আল ইহসান ডেস্ক:
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) প্রধান টেড্রোস বলেছে, গত ২৪ ঘণ্টায় গাজা উপত্যকায় ভারী বৃষ্টিপাতে অন্তত ১০ জনের মৃত্যু হয়েছে।
শীতের কঠোর আবহাওয়ায় সামান্য সুরক্ষার মধ্যে তাঁবুতে আশ্রয় নেওয়া হাজারো বাস্তুচ্যুত ফিলিস্তিনি পরিবারের অবস্থার কথা তুলে ধরে গতকাল এ তথ্য জানায় সে। খবর আনাদোলু।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে দেওয়া এক বার্তায় টেড্রোস সতর্ক করে বলেছে, খোলা পরিবেশে থাকা, পর্যাপ্ত পানি ও স্যানিটেশনের অভাব এবং অতিরিক্ত ভিড়- এই সমন্বয় তীব্র শ্বাসতন্ত্রের সংক্রমণ (ইনফ্লুয়েঞ্জাসহ), পাশাপাশি হেপাটাইটিস ও ডায় বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
স্বাভাবিক নিয়মেই পড়ছে শীত। দেশের কিছু কিছু জায়গায় হালকা-কুয়াশা পড়া শুরু হয়েছে। গত বছরের তুলনায় এবার শীত একটু দেরিতে শুরু হয়েছে। গত বছর ১৩ ডিসেম্বর দেশের কয়েকটি স্থান মৃদু শৈত্যপ্রবাহের আওতায় থাকলেও এবার ডিসেম্বরের শেষ দিকে প্রথম শৈত্যপ্রবাহ শুরু হতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া দফতর।
ঢাকায় কাঠামোগত কারণে শীত পড়তে একটু দেরি হচ্ছে তবে দেশের পূর্ব, উত্তর ও পশ্চিমাঞ্চলে শীতের মাত্রা ঢাকার চেয়ে তুলনামূলক বেশি। দেশের সবচেয়ে শীতলতম স্থান তেঁতুলিয়া, যশোর, চুয়াডাঙ্গার মতো এলাকায় এখন বেশ শীত। দিনের বেলাও মোটা কাপড় পর বাকি অংশ পড়ুন...
শীতকালের অন্যতম আলোচিত শব্দ ‘শৈত্যপ্রবাহ’। শীত আসি আসি করতেই আবহাওয়া অধিদপ্তর ব্যস্ত হয়ে পড়ে শৈত্যপ্রবাহের পূর্বাভাস নিয়ে।
বাংলাদেশে সাধারণত ডিসেম্বরের মাঝামাঝি থেকে শুরু করে জানুয়ারি ও ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহ পর্যন্ত শীতকাল থাকে। এ সময় হিমালয়ের পাদদেশ থেকে ঠা-া বাতাস উত্তর ও উত্তর-পশ্চিম দিক দিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করে। তাপমাত্রা স্বাভাবিকের তুলনায় কমে যায়; ফলে শীত অনুভূত হয়।
এই তাপমাত্রা কমতে কমতে একটি নির্দিষ্ট মাত্রায় পৌঁছালে শৈত্যপ্রবাহ চলছে বলে ধরে নেয়া হয়। আবহাওয়াবিদদের মতে, সমতল অঞ্চলে সর্বনিম্ন তাপমাত্র বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
শীতে কাঁপছে পঞ্চগড়। বইছে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ। বেশ কয়েকদিন ধরে এই জেলায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা বিরাজ করছে। ফলে স্থবির হয়ে পড়েছে জনজীবন। গতকাল জুমুয়াবার সকাল ৯টায় জেলার তেঁতুলিয়া রেকর্ড করা হয় ৯.৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
এর আগে, এদিন ৬টায় তাপমাত্রা ছিল ৯.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
তেঁতুলিয়া আবহাওয়া অফিস জানিয়েছে, তেঁতুলিয়া উপজেলাসহ জেলার আশপাশের এলাকায় দ্বিতীয় দিনের মত বয়ে চলেছে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ। এর আগে সপ্তাহ জুড়ে ১০ এর ঘরেই ছিল সর্বনিম্ন তাপমাত্রা। তবে দিনের তাপমাত্রা ছিল ২৬.৮ ডিগ্রি।
এদিকে ভোরের দিকেই সূর্যের মুখ দেখা গেলে বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব সংবাদদাতা:
সীমান্ত জেলা কুড়িগ্রামে শীতের তীব্রতা বেড়ে গিয়ে স্থবির হয়ে পড়েছে জনজীবন। গতকাল ইয়াওমুল খামীস (বৃহস্পতিবার) ভোরে জেলার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১০.৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
