লইট্টা মাছ আমরা দুইভাবে খেতে পারি। একটি হচ্ছে কাঁচা, যেটা সমুদ্র থেকে তুলে একেবারে তরতাজা খাওয়া হয়। আরেকটা হচ্ছে সমুদ্রের তীরে রোদে শুকিয়ে মাছকে একেবারে শুকনো করে খাওয়া যায়। স্বাদের দিক থেকে যেমন, তেমনি পুষ্টিগুণের দিক দিয়েও অনন্য এই মাছ। সাধারণত ২৫ সেন্টিমিটার পর্যন্ত বড় হয় মাছটি।
লইট্টা মাছের মধ্যে প্রচুর পরিমাণে আয়োডিন থাকে। বঙ্গোপসাগর, আরব সাগরসহ এশিয়ার বিভিন্ন উপকূলে লইট্টা মাছ ধরা পড়ে।
লইট্টা মাছের উপকারিতা:
* লইট্টা শুঁটকিতে থাকা ক্যালসিয়াম উচ্চ রক্তচাপ কমায়।
* লইট্টা মাছ প্রোটিনে ভরপুর। শুঁটকি আকারে খাওয়া হল বাকি অংশ পড়ুন...
ফল শরীরের অন্যতম প্রাকৃতিক পুষ্টির উৎস। এতে থাকে ভিটামিন, মিনারেলস, কার্বোহাইড্রেট ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট- যা শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়, ত্বকের যতেœ সাহায্য করে এবং হজমের সমস্যাও কমায়। তবে সব কিছুরই যেমন নিয়ম আছে, ফল খাওয়ারও আছে সঠিক সময় ও উপায়। তা না মানলে উপকারের বদলে হতে পারে ক্ষতি।
* কখন এবং কিভাবে ফল খাবেন?
বিশেষজ্ঞদের মতে, ফল একটি সম্পূর্ণ খাবার। তাই এটি মূল খাবারের সঙ্গে খাওয়া ঠিক নয়।
খাবার খাওয়ার কমপক্ষে আধা ঘণ্টা আগে বা এক ঘণ্টা পরে ফল খাওয়া সবচেয়ে ভালো।
খাবারের সঙ্গে ফল খেলে এতে থাকা শর্করা ও কার্বোহাইড্রে বাকি অংশ পড়ুন...
কলার মোচা কৃষিজ উপজাত হিসেবে গণ্য হলেও, বিশ্বের বহু দেশে এটি সুস্বাদু ও পুষ্টিকর খাদ্য হিসেবে খাওয়া হয়। এটি অনেক পুষ্টিগুণে ভরপুর এক ধরনের ফুল। বহু বছর ধরে গ্রামীণ সমাজে বিভিন্নভাবে এটি রান্না করে খাওয়া হয়।
তবে শুধু স্বাদের জন্য নয়, আধুনিক গবেষণায় দেখা গেছে যে কলার মোচা এক অনন্য ভেষজ খাদ্য যা শরীরের নানা রোগ প্রতিরোধে কার্যকর ভূমিকা পালন করে। জেনে নিন কলার মোচার স্বাস্থ্য উপকারিতা-
পুষ্টিগুণ:
কলার মোচা ভিটামিন, খনিজ, প্রোটিন ও আঁশে সমৃদ্ধ। এতে প্রচুর আঁশ, প্রোটিন ও কার্বোহাইড্রেট রয়েছে।
বিভিন্ন মানসম্মত পদ্ধতিতে পরীক্ষ বাকি অংশ পড়ুন...
পুষ্টিবিদদের মতে, ছোলার ফাইবার হজমের উন্নতি করে এবং কোষ্ঠকাঠিন্য প্রতিরোধ করে। যারা নিয়মিত ওয়ার্কআউট করেন তাদের জন্য কালো ছোলা পানিতে ভিজিয়ে গুড় দিয়ে খাওয়াও খুব স্বাস্থ্যকর।
ভাজা ছোলা পিষে ঘরে তৈরি ছাতুও তৈরি করতে পারেন। এটি প্রোটিন এবং জটিল কার্বোহাইড্রেটের একটি চমৎকার উৎস। ভাজা ছোলা উদ্ভিদ-ভিত্তিক প্রোটিনের একটি চমৎকার উৎস, যা পেশী শক্তিশালী করে এবং শরীরের কার্যকারিতা বজায় রাখে।
ভাজা ছোলাতেও প্রচুর পরিমাণে আয়রন থাকে। শরীরে হিমোগ্লোবিনের মাত্রা কম হলে ছোলা খান। আয়রনের অভাবের কারণে, আপনি ক্লান্ত এবং অলস বোধ করত বাকি অংশ পড়ুন...
