নিজস্ব প্রতিবেদক:
বাংলাদেশের অর্থনীতিতে পবিত্র ঈদুল ফিতরের রয়েছে অসামান্য অবদান। দান-সদকা থেকে শুরু করে কেনাকাটা পর্যন্ত সব ক্ষেত্রেই বড় অঙ্কের আর্থিক লেনদেন হয়। পাশাপাশি ঈদ উপলক্ষে প্রবাসী বাংলাদেশিরা দেশে রেমিট্যান্স পাঠানোর পরিমাণ বাড়িয়ে দেন।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য বলছে, ঈদের আগে মার্চের প্রথম ২৬ দিনে দেশে রেমিট্যান্স এসেছে রেকর্ড ২.৯৪ বিলিয়ন ডলার, যা আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় ৮২ শতাংশ বেশি।
ব্যবসায়ীরা বলছেন, সামগ্রিকভাবে ঈদের অর্থনীতিতে কিছুটা মন্দাভাব থাকলেও এবারের পবিত্র ঈদুল ফিতর অন্যরকম কেটেছে দেশের সাধ বাকি অংশ পড়ুন...
থানকুনি পরিচিত বহুবর্ষজীবী লতানো ভেষজ উদ্ভিদ। অঞ্চলভেদে এটি আদামনি, টেয়ামানিক, আদানগুনি, মানামানি, মানকি ও ঢোলামনি নামেও পরিচিত। থানকুনির রয়েছে বহুবিধ গুণ। ওষুধ হিসেবে পাতা ও সম্পূর্ণ উদ্ভিদ ব্যবহার হয়।
কি আছে?
থানকুনিতে এশিয়াটিকোসাইড, এশিয়াটিক অ্যাসিড, ব্রাহ্মোসাইড, ব্রাহ্মিক অ্যাসিড, ম্যাডেক্যাসোসাইড, অ্যামাইনো অ্যাসিড, ফ্যাটি অ্যাসিড, বিটা ক্যারোটিন, পেন্টাসাইক্লিক ট্রাইটারপেনয়েড, সেন্টেলোজ ও সেন্টেলোসাইড বিদ্যমান।
উপকারিতা:
ক্ষত সারাতে, পেটের অসুখ ভালো করতে, স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি করতে এবং সৌন্দর্যচর্চায় থানকুনি প বাকি অংশ পড়ুন...
পৃথিবীতে প্রায় ২,৯৮,০০০ প্রজাতির উদ্ভিদ রয়েছে। এতগুলো প্রজাতির মধ্যে কিছু গাছ সুন্দর ও সুগন্ধী ফুল উৎপন্ন করে, কিছু গাছ পুষ্টি-সমৃদ্ধ ফল উৎপন্ন করে, কিছু গাছে আছে ঔষধি গুনাবলী এবং আবার এদের মধ্যে কিছু কিছু উদ্ভিদের রয়েছে পুরোপুরি অদ্ভুত চেহারা ও বৈশিষ্ট্য। এবার বিশ্বের এরকম কিছু অদ্ভুত উদ্ভিদ সম্পর্কে জানা যেতে পারে।
বাওবাব গাছ:
আফ্রিকান নেটিভ অঞ্চলের এই গাছগুলো দেখলে মনে হবে কোনও গ্রহ থেকে এসব গাছ এসে পড়েছে। তবে এই গাছের এক প্রজাতি অস্ট্রেলিয়াতেও পাওয়া যায়। বাওবাব গাছের কান্ড দেখতে অনেকটা বোতলের মত হওয়াতে একে ‘বোতল গাছ বাকি অংশ পড়ুন...
শীতে নিজের পা ও ঠোঁট সুস্থ রাখতে বিশেষ যতœ নিতে হবে। পা ও ঠোঁট ফাটার কারণগুলো জেনে তা প্রতিকার ও প্রতিরোধে ব্যবস্থা নিলে সহজে এমন সমস্যা থেকে দূরে থাকতে পারবেন।
পা ও ঠোঁট কেন ফাটে?
