ওজন কমাতে মানুষ কতভাবেই না চেষ্টা করে। অনেকের ধারণা, ভাত খেলে ওজন বেড়ে যায়। এ কারণে যারা ওজন কমানোর চেষ্টা করছেন তাদের অনেকেরই ভাত খাবেন কি খাবেন না তা নিয়ে প্রশ্ন আছে। যেখানে বিশ্বের প্রায় অর্ধেক মানুষের প্রধান খাদ্য ভাত, সেই ভাত খেলে কি আদৌ ওজন বাড়ে?
যারা ওজন নিয়ে সমস্যায় ভূগছেন তাদের অনেকেই ভাত খাওয়ার পর অপরাধবোধে ভোগেন। এ ব্যাপারে স্বাস্থ্য বিষয়ক ওয়েবসাইট ‘হেলথসটে’র এক প্রতিবেদনে জানা গিয়েছে, ওজন বাড়ার সাথে ভাতের কোনও সম্পর্ক নেই। সেই তথ্যসূত্র অনুযায়ী, ‘ভাত শরীরের ওজন বাড়ায় না’। ওজন বাড়ার সঙ্গে ভাত বা রুটির কোনো সম্পর্ক বাকি অংশ পড়ুন...
চট্টগ্রাম সংবাদাদতা:
চট্টগ্রামে কমছেই না পিঁয়াজের ঝাঁজ। গত প্রায় তিন মাস ধরেই খুচরা বাজারে ১১০ থেকে ১৫০ টাকা পর্যন্ত বিক্রি হচ্ছে পিঁয়াজ। ফলে পিঁয়াজ কিনতে গিয়ে ক্রেতাদের নাভিশ্বাস উঠছে। অন্যদিকে, বাজারে শীতকালীন সবজির সরবরাহ প্রচুর থাকলেও দাম এখনও চড়া।
গতকাল জুমুয়াবার নগরের বহদ্দারহাট, চকবাজার, কাজীর দেউড়ি কাঁচাবাজারে দর যাচাই করে এ তথ্য পাওয়া যায়।
জানা যায়, গত সপ্তাহে পিঁয়াজ খুচরা বাজারে প্রতিকেজি ১০০ থেকে ১২০ টাকায় বিক্রি হয়েছিল। কিন্তু দুইদিনে কেজিতে অন্তত ২০ থেকে ৩০ টাকা বেড়ে বিক্রি হচ্ছে ১৪০ থেকে ১৫০ টাকা পর্যন্ত। বাকি অংশ পড়ুন...
নভেম্বরেও কমেছে বিশ্বব্যাপী খাদ্যপণ্যের দাম
অভিজ্ঞমহল মনে করছেন, বাজারে প্রভাবশালী ব্যবসায়ীরা আগের মতোই থাকায়
এবং ‘সরকার যথাযথ পদক্ষেপ’ না নেওয়ায়ই মূল্যস্ফীতি কমছে না। বরং বাড়ছে।
সমালোচক মহল মনে করছেন, তারা আগের জালিমের পর এখন মবজালিম তথা মহাজালিমের কাছে পড়েছেন। যেখানে শিল্প-কারখানা বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। অর্থনীতির চাকা বন্ধ হচ্ছে। আর উন্মুক্ত হচ্ছে কেবলি দুর্ভিক্ষ আর গৃহযুদ্ধের আশঙ্কা। (নাউযুবিল্লাহ)
সবজির ভরা মৌসুমে সাধারণত খাদ্য খাতে মূল্যস্ফীতি কমে। অথচ পয়েন্ট-টু-পয়েন্ট ভিত্তিতে চলতি বছরের নভেম্বরে মূল্যস্ফীতি বাকি অংশ পড়ুন...
