পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
لَقَدْ كَانَ لَكُمْ فِيْ رَسُوْلِ اللهِ اُسْوَةٌ حَسَنَةٌ
অর্থ: “তোমাদের জন্য তোমাদের মহাসম্মানিত রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মধ্যেই রয়েছেন সর্বোত্তম আদর্শ মুবারক। ” (পবিত্র সূরা আহযাব শরীফ: আয়াত শরীফ ২১)
অর্থাৎ নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি সর্বকালের সবার জন্য সর্বোত্তম আদর্শ মুবারক। মাখলুকাতের সবার জন্যই তিনি অনুসরণীয়-অনুকরণীয়। সঙ্গতকারণেই উনার পবিত্র সাওয়ানেহ উমরী মুবারক জানা, বেশি বেশি আলো বাকি অংশ পড়ুন...
সম্মানিত দু‘আ বা মুনাজাত কবুলের সময়:
২. পবিত্র যিলহজ্জ শরীফ উনার প্রথম ১০ দিন ১০ রাত।
৩. বিশেষ করে পবিত্র যিলহজ্জ শরীফ উনার ৯ তারিখ। অর্থাৎ পবিত্র আরাফাহ্র দিবসে।
৪. পবিত্র রমাদ্বান শরীফ মাসে।
৫. পবিত্র জুমুআহ বার দিনে ও রাতে।
৬. রাতের প্রথম তৃতীয়াংশে।
৭. রাতের শেষ তৃতীয়াংশে।
৮. রাতের বেলার দু‘আ। বিশেষতঃ মধ্য রাতের দু‘আ।
৯. শেষ রাতের এক ষষ্ঠাংশে।
১০. ছুবহে ছাদিকের সময়।
১১. মুয়াযযিন যখন আযান দিতে থাকে।
১২. পবিত্র আযান ও ইকামতের মধ্যবর্তী সময়।
১৩. পবিত্র তাকবীর আরম্ভ হওয়ার সাথে সাথে।
১৪. জিহাদের ময়দানে সারিবদ্ধভাবে দাঁড়ানোর পর।
বাকি অংশ পড়ুন...
সাইয়্যিদাতুন নিসায়ি আলাল আলামীন, উম্মু আবীহা সাইয়্যিদাতুনা হযরত আন নূরুছ ছালিছাহ আলাইহাস সালাম উনার সবচেয়ে বড় পরিচয় মুবারক হচ্ছেন, তিনি হলেন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বানাত (মেয়ে) আলাইহাস সালাম। সুবহানাল্লাহ! নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত বানাত আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের মধ্যে তিনি হচ্ছেন ‘ছালিছাহ্ অর্থাৎ তৃতীয়া’। সুবহানাল্লাহ! তিনি শুধু মহান আল্লাহ পাক তিনি নন এবং নূরে মুজাসস বাকি অংশ পড়ুন...
রহমাতুল্লিল ‘আলামীন, ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, ইমামুল আইম্মাহ্, মুজাদ্দিদুয যামান, কুতুবুল আলম, মুহইউস সুন্নাহ, মাহিউল বিদয়াহ, গাউছুল আ’যম, আযীযুয যামান, ক্বইউমুয যামান, আল জাব্বারিউল আউওয়াল, আল ক্বউইউল আউওয়াল, আস সাফফাহ, হাবীবুল্লাহ, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মাওলানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার লখতে জিগার, অত্যন্ত স্নেহময়ী বানাত এবং উম্মুল মু’মিনীন সাই বাকি অংশ পড়ুন...
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ৬২তম বৎসর মুবারক (আনুষ্ঠানিকভাবে মহাসম্মানিত নুবুওওয়াত এবং রিসালাত মুবারক প্রকাশের ২২তম বছর, মহাসম্মানিত হিজরত মুবারক উনার ৯ম ও ১০ম বছর):
* ৯ম হিজরী শরীফ উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ২০শে সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিশ শুহূরিল আ’যম শরীফ ইয়াওমুস সাব্ত শরীফ (শনিবার) সিবতু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাইয়্যিদুনা হযরত আস সাদিস আলাইহিস সালাম তিনি মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বরকতময় বিছালী শান মুবারক প্রকাশ করেন। সুবহানাল্লাহ! তিনি দুনিয়ার যমীনে মাত্র ১১ দিন মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র অবস্থান মুবারক কর বাকি অংশ পড়ুন...
৮ম মাস হচ্ছে شعبان শা’বান: شعبان শব্দটিتشعب القبائل হতে উৎকলিত। شعبان অর্থ ছড়িয়ে পড়া। আরবরা এই মাসে নানা উদ্দেশ্যে বাড়ী হতে বের হয়ে বিভিন্ন এলাকায় ছড়িয়ে পড়তেন, এজন্যই এ মাসকে شعبان ‘শা’বান’ নামে অভিহিত করা হয়েছে। شعبان শব্দের বহুবচন হচ্ছে شعابين ও شعبانات
৯ম মাস হচ্ছে رمضان রমাদ্বান: অর্থাৎ গ্রীষ্ম বা গরমের মাস। আরবদেশে এই মাসে অত্যধিক গরম পড়তো বলে এ মাসকে رمضان ‘রমাদ্বান’ নামে অভিহিত করা হয়েছে। رمضت الفصال অর্থাৎ অতিশয় পিপাসার কারণে গবাদি পশুর বাছুর গরম হয়ে যাওয়া। رمضان শব্দের বহুবচন হচ্ছে رماضين- رمضانات ও ارمضة।
হযরত শায়েখ সাখাবী রহমতুল্লাহি আলাইহি ত বাকি অংশ পড়ুন...