শীতকালে বাতাসে পানীয়বাষ্পের পরিমাণ কমে যায়। আবহাওয়া শুষ্ক থাকে।
শুষ্ক ও ঠাণ্ডা আবহাওয়ার কারণে আমাদের ত্বকও শুষ্ক হয়ে পড়ে। শুষ্কতার প্রভাব সব থেকে বেশি দেখা যায় পা ও ঠোঁটে। পা ও ঠোঁট ফাটা শুরু হয়। শীতকালে বেশির ভাগ মানুষ স্বাভাবিকের তুলনায় কম পানি পান করে।
এ কারণে শরীরের ত্বকের শুষ্কতা রোধ করা সম্ভব হয় না। এটাও পা ও ঠোঁট ফাটায় প্রভাব রাখে।
পানিশূন্ বাকি অংশ পড়ুন...
মেছতার সমস্যায় অনেকেই ভোগেন। ত্বকের এক দীর্ঘস্থায়ী সমস্যা হলো মেছতা। একবার মেছতার দাগ পড়লে ত্বকের সৌন্দর্য পুরোটাই নষ্ট হয়ে যায়।
যাদের মুখে মেছতা আছে, তারা বিভিন্ন বাজারচলতি প্রসাধনী ব্যবহার করে ত্বকের আরও ক্ষতি করেন। এসব ব্যবহারে মেছতার দাগ হালকা হয় ঠিকই, কিন্তু কিছুদিন পর আবারও দাগ গাঢ় হতে থাকে।
তাই ভরসা রাখুন ভেষজ উপাদানে। এতে সময় লাগলেও এক সময় দেখবেন মেছতার দাগ ধীরে ধীরে উঠে যাবে। ঘরোয়া এক ফেসপ্যাক ব্যবহারেই মুখের মেছতার দাগ সহজেই দূর করতে পারবেন।
এজন্য যা যা লাগবে-
টমেটো বাটা ২ টেবিল চামচ, বেসন ২ টেবিল চামচ, মধু ১ চা চা বাকি অংশ পড়ুন...
ত্বক ভালো রাখতে অনেকেই অনেক রকম প্রসাধনী ব্যবহার করেন। অথচ ক্যামিকেল মিশ্রিত প্রসাধনী ব্যবহারের চেয়ে ঘরোয়া টোটকা ব্যবহার করে অধিক উপকার পাওয়া যায়। মনে রাখবেন, ঘরোয়া টোটকা হচ্ছে সম্পূর্ণ পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া মুক্ত। আপনার বাসার রান্না ঘরেই রয়েছে ত্বক মসৃণ ও উজ্জল রাখার উপাদান। ঘি তে বিভিন্ন ধরনের ফ্যাটি এসিড রয়েছে যা রূক্ষ ত্বকের উজ্জ্বলতা ফিরিয়ে আনে। ত্বককে করে কোমল। প্রথমে ১চা চামচ হলুদের সঙ্গে ২চা চামচ ঘি মিশিয়ে নিন। তারপর সেটি মুখে ম্যাসাজ করুন। মোটামুটি ১০ মিনিট মুখে লাগিয়ে রাখার পর ভালো করে ধুয়ে নিন। হলুদের ঔষধিগুণ ম বাকি অংশ পড়ুন...
শুধু শীতকাল নয়, অনেকেরই সারাবছর পায়ের গোড়ালি ফাটে। এর কারণ- গোড়ালির ত্বকের শুষ্কতা বা স্তরীভূত মরাকোষ।
অনেক বেশি হাঁটাচলা, দিনের দীর্ঘসময় দাঁড়িয়ে কাজ করা, ডিহাইড্রেশন ইত্যাদির কারণেও সারাবছর পা ফাটতে পারে। দীর্ঘদিনের পা ফাটা সমস্যা দূর করতে ছোট ছোট কিছু বিষয় লক্ষ্য রাখা জরুরি।
পা ফাটা রোধ করতে-
যদি খোলা স্যান্ডেল বা জুতো পরার অভ্যাস থাকে, তাহলে ১০ দিনে অন্তত একবার পেডিকিওর করা উচিত।
যাদের সবসময়ই পা ফাটে তারা কখনই পা শুষ্ক রাখবেন না। প্রতিবার ভেজানোর পর ভালোভাবে মুছে পায়ের গোড়ালি ও পুরো পাতায় সুন্নতী জয়তুন তেল লাগাতে হবে।
প বাকি অংশ পড়ুন...
