কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করার ঘরোয়া উপায় হিসেবে বহুদিন ধরেই ব্যবহৃত হচ্ছে ইসবগুলের ভুসি। পেটের নানা সমস্যায় এর কার্যকারিতা স্বীকৃত। তবে বিশেষজ্ঞদের মতে, শুধু কোষ্ঠকাঠিন্য নয় ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে এই ভেষজ উপাদান।
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে সহায়ক:
টাইপ-২ ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য ইসবগুলের শরবতকে ‘খুবই উপকারী’ হিসেবে বিবেচনা করা হয়। এতে থাকা ‘জিলাটিন’ নামক উপাদান রক্তে গ্লুকোজ শোষণের গতি কমিয়ে দেয়। ফলে খাবারের পর রক্তে শর্করার মাত্রা হঠাৎ বেড়ে যাওয়ার ঝুঁকি কমে।
এ ছাড়া ইসবগুলের ফাইবার ইনসুলিনের ক্ষরণ ও ভারসাম বাকি অংশ পড়ুন...
রংপুর সংবাদাদতা:
রংপুর নগরীর বুড়িরহাট হটিকালচার সেন্টারে দেখা মিলল বিপন্ন প্রজাতির পুত্রঞ্জীব গাছের। এই গাছটি এখন বিরল প্রজাতির তালিকায় নাম লিখিয়েছে।
এই গাছটি সম্পর্কে জানা গেছে, এটি ভেষজগুণ সমৃদ্ধ একটি বৃক্ষ। চোখের সমস্যা, পোড়া ক্ষত ও ফাইলেরিয়া রোগের চিকিৎসায় পুত্রঞ্জীব গাছের ব্যবহার করা হত। ভিটামিনের ঘাটতি হলে পুত্রঞ্জীব বীজের গুঁড়ো ব্যবহার করা হত। পুত্রঞ্জীব চিরহরিৎ বৃক্ষ জাতীয় উদ্ভিদ কা- দীর্ঘ কাষ্ঠল। পাতা সরল ঢেউ খেলানো, সবৃন্তক ও একান্তর পত্রবিন্যাস যুক্ত।
পুত্রঞ্জীব উদ্ভিদ ভিন্নবাসী উদ্ভিদ তাই সব গাছে ফল দ বাকি অংশ পড়ুন...
নাটোর সংবাদদাতা:
দেশের একমাত্র ঔষধি পল্লী এখন নাটোরের ঐতিহ্যে পরিণত হয়েছে। প্রায় দিনই দর্শনার্থীরা আসছেন এই পল্লীতে এবং মুগ্ধতা নিয়ে ফিরে যাচ্ছেন। এই পল্লীতে বছরে শুধু অ্যালোভেরাই উৎপাদন হচ্ছে ১৫ হাজার টন। এছাড়া শিমুল মূল, অশ্বগন্ধাসহ উৎপাদন হচ্ছে ১৪০ ধরনের ভেষজ। উৎপাদিত এসব ভেষজের বাজার মূল্য অন্তত শত কোটি টাকা।
নাটোর সদর উপজেলার লক্ষ্মীপুর-খোলাবাড়িয়া ইউনিয়নের ১৫টি গ্রাম জুড়ে এই ভেষজ পল্লীর অবস্থান।
ইউনিয়নের প্রধান সড়কের প্রায় একই সমতলে থাকা ভেষজ পল্লী ছবির মত সুন্দর।
জানা যায়, ১৯৯৫ সালের দিকে খোলাবাড়িয়া এলাকার আ বাকি অংশ পড়ুন...
কোনো মুসলিম দেশ থেকে কোনো খাবার ইম্পোর্ট হয়ে আসলেই তা হালাল নয়। কারণ বিভিন্ন কাফিরের দেশ থেকে বিভিন্ন মুসলিম দেশে বিভিন্ন খাদ্য উপাদান যাচ্ছে, যেগুলো ভালোভাবে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা হয় না। ফলে খাবারের উপাদানগুলো সম্পর্কে কিছুটা হলেও তথ্য থাকা প্রয়োজন যদিও সকলের জন্য এ বিষয়ে অবগত হওয়া খুব কঠিন।
নিচে কয়েকটি উপাদানের নাম ও তথ্য প্রদান করা হলো- যেগুলো নিয়ে বেশি সতর্ক থাকা প্রয়োজন।
বেকন (Bacon): শূকরের গোশতের একটি অংশ। যা হারাম।
কোলেস্টেরল: এক ধরনের ফ্যাট এবং সবসময় প্রাণীজ উৎস থেকেই হয়। কেবল হালালভাবে যবেহকৃত হালাল প্রাণীর হলে খাওয়া বাকি অংশ পড়ুন...
