নিজস্ব প্রতিবেদক:
ইউএন আইজিএমই চাইল্ড মরটালিটি প্রতিবেদনের তথ্য অনুযায়ী, ২০২৩ সালে বাংলাদেশে ১ লাখের বেশি শিশু তাদের পঞ্চম জন্মদিনের আগেই মারা গেছে। এসব মৃত্যুর প্রায় দুই তৃতীয়াংশই হয়েছে শিশুর বয়স ২৮ দিন হওয়ার মধ্যেই। মৃত শিশু প্রসবের ওপর তৈরি করা দ্বিতীয় প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, বাংলাদেশে বছরে ৬ লাখ ৩০ হাজার ২টা বেশি মৃত শিশু প্রসবের ঘটনা ঘটে, অর্থাৎ প্রতি ৪১টি শিশু জন্মের ক্ষেত্রে একটি মৃত সন্তান প্রসবের ঘটনা ঘটছে। মৃত সন্তান প্রসবের এই হার দক্ষিণ এশিয়ায় সর্বোচ্চ।
টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা (এসডিজি) সম্পর্কিত লক্ষ বাকি অংশ পড়ুন...
শীতে শিশুদের নিরাপদ রাখার প্রধান শর্ত হলো গরম কাপড় পরানো। তবে না বুঝে অস্বস্তিকর গরম কাপড় পরাবেন না। যেহেতু বড়দের চেয়ে শিশুদের শীতের অনুভূতি বেশি থাকে, তাই শীতের তীব্রতা বুঝে শিশুকে শীতের কাপড় পরাতে হবে।
শীতে শিশুর ডায়রিয়া:
শীতকালে শিশুর ডায়রিয়ার মূল কারণ খাদ্যনালিতে রোটাভাইরাসের অবস্থান। এটি মুখের মাধ্যমে শিশুর পাকস্থলীতে খুব সহজেই প্রবেশ করে। শিশুকে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখা জরুরি। এ সময় শিশুর স্বাভাবিক খাবার বন্ধ করা যাবে না। ছয় মাসের কম বয়সী শিশুদের ক্ষেত্রে ২-৩ ঘণ্টা পরপর মায়ের বুকের দুধ খাওয়াতে হবে। ছোট ইসতিনজার বাকি অংশ পড়ুন...
আমাদের দেশে অনেক শিশুই শ্বাসকষ্টে ভোগে। এ নিয়ে মা-বাবার দুশ্চিন্তার অন্ত নেই। নানা কারণেই শ্বাসকষ্ট হতে পারে। জন্মগত কারণ থাকতে পারে। আবার বাচ্চার থাকার পরিবেশও এর জন্য দায়ী হতে পারে।
একজন শিশু শ্বাসকষ্টজনিত সমস্যায় ভুগছে, সেটি তার বাবা-মা কিংবা অভিভাবক যাঁরা রয়েছেন, তাঁরা আসলে কীভাবে বুঝতে পারবেন? শ্বাসকষ্ট শিশুদের একটা খুব সাধারণ রোগ। জীবনের বিভিন্ন সময়ে, শিশু তার জন্মের কোনো পর্যায়ে কোনো না কোনও ভাবে শ্বাসকষ্টে ভোগে। একটা শিশুর বুকের খাঁচা খুব দ্রুত ওঠানামা করবে। তার শ্বাসের গতি বা হৃদস্পন্দনের গতি বেড়ে যাবে। অনেক সময় বাকি অংশ পড়ুন...
গরম কাপড়:
শীতে শিশুদের নিরাপদ রাখার প্রধান শর্ত হলো গরম কাপড় পরানো। তবে না বুঝে অস্বস্তিকর গরম কাপড় পরাবেন না। যেহেতু বড়দের চেয়ে শিশুদের শীতের অনুভূতি বেশি থাকে, তাই শীতের তীব্রতা বুঝে শিশুকে শীতের কাপড় পরাতে হবে।
শীতে শিশুর ডায়রিয়া:
শীতকালে শিশুর ডায়রিয়ার মূল কারণ খাদ্যনালিতে রোটাভাইরাসের অবস্থান। এটি মুখের মাধ্যমে শিশুর পাকস্থলীতে খুব সহজেই প্রবেশ করে। শিশুকে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখা জরুরি। এ সময় শিশুর স্বাভাবিক খাবার বন্ধ করা যাবে না। ছয় মাসের কম বয়সী শিশুদের ক্ষেত্রে ২-৩ ঘণ্টা পরপর মায়ের বুকের দুধ খাওয়াতে হবে। ছোট ইস বাকি অংশ পড়ুন...
