ইয়া আক্বাজী এই দুনিয়ায় কেহ নাহি মোর কেহ নাহি
আপনি ছাড়া এই জীবনে কেহ নাহি মোর কেহ নাহি।
শাহেনশাহী....
সুখের বেলায় বন্ধু সবাই দুখের সময় কেহ নাহি
দো-জাহানে আপনি বিনে কেহ নাহি মোর কেহ নাহি।
স্বার্থপর এই ধরা ধামে থাকে না কেউ কারো পাশে
বন্ধু স্বজন সদা-লাপী স্বার্থ হলেই কাছে আসে।
সকলের প্রয়োজন আমি প্রিয়জন তো কারো নহি
আপনি ছাড়া এই জীবনে কেহ নাহি মোর কেহ নাহি।
রসম রেওয়াজ দুনিয়াদারী সবই ছিল ছলনা
হাক্বীকতে প্রাপ্তির খাতায় শূণ্যে অন্তিম গণনা।
নিদানের কান্ডারী মাওলা আপনার দয়া মায়া চাহি
আপনি ছাড়া এই জীবনে কেহ নাহি মোর কেহ নাহি।
বিন বাকি অংশ পড়ুন...
রাজারবাগ শরীফ উনার মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি ইতিহাস নিয়ে নিয়মিত আলোচনা করে থাকেন। বিশেষ করে হযরত আহলে বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের মুবারক যমীনে আগমন ও সম্মানিত বিছাল শরীফ গ্রহণ উনাদের মুবারক দিন-তারিখসমূহ ও সংশ্লিষ্ট ইতিহাস ইহুদী-খ্রিস্টানরা বিকৃত করে ফেলেছে কিংবা লুকিয়ে ফেলেছে, এ নিয়েই তিনি প্রধানত আলোচনা করে থাকেন। মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন যে, “পূর্ববর্তী যারা, তারা সকলেই ফিক্বাহ-তাফসীর ও মাসয়ালা-মাসায়িল সম্পর্কিত কিতাব লিখতে লিখতে আসমান-যমীন পূর্ণ করলেও, ক বাকি অংশ পড়ুন...
আখিরী যামানায় মহান আল্লাহ পাক উনার নবী ও রসূল যিনি জলীলুল ক্বদর রসূল হযরত ঈসা রূহুল্লাহ আলাইহিস সালাম তিনি আসবেন। মহান আল্লাহ পাক উনার হাবীব তিনিতো মহান আল্লাহ পাক উনার হাবীব, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হযরত নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, হযরত রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল। মহান আল্লাহ পাক উনার হাবীব হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি হচ্ছেন একক। উনার পরে মর্যাদা সম্পন্ন যে সকল হযরত নবী-রসূল আলাইহিমুস সালাম উনারা রয়েছেন উনাদের প্রথম কয়েকজনের মধ্যেই রয়েছেন হযরত ঈসা রূহুল্লাহ আলাইহিস সালাম তিনি।
তিনি যখন আখ বাকি অংশ পড়ুন...
এ বিষয়টিই ইমামে আ’যম হযরত আবূ হানীফা রহমাতুল্লাহহি আলাইহি উনার সাওয়ানেহে উমরী মুবারকে বর্ণিত রয়েছে, উনি ছিলেন মুখলিছ বা মুখলাছ। ইখলাছপ্রাপ্ত বা ইখলাছ হাছিলকারী। এখন ইমামে আ’যম হযরত আবূ হানীফা রহমাতুল্লাহি আলাইহি উনার সাওয়ানেহে উমরী মুবারকে বর্ণিত রয়েছে যে, মুখলিছ, যারা ইখলাছকারী উনারা মহান আল্লাহ পাক উনাকে ভয় করেন, কতটুকু ভয় করেন? কঠিন বিষয়, সূক্ষ¥ বিষয়।
যে সম্পর্কে আমি পূর্বে বলেছি গউছুল আ’যম, সাইয়্যিদুল আউলিয়া হযরত বড়পীর ছাহিব রহমাতুল্লাহি আলাইহি উনার যে ওয়াকিয়া, ঠিক ইমামে আ’যম আবূ হানীফা রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার ওয়াকি বাকি অংশ পড়ুন...
এখন পবিত্র কুরআন শরীফ, পবিত্র হাদীছ শরীফ, ইজমা, ক্বিয়াস তিনি কম জানেন বা বেশি জানেন এটা পরের কথা। কিন্তু মহান আল্লাহ পাক উনার ভীতি যার অন্তরে রয়েছে, যিনি ইখলাছ অর্জন করেছেন, তিনি হচ্ছেন আলিম।
মহান আল্লাহ পাক উনার দরবারে, মহান আল্লাহ পাক উনার হাবীব, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার দরবারে ঐ ব্যক্তি আলিম হিসেবে গন্য হবেন। সুবহানাল্লাহ! যদিও উনার পবিত্র কুরআন শরীফ, পবিত্র হাদীছ শরীফ, ইজমা, ক্বিয়াস কম জানা থাকে, তারপরও সে ব্যক্তি আলিম হিসেবে গণ্য হবেন।
কারণ, উনার মধ্যে মহান আল্লাহ পাক উনার ভীত বাকি অংশ পড়ুন...
