সুওয়াল: কুদরত মুবারকটা কেমন ছিলো?
জওয়াব মুবারক: এটা গোল, একটা বলের মতো। (উম্মুল মু’মিনীন আছ ছালিছাহ্ ছিদ্দীক্বাহ্ আলাইহাস সালাম উনি কুদরতের মেছালী ছূরতটা) দেখিয়ে বললেন যে, কুদরতের মেছালী ছূরত হলো এটা। উনি কুদরত মুবারকের মেছালী ছূরতটা দেখিয়েছেন। এরপর মহান আল্লাহ পাক উনার এবং উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব মাহবূব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার অর্থাৎ উনাদের তরফ থেকে আমাকে বলা হলো যে, এটা বুঝতে হলে মহান আল্লাহ পাক উনার ছমাদিয়াতটা বুঝতে হবে, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল বাকি অংশ পড়ুন...
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সাথে সংযুক্ত করার কিছু নেই। মহান আল্লাহ পাক উনার সাথে যেমন সংযুক্ত করার কিছু নেই, একইভাবে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সাথেও সংযুক্ত করার মতো কিছু নেই। সর্বপ্রকার নিয়ামত মুবারক দিয়েই সৃষ্টি মুবারক করেছেন। এবং সেখান থেকে নূর মুবারক নিয়েই সবকিছু সৃষ্টি করেছেন। (সুবহানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম!)
আর মহান আল্লাহ পাক তিনি এবং উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব মাহবূব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হু বাকি অংশ পড়ুন...
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, রহমাতুল্লিল আলামীন মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি ১৪৪২ হিজরী শরীফ উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ১৮ই শাওওয়াল শরীফ লাইলাতু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আইয়্যাম শরীফ (লাইলাতুল ইছনাইনিল আযীম শরীফ বা সোমবার রাত) মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ‘ফালইয়াফরহূ শরীফ’ সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ মাহফিল মুবারক-এ ইরশাদ মুবারক করেন, “ইস্তাওয়া হচ্ছেন এক বিষয়। আর কুদরত মুবারক হচ্ছেন বাকি অংশ পড়ুন...
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, রহমাতুল্লিল আলামীন মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি ১৪৪২ হিজরী শরীফ উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ১৮ই শাওওয়াল শরীফ লাইলাতু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আইয়্যাম শরীফ (লাইলাতুল ইছনাইনিল আযীম শরীফ বা সোমবার রাত) মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ‘ফালইয়াফরহূ শরীফ’ সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ মাহফিল মুবারক-এ ইরশাদ মুবারক করেন, “এটা বুঝা কঠিন বিষয়। এখন ফিকির করতে হবে। এই কতোগু বাকি অংশ পড়ুন...
এক কথায় হচ্ছে-
يَدُوْرُ حَيْثُ شَاءَ اللهُ تَـعَالـٰى
{ قَدَّرَ فَـهَدٰى} [اَلْاَعْلَى: ৩]
{قَدَّرَهٗ تَـقْدِيْـرًا} [اَلْفُرْقَانُ: ২]
এটা ‘সূরা আ’লা শরীফ’ ও ‘সূরা ফুরক্বান শরীফ’ উনাদের মধ্যে আছে। আর এটা আবার সরাসরি মহান আল্লাহ পাক উনি বললেন যে, কুদরত উনার সরাসরি বাংলায় অর্থ হচ্ছে- ‘নিয়ন্ত্রণ’। আমার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব মাহবূব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনি আমার নিয়ন্ত্রণে আছেন। (সুবহানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম!)
এটাই হচ্ছে-
وَمَا يَـنْطِقُ عَنِ الْـهَوٰى. اِنْ هُوَ اِلَّا وَحْىٌ يُّـوْحـٰـى
‘মহাসম্মানিত ও মহাপব বাকি অংশ পড়ুন...