রাজারহাট আবহাওয়া ও কৃষি পর্যবেক্ষণাগারের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জানায়, গতকাল সকালে ১০.৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছে। কুয়াশা আরও ঘন হলে তাপমাত্রা দিন দিন কমতে পারে।
এদিকে রাত থেকে সকাল পর্যন্ত শীতল হাওয়ায় কাঁপছে মানুষ। দিনের বেলায় সূর্যের দেখা মিললেও মিলছে না কাঙ্খিত উষ্ণতা। এতে মানুষের স্বাভাবিক কাজকর্ম ব্যাহত হচ্ বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
ঢাকায় শীতের অনুভূতি বাড়ছে। গতকাল রাজধানীর তাপমাত্রা নেমে এসেছে ১৭ ডিগ্রি সেলসিয়াসে। যা গত কয়েকদিনের তুলনায় কিছুটা বেশি শীতল আবহ তৈরি করেছে। তবে দিনের বাকি সময়ের আবহাওয়া শুষ্কই থাকতে পারে।
গতকাল ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) আবহাওয়া অধিদপ্তরের ঝড় সতর্কীকরণ কেন্দ্র থেকে প্রকাশিত সকাল ৭টা থেকে পরবর্তী ৬ ঘণ্টার জন্য ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আবহাওয়া পূর্বাভাসে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।
এতে বলা হয়েছে, আকাশ আংশিক মেঘলা থাকতে পারে, তবে কোথাও বৃষ্টির সম্ভাবনা নেই। এসময় উত্তর ও উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১২ কি বাকি অংশ পড়ুন...
সিরাজগঞ্জ সংবাদাদতা:
শীতের তীব্রতা দিন দিন বাড়ছে। শৈত্যপ্রবাহ শুারু না হলেও হিমেল বাতাস, ঘন কুয়াশা আর রাতভর বৃষ্টির মতো ঝরা শিশিরে জনজীবন বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে। যমুনা নদী বেষ্টিত চরাঞ্চলগুলোতে শীতের তীব্রতা যেন আরও কয়েক গুণ বেশি।
যমুনা নদীর তীরবর্তী চরের মধ্যে বসবাসরত মানুষের অবস্থা আরো কাহিল । পাঁচ লক্ষাধিক মানুষ এই চরাঞ্চলে জীবনযাপন করেন, যাদের অধিকাংশই শীতপ্রবণ অঞ্চলে বসবাস করায় হিমেল বাতাসে ঘরবন্দি হয়ে পড়েছেন।
যমুনা নদী বেষ্টিত ৫টি উপজেলায় শতাধিক চর রয়েছে। এই সব চরের মানুষগুলোকে তীব্র শীতে নানা দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছ বাকি অংশ পড়ুন...
শীতকালে যেসব আমল সহজেই করতে পারি-
১. শীতকালে রোযা রাখা
রোযা মহান আল্লাহ পাক উনার সন্তুষ্টি ও নেকী লাভের অন্যতম মাধ্যম। শীতকালের রোযায় স্বল্প সময় ব্যয় হয়। সুতরাং শীতকাল রোযা পালনের মোক্ষম সুযোগ। এ জন্য শীতকালের রোযাকে বিনা পরিশ্রমে নেকী লাভের মাধ্যম হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়েছে।
প্রখ্যাত ছাহাবী হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে মাসঊদ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেছেন, ‘শীতকালের রোযা হচ্ছে বিনা পরিশ্রমে যুদ্ধলব্ধ মালের অনুরূপ।’ (তির বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
হিমেল হাওয়ায় প্রকৃতিতে শীত বয়ে আনতে শুরু করেছে। এরই মধ্যে ১২ ডিগ্রিতে নেমেছে দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা। এই অবস্থায় চলতি ডিসেম্বর থেকে আগামী ফেব্রুয়ারির মধ্যেই দেশে তীব্র শৈত্যপ্রবাহ হানা দিতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। সেইসঙ্গে এই সময়ের মধ্যে হতে পারে শিলাবৃষ্টি ও বজ্রবৃষ্টি।
সম্প্রতি ৩ মাসের দীর্ঘমেয়াদি পূর্বাভাসে এ তথ্য জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
পূর্বাভাসে বলা হয়, চলতি ডিসেম্বর থেকে পরবর্তী ৩ মাসে (ডিসেম্বর, ২০২৫ ও জানুয়ারি-ফেব্রুয়ারি, ২০২৬) দেশে সামগ্রিকভাবে স্বাভাবিক বৃষ্টিপাতের সম্ভা বাকি অংশ পড়ুন...