কক্সবাজার সংবাদাদতা:
ছোটবেলা থেকে কৃষির প্রতি গভীর আগ্রহ নিয়ে মাঠে নামেন মোহাম্মদ জিসান। গত ১০ বছর ধরে আগাম শাক-সবজি চাষের সঙ্গে যুক্ত আছেন। ধারাবাহিকভাবে বিভিন্ন মৌসুমে আগাম জাতের নানা ধরনের শাক-সবজি চাষ করে আসছেন। চলতি মৌসুমের শুরুতেই ৩১ লাখ ৪০ হাজার টাকার আগাম শাক-সবজি বিক্রি করেছেন এই তরুণ উদ্যোক্তা।
কক্সবাজারের চকরিয়া উপজেলার পৌরসভার এক নং ওয়ার্ডের তরছ পাড়া গ্রামের নূর মোহাম্মদের ছেলে মোহাম্মদ জিসান (বয়স ২৫)। চার ভাইবোনের মধ্যে সবার বড় এই তরুণ।
বর্তমানে লিজ নেয়া প্রায় ২০-২২ বিঘা জমিতে এসব চাষ করেন তিনি। প্রতি বিঘা জম বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব সংবাদদাতা:
সবজির ভরা মৌসুমে সাধারণত খাদ্য খাতে মূল্যস্ফীতি কমে। অথচ পয়েন্ট-টু-পয়েন্ট ভিত্তিতে চলতি বছরের নভেম্বরে মূল্যস্ফীতি বেড়ে হয়েছে ৮.২৯ শতাংশ। এর আগের মাস অক্টোবরে এই হার ছিল ৮.১৭ শতাংশ। আর গত বছরের নভেম্বরে এ হার ছিল ১১.৩৮ শতাংশ।
গতকাল ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) প্রকাশিত সর্বশেষ প্রতিবেদনে এ চিত্র উঠে এসেছে।
বিবিএসের তথ্য অনুযায়ী, এক মাসের ব্যবধানে খাদ্যপণ্যের মূল্যস্ফীতিও কিছুটা বেড়েছে। চলতি বছরের নভেম্বরে খাদ্য খাতে মূল্যস্ফীতি দাঁড়িয়েছে ৭.৩৬ শতাংশে, যা আগের মাস অক্টোবরে ছি বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব সংবাদদাতা:
বাজারের ৭১ শতাংশ সবজিতে অতিরিক্ত কীটনাশক, তেলের নমুনায় বিপজ্জনক ট্রান্স-ফ্যাট এবং দুর্বল নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থার কারণে জনস্বাস্থ্যের ওপর বড় ঝুঁকি তৈরি হয়েছে
গতকাল ইয়াওমুস সাবত (শনিবার) রাজধানীর ফার্মগেটে তুলা উন্নয়ন ভবনে আয়োজিত জাতীয় সেমিনারের প্রবন্ধে এমন তথ্য তুলে ধরা হয়। মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন বাংলাদেশ সেফ এগ্রো ফুড ইফোর্টস (বিএসএএফই) এর লিংক পরিচালক মাহমুদ হাসান।
তিনি আরও বলেন, প্রতিবছর প্রায় ৩ কোটি মানুষ খাদ্যবাহিত রোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকিতে থাকে। বাজারে ভেঁজাল, বিভ্রান্তিকর বিজ্ঞাপন, অনিরাপদ প বাকি অংশ পড়ুন...
চুয়াডাঙ্গা সংবাদাদতা:
মাঠজুড়ে এ বছর শীতকালীন সবজি মৌসুমে ফুলকপির বাম্পার ফলন হয়েছে। সন্তোষজনক দাম পাওয়ায় কৃষকদের মুখে ফিরেছে স্বস্তির হাসি। প্রতি বিঘায় ৩০-৩৫ হাজার টাকা খরচ করে কৃষকেরা ফুলকপি বিক্রি করছেন ৮০ হাজার থেকে ১ লাখ ৩০ হাজার টাকায়। এতে প্রতি বিঘায় ৫০-৭০ হাজার টাকা পর্যন্ত লাভ পাচ্ছেন। গত বছরের লোকসান কাটিয়ে কৃষকেরা এবার ঘুরে দাঁড়ানোর সুযোগ পেয়েছেন।
চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলার গাইদঘাট গ্রামের কৃষক মোহাম্মদ তরিকুল ইসলাম বলেন, ২ বিঘা কপি চাষে ৪০ হাজার টাকা খরচ হয়েছিল। বিক্রি করেছি ১ লাখ ২০ হাজার টাকা। গত বছর ক্ষতি হয়েছি বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব সংবাদদাতা:
স্বাভাবিকভাবে শীতের মৌসুমে বাজারে সবজির দাম তুলনামূলকভাবে কম থাকে। তবে এবার শীতেও যেন সবজির বাজারে উত্তাপ ছড়াচ্ছে। বাজারে প্রায় সব ধরনের সবজির দাম এখন বাড়তি যাচ্ছে। মূলা আর পেঁপে ছাড়া অধিকাংশ সবজির দাম প্রতি কেজি ৬০ থেকে ৮০ টাকার ঘরে রয়েছে। এমনকি কিছু কিছু সবজি ১০০ টাকাতেও বিক্রি হচ্ছে।
গতকাল জুমুয়াবার রাজধানীর বিভিন্ন বাজার ঘুরে সবজির দামের এমন চিত্র দেখা গেছে।
বাজারে প্রতিপিস ফুলকপি (মাঝারি) বিক্রি হচ্ছে ৪০ টাকায়, বাঁধা কপিও (মাঝারি) প্রতি পিস ৪০ টাকা, এছাড়া প্রতি কেজি বেগুন (গোল) ৮০ টাকা, মুলা প্রতি কেজি বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব সংবাদদাতা:
স্বাভাবিকভাবে শীতের মৌসুমে বাজারে সবজির দাম তুলনামূলকভাবে কম থাকে। তবে এবার শীতেও যেন সবজির বাজারে উত্তাপ ছড়াচ্ছে। বাজারে প্রায় সব ধরনের সবজির দাম এখন বাড়তি যাচ্ছে। মূলা আর পেঁপে ছাড়া অধিকাংশ সবজির দাম প্রতি কেজি ৬০ থেকে ৮০ টাকার ঘরে রয়েছে। এমনকি কিছু কিছু সবজি ১০০ টাকাতেও বিক্রি হচ্ছে।
গতকাল জুমুয়াবার রাজধানীর বিভিন্ন বাজার ঘুরে সবজির দামের এমন চিত্র দেখা গেছে।
বাজারে প্রতিপিস ফুলকপি (মাঝারি) বিক্রি হচ্ছে ৪০ টাকায়, বাঁধা কপিও (মাঝারি) প্রতি পিস ৪০ টাকা, এছাড়া প্রতি কেজি বেগুন (গোল) ৮০ টাকা, মুলা প্রতি কেজি বাকি অংশ পড়ুন...