মূল জিনিসটার সাথে ৪টা জিনিস সংযুক্ত হবে। সেটা প্রাথমিকভাবে বলা হচ্ছে-
ثُـمَّ دَنَا فَـتَدَلّـٰـى. فَكَانَ قَابَ قَـوْسَيْـنِ اَوْ اَدْنـٰـى
অর্থাৎ নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনি মহান আল্লাহ পাক উনার নিকটবর্তী হলেন, ঝুঁকে গেলেন। কি পরিমাণ? ধনুকের দুই মাথা। ঐ ধনুক না। একটা ধুনুকের দুই মাথা টান দিলে যেমন মিলে যায়, এরকম। তাদের অর্থ তাদের কাছে। আর মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বলা হচ্ছে-
لِـىْ مَعَ اللهِ وَقْتٌ لَّا يَسْعٰنِـىْ فِيْهِ مَلَكٌ مُّقَرَّبٌ وَلَا نَبِـىٌّ مُّرْسَلٌ
‘মহান আল্লাহ পাক উনার সাথে আমার এমন একট বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক উনার এবং উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব মাহবূব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার অর্থাৎ উনাদের তরফ থেকে আমাকে বলা হলো যে, এটা বুঝতে হলে ‘সূরা ইখলাছ শরীফ’ আর ‘সূরা কাওছার শরীফ’ বুঝতে হবে। কিভাবে বুঝতে হবে? সূরা ইখলাছ শরীফ-এ কি বলা হয়েছে?
قُلْ هُوَ اللهُ اَحَدٌ. اَللهُ الصَّمَدُ. لَـمْ يَـلِدْ وَلَـمْ يُـوْلَدْ. وَلَـمْ يَكُنْ لَّهُ كُفُوًا اَحَدٌ
অর্থ: “মহান আল্লাহ পাক উনি একক। মহান আল্লাহ পাক উনি বেনিয়াজ। উনি কারো কাছ থেকে না, উনার থেকে কেউ না। উনার সমকক্ষ কেউ নেই। ”
এই ছমাদিয়াত আগে বুঝতে হবে। এটা হচ্ বাকি অংশ পড়ুন...
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, রহমাতুল্লিল আলামীন মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি ১৪৪২ হিজরী শরীফ উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ১৮ই শাওওয়াল শরীফ লাইলাতু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আইয়্যাম শরীফ (লাইলাতুল ইছনাইনিল আযীম শরীফ বা সোমবার রাত) মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ‘ফালইয়াফরহূ শরীফ’ সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ মাহফিল মুবারক-এ ইরশাদ মুবারক করেন, “পবিত্র কুদরত মুবারক উনার বিষয়টা জানতে চায় কে? কার বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
اَلنَّبِـىُّ اَوْلـٰى بِالْمُؤْمِنِيـْنَ مِنْ اَنْـفُسِهِمْ وَاَزْوَاجُهٗ اُمَّهٰتُـهُمْ
“নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি এবং মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনারা মু’মিন উনাদের নিকট উনাদের জানের চেয়েও অধিক প্রিয় এবং নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি হচ্ছেন সমস্ত সৃষ্টির মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র পিতা ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এবং মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলা বাকি অংশ পড়ুন...
আহলু বাইতি বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, রহমাতুল্লিল আলামীন মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি ১৪৪১ হিজরী শরীফ উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ১৫ই যিলহজ্জ শরীফ লাইলাতুল খ¦মীস শরীফ (বৃহস্পতিবার রাত) মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ‘ফালইয়াফরহূ শরীফ’ সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ মাহফিল মুবারক-এ ইরশাদ মুবারক করেন, “لِـيَـعْبُدُوْنِ (লিইয়া’বুদূন) থেকে لِـيُصَلُّوْنِ (লিইউছল্লূন) পর্যন্ত ৮টি মাক্বাম মুবারক রয়েছেন। স বাকি অংশ পড়ুন...
আহলু বাইতি বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, রহমাতুল্লিল আলামীন মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি ১৪৪১ হিজরী শরীফ উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ৭ই যিলক্বদ শরীফ লাইলাতুল আরবিয়া শরীফ (বুধবার রাত) মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ উনার মাহফিল মুবারক-এ ইরশাদ মুবারক করেন, “কিতাবে মানুষ লিখে থাকে, ‘মহান আল্লাহ পাক তিনি হচ্ছেন اَحَدٌ ‘আহাদ’ আর নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল বাকি অংশ পড়ুন...
(পূর্বপ্রকাশিতের পর)
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সাথে সংযুক্ত করার কিছু নেই। মহান আল্লাহ পাক উনার সাথে যেমন সংযুক্ত করার কিছু নেই, একইভাবে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সাথেও সংযুক্ত করার মতো কিছু নেই। সর্বপ্রকার নিয়ামত মুবারক দিয়েই সৃষ্টি করেছেন। এবং সেখান থেকে নূর মুবারক নিয়েই সবকিছু সৃষ্টি করেছেন। (সুবহানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম!)
আর মহান আল্লাহ পাক তিনি এবং উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব মাহবূব, নূরে মুজাসসাম হা বাকি অংশ পড়ুন...












