কিতাবে আরো বর্ণিত রয়েছে-
‘গরতু খাহী হাম নশীনী বা খোদা, গো নশীনী দর হুজুরে আউলিয়া’
অর্থাৎ তুমি যদি মহান আল্লাহ পাক উনার সাথে বসতে চাও, তাহলে হযরত আউলিয়ায়ে কিরামের দরবারে বসো।
কিতাবে আরো বর্ণিত রয়েছে-
‘চশমে রওশন কুঞ্জে খাকে আউলিয়া, তাববিনী এবতেদা তা এন্তেহা’
অর্থাৎ হযরত আউলিয়ায়ে কিরামের পদধুলি দ্বারা তোমার চক্ষু উজ্জল করো, তাহলে শুরু হতে শেষ পর্যন্ত দেখতে পাবে। সুবহানাল্লাহ!
কিতাবে আরো বর্ণিত রয়েছে-
‘আঁ নাকে খাকরা বনজর কিমিয়া কুনন্দ, আয়া বুয়াদ কেহ গোশায়ে চশম বমাকুনন্দ’
অর্থাৎ যারা দৃষ্টি দ্বারা মাটিকে স্বর্ণ করেন, কতইনা উ বাকি অংশ পড়ুন...
সাধারনতঃ সম্মানিত দ্বীন ইসলাম অর্থাৎ পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র হাদীছ শরীফ এবং উনাদের আলোকে পবিত্র ইজমা শরীফ এবং পবিত্র ক্বিয়াস শরীফ সংক্রান্ত ইলিম অর্জনকারী ও আমলকারী ব্যক্তিকে আলিম বলা হয়। কিন্তু অত্যন্ত আফসুসের বিষয় যে, উক্ত আলিম নামধারী ব্যক্তিরা পবিত্র সূরা ফাতিহা শরীফ উনার অর্থ ও মর্ম উপলব্ধি করতে ব্যর্থতার পরিচয় দিয়েছে। নাউযুবিল্লাহ!
উম্মুল কুরআন এবং ফাতিহাতুল কিতাব পবিত্র সূরা ফাতিহা শরীফ উনার মধ্যে মহান আল্লাহ পাক তিনি নিয়ামতপ্রাপ্ত বান্দা- নবী, ছিদ্দীক্ব, শহীদ ও ছলেহ উনাদের প্রদর্শিত বা অনুসৃত পথে চলার জন্য ব বাকি অংশ পড়ুন...