চিরতা একটি স্বদেশী ভেষজ উদ্ভিদ। অতিমাত্রায় তিতা হওয়ায় এই গাছের বাংলা নামকরণ হয়েছে চিরতা। বলা হয় ‘চিরকালের তিতা’ শব্দটির থেকেই চিরতা নামটি এসেছে। এর বাংলা, হিন্দি ও ইংরেজী নাম অনেকটাই কাছাকাছি। হিন্দিতে বলা হয় “চিরায়াতা” আর ইংরেজীতে “চিরেত্তা”।
চিরতা গাছের গড় উচ্চতা প্রায় দেড় মিটার এবং এর পাতা কম-বেশী ১০ সে.মি. দীর্ঘ হয়। চিরতা পাতার অগ্রভাগ সূঁচালো, চিরতার ফুল বৃন্তহীন এবং জোড়ায় জোড়ায় বিপরীতমুখী হয়ে ফোটে। ফুলগুলো হালকা সবুজের সঙ্গে গোলাপী মেশানো। চিরতার ফল ৬ মি.মি. কিম্বা তারও বেশি লম্বা এবং ডিম্বাকৃতি হয়। চিরতা একটি বর বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
১) গ্রামের উঠান, মসজিদের আঙিনা কিংবা প্রভাতের পথ সবখানেই শিউলি দেখা যায়। বাতাসে ভেসে আসে মিষ্টি সুবাস। শুভ্র পাঁপড়ি আর কমলা ডাঁটের মিশেলে এ ফুলের সৌন্দর্য অনন্য।
২) নদীর তীরে, মাঠের ধারে কিংবা পতিত জমিতে হঠাৎ করেই ঝাঁকে ঝাঁকে মাথা উঁচু করে দাঁড়ায় কাশফুল। কাশফুল শুধু শোভা নয়, শরতের অপরূপ বার্তাবাহকও বটে।
৩) মনোমুগ্ধকর ঘ্রাণে ছোট্ট সাদা ফুল গ্রীষ্মের সন্ধ্যা ও রাতে ফোটে। বেলি শুধু ফুল নয়, সাজের অন্যতম অনুষঙ্গও বটে। কখনো মালা হয়ে গলায়, কখনো হাতে, আবার কখনো চুলে গুঁজে দিয়ে আনে অন্যরকম সৌন্দর্য। বেলি দিয়ে তৈরি হয় চা, আ বাকি অংশ পড়ুন...
কলার মোচা কৃষিজ উপজাত হিসেবে গণ্য হলেও, বিশ্বের বহু দেশে এটি সুস্বাদু ও পুষ্টিকর খাদ্য হিসেবে খাওয়া হয়। এটি অনেক পুষ্টিগুণে ভরপুর এক ধরনের ফুল। বহু বছর ধরে গ্রামীণ সমাজে বিভিন্নভাবে এটি রান্না করে খাওয়া হয়।
তবে শুধু স্বাদের জন্য নয়, আধুনিক গবেষণায় দেখা গেছে যে কলার মোচা এক অনন্য ভেষজ খাদ্য যা শরীরের নানা রোগ প্রতিরোধে কার্যকর ভূমিকা পালন করে। জেনে নিন কলার মোচার স্বাস্থ্য উপকারিতা-
পুষ্টিগুণ:
কলার মোচা ভিটামিন, খনিজ, প্রোটিন ও আঁশে সমৃদ্ধ। এতে প্রচুর আঁশ, প্রোটিন ও কার্বোহাইড্রেট রয়েছে।
বিভিন্ন মানসম্মত পদ্ধতিতে পরীক্ষ বাকি অংশ পড়ুন...
বিজ্ঞানের দৃষ্টিতে কালোজিরার স্বাস্থ্য উপকারিতা:
কালোজিরাকে সব রোগের ওষুধ হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়। অন্যান্য সব ভেষজের মতো কালোজিরা নিয়েও গবেষণা কম হয়নি। ১৯৬০ সালে মিসরের গবেষকরা নিশ্চিত হন যে, কালোজিরায় বিদ্যমান নাইজেল-এর কারণে হাঁপানী উপশম হয়। জার্মানী গবেষকরা বলেছে, কালো জিরার অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল ও অ্যান্টি-মাইকোটিক প্রভাব রয়েছে। এটি বোনম্যারো ও প্রতিরক্ষা কোষগুলোকে উত্তেজিত করে এবং ইন্টারফেরন তৈরী বাড়িয়ে দেয়।
আমেরিকার গবেষকরা কালোজিরার টিউমারবিরোধী প্রভাব সম্পর্কে মতামত দেয়। শরীরে ক্যান্সার উৎপাদনকারী ফ্ বাকি অংশ পড়ুন...