ছোট থেকে বড় অনেকেই ভোগেন দাঁতের যন্ত্রণায়। এ যন্ত্রণা থেকে মুক্তি পেতে শুধু পেইনকিলার নয়, ব্যবহার করে দেখতে পারেন ঘরোয়া বিভিন্ন টোটকা। জানুন ঘরোয়া টোটকাগুলো-
লবণ পানি:
লবণ হলো প্রাকৃতিক মাউথওয়াশ, এটি দাঁতের মধ্যে জমে থাকা নোংরা জীবাণুকে ধ্বংস করে, গরম পানিতে ১ থেকে ২ চামচ লবণ মিশিয়ে মুখ কুলকুচি করে নিতে পারেন। এতে মুহূর্তেই মিলবে স্বস্তি।
লবঙ্গ:
লবণের সঙ্গে গোলমরিচ মিশিয়ে পেস্ট তৈরি করুন। দাঁতে লাগিয়ে রাখুন কয়েক মিনিট। কিছুদিন এভাবে করলেই পাবেন সুফল।
আলু:
আলু শুধু খাবার নয়, দাঁতব্যথার টোটকা হিসেবেও আলু কাজ করে। আলু কেটে যে বাকি অংশ পড়ুন...
বলিরেখাহীন টানটান ত্বক পেতে চাইলে ঘরোয়া যতেœর বিকল্প নেই। পাশাপাশি পর্যাপ্ত ঘুম, পানি পান ও স্বাস্থ্যকর জীবনযাপন করাও জরুরি। ত্বকের তারুণ্য ধরে রাখতে কিছু ঘরোয়া প্যাকের ব্যবহার সম্পর্কে জেনে নিন।
রাতে ঘুমানোর আগে ত্বকে নারকেলের তেল ম্যাসাজ করুন। পরদিন সকালে ধুয়ে ফেলুন।
ডিমের সাদা অংশ দিয়ে বানিয়ে নিন ফেস মাস্ক। এতে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন পাওয়া যায়, যা ত্বককে টানটান করতে সাহায্য করে। ডিমের সাদা অংশ তুলা বা ব্রাশের সাহায্যে মুখের এবং ঘাড়ের ত্বকে লাগান। ১৫ থেকে ২০ মিনিটের জন্য রেখে এরপর কুসুম গরম পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।
ব্যবহ বাকি অংশ পড়ুন...
আজ জানবো, চুলের যত্নে লেবু ডিমের প্যাক সম্পর্কে। চুলের রুক্ষতা নিয়ে সমস্যার শেষ নেই। এই সমস্যা নিয়ে নানা রকম তেল, শ্যাম্পু ব্যবহার করেও যারা ভালো ফলাফল পাচ্ছেন না। তারা ঘরোয়া উপায় অবলম্বন করতে পারেন। ঘরে থাকা সামান্য উপকরণ দিয়েই চুলের পরিচর্যা করতে পারবেন এবং এই পদ্ধতিতে নেই কোন পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া। জানুন কি কি লাগছে-
যা যা লাগছে -১) ডিম ২) লেবু
পদ্ধতি- প্রথমে ডিম ভেঙ্গে কুসুম আলাদা করে নিন। এবার ডিমের সাদা অংশ একটি গ্লাসে নিয়ে নিন। এবার কাঁটা চামচ দিয়ে ভালোভাবে নাড়তে থাকুন। এবার মাঝারি সাইজের লেবু কেটে পুরো রসটাই যোগ করে দিন। বাকি অংশ পড়ুন...
ত্বকে কালো দাগ বেশিরভাগ নারীদের কাছে এটি সাধারণ সমস্যা। এই দাগ ছোপের আড়ালে যেন আসল চেহারাটাই ঢেকে যায়। আমরা মনে করি শুধুমাত্র রোদে পুড়ে ত্বক কালো হয়ে যায়, কিন্তু ত্বক কালো হওয়ার পিছনে রয়েছে আরও বিভিন্ন কারণ। জানুন যেসব কারণে ত্বক কালো হয়:
✸ ভিটামিনের অভাবে ত্বক কালো হয়ে যায়। ত্বকের উজ্জ্বলতা ও সুস্বাস্থ্যের জন্য ভিটামিন এ, বি, সি এবং বি কমপ্লেক্স খুব গুরুত্বপূর্ণ। যদি শরীরে এইসব উপাদানের অভাব থাকে, তাহলে ত্বক কালো হয়ে যায়। ম্নল দেখায়।
✸ চামড়ার অসুখ থাকলে ত্বক কালো দেখায়। চর্মরোগের কারণেও অনেকসময় ত্বক পুড়ে যায় এবং কালো হয়ে যায় বাকি অংশ পড়ুন...