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ৬০তম বৎসর মুবারক (আনুষ্ঠানিকভাবে মহাসম্মানিত নুবুওওয়াত এবং রিসালাত মুবারক প্রকাশের ২০তম বছর, মহাসম্মানিত হিজরত মুবারক উনার ৭ম ও ৮ম বছর):
* ৭ম হিজরী শরীফ সম্মানিত যিলক্বদ শরীফ মাসে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি সম্মানিত ‘উমরাতুল কাযা আদায় করার জন্য মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মক্কা শরীফ উনার মধ্যে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র তাশরীফ মুবারক নেন এবং তা আদায় করেন। সুবহানাল্লাহ!
* আর ৭ম হিজরী শরীফ উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ১৬ই যিলক্বদ শরীফ সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আই বাকি অংশ পড়ুন...
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ৫৬তম বৎসর মুবারক (আনুষ্ঠানিকভাবে মহাসম্মানিত নুবুওওয়াত এবং রিসালাত মুবারক প্রকাশের ১৬তম বছর, মহাসম্মানিত হিজরত মুবারক উনার ৩য় বছর):
* ৩য় হিজরী শরীফ উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ৪ঠা শা‘বান শরীফ লাইলাতু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আইয়্যাম শরীফ (লাইলাতুল ইছনাইনিল আযীম শরীফ অর্থাৎ সোমবার রাতে) নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সাথে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র উম্মুল মু’মিনীন সাইয়্যিদাতুনা হযরত আর রবি‘আহ্ ইবনাতু আবীহা আলাইহাস সালাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র আযীমুশ শ বাকি অংশ পড়ুন...
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ৫৪তম বৎসর মুবারক (আনুষ্ঠানিকভাবে মহাসম্মানিত নুবুওওয়াত এবং রিসালাত মুবারক প্রকাশের ১৪তম বছর, মহাসম্মানিত হিজরত মুবারক উনার ১ম বছর):
* মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মসজিদে নববী শরীফ এবং মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হুজরা শরীফ নির্মাণ করা হয়। এর পূর্ব পর্যন্ত ৬ মাস নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি হযরত আবূ আইয়ূব আনছারী রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বাড়ি মুবারক-এ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র অবস্থান মুবারক করেন।
* এ বৎসরই আযান ও ইক্বামত শুরু হয়।
* এ বাকি অংশ পড়ুন...
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ৫০তম বৎসর মুবারক (আনুষ্ঠানিকভাবে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নুবুওওয়াত এবং রিসালাত মুবারক প্রকাশের ১০ম বছর):
* এ বৎসরকে ‘আমুল হুযন বলা হয়। কারণ, এ বৎসরের ২২শে রজবুল হারাম শরীফ খাজা আবূ তালিব তিনি ইন্তিকাল করেন।
* আর এ বৎসরই মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ১৭ই রমাদ্বান শরীফ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র উম্মুল মু’মিনীন আল ঊলা সাইয়্যিদাতুনা হযরত কুবরা আলাইহাস সালাম তিনি মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র দীদার মুবারক-এ তাশরীফ মুবারক নেন। সুবহানাল্লাহ!
* মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র উম্মুল মু’মিনীন আল ঊলা সাইয়্যিদাতুনা হযরত কুবরা আ বাকি অংশ পড়ুন...
সাতক্ষীরা জেলার কালিগঞ্জ উপজেলার প্রবাজপুর গ্রামে অবস্থিত এ মসজিদটি ১১০৪ হিজরীর ১৯শে রমাদ্বান ২রা মে ১৬৭৮ মতান্তরে ১৬৯৩ খিস্টাব্দে নির্মিত। শাসক আওরঙ্গজেবের সময় তার ফৌজদার নবাব নুরুল্লাহ খাঁ এ মসজিদের নামে লাখেরাজে ৫০ বিঘা জমি লিখে দেন। স্থানীয় তথ্যসূত্রে জানা গেছে, শাসক আওরঙ্গজেবের সুবেদার পরবাজ খাঁ বাদশাহর কাছ থেকে নির্দেশ পেয়ে সেনাবাহিনীর নামাজ পড়ার জন্য এটি নির্মাণ করেন। তার নামানুসারে এ গ্রামের নাম হয় প্রবাজপুর।
জেলার মধ্যে সবচেয়ে টেরাকোটা সমৃদ্ধ মসজিদ এটি। কলিগঞ্জ উপজেলা সদর হতে প্রায় ৪ কিলোমিটার দক্ষিণে এর বাকি অংশ পড়ুন...












