নিজস্ব সংবাদদাতা:
রাজধানী ঢাকা ও এর আশপাশে আবারও মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত হয়েছে। ৪.১ ছিলো কম্পনের মাত্রা। গতকাল ইয়াওমুল খামীস (বৃহস্পতিবার) সকাল ৬টা ১৪ মিনিটে এ কম্পন অনুভূত হয়। ইউরোপীয় মেডিটেরিয়ান সিসমোলজিক্যাল সেন্টার এ তথ্য জানিয়েছে।
ভূমিকম্পের গভীরতা ভূপৃষ্ঠ থেকে ৩০ কিলোমিটার। উৎপত্তিস্থল মূলত নরসিংদীতে। যা টঙ্গী থেকে ২০ কিলোমিটার পূর্ব-উত্তর পূর্বাঞ্চলে।
এর আগে, সোমবার (১ ডিসেম্বর) কক্সবাজার ও চট্টগ্রামে ভূমিকম্প অনুভূত হয়। এদিন দিবাগত রাত ১২টা ৫৭ মিনিটে কক্সবাজার শহর, উখিয়া, চকরিয়ায় স্থানীয় বাসিন্দারা ভূমিকম্প অনু বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব সংবাদদাতা:
রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে গতকাল ইয়াওমুল খামীস (বৃহস্পতিবার) ভোর ভূমিকম্প অনুভূত হয়েছে। এর উৎপত্তিস্থল ছিল নরসিংদীর।
গত ২১ নভেম্বরের ভয়াবহ ভূমিকম্পের পর এটি সপ্তম ভূমিকম্প হিসেবে নথিভুক্ত হলো। এর মধ্যে প্রায় ৬টির উৎপত্তিস্থলই ছিল নরসিংদী এলাকায়।
তবে একটি প্রশ্ন কিন্তু রয়েই যায়, একই স্থান থেকে বারবার ভূমিকম্পের কারণ কী।
একই স্থান থেকে বারবার ভূমিকম্পের কারণের বিষয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তর বলছে, ভায়বহ ভূমিকম্পের একই স্থান থেকে বারবার উৎপত্তি হওয়াকে আফটারশক হিসেবে বিবেচনা করা হয়। গতকাল ইয়াওমুল খামীস (বৃ বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব সংবাদদাতা:
বাংলাদেশ ভূতাত্তি¦ক সমিতি ভূমিকম্প বিষয়ে যারা বিশেষজ্ঞ নয়, তাদের এ বিষয়ে কথা না বলার আহ¦ান জানিয়েছে। সমিতির নেতৃবৃন্দ বলেন, বিশেষজ্ঞ ছাড়া বক্তব্যে ভুল তথ্য ছড়াতে পারে এবং এতে জনমনে ভূমিকম্প সংক্রান্ত শঙ্কা বাড়ে। বিশেষ করে গত ১৯ নভেম্বরের ভূমিকম্পের পর সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ও মূল ধারার গণমাধ্যমে অনেক ভুল তথ্য পরিবেশিত হয়েছে।
গতকাল ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে (ডিআরইউ) ‘বাংলাদেশের ভূতাত্তি¦ক অবস্থান, বড় ভূমিকম্পের সম্ভাবনা এবং করণীয়’ শীর্ষক সংবাদ সম্মেলন থেকে সমিতির নেতৃবৃন্দ এ আহ¦ বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব সংবাদদাতা:
ঢাকা ও চট্টগ্রামসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে মধ্যরাতে ভূমিকম্প অনুভূত হয়েছে। ঢাকা, চট্টগ্রাম, কক্সবাজার ও সিলেট বিভাগ থেকে কাঁপুনি অনুভূত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে। তবে কোনো ক্ষয়ক্ষতির তথ্য পাওয়া যায়নি।
