প্রিয় দেশবাসী-
রাজারবাগ শরীফ উনার সম্মানিত মুর্শিদ কিবলা, সাইয়্যিদুনা হযরত মুজাদ্দিদে আ’যম আলাইহিস সালাম তিনি অত্যন্ত দয়া-দান, ইহসান করে দেশবাসীকে আঞ্জুমানে আল ফাল্লাহ্ (বাংলাদেশ কৃষক আঞ্জুমান) হাদিয়া করিয়াছেন। যাহার সুমহান লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য হলো-
(ক) কৃষি-কৃষক ক্ষেতমজুর ও দেশ বাঁচাও কৃষকের অধিকার আদায়ের দাবিতে আঞ্জুমানে আল ফাল্লাহ বাংলাদেশ কৃষক আঞ্জুমানের মাধ্যমে হক্ব আদায়ের আন্দোলন গড়ে তোলা।
(খ) দেশের সকল শ্রেণীর কৃষকদের সাথে নিয়ে বাংলাদেশ জাতীয় কৃষক আঞ্জুমান গড়ে তোলা।
যাহার ৮ দফা মুখ্য উদ্দেশ্য হলো-
১। জাতীয় বাজেটের বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব প্রতিবেদক:
ক্লাস এইট পাস করা মাদারীপুরের জয়নাল ঢাকায় এসে বড় চিকিৎসক বনে যান। রাজধানীর তিনটি হাসপাতালের চেম্বারে বসে। নিজের নাম বদলে রেখেছেন ডা. আরিফ হাসান। রোগী দেখে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বিএসএমএমইউ) অর্থপেডিক্স সার্জন হিসেবেও। চিকিৎসক পরিচয়ে বিয়েও করেছেন পাঁচ বছর আগে।
রাজধানীর মাতুয়াইলের ফেইথ হাসপাতালে রোগী দেখছেন বিএসএমএমইউর অর্থপেডিক সার্জন ডা. আরিফ হাসান। তার বিএমডিসি রেজিষ্ট্রেশন নম্বর- ৮১৩৮৩। অপারেশন প্রয়োজন নেই জানিয়ে রোগীকে দিলো প্রেসক্রিপশন।
কিছুক্ষণ পরে তার চেম্বারে এলেন আ বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব প্রতিবেদক:
বার্ষিক আয়কর বিবরণী বা রিটার্ন জমার সময় শেষ হয়ে গেছে। নিয়মিত রিটার্ন দেওয়ার সময় শেষ হওয়ার পরও বিশেষ বিবেচনায় ব্যক্তি শ্রেণির আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় ৩১ জানুয়ারি পর্যন্ত বৃদ্ধি করা করেছিল জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)।
সে সময় পেরিয়ে গেলেও ৬৩.২৬ শতাংশ কর শনাক্তকরণ নম্বরধারী (টিআইএন) তাদের আয়কর রিটার্ন দাখিল করেননি; সংখ্যার হিসাবে যার পরিমাণ ৬৩ লাখ ৬ হাজার ৯১৯। মাত্র ৩৭ শতাংশ টিআইএনধারী করদাতা রিটার্ন দাখিল করেছেন।
এনবিআর থেকে পাওয়া হিসাব অনুযায়ী ৩১ জানুয়ারি পর্যন্ত রিটার্ন দাখিল করেছেন ৩৬ লাখ ৬২ হাজার ৮১ জ বাকি অংশ পড়ুন...
পেটেন্ট আপনার উদ্ভাবন কে কপি না হওয়া থেকে সুরক্ষা দেয়।
পেটেন্ট কি:
পেটেন্ট হল বুদ্ধিবৃত্তিক সম্পদ।
পেটেন্ট একটি অধিকার যা উদ্ভাবককে তার নতুন উদ্ভাবনের জন্য স্বীকৃতি হিসেবে দেয়া হয়। এটি উদ্ভাবকের স্বত্বের অধিকার যা একটি নির্দিষ্ট সময়ের জন্য দেয়া হয়। উদ্ভাবন বলতে প্রযুক্তির ক্ষেত্রে একটি নির্দিষ্ট সমস্যার সমাধান বোঝায়। উদ্ভাবন টি হতে পারে কোন পণ্য, কোন কিছু সম্পন্ন করার নতুন কোন পদ্ধতি বা কোন সমস্যার কারিগরি সমাধান। পেটেন্ট তার উদ্ভাবককে এই নিশ্চয়তা দেয় তার অনুমতি ব্যতিত কেউ এটি ব্যবহার করতে পারবে না।
পেটেন্টের মেয়াদ:
বাকি অংশ পড়ুন...
গত সপ্তাহের পর...........