রাজশাহী সংবাদাদতা:
রাজশাহী অঞ্চলে মিশ্র ফল চাষ এখন জনপ্রিয় ও লাভজনক হয়ে উঠেছে। একই জমিতে ফল ও অন্যান্য ফসল বা সবজি একসঙ্গে চাষ করা হচ্ছে। এতে আয় বৃদ্ধি পাচ্ছে এবং জমির গুণগত মানও ভালো থাকছে।
এ পদ্ধতিতে বিভিন্ন প্রজাতির আম, মাল্টা ও লেবু, এমনকি ড্রাগন ফলের মতো নতুন ফসলও চাষ করা হচ্ছে। অধিক উৎপাদনশীলতা ও সম্পদ ব্যবহারের দক্ষতার জন্য আধুনিক পদ্ধতিতে সেচ, ছাঁটাই-ব্যবস্থাপনাসহ আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করা হচ্ছে।
একই জায়গা থেকে আয় বাড়ানোর লক্ষ্যে চাষিরা একই জমিতে একাধিক ফলগাছের সঙ্গে নানা ফসল রোপণ করছেন।
ফল-সবজি মিশ্র চাষ স্থান বাকি অংশ পড়ুন...
অনেক বাবা-মা মনে করেন, সন্তান হয়তো ঠিকমতো খাচ্ছে না বলেই উচ্চতা বাড়ছে না। আসলে শুধু খাওয়ার পরিমাণই নয়, কি ধরনের খাবার খাচ্ছে সেটাও খুব গুরুত্বপূর্ণ। শিশুদের বৃদ্ধি (গ্রোথ) এবং উচ্চতা বাড়ানোর জন্য দরকার সঠিক পুষ্টি- যেমন প্রোটিন, ক্যালসিয়াম, ভিটামিনস, আয়রন ও খনিজ পদার্থ।
এমন কিছু ফল আছে যেগুলোর রসে থাকা প্রাকৃতিক পুষ্টি উপাদান শিশুদের হাড় মজবুত করে, হজমশক্তি বাড়ায় এবং স্বাভাবিকভাবে উচ্চতা বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। নিচে এমন তিনটি ফলের রসের কথা বলা হলো, যেগুলো শিশুদের খেতে দিলে উপকার পেতে পারেন।
১. পেয়ারার রস:
পেয়ারা শুধু খেতেই সুস্ বাকি অংশ পড়ুন...
পানাহারে চাকু, ছুরি, চামচ ইত্যাদির ব্যবহার:
ছুরি/চাকু বিভিন্ন কাজে ব্যবহৃত হয়। যেমন: গোশত, মাছ, ফলমূল, সবজিসহ ইত্যাদি খাবার কাঁটার ক্ষেত্রে ব্যবহার করা হয়ে থাকে। অনেকের হয়তো জানা নেই যে, ছুরি বা চাকু ব্যবহার করাও খাছ সুন্নত মুবারক। অর্থাৎ নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি স্বয়ং নিজেই মহাসম্মানিত আহার মুবারক করার ক্ষেত্রে ছুরি/চাকু ব্যবহার করেছেন।
হাতে পানাহার করা নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার খাছ সুন্নত মুবারক। তবে পানাহারে চাকু, বাকি অংশ পড়ুন...












