বিজ্ঞানের প্রায় সমস্ত আবিষ্কারের নেপথ্যে রয়েছে মুসলমানদের অবদান। আর কাফিরদের তৈরি করা হয়েছে মুসলমানদের খিদমতের জন্য। যেখানে মুসলমানদের রচিত বিষয় থাকবে সেখানে মুসলমানদের বিষয় অনুসরণ করতে হবে। সময় এবং কাল গণনা মহান আল্লাহ পাক উনার নির্দেশ। সেক্ষেত্রে মুসলমান রচিত আত তাক্বউইমুশ শামসী সন অবশ্যই অনুসরণীয়। বিধর্মীদের বিষয়গুলো পরিহার করা ঈমানী দায়িত্ব।
একজন মুসলমান মেয়েকে কখনো এই বলে সম্বোধন করা উচিত নয় যে “মেয়েটি বেশ লক্ষ্মী”। কারণ লক্ষ্মী হচ্ছে হিন্দুদের একটি দেবীর নাম। কিন্তু অনেক মুসলমান অজান্তেই এক দেবীর নাম উচ্চার বাকি অংশ পড়ুন...
আত তাক্বউইমুশ শামসীতে অধিবর্ষ পদ্ধতি
গ্রেগরিয়ান বর্ষপঞ্জিতে ফেব্রুয়ারী মাস ২৮ দিনে, অধিবর্ষে ২৯ দিন। বছরের দ্বিতীয় মাসে অতিরিক্ত একদিন যোগ হওয়াতে বাকী ১০ মাসই ১ দিন পিছিয়ে যায়। কিন্তু আত-তাক্বউইমুশ শামসীতে অতিরিক্ত একদিন বছর শেষে যোগ হওয়ায় পরিবর্তন লক্ষণীয় নয় (যা চার বছর পর পর করা হয়)। কেননা নতুন বছর শুরু হয়ে যায়।
শামসী সনের হিসাব : একটি সৌর বছরের সময়কাল হচ্ছে ৩৬৫ দিন ৫ ঘণ্টা ৪৮ মিনিট ৪৬ সেকেন্ড। ফলে দেখা যায়, নতুন বছর শুরু করলেও পৃথিবীর ঘূর্ণয়ন তখনো বাকী থাকে। প্রতি চার বছর পর পর ঘড়ির সময়ের সাথে এই পার্থক্য প্রায় ১ দিন হয়ে যায় বাকি অংশ পড়ুন...
এই তাক্বউইম-এর মাসের নামকরণ করা হয়েছে আরবী পদ্ধতি অনুযায়ী। যেমন, আরবীতে প্রথমকে বলা হয় আউওয়াল, দ্বিতীয়কে বলা হয় ছানী। এভাবে ১ম মাস থেকে ১২তম মাস পর্যন্ত নামকরণ করা হয়েছে-
ক্রম নামকরণ ক্রম নামকরণ
১ আউওয়াল (اَوَّلٌ) ৭ সাবি’ (سَابِعٌ)
২ ছানী (ثَانِىْ) ৮ ছামিন (ثَامِنٌ)
৩ ছালিছ (ثَالِثٌ) ৯ তাসি’ (تَاسِعٌ)
৪ রবি’ (رَابِعٌ) ১০ ‘আশির (عَاشِرٌ)
৫ খ্বমিস (خَامِسِ) ১১ হাদী ‘আশার (حَادِىْ عَشَرَ)
৬ সাদিস (سَادِسٌ) ১২ ছানী ‘আশার (ثَانِىْ عَشَرَ)
আত তাক্বউইমুশ শামসীতে দিনের নামকরণ পদ্ধতি
আরবী মাসের প্রতিটি দিনের নামানুসারেই নামকরণ হয়েছে। যথা:
বার (উচ্চারণ) বার (আরবী) বার (প্রচলিত নাম)
ই বাকি অংশ পড়ুন...