ইবলীস তো ওয়াদা করেছে, তাকে যখন মহান আল্লাহ পাক তিনি বের করে দিলেন, মহান আল্লাহ পাক তিনি বললেন-
فَاخْرُجْ مِنْهَا فَإِنَّكَ رَجِيْمٌ وَاِنَّ عَلَيْكَ لَعْنَتِىْ اِلَى يَوْمِ الدِّينِ
ইবলীস তুমি এখান থেকে বের হয়ে যাও। নিশ্চয়ই তুমি বিতাড়িত, লা’নতপ্রাপ্ত।
وَاِنَّ عَلَيْكَ لَعْنَتِىْ اِلَى يَوْمِ الدِّينِ
নিশ্চয়ই তোমার প্রতি অনন্তকালব্যাপী লা’নত বর্ষিত হবে। তখন ইবলীস বলেছিলো-
قَالَ فَبِعِزَّتِكَ لَأُغْوِيَنَّهُمْ أَجْمَعِينَ
ইবলীস বলেছিলো, আয় মহান আল্লাহ পাক! আপনার ক্বসম! আপনার ইজ্জত মুবারক উনার ক্বসম! আয় মহান আল্লাহ পাক! অবশ্যই ইবলীস সমস্ত মানুষদেরকে গোমরাহ করে ফেলবে। নাউযুবিল্লা বাকি অংশ পড়ুন...
সে এতবড় অহংকার করলো, অস্বীকার করলো। মহান আল্লাহ পাক উনার সাথে সে তর্ক শুরু করে দিলো। নাউযুবিল্লাহ!
মহান আল্লাহ পাক তিনি বললেন-
فَاهْبِطْ مِنْهَا فَمَا يَكُونُ لَكَ اَنْ تَتَكَبَّرَ فِيهَا
ইবলীস এখান থেকে নেমে যাও। তোমার এতো ক্ষমতা নেই যে তুমি এখানে বসে অহংকার করো।
فَاخْرُجْ اِنَّكَ مِنَ الصَّاغِرِينَ
বের হয়ে যা এখান থেকে। নিশ্চয়ই তুই লাঞ্ছিত, জাহান্নামী। মহান আল্লাহ পাক তিনি ইবলীসকে বের করে দিলেন।
এছাড়াও মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র কুরআন শরীফ উনার অনেক আয়াত শরীফ ও সূরা শরীফ উনার মধ্যে ইবলীস সম্পর্কে বললেন। ইবলীস এতো বড় বেয়াদব। সেই হচ্ছে প্রথম উলামায়ে বাকি অংশ পড়ুন...
আমাদের দেশের প্রশাসন ও সরকার অনেক সময় হাক্বীকত না জেনে, না বুঝে বিধর্মী, মুশরিক, অমুসলিম, জামাতী খারেজী, ওহাবী, ধর্মব্যবসায়ীদেরকে গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব ও পদে বসিয়ে থাকে। অথচ তারা এরপর যে দলীয়করণ ও স্বজনপ্রীতির ফলে প্রশাসন, সরকার ও দেশকে হুমকির মুখে ফেলে দেয় তার দিকে কতটুকু নজর রাখা হয়।
১৯৬৫ সালে ঢাকা ক্যান্টনমেটের মসজিদের মতো একটি গুরুত্বপূর্ণ পদে ইমামতির পদে ঘাপটি মেরে ছিলো এক শিখ। সে সেখানে থেকে গুরুত্বপূর্ণ সামরিক তথ্যাবলী মুশরিকদের কাছে পাচার করে। এমনকি সে তথ্য ইহুদীদের হাতে পর্যন্ত পৌঁছে যায়।
তাই ছুরতান অনেকেরই পোশ বাকি অংশ পড়ুন...
ইলমুল ইয়াক্বীন, আইনুল ইয়াক্বীন ও হক্বকুল ইয়াক্বীন উনার ব্যাখ্যা
ইয়াক্বীন প্রধাণত তিন প্রকার- ইলমুল ইয়াক্বীন, আইনুল ইয়াক্বীন, হক্বকুল ইয়াক্বীন। অর্থাৎ জানা দেখা এবং অন্তর থেকে অনুভব করা। যেমন একটা লোক জানে দুধ খেলে স্বাস্থ্য ভাল হয়, এটা ইলমুল ইয়াক্বীন। আবার সে একজন হালকা পাতলা লোককে দেখলো দুধ পান করে মোটা হয়ে গেছে, এটা আইনুল ইয়াক্বীন। আর হক্বকুল ইয়াক্বীন হলো সে নিজেই দুধ পান করে স্বাস্থ্যবান হয়ে গেল। অথবা মেছালস্বরূপ, আগুন সবকিছুকে জ্বালিয়ে দেয়, একটা লোক আগুনে হাত দিল, তার হাতটা পুড়ে গেল। এখন আমি নিজের হাত দিয়ে দিলাম, আমার হাতট বাকি অংশ পড়ুন...












