শাহযাদা সাইয়্যিদুনা তিনি মোর খুবই চেনা
আক্বা আমার, মাওলা আমার, দোজাহানের ঠিকানা!
খেয়ালের খেয়ায় চড়ে, স্বপ্নেরা শূন্যে উড়ে
খামখেয়ালির ভাবনাগুলো সত্যি করেন মাওলানা
খুব সকালের সৌরভে, হৃদয়ের অনুভবে
শিশিরের শুভ্র পরশে খুঁজে পাই ছিফত ছানা
ঘুম হারা এ দু’চোখে, অভাগার সুখে দুখে
কাছে টানেন, কাছে রাখেন, দূর করে দেন যাতনা
নিরাশার অন্ধকারে, হারালে বারেবারে
দু'হাতে খুব আগলে রাখেন, মুছে দেন অশ্রুকণা
রোজ একাকী সিজদাতে, মুনাজাতের কান্নাতে
নিবেদন জানাই সারাক্ষণ হতে চাই ইশকে ফানা
বাকি অংশ পড়ুন...
মাশুকী তরফে ওয়াদা
আমাদের প্রিয় শাহযাদা
সু-মহান বেমেছাল সওদা
আমাদের প্রিয় শাহযাদা
আশিক হৃদয়ের ইরাদা
আমাদের প্রিয় শাহযাদা
আক্বা আক্বা আক্বা আক্বা
হুবহু মুর্শিদী নজর
আম্মাজীর নূরানী ফখর
মিয়াবাড়ির সাহেবযাদা
আমাদের প্রিয় শাহযাদা
ছুরতে নকশায়ে রাসুল (ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)
ছিফতে অনন্য অতুল
ওয়ারাউল ওয়ারা মর্যাদা
আমাদের প্রিয় শাহযাদা
খুবই অপরূপ মাওলানা
মহাশানে নেই সীমানা
দোআলম যে নূরে ফিদা
আমাদের প্রিয় শাহযাদা
আল মানছুর লক্ববে মশহুর
ইলিম আমলে সমুদ্দুর
আলীশান খলীফায় খোদা
আমাদের প্রিয় শাহযাদা
মুবারক ইশা বাকি অংশ পড়ুন...
মাস শুরু এবং শেষ, বিশেষ দিন নির্বাচনে চাঁদের ক্যালেন্ডারের যেমন প্রয়োজনীয়তা রয়েছে; তেমনি ওয়াক্ত নির্ণয়ে প্রয়োজন রয়েছে সৌর ক্যালেন্ডারের। কিন্তু ইতিহাসে মুসলমানগণের রচিত কোনো সৌর ক্যালেন্ডারের তথ্য পাওয়া যায় না। ফলে গ্রেগরিয়ান ক্যালেন্ডার ব্যবহারে মুসলমানগণ অভ্যস্ত হয়ে পড়েছে। কিন্তু অনেক কারণেই মুসলমানগণের গ্রেগরিয়ান ক্যালেন্ডার ব্যবহার করা উচিত নয়।
গ্রেগরিয়ান বর্ষপঞ্জির মাধ্যমে অজান্তেই প্রতিদিন অনেক দেব-দেবীর নাম স্মরণ হয়। এই বর্ষপঞ্জির ৬টি মাসের নামকরণ করা হয়েছে দেব-দেবীর নামে (জানুয়ারি, ফেব্রুয়ারি, মার্চ, এপ বাকি অংশ পড়ুন...
এ হৃদয়ে আজি আসুন শাহযাদাজী
আমার হিয়া জুড়ে আপনাকেই খুঁজি
অশান্ত ভাবনায় কেবল আপনি বিরাজ
হাজারো বাহানায় চাহি আপনার মি’রাজ
জ্বালান খুবই দয়ায় মহব্বতের সিরাজ
কোনো এক প্রহরে আসিয়েন আক্বাজী
আমার হিয়া জুড়ে আপনাকেই খুঁজি
খোলা চিঠি কত লিখেছি প্রতিদিন
কথা আছে যত বলেছি দ্বীধাহীন
সরাসরি তত পারি না অর্বাচীন
সবই ক্ষমা করে বলুন আক্বা রাজি
আমার হিয়া জুড়ে আপনাকেই খুঁজি
কত শত ফুলে সাজিয়েছি আসন
রয়েছি দ্বার খুলে আসিবেন মহাধন
ইশকেরই পাল তুলে ভাসিয়ে দিব মন
আশিক বানান মোরে দয়ালু দাতাজী
আমার হিয়া জুড়ে আপনাকেই খুঁজি
মরু ধুধু অন্তর পিপাসায় বাকি অংশ পড়ুন...