গাড়ির মামলা প্রয়োজনীয় কাগজপত্রসমূহ:
মাইক্রো/কার/বাস ভাড়ায় ব্যবহৃত হলে- রেজিষ্ট্রেশন সার্টিফিকেট, ফিটনেস সার্টিফিকেট, রুট পারমিট, ট্যাক্স টোকেন, ড্রাইভিং লাইসেন্স, ইন্সুরেন্স সার্টিফিকেট।
মটর সাইকেল- রেজিষ্ট্রেশন সার্টিফিকেট, ইন্সুরেন্স সার্টিফিকেট, ট্যাক্স টোকেন, ড্রাইভিং লাইসেন্স।
মাইক্রো/কার/বাস ভাড়ায় ব্যবহৃত না হলে- রেজিষ্ট্রেশন সার্টিফিকেট, ফিটনেস সার্টিফিকেট, ট্যাক্স টোকেন, ড্রাইভিং লাইসেন্স, ইন্সুরেন্স সার্টিফিকেট।
গাড়ির মামলা হলে করনীয় কি?
যানবাহনের যে কোন আইন ভঙ্গ করার জন্য মামলা হতে পা বাকি অংশ পড়ুন...
গাড়ির মামলা কি?
“ড্রাইভিং লাইসেন্স” নির্দিষ্ট শ্রেণীর মোটরযান চালানোর জন্য কোন নির্দিষ্ট ব্যক্তিকে কর্তৃত্ব প্রদান করে বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআরটিএ) দ্বারা প্রদত্ত দলিল বা ড্রাইভিং লাইসেন্স প্রাপ্ত না হয়ে যারা গাড়ি চালায় তখন সেই ব্যক্তির নিকট থাকা গাড়িটির নামে মামলা দেওয়া হয় এটাই মূলত গাড়ির মামলা। এছাড়াই আইনে উল্লেখিত আরো অনেক নিয়ম কানুন ভঙ্গ করলেও গাড়ির নামে মামলা করা হয় বা জরিমানা করা হয়।
কি কি কারণে গাড়ির বিরুদ্ধে মামলা হতে পারে?
বেপরোয়া গতিতে গাড়ি চালানো হলে।
সঠিক জায়গায় গাড়ি পার্ক না করা হলে।
চলাচল করতে গ বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব প্রতিবেদক:
সরেজমিনে কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশনে গিয়ে দেখা যায়, রেলের টিকিট কেনার জন্য অনলাইন রেজিস্ট্রেশন (নিবন্ধন) করতে গিয়ে ভোগান্তিতে পড়তে হয়েছে যাত্রীদের।
ইমতিয়াজ আহমেদ নামে এক যাত্রী বলেন, টিকিট কাটার জন্য আগে রেজিস্ট্রেশন করা ছিলো। আবার ভ্যারিফিকেশন করতে গিয়ে জন্মনিবন্ধন নম্বর দিয়েছিলাম। কিন্তু ভ্যারিফাইয়িং দেখাচ্ছে, কাউন্টারে গেলেও কোনো সমাধান দিতে পারছে না। ফলে টিকিট না কেটে দাঁড়িয়ে রয়েছি।
সকাল সাতটায় চট্টগ্রামে যাওয়ার উদ্দেশ্যে কমলাপুর স্টেশনে এসেছিলেন বেগম রোকেয়া নামে পঞ্চাশোর্ধ্ব এক নারী।
স্টেশনে এস বাকি অংশ পড়ুন...
২০০৫ সালের ১ জুলাই থেকে জমির যেকোনো হস্তান্তরযোগ্য দলিল রেজিস্ট্রেশন বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। আইন অনুযায়ী, যে দলিল রেজিস্ট্রেশন বাধ্যতামূলক অথচ রেজিস্ট্রেশন করা হয়নি, তখন সেই দলিল নিয়ে আপনি কোনো দাবি করতে পারবেন না। সাব-কবলা দলিল, হেবা বা দানপত্র, বন্ধকি দলিল, বায়না দলিল, বণ্টননামা দলিলসহ বিভিন্ন হস্তান্তর দলিল অবশ্যই রেজিস্ট্রি করতে হবে। দলিলের বিষয়বস্তু যে এলাকার এখতিয়ারের মধ্যে রয়েছে, সেই এলাকার সাব-রেজিস্ট্রি অফিসে দলিল রেজিস্ট্রি করতে হবে।
দলিল রেজিস্ট্রি করার সময় সুর্কতা:
কোনো দলিল আইনগণ ও যথাযথ পদ্ধতিতে সম্পাদনে বাকি অংশ পড়ুন...