গত সোমবার (১ ডিসেম্বর) দিবাগত রাত ১২টা ৫৫ মিনিটে এ ভূমিকম্পে ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন অঞ্চল কেঁপে উঠে।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ভূতাত্তি¦ক জরিপ (ইউএসজিএস) জানায়, ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল ছিল মায়ানমারের মিনজিন এলাকায় ১০৬.৮ কিলোমিটার গভীরে। রিখটার স্কেলে ভূমিকম্পটির মাত্রা ছিল ৪.৯।
আবহাওয়া অধিদফতরের ওয়েবসাইটে বলা হয়েছ বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব সংবাদদাতা:
ভূমিকম্পে বেশ আতঙ্কই ছড়িয়েছে দেশের মানুষের মনে। ২১ নভেম্বর ৫.৭ মাত্রার ভূমিকম্পের পর বেশ কয়েকবারই ভূকম্পন অনুভূত হয়েছে। এ নিয়ে আতঙ্কের সঙ্গে নানা ধরনের গুজব ও বিভ্রান্তিকর তথ্যও ছড়িয়েছে।
গত এক সপ্তাহে দেশের ফ্যাক্টচেকিং প্ল্যাটফর্ম-রিউমর স্ক্যানার, ডিসমিসল্যাব, ফ্যাক্ট ওয়াচ ও বাংলা ফ্যাক্ট মোট ১১৩টি বিভ্রান্তিকর তথ্য যাচাই করে। তার মধ্যে ৪৫টিই ছিল ভূমিকম্প নিয়ে। এর মধ্যে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) ব্যবহার করে তৈরি বিভ্রান্তিকর ছবি ও ভিডিও নিয়ে ছিল ২৪টি।
রিউমর স্ক্যানার একাই ৯৪টি ফ্যাক্টচেক করে গত শনি বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব সংবাদদাতা:
দেশে নভেম্বরজুড়ে একের পর এক ভূমিকম্প ও আফটারশক অনুভূত হয়েছে। এতে সাধারণ মানুষের মধ্যে উদ্বেগ বেড়েছে। এই কম্পনগুলো কি দেশের গ্যাস উত্তোলন কিংবা গোপনে পরিচালিত কোনো ফ্র্যাকিং কার্যক্রমের কারণে হচ্ছে? নাকি এটি সম্পূর্ণই প্রাকৃতিক টেকটোনিক চাপের ফল?
বিশেষজ্ঞদের বক্তব্য, সরকারি তথ্য, আন্তর্জাতিক গবেষণা এবং সাম্প্রতিক সংবাদ বিশ্লেষণে দেখা গেছে, বাংলাদেশে বড় আকারের শেল গ্যাস ফ্র্যাকিং চলছে এমন কোনো প্রমাণ নেই। বরং সাম্প্রতিক ভূমিকম্পগুলো বাংলাদেশের ভূতাত্ত্বিক অবস্থানের কারণেই ঘটছে।
ফ্র্যাকিং হলো ভূগর বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব সংবাদদাতা:
মাত্র ১৩ ঘণ্টার মধ্যে বাংলাদেশে তিনটি ভূমিকম্প অনুভূত হয়েছে। কম্পনগুলো মৃদু থেকে মাঝারি মাত্রার হলেও সাধারণ মানুষ আতঙ্কিত হয়ে ঘর থেকে বাইরে বের হন।
ভূমিকম্প পর্যবেক্ষণ কেন্দ্র জানিয়েছে, গত বুধবার মধ্যরাত ৩টার পর থেকে বৃহস্পতিবার (২৭ নভেম্বর) বিকেল ৪টা ১৫ মিনিট পর্যন্ত এই তিনটি কম্পন অনুভূত হয়েছে। তৃতীয় ভূমিকম্পের উৎপত্তি নরসিংদীর ঘোড়াশালে, রিখটার স্কেলে এর মাত্রা ছিল ৩.৬। মৃদু হওয়ায় অনেকেই এটি টের পাননি।
প্রথম ভূমিকম্প অনুভূত হয় মধ্যরাতে। রাত ৩টা ২৯ মিনিটে বঙ্গোপসাগরে টেকনাফ থেকে ১১৮ কিলোমিটার দূরে ৪ বাকি অংশ পড়ুন...
