহ পাক তিনি তাকে দুটি হজ্জ ও দুটি উমরাহ করার সমতুল্য ছওয়াব দান করবেন। সুবহানাল্লাহ!
আরো উল্লেখ করা হয়েছে যে, মহান আল্লাহ পাক তিনি তার অতীতের গুনাহখতা ক্ষমা করে দিবেন। সুবহানাল্লাহ!
আরো বর্ণিত আছে, যে ব্যক্তি একদিন ই’তিকাফ করবে, মহান আল্লাহ পাক তিনি তাকে জাহান্নাম থেকে তিন খন্দক দূরে রাখবেন। প্রতি খন্দকের দূরত্ব ৫০০ বছরের রাস্তা। সুবহানাল্লাহ!
ই’তিকাফ উনার হ বাকি অংশ পড়ুন...
অন্যের ঘরের পিঠার ঘ্রাণ বেশি। একটা প্রচলিত কথা। কথাটির মূল প্রতিপাদ্য বিষয় হলো, নিজের যা আছে তাতে সে খুশি নয় কিংবা অন্যের যা আছে সেটাকেই বেশি উৎকৃষ্ট মনে করা। এটাকে হীনম্মন্যতা কিংবা এধরনের মানসিকতার অধিকারীকে মানসিক বিকারগ্রস্তও বলা যায়।
দুঃখজনক হলেও সত্য যে, দেখা যায়- মুসলমানদেরকে এরকম হীনম্মন্যতায় পেয়ে বসেছে। তাই তারা তাদের ঐতিহ্য, শৌর্য, বীরত্বের ইতিহাস ভুলে গিয়ে কাফির-মুশরিকদের প্রবর্তিত নানা দিবসগুলোতে মাতামাতি করে; কাফির-মুশরিকদের প্রবর্তিত দিবস, জীবনযাপন পদ্ধতি, চিন্তা-ভাবনা ইত্যাদিকে খুব পছন্দ করতে শিখেছে এবং প বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র রমাদ্বান মাসসহ যে কোন সময়ই পবিত্র তাহাজ্জুদ নামায জামায়াতে আদায় করা বিদয়াত
পবিত্র তারাবীহ্, ছলাতুল ইস্তিস্কা ও ছলাতুল কুসূফ, এই তিন প্রকার নামায ব্যতীত কোন সুন্নত বা নফল নামাযই জামায়াতে আদায় করা জায়িয নেই। বরং ফক্বীহ্গণের মতে তা মাকরূহ্ তাহ্রীমী ও বিদ্য়াতে সাইয়িয়াহ্। তাই তাহাজ্জুদ নামায পবিত্র রমাদ্বান মাস উনার মধ্যে হোক অথবা অন্য যে কোন মাসেই হোক না কেন জামায়াতে আদায় করা মাকরূহ তাহরীমী ও বিদ্য়াতে সাইয়িয়াহ্।
ই’তিকাফ উনার ফযীলত
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, যে ব্যক্তি পবিত্র রমাদ্বান শরীফ উনার শ বাকি অংশ পড়ুন...
অন্যের ঘরের পিঠার ঘ্রাণ বেশি। একটা প্রচলিত কথা। কথাটির মূল প্রতিপাদ্য বিষয় হলো, নিজের যা আছে তাতে সে খুশি নয় কিংবা অন্যের যা আছে সেটাকেই বেশি উৎকৃষ্ট মনে করা। এটাকে হীনম্মন্যতা কিংবা এধরনের মানসিকতার অধিকারীকে মানসিক বিকারগ্রস্তও বলা যায়।
দুঃখজনক হলেও সত্য যে, দেখা যায়- মুসলমানদেরকে এরকম হীনম্মন্যতায় পেয়ে বসেছে। তাই তারা তাদের ঐতিহ্য, শৌর্য, বীরত্বের ইতিহাস ভুলে গিয়ে কাফির-মুশরিকদের প্রবর্তিত নানা দিবসগুলোতে মাতামাতি করে; কাফির-মুশরিকদের প্রবর্তিত দিবস, জীবনযাপন পদ্ধতি, চিন্তা-ভাবনা ইত্যাদিকে খুব পছন্দ করতে শিখেছে এবং প বাকি অংশ পড়ুন...
অন্যের ঘরের পিঠার ঘ্রাণ বেশি। একটা প্রচলিত কথা। কথাটির মূল প্রতিপাদ্য বিষয় হলো, নিজের যা আছে তাতে সে খুশি নয় কিংবা অন্যের যা আছে সেটাকেই বেশি উৎকৃষ্ট মনে করা। এটাকে হীনম্মন্যতা কিংবা এধরনের মানসিকতার অধিকারীকে মানসিক বিকারগ্রস্তও বলা যায়।
দুঃখজনক হলেও সত্য যে, দেখা যায়- মুসলমানদেরকে এরকম হীনম্মন্যতায় পেয়ে বসেছে। তাই তারা তাদের ঐতিহ্য, শৌর্য, বীরত্বের ইতিহাস ভুলে গিয়ে কাফির-মুশরিকদের প্রবর্তিত নানা দিবসগুলোতে মাতামাতি করে; কাফির-মুশরিকদের প্রবর্তিত দিবস, জীবনযাপন পদ্ধতি, চিন্তা-ভাবনা ইত্যাদিকে খুব পছন্দ করতে শিখেছে এবং প বাকি অংশ পড়ুন...