বংশীয় পবিত্রতা মুবারক:
মহান আল্লাহ পাক তিনি কুরআন শরীফ’ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন,
وَتَقَلُّبَكَ فِي السَّاجِدِينَ
অর্থ: (আমার হাবীব মাহবূব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম!) আপনার স্থানান্তরিত হওয়ার বিষয়টিও ছিল সিজদাকারীগণ উনাদের মাধ্যমে। সুবহানাল্লাহ! (পবিত্র সূরা শুয়ারা শরীফ: আয়াত শরীফ ২১৯)
‘তাফসীরে কবীর শরীফ’ উনার মধ্যে উল্লেখ রয়েছে-
فَالْاٰيَةُ دَالَّـةٌ عَلـٰى اَنَّ جَمِيعَ ابَاءِ مُحَمَّدٍ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ كَانُوْا مُسْلِمِيْنَ.
অর্থ: এই আয়াত শরীফ থেকে প্রমাণিত হয় যে, নিশ্চয়ই নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্ল বাকি অংশ পড়ুন...
প্রকৃতি মহান আল্লাহ পাক উনার শিল্প বা নিদর্শন। পবিত্র দ্বীন ইসলামে শুধু মাতৃভূমি, মাতৃভাষার প্রতি মুহব্বতের কথাই বর্ণনা হয়নি পাশাপাশি বর্ণিত হয়েছে প্রকৃতি এমনকি ঋতুর প্রতিও গভীর অনুরাগের কথা, ভালো লাগার কথা।
আমরা আমাদের চারপাশের প্রকৃতিতে নানা ধরনের ফল-ফুল ও সুন্দর সুন্দর প্রাকৃতিক দৃশ্য দেখতে পাই। এগুলো একজন ঈমানদারের কাছে স্রেফ মহান আল্লাহ পাক উনার নিদর্শন মনে হয়।
পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেছেন, ‘এবং তিনি সেই সত্তা যিনি ভূতলকে বিস্তৃত করেছেন এবং তাতে অটল পাহাড় ও নদ-নদী সৃষ্টি করেছ বাকি অংশ পড়ুন...
ঢিলা-কুলখ ব্যবহার করা সুন্নতে মুয়াক্কাদা। এর গুরুত্ব ও প্রয়োজনীয়তা অনেক। কারণ এ ব্যাপারে উদাসীনতার ফলে শরীর ও কাপড় নাপাক থেকে যায় এবং ওজু ও নামাযও বাতিল হয়ে যায়।
শুকনা মাটির টুকরা, পাথর, নতুন বা পুরাতন কাপড়ের টুকরা, তুলা ইত্যাদি দ্বারা কুলুখ নেয়া জায়িয আছে। হাড়, শুকনা চামড়া, কয়লা ইত্যাদি কুলুখরূপে ব্যবহার করা মাকরূহ। কোন খাদ্যদ্রব্য দ্বারা কুলুখ নেয়া নিষিদ্ধ, হারাম।
পুরুষের ছোট ইস্তিঞ্জা একেবারেই সম্পূর্ণ নির্গত হয় না। খানিকটা সময়ের প্রয়োজন হয়। এই অবস্থায় ইস্তিঞ্জা বন্ধ হওয়া মাত্রই অপেক্ষা না করে পানি ব্যবহার করে উঠে গেলে বাকি অংশ পড়ুন...