সারাবিশ্বেই ভূমিকম্প আঘাত হানে। ভূমিকম্প হয় বাংলাদেশেও। সম্প্রতি এধরনের ভূমিকম্পের সংখ্যাও বেড়ে গেছে। ভূমিকম্প হলে তার পরপরই এনিয়ে নানা ধরনের কথাবার্তা হয়। কিন্তু এই ঘটনা সম্পর্কে আমরা কতটুকু জানি। এখানে এরকম ১২টি বিস্ময়কর তথ্য তুলে ধরা হলো-
১. সারা পৃথিবীতে বছরে লাখ লাখ ভূমিকম্প হয়:
যুক্তরাষ্ট্রে ভূতাত্ত্বিক জরিপ সংস্থা জিওলজিক্যাল সার্ভে বলছে, প্রত্যেক বছর গড়ে ১৭টি বড় ধরনের ভূমিকম্প হয় রিখটার স্কেলে যার মাত্রা ৭-এর উপরে। এবং ৮ মাত্রার ভূমিকম্প হয় একবার।
তবে ভূমিকম্প বিশেষজ্ঞরা বলছে, বছরে লাখ লাখ ভূমিকম্প হয়। এর অন বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব সংবাদদাতা:
ভূমিকম্পের মতো দুর্যোগে সম্ভাব্য ঝুঁকি বিবেচনায় চলতি বছরের মে মাসেই অপারেশনাল বিভাগকে রাজধানীর মিরপুরে স্থানান্তর করেছে ফায়ার সার্ভিস। ঢাকায় ভূমিকম্পের মতো বড় দুর্যোগের যে আশঙ্কা তৈরি হয়েছে, সেজন্য উদ্ধার সহায়তায় কুইক রেসপন্স করতে ৬০ সদস্যের স্পেশাল ফোর্স গড়া হয়েছে। ঢাকার বাইরেও প্রতিটি বিভাগীয় শহরে ২০ জনের একটি করে স্পেশাল টিম প্রস্তুত করা হয়েছে। যারা বিশেষভাবে ভূমিকম্পের মতো দুর্যোগে উদ্ধার অভিযানের জন্য প্রশিক্ষিত।
এর বাইরে শুধু ভূমিকম্পের মতো বড় দুর্যোগ মোকাবিলার স্বার্থে কার্যকর পদক্ বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব সংবাদদাতা:
জানা গেছে, বাংলাদেশের নিচে একটানা নড়াচড়া করছে ইন্ডিয়ান, ইউরেশিয়ান ও বার্মা- এই তিনটি টেকটোনিক প্লেট। এর ফলে, তৈরি হয়েছে ডাউকি, মধুপুর, সিলেট লাইনমেন্টসহ বেশ কয়েকটি ঝুঁকিপূর্ণ ফল্ট লাইন। এদের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্পের প্রধান উৎস হলো মধুপুর ফল্ট।
ভূতাত্তি¦কদের মতে, মধুপুর ফল্টে প্রায় ৪০০ বছর ধরে জমে আছে চাপ। আর এই চাপ মুক্তি পেলে রিখটার স্কেলে ভূমিকম্পের মাত্রা হতে পারে ৮। রাজধানী ঢাকা এই ফল্ট থেকে মাত্র ৭০ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। বিশেষজ্ঞরা আশঙ্কা করছেন, মধুপুর ফল্টে যদি ৬.৯ মাত্রার ভূমিকম্পও হয়, তবে টাঙ বাকি অংশ পড়ুন...
বাংলাদেশের একমাত্র প্রবাল দ্বীপ, নারিকেল দ্বীপ (সেন্টমার্টিন)। এই দর্শনীয় দ্বীপটির জন্মরহস্য লুকিয়ে আছে এক বিশাল প্রাকৃতিক বিস্ময়ের মধ্যে। ভূতত্ত্ববিদদের গবেষণায় জানা গেছে, বর্তমান নারিকেল দ্বীপের ভৌগোলিক উপস্থিতি প্রায় ২৬৩ বছর আগে, ১৭৬২ সালে এক ভয়াবহ ভূমিকম্পের ফলশ্রুতিতে জন্ম নেয়। সেই বছরের ২রা এপ্রিলের ওই ভূমিকম্প সাগরের তলদেশে বিশাল পরিবর্তন ঘটায়।
বিজ্ঞান বিষয়ক গবেষণা প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, নারিকেল দ্বীপের সৃষ্টির পেছনে রয়েছে ভারত ও মিয়ানমার প্লেটের সংযোগস্থলে থাকা এক বিশাল প্লেটচ্যুতি অঞ্চল। ঐতিহাসিক নথি এবং আ বাকি অংশ পড়ুন...
বরিশাল সংবাদদাতা:
বরিশাল নগরীর বেলতলা এলাকায় একটি পাঁচতলা ভবন পাশের নবনির্মিত একটি চারতলা ভবনের ওপর হেলে পড়েছে। ভূমিকম্পের দুইদিন পর গতকাল রোববার (২৩ নভেম্বর) দুই ভবন মালিক টের পেয়েছেন।
বেলতলা এলাকার বাসিন্দা আসিফ মাহমুদ বলেন, মোতালেব মিয়ার পাঁচতলা ভবনটি পাশের সৌদি প্রবাসী জহির হাওলাদারের নবনির্মিত চারতলা ভবনের ওপর হেলে পড়েছে। গত জুমুয়াবারের ভূমিকম্পের কারণে ভবনটি হেলে পড়েছে বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে।
তিনি জানান, মোতালেব মিয়ার ভবনের প্রত্যেকটি তলায় ভাড়াটিয়া রয়েছেন। নতুন ভবনটির কাজ চলছে। ওই ভবনের নিচতলায় শুধু বাকি অংশ পড়ুন...