আমাদের দুটি হাড়কে ঘিরে থাকে একটি কার্টিলেজ। বয়সের সঙ্গে এ কার্টিলেজে নানা কারণে ক্ষয় ধরে। কার্টিলেজের এ ক্ষয়ের সমস্যাকেই বলে অস্টিওআর্থ্রাইটিস। হাত-পাসহ শরীরের নানা জায়গায় দেখা দিতে পারে এ সমস্যা। এ নিয়ে মানুষের একটি সাধারণ ধারণা ছিল, এটা কেবল বয়স্ক লোকদের ক্ষেত্রেই হয়। তবে এখন কম বয়সী লোকদের মধ্যেও এ রোগ হতে দেখা যাচ্ছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ২০-৩০ বছর বয়সী মানুষেরাও এখন এ রোগে ভুগছে। তবে বয়স্ক লোকদের ক্ষেত্রে তা যেভাবে প্রভাবিত করে, অল্প বয়সীদের ক্ষেত্রেও একইভাবে সমস্যার সৃষ্টি করে।
কম বয়সে এ রোগ হওয়ার কারণ:
বিশেষজ্ঞদের মত বাকি অংশ পড়ুন...
শীতে সর্দি-জ্বর খুব সাধারণ সমস্যা হলেও দীর্ঘ সময় ধরে শিশুর ঠান্ডা-কাশি থাকলে নাকের পেছনে মাংস বেড়ে যেতে পারে। একে এডেনয়েড গ্রন্থির সমস্যা বলে। নাকের পেছনে ও তালুর ওপরে থাকে এডেনয়েড গ্রন্থি।
এটি গঠনগত দিক থেকে টনসিলের মতো, যা খালি চোখে বা বাইরে থেকে দেখা যায় না। বিশেষ ধরনের অ্যান্ডোস্কোপ অথবা ন্যাসোফেরিংস এক্সরের মাধ্যমে বোঝা যায় যে, শিশুর অ্যাডিনয়েড গ্রন্থি বড় হয়েছে।
* উপসর্গ:
▶ শিশু মুখ হা করে ঘুমায়।
▶ ঘুমের মধ্যে শব্দ হয় বা নাক ডাকে। হঠাৎ দম বন্ধ হয়ে ঘুম থেকে উঠেও যেতে পারে।
▶ ঘন ঘন সর্দি-কাশিতে ভোগে, সহজে সারতে চায় না।
▶ লসি বাকি অংশ পড়ুন...
শিশুর মুখে দাঁত উঠা ও পড়ার নির্দিষ্ট বয়স রয়েছে। প্রতিটি দুধ দাঁত উঠা ও পড়া এবং স্থায়ী দাঁত উঠার নির্দিষ্ট সময় রয়েছে। অনেক শিশুর ক্ষেত্রে দেখা যায় দাঁত উঠার নির্দিষ্ট সময়ের পরও দাঁত ওঠেনি। উঠলেও সেটি আঁকাবাঁকা।
অর্থ্যাৎ নির্দিষ্ট অ্যালাইনমে না উঠে অন্যভাবে উঠেছে। অথবা দাঁতটি নির্দিষ্ট সময় পরেও মুখে রয়ে গেছে। সেক্ষেত্রে এলোমেলো দাঁত উঠার শংকা খুব বেশি থাকে। এজন্য অভিভাবকদের জানতে হবে কোন দাঁতটি কখন পড়বে।
আঁকাবাঁকা দাঁতের কারণ জানতে হবে।
শিশুর আঁকাবাঁকা দাঁতের প্রধান কারণ হচ্ছে দুধদাঁত পড়ে যাওয়ার নির্দিষ্ট সময়ের পরবর্ত বাকি অংশ পড়ুন...
১. শিশুদের খাবারের একটি রুটিন তৈরি করুন:
৬ থেকে ৯ মাসের শিশুরা বুকের দুধের পাশাপাশি দিনে দুবার আধা বাটি পরিমাণ বাড়তি খাবার খেলেই যথেষ্ট। বুকের দুধের পাশাপাশি ধীরে ধীরে ১-২ চামচ করে বাড়তি খাবার খাওয়াতে হবে। ১০ মাস থেকে ১ বছরের শিশুকে আধা বাটি করে তিন বেলা, মাঝে ১-২ বার নাশতা দেওয়া যেতে পারে। এক বছর পর এক বাটি করে তিন বেলা খাবারের সঙ্গে নাশতা দিন। ২ বছরের পর থেকে ঘরের অন্য সদস্যদের সঙ্গে একই নিয়মে খাবে।
২. খাবারের ঘনত্ব ঠিক রাখতে হবে:
খাবার পুরোপুরি ব্লেন্ড করে বা তরল করে দেওয়া যাবে না। আধা শক্ত খাবার শিশু কিছুটা চিবিয়ে খাবে। এতে খাব বাকি অংশ পড়ুন...