রাম গোপালের নির্মম পরিণতি:
১৯৩৬ খৃষ্টাব্দের ঘটনা। পত্রিকায় একটি সংবাদ প্রকাশিত হলো। খবরে বলা হয়েছে, পল্লোল জেলাধীন গোভ গাঁয়ের পশু হাসপাতালের এক ইনচার্জ ডাক্তার রাম গোপাল নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার নাম মুবারকে তার গাধার নাম রেখেছে। নাঊযুবিল্লাহ! সংবাদ ছাপামাত্র মুসলমানরা ক্ষোভে উত্তেজনায় ফেটে পড়লেন। ইংরেজরা মুসলমানদের এই চাপে প্রভাবশালী অপরাধীর বিচার করার পরিবর্তে হিন্দু সংখ্যাগরিষ্ঠ এলাকা নার নাবিন্দ জেলাকে ঘেরাও করে কেল্লায় রুপান্তরিত করলো।
রাম গোপালের গোস্তাখি বরদ বাকি অংশ পড়ুন...
তাছাউরে দিল থাকতে চায় সদা
পিলান সালসাবিল আক্বা শাহযাদা
করতে চাই হাছিল আপনার ইকতিদা
পিলান সালসাবিল আক্বা শাহযাদা
ইন্তেজারে আজ রয়েছি অধীর
দয়ালু ধীরাজ বানান এক নজির
চাহি অনাবিল ইশকেরই নেদা
পিলান সালসাবিল আক্বা শাহযাদা
দেখে নূর ঝিলিক ইয়া শাহে সুলত্বান
এই আদনা আশিক হয়েছি কুরবান
আপনি মোর মানযিল, আপনাতেই রিদ্বা
পিলান সালসাবিল আক্বা শাহযাদা
মি’রাজী মওকায় হৃদয় বেকারার
দীদার হাদিয়ায় বানান জারেজার
গোলামে কামিল হতে চাই বান্দা
পিলান সালসাবিল আক্বা শাহযাদা
বিপদ মুছিবত যতই হোক প্রবল
আপনার ইজাযত করেছে দুর্বল
মিটিয়ে মুশকিল বাকি অংশ পড়ুন...
কোন মহান আযীমী নূরে বসুন্ধরা উজ্বালা
তিনি মোদের ছানীয়ে মুর্শিদ শায়েখি লালা
শাহেনশাহ শাহযাদা ক্বিবলা
আমাদের শাহযাদা ক্বিবলা
শাহেনশাহ শাহযাদা ক্বিবলা
ফিতনা ফাসাদ যুগে তিনি সত্য সঠিক ফায়ছালা
জাহেলিয়াত মিটিয়ে দেন মাশুকে মাওলা
বেলায়েতী তখতে আক্বা উচ্চে রাখেন সিলসিলা
পথহারা উম্মাহকে করেন পলকেই ইছলাহ
শাহী রোবে নাস্তানাবুদ তামাম ইবলিসী চেলা
মুবারক ফায়িজে পালায় মুছিবত বালা
অতি দয়ায় করেন ফখর আমাদের সোনার বাংলা
সুন্নীয়তের নিশান উড়ান সবচেয়ে পহেলা
-আবুল হুসাইন।
বাকি অংশ পড়ুন...
মাস শুরু এবং শেষ, বিশেষ দিন নির্বাচনে চাঁদের ক্যালেন্ডারের যেমন প্রয়োজনীয়তা রয়েছে; তেমনি ওয়াক্ত নির্ণয়ে প্রয়োজন রয়েছে সৌর ক্যালেন্ডারের। কিন্তু ইতিহাসে মুসলমানগণের রচিত কোনো সৌর ক্যালেন্ডারের তথ্য পাওয়া যায় না। ফলে গ্রেগরিয়ান ক্যালেন্ডার ব্যবহারে মুসলমানগণ অভ্যস্ত হয়ে পড়েছে। কিন্তু অনেক কারণেই মুসলমানগণের গ্রেগরিয়ান ক্যালেন্ডার ব্যবহার করা উচিত নয়।
গ্রেগরিয়ান বর্ষপঞ্জির মাধ্যমে অজান্তেই প্রতিদিন অনেক দেব-দেবীর নাম স্মরণ হয়। এই বর্ষপঞ্জির ৬টি মাসের নামকরণ করা হয়েছে দেব-দেবীর নামে (জানুয়ারি, ফেব্রুয়ারি, মার্চ, এপ বাকি অংশ পড়ুন...