আতর ভেষজ উৎস থেকে উৎপাদিত সুগন্ধী। আতর শব্দটি ফারসি শব্দ ‘ইতির’ থেকে এসেছে যার অর্থ সুগন্ধী। বিভিন্ন গাছপালা এবং ফুলের নির্যাস থেকে বিভিন্ন তেলের সাথে মিশিয়ে আতর তৈরী করা হত। বর্তমানে আতর শিল্পেও এগিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ।
আতর শিল্পের মূল নিয়ামক হচ্ছে আগর। আগর গাছ থেকে তৈরি হয় মূল্যবান আতর। এক কেজি আগর তেলের মূল্য কয়েক লাখ টাকা। আতর শিল্পেও বাংলাদেশে সম্ভাবনার সৃষ্টি হয়েছে। সিলেটের মৌলভীবাজারের বড়লেখা উপজেলাকে কেন্দ্র করে বাংলাদেশে গড়ে উঠেছে আতর শিল্প। সেখানে আগর চাষের পাশাপাশি ২০০টির মতো ছোট-বড় কারখানা রয়েছে। ভারত, সি বাকি অংশ পড়ুন...
সব প্রশংসা মুবারক খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার জন্য; যিনি সকল সার্বভৌম ক্ষমতার মালিক। সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি অফুরন্ত দুরূদ শরীফ ও সালাম মুবারক।
বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থার মতে, বিশ্বে বর্তমানে প্রতিবছর ৬২-৬৫ বিলিয়ন ডলার মূল্যের হারবাল সামগ্রী বিক্রি হয়। হারবাল সামগ্রীর আন্তর্জাতিক চাহিদা প্রতি বছর ১০ শতাংশ হারে বাড়ছে।
আমাদের দেশে স্মরণাতীত কাল হতেই হারবাল ওষুধ ব্যবহƒত হয়ে আসছে। কিন্তু পরিকল্পিতভাবে হারবাল ওষুধ রফতানির বাকি অংশ পড়ুন...
বাংলার সর্বত্রই এই ফুলটিকে পাওয়া যায়। শহরের পরিত্যক্ত জায়গা থেকে গ্রামের পথে-প্রান্তরে।
আশ্চর্যের বিষয় হলো, ফুলটি অচেনা। আর অচেনা বলেই অবহেলিত, উপেক্ষিত। শরৎকাল এবং হেমন্তকালে বাংলার প্রান্তরে নীরবে ফুটে সে। প্রকৃতির সহজলভ্য অথচ অচেনা ফুল এটি। প্রকৃতিতে অযতেœ বেড়ে ওঠা অচেনা ফুল ‘কালকাসুন্দা’।
এই ফুলটির একটি নাম নানাভাবে অল্প অল্প করে পরিবর্তন হয়েছে। সেগুলো- ‘কলকাসুন্দা’, ‘কালকাসন্দে’ এবং ‘কলকাসুন্দি’। শ্লেষ্মা, কফ, কাশি সারাতে ওষুধ হিসেবে কাজ করে থাকে বলে এই ফুলটির অপর নাম ‘কাশমর্দ’।
জানা যায়, এই গাছের পাতার শির এব বাকি অংশ পড়ুন...
পরিচিত মহলে আফসানার খ্যাতি একজন মেধাবী ছাত্রী হিসেবেই। ভর্তি পরীক্ষায় রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়, শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় এবং চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (চুয়েট)-তিনটিতেই তার মেধাক্রম ছিলো শুরুর দিকেই।
তবে আফসানার ইচ্ছে ছিলো ডাক্তারি পড়ার। মেডিকেলে ভর্তি পরীক্ষা দিয়ে বুঝতে পেরেছিলেন, তার ইচ্ছেপূরণের পথ খুলতে যাচ্ছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত তা হয়নি। মেধাতালিকায় সুযোগ না পাওয়ায় ডাক্তারি পড়ার স্বপ্ন স্বপ্নই রয়ে গেলো।
এদিকে আফসানার ছোট বোন তখন গুরুতর অসুস্থ। লিভারের জটিলতায় প্রায় ছয় মাস ধরে ভ বাকি অংশ পড়ুন...












