প্রকৃতপক্ষে হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম যার ছানা-ছিফত মহান আল্লাহ পাক তিনি করেছেন। আখিরী রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি করেছেন। উনার ফযীলত বর্ণনার অপেক্ষা রাখে না। উনার মান-সম্মান, উনার ফযীলত, উনার রো’ব-বুযূর্গী এবং পর্দার ব্যাপারে উনার কতটুকু গুরুত্ব ছিলো সেটা বলার অপেক্ষা রাখে না।
এ প্রসঙ্গে একটা ঘটনা উল্লেখ করা হয়, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি যখন মি’রাজ শরীফ থেকে আসলেন। এসে অনেক কিছু বর্ণনা করলেন। বর্ণনা করার সময় এক প্র বাকি অংশ পড়ুন...
লক্ষণীয় বাংলাদেশও এক সময় ব্রিটিশদের উপনিবেশ ছিলো, আমেরিকাও এক সময় ব্রিটিশদের উপনিবেশ ছিলো। কিন্তু বাংলাদেশে কিন্তু এখনও ব্রিটিশ নিয়ম-নীতি থেকে বের হতে পারেনি, মুসলমান হওয়ার পরও অনেকক্ষেত্রে পার্থক্য তৈরী করতে পারেনি। কিন্তু আমেরিকা নিজের ক্ষমতা ও কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠার জন্য খ্রিস্টান হওয়ার পরও স্বকীয়তা ও স্বাতন্ত্রবোধ তৈরী করেছে অর্থাৎ ব্রিটিশ নিয়ম-নীতির সাথে পার্থক্য তৈরী করেছে।
আসলে স্বকীয়তা মানে পৃথক অস্তিত্ব। স্বকীয়তা থেকে স্বাধীনতার সৃষ্টি। যে জাতির স্বকীয়তা নেই তার স্বাধীনতা-ই নেই। সে বস্তুত পরাধীন। এজন্য আগে এ বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “আমার সম্মানিত হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আপনাকে জিজ্ঞাসা করা হয়, মদ ও জুয়া সম্পর্কে। আপনি বলে দিন, মদ ও জুয়ার মধ্যে মানুষের জন্য ফায়দা রয়েছে। তবে ফায়দার চেয়ে গুণাহ্ই বড়। কাজেই এগুলি হারাম। (পবিত্র সূরা আল বাক্বারা শরীফ, পবিত্র আয়াত শরীফ ২১৯)
এখানে লক্ষ্যনীয় যে, মহান আল্লাহ পাক তিনি নিজেই বলেছেন যে, মদ ও জুয়ার মধ্যে ফায়দা রয়েছে। মদ পান করলে স্বাস্থ্য ভাল হয়, জুয়া খেললে রাতারাতি অনেক টাকা পাওয়া যায়। তথাপি এগুলোর মধ্যে ফায়দার চেয়ে গুণাহ্ বেশী বলে এগুলোকে হারাম করা হয়েছে। অনুরূপভা বাকি অংশ পড়ুন...