চোখ ধাঁধানো রঙ, মাটির গন্ধ মেশানো স্বাদ আর পুষ্টিগুণে ভরপুর বিটের রস একেবারে সুপারফুড। চিকিৎসক থেকে পুষ্টিবিদ সকলের একই মত, প্রতিদিন এক গ্লাস করে খালি পেটে বিটের রস খান।
১. রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখে:
বিটের রসে থাকে নাইট্রেট নামের এক আশ্চর্য যৌগ, যা শরীরে গিয়ে নাইট্রিক অক্সাইডে রূপান্তরিত হয়। এটি রক্তনালীকে প্রসারিত করে, ফলে রক্ত চলাচল হয় মসৃণ। রক্তচাপ স্বাভাবিক থাকে। গবেষণায় দেখা গেছে, উচ্চ রক্তচাপের রোগীদের জন্য বিটের রস একটি কার্যকরী প্রাকৃতিক বিকল্প হতে পারে।
২. রক্তশূন্যতায় বিটের রস:
আয়রনের দারুণ উৎস বিট। যাদের অ্যানিমি বাকি অংশ পড়ুন...
{এই পানীয়টি কেবল সুস্বাদুই নয় বরং সাধারণ অসুস্থতা মোকাবিলার একটি প্রাকৃতিক উপায়ও বটে}
খেজুরের মিষ্টি স্বাদের পাশাপাশি রয়েছে অনেক উপকারিতা। রোযার মাসে খেজুর দিয়ে ইফতার শুরু করা খাছ সুন্নত। এর রয়েছে অনেক পুষ্টিগুণ। এটি হজমশক্তি উন্নত করে ও হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়। সেইসঙ্গে ডায়াবেটিসও নিয়ন্ত্রণে থাকে। অপরদিকে দুধ রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধির পাশাপাশি ভালো ঘুমের জন্যও উপকারী।
খেজুরের পুষ্টিগুণ:
পাকা এবং শুকনো খেজুর উভয়ই ভিটামিন সি সমৃদ্ধ, যা একটি শক্তিশালী অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। এটি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে বাড়িয়ে দেয়। এছাড়াও খে বাকি অংশ পড়ুন...
ধনে পাতা সাধারণত রান্নায় স্বাদ এবং সুগন্ধ বৃদ্ধির জন্য ব্যবহৃত হয়। তবে এটি শুধু খাবারের রং ও স্বাদ উন্নত করে না, এতে থাকা বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পুষ্টি উপাদান স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত উপকারী।
ধনে পাতায় প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন, খনিজ এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে। এতে থাকা প্রধান পুষ্টিগুণগুলো হলো-
ভিটামিন ও খনিজ: ধনে পাতা ভিটামিন এ, সি এবং কে-এর চমৎকার উৎস।
ভিটামিন এ: এটি চোখের স্বাস্থ্য রক্ষা করে এবং দৃষ্টিশক্তি উন্নত করে।
ভিটামিন সি: শরীরের রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সহায়ক এবং ত্বকের উজ্জ্বলতা ধরে রাখতে কার্যকর।
ভিটামিন কে: বাকি অংশ পড়ুন...
মানুষ ক্ষুধা নিবারণের জন্য, শরীরের প্রয়োজনীয় পুষ্টির চাহিদা পূরণ ও শরীরের যাবতীয় কার্যক্রম সঠিকভাবে চলাচলের জন্য, বেঁচে থাকার জন্য এবং সঠিকভাবে ইবাদত-বন্দেগী করার জন্য বিভিন্ন ধরনের খাদ্য ভক্ষণ করে থাকে।
আর সেই খাদ্যটি যদি মহাসম্মানিত সুন্নতী খাদ্য হয়, তাহলে এর উপকার ও ফযীলত অতুলনীয়। কেননা, প্রত্যেকটি মহাসম্মানিত সুন্নত মুবারক হচ্ছেন এক একটি মহাসম্মানিত নূর মুবারক। আর তাই সম্মানিত সুন্নতী খাদ্য গ্রহণের মাধ্যমে প্রত্যেক লোকমা, গ্রাসে বা চুমুকেই নূর মুবারক ভিতরে প্রবেশ করবে। যার মাধ্যম দিয়ে মুসলমানদের অন্তর প্রশান্ত হ বাকি অংশ পড়ুন...
বিটরুট পুষ্টিকর ও স্বাস্থ্যসম্মত সবজি। নানারকম পুষ্টি উপাদানের ভরপুর লালচে-বেগুনি রঙের এই সবজিকে সুপারফুডও বলা হয়। এই সবজি স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত উপকারী। বিটরুটে রয়েছে ভিটামিন সি, আয়রন, পটাসিয়াম এবং ম্যাগনেশিয়ামের মতো খনিজ উপাদান। আছে প্রচুর অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং ফাইবার।
বিটরুট কেন খাবেন?
বিটরুটে রয়েছে ভিটামিন সি ও বিটালাইন নামের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। এগুলো রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। ফলে শরীর রোগমুক্ত থাকে।
ভিটামিন সি ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়ায় এবং চুলকে স্বাস্থ্যকর রাখে।
পর্যাপ্ত পরিমাণে ফাইবার আছে বলে শক্তি বাড়াত বাকি অংশ পড়ুন...