১ থেকে ২ বছরের শিশুরা সাধারণত চঞ্চল প্রকৃতির হয়। খাবারের চেয়ে চঞ্চলতা বেশি করে। তাই বসিয়ে খাবার খাওয়ানো মুশকিল হয়ে যায়। তা ছাড়া এ বয়সে শিশুরা যদি চকলেট, চিপস, জুস-এ ধরনের বাইরের খাবারের অভ্যস্ত হয়ে যায়, তাহলে ঘরে তৈরি খাবার খেতে চায় না।
আমার বাচ্চা কিছু খায় না-প্রায় প্রত্যেক মায়ের এই অভিযোগ। খাবার না দিলে সারা দিন না খেয়েই থাকে। আবার জোর করে খাওয়ালে বমি করে দেয়। বিশেষত ১ থেকে ৫ বছর বয়সী শিশুদের মা-বাবারা এই সমস্যা নিয়ে শিশুবিশেষজ্ঞের শরণাপন্ন হন। শিশু খায় না, এটি আদতেই জটিল সমস্যা, নাকি সাধারণ ব্যাপার?
জন্মের পর প্রথম ৬ মাস শিশু শ বাকি অংশ পড়ুন...
শীত পড়তে শুরু করেছে। শীতে শিশুরা সর্দি, কাশি, গলাব্যথা, জ্বর, নিউমোনিয়ায় বেশি আক্রান্ত হয়। শীতে আবহাওয়া শুষ্ক ও ধুলাবালি থাকার কারণেই মূলত শিশুরা এসব রোগে আক্রান্ত হয়। তাই এ সময়টা অভিভাবকদের কিছুটা সচেতন থাকতে হবে।
সচেতন হন:
শিশুদের ঠা-া বাতাস এবং ধুলাবালি থেকে দূরে রাখতে হবে। যেহেতু শীতে এ রোগগুলো বেশি হয় তাই যতটা সম্ভব শিশুদের জনসমাগমপূর্ণ জায়গায় কম নেয়াই ভালো। শিশুর এ ধরনের সমস্যায় আদা লেবু চা, গরম পানিতে গড়গড়া, মধু, তুলসি পাতার রস প্রভৃতি খাওয়ানো যেতে পারে। তবে সমস্যা বেশি হলে অবশ্যই চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে।
গরম পানি:
শ বাকি অংশ পড়ুন...
দেশে গরমে শিশুদের ডায়রিয়া খুব সাধারণ এক স্বাস্থ্য সমস্যা। শিশুরা এই রোগে একটু বেশিই ভুগে থাকে।
শিশুদের ক্ষেত্রে অন্যতম একটি রোগ হচ্ছে ডায়রিয়া। ডায়রিয়া অনেক সুপরিচিত একটি রোগ। একটি শিশু এই রোগ সম্পর্কে তো জানবে না এটাই স্বাভাবিক। কিন্তু, বড়দের মধ্যে এই সম্পর্কে সচেতনতার অভাব হওয়ার ফলে শিশুরা বেশি অসুস্থ হয় বা কষ্ট পায়।
সবাই জানে, ডায়রিয়া হলে ওরস্যালাইন খাওয়াতে হয়। কিন্তু, সঠিক সময়ে স্যালাইন খাওয়ানো হয় না। সঠিক উপায়ে অনেকে স্যালাইন তৈরি করতে পারে না। যেভাবে স্যালাইন খাওয়ানো উচিত, সেভাবে খাওয়ানো হয় না।
কখন একটি শিশুকে ব বাকি অংশ পড়ুন...
আমাদের দেশে অনেকে শিশুই রক্তশূন্যতায় ভোগে। এ নিয়ে মা-বাবার দুশ্চিন্তার অন্ত নেই। নানা কারণেই রক্তশূন্যতা হতে পারে। জন্মগত কারণ থাকতে পারে। পুষ্টিকর খাদ্যের অভাবেও রক্তশূন্যতা হতে পারে।
মেডিকেল টার্মে আমরা রক্তশূন্যতাকে এনিমিয়া বলি। রক্তের হিমোগ্লোবিন কম। হিমোগ্লোবিন কত কমলে আমরা এনিমিয়া বলি? ডব্লিউএইচও বলে, বারোর কম যদি হিমোগ্লোবিন হয়, তাহলে এনিমিয়া। কিন্তু দেখা গেছে আমাদের মতো এশিয়ান দেশে বারোর নিচে হলে অনেক বেশি হয়। কিন্তু শিশুদের বেলায় এই লেভেলটা রক্ষা করা যায় না। কারণ, শিশুদের এনিমিয়া আছে কি না, সেটা বয়সের ওপর ন বাকি অংশ পড়ুন...