এই দুনিয়া যতই দুঃখ দেয়
শাহযাদাজী বলেন ‘কাছে আয়’
সব হারিয়ে যখন করি হায়হায়
শাহযাদাজী বলেন ‘কাছে আয়’
অসংখ্য অধঃপতন আমার
দু‘চোখে দেখি যে অন্ধকার
এত এত গালিজের এত ভার
আর সইতে পারি না চাই নিস্তার
মুহলিকাতে মোর ঈমান যায় যায়
শাহযাদাজী বলেন ‘কাছে আয়’
হর-হামেশা হয় যে ভুল-ত্রুটি
তাই এলোমেলো ইশকের গুটি
কবে হবে আমার নফসের ছুটি
অজানা ভয়ে কাঁপছে খুটি
কাঁদছি আমি খাদের কিনারায়
শাহযাদাজী বলেন ‘কাছে আয়’
খুব কষ্টে গড়া স্বপ্নের প্রাসাদ
নিমিষে ভেঙে আজ সবই বরবাদ
আর আসবে কি ফিরে শুভ্র চাঁদ
বিনিদ্র অপেক্ষার আর্তনাদ
শেষ আশা নিয়ে অধম কাতরায়
শ বাকি অংশ পড়ুন...
মাস শুরু এবং শেষ, বিশেষ দিন নির্বাচনে চাঁদের ক্যালেন্ডারের যেমন প্রয়োজনীয়তা রয়েছে; তেমনি ওয়াক্ত নির্ণয়ে প্রয়োজন রয়েছে সৌর ক্যালেন্ডারের। কিন্তু ইতিহাসে মুসলমানগণের রচিত কোনো সৌর ক্যালেন্ডারের তথ্য পাওয়া যায় না। ফলে গ্রেগরিয়ান ক্যালেন্ডার ব্যবহারে মুসলমানগণ অভ্যস্ত হয়ে পড়েছে। কিন্তু অনেক কারণেই মুসলমানগণের গ্রেগরিয়ান ক্যালেন্ডার ব্যবহার করা উচিত নয়।
গ্রেগরিয়ান বর্ষপঞ্জির মাধ্যমে অজান্তেই প্রতিদিন অনেক দেব-দেবীর নাম স্মরণ হয়। এই বর্ষপঞ্জির ৬টি মাসের নামকরণ করা হয়েছে দেব-দেবীর নামে (জানুয়ারি, ফেব্রুয়ারি, মার্চ, এপ বাকি অংশ পড়ুন...
শাহযাদায়ী শাহযাদা/শেহযাদী আসেন আজ
শাহ আমীরা..র কোলে হাসেন নাজ।
সর্ব দিকে হলো ফিকে ঘন-ঘোর
সবাইকে দেই কাঙ্খিত সেই খোশ খবর
ইবনে/বিনতে খলীফাজী এসেছেন হে নওকর
এই আনন্দের নেই যে কোনো যের-যবর
তাইতো প্রস্তুত! সবচে' নিখুঁত রেশমী তাজ
শাহ আমীরা..র কোলে হাসেন নাজ।
নূর আক্বাজী হলেন আজি দাদাজী
নূর আম্মাজী হলেন নয়া দাদুজী
নও নানাজী হলেন আজি খতীবজী
উম্মে ত্বহিরা হলেন নব নানুজী
পাক হেরেমে! আসলো নেমে স্বর্ণসাজ
শাহ আমীরা..র কোলে হাসেন নাজ।
ঈদ খুশিতে অশ্রুপাতে দো-জাহান
চূড়ান্ত পূর্ণতায় সাইয়্যিদী খান্দান
সু-স্বাগতম জানাই হরদম আশিকান
সালাম স বাকি অংশ পড়ুন...
হটাৎ পিছলে আমি
পড়ে গেলে দূরে বহুদূর
দু’হাত বাড়িয়ে দিয়েন
শাহযাদা হুযূর।
নেফাকীতে পূর্ণ জীবন
তবুও তো মালিক আপন
নাজাতেরই আশা যে তাই
হৃদয়ে ভরপুর
হটাৎ পিছলে আমি....
অধমের এই জগত সংসার
অবেলাতেই খুব অন্ধকার
নূরী চেরাগ জালিয়ে দিন
নূরে আলা নূর
হটাৎ পিছলে আমি....
দুনিয়ারই কত যে রঙ
ধরিয়ে দেয় ঈমানে জঙ
শুদ্ধ করুন সুস্থ করুন
মাদানী মানছূর
হটাৎ পিছলে আমি....
শায়েরীতে নেই যে প্রভাব
কলমে আজ ভাবের অভাব
ইশকে বানান মাশুক আমায়
গোলামে মশুহুর
হটাৎ পিছলে আমি....
ফিরে আসুক সেই তাবাসসুম
কেড়ে নিতে সমস্ত ঘুম
এই অভাগার দরখাস্ত হোক
নিছবতে মন্জুর
হটা বাকি অংশ পড়ুন...












