আল ইহসান ডেস্ক:
প্রতিদিনের ন্যায় পবিত্র সুন্নতী জামে মসজিদে অনন্তকালব্যাপী জারীকৃত সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আইয়াদ শরীফ উনার সম্মানে বিশেষ মাহফিল মুবারক অনুষ্ঠিত হয়। বিগত ৪ঠা মুহররমুল হারাম শরীফ ১৪৪৭ হিজরী সাইয়্যিদুনা মামদুহ হযরত মুরশিদ কিবলা আলাইহিস সালাম তিনি বাদ ইশা কুল কায়িনাতের সকলের উদ্দেশ্যে বিশেষ নছীহত মুবারক করেন। নছীহত মুবারক উনার শুরুতে তিনি মুহম্মদিয়া জামিয়া শরীফ মাদরাসার উন্নয়ন শৃঙ্খলা বিষয়ে প্রদত্ত সিদ্ধান্ত সমূহের অগ্রগতির বিষয়ে জানতে চান।
সাইয়্যিদুনা হযরত সুলতানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন- যেকো বাকি অংশ পড়ুন...
২. হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহুম উনাদের পরস্পরের সম্মানিত আমল মুবারক:
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত রয়েছেন-
عَنْ حَضْرَتْ صُهَيْبٍ رَضِيَ اللهُ تَعَالَى عَنْهُ قال رأيت حضرت عليا عليه السلام يقبل يد حضرت العباس عليه السلام ورجله
অর্থ : হযরত ছুহাইব রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি ইমামুল আউওয়াল সাইয়্যিদুনা হযরত কাররামাল্লাহু ওয়াজহাহু আলাইহিস সালাম উনাকে দেখেছি সাইয়্যিদুনা হযরত খ¦াতিমুল মুহাজিরীন আলাইহিস সালাম (সাইয়্যিদুনা হযরত আব্বাস আলাইহিস সালাম) উনার সম্মানিত হাত মুবারক-এ এবং সম্মানিত ক্বদম মুবারক-এ ব বাকি অংশ পড়ুন...
সব প্রশংসা মুবারক খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার জন্য; যিনি সকল সার্বভৌম ক্ষমতার মালিক। সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি অফুরন্ত দুরূদ শরীফ ও সালাম মুবারক।
(১)
পবিত্র মাহে রমাদ্বান শরীফ কি করে শাহরুল্লাহ হলো? শাহরুল্লাহ অর্থ স্বয়ং খালিক মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার মাস। সুবহানাল্লাহ! কিন্তু তা কেন? এই উম্মাহর কাছে তার তাৎপর্য কী? মূলতঃ এই মহান মাসে যমীনে তাশরীফ মুবারক বাকি অংশ পড়ুন...
২. হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহুম উনাদের পরস্পরের সম্মানিত আমল মুবারক:
হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত রয়েছেন-
عَنْ حَضْرَتْ صُهَيْبٍ رَضِيَ اللهُ تَعَالَى عَنْهُ قال رأيت حضرت عليا عليه السلام يقبل يد حضرت العباس عليه السلام ورجله
অর্থ: হযরত ছুহাইব রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি ইমামুল আউওয়াল সাইয়্যিদুনা হযরত কাররামাল্লাহু ওয়াজহাহু আলাইহিস সালাম উনাকে দেখেছি সাইয়্যিদুনা হযরত খ্বাতিমুল মুহাজিরীন আলাইহিস সালাম (সাইয়্যিদুনা হযরত আব্বাস আলাইহিস সালাম) উনার সম্মানিত হাত মুবারক-এ এবং সম্মানিত ক্বদম মুবারক-এ বুছা মু বাকি অংশ পড়ুন...
সব প্রশংসা মুবারক খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার জন্য; যিনি সকল সার্বভৌম ক্ষমতার মালিক। সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি অফুরন্ত দুরূদ শরীফ ও সালাম মুবারক।
পবিত্র মাহে রমাদ্বান শরীফ কি করে শাহরুল্লাহ হলো? শাহরুল্লাহ অর্থ স্বয়ং খালিক মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার মাস। সুবহানাল্লাহ! কিন্তু তা কেন? এই উম্মাহর কাছে তার তাৎপর্য কী? মূলতঃ এই মহান মাসে যমীনে তাশরীফ মুবারক নি বাকি অংশ পড়ুন...
সম্মানিত দ্বীন ইসলাম সম্পর্কে সাধারণ মানুষকে সাধারণভাবে ইলিম দেয়ার জন্য ১৩০ ফরযের বিষয়টি উল্লেখ করা হয়েছে। প্রকৃতপক্ষে উল্লেখিত ফরয বিষয়সমূহ ছাড়াও আরো অনেক ফরয রয়েছে।
উক্ত ১৩০ ফরযসমূহ হচ্ছে মুসলমানের পাঁচ রুকনে ৫ ফরয, চার কুরসীতে ৪ ফরয, চার মাযহাবে ৪ ফরয, পাঁচ ওয়াক্ত নামাযে ৫ ফরয, পাঁচ ওয়াক্ত নামাযের সতের রাকায়াতে ১৭ ফরয, ঈমানের ৭ ফরয, পাঁচ কলেমায় ৫ ফরয, উযূতে ৪ ফরয, গোসলে ৩ ফরয, তায়াম্মুমে ৩ ফরয, নামাযের পূর্বে আরকানে ৬ ফরয, নামাযের ভিতর আহকামে ৭ ফরয, ত্রিশ রোযায় ৩০ ফরয এবং ত্রিশ রোযার নিয়তে ত্রিশ ফরয; এই হলো মোট ১৩০ ফরয।
উক্ত ফরয বাকি অংশ পড়ুন...
যখন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে এবং উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদেরকে সৃষ্টি করা হলো, তখন কিছুই ছিলো না। উনারা কুদরতময় সৃষ্টি। আবার কুদরত মুবারকের মধ্যে আছেন। তাহলে উনাদের মাক্বাম মুবারক কোথায়? সব কিছুর উর্ধ্বে। উনারা শুধু মহান আল্লাহ পাক তিনি নন এবং উনার হাবীব হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি নন; এছাড়া সব। (সুবহানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম!) কারণ উনাদের থেকেই তো সমস্ত কিছু সৃষ্টি। অন্য কারো থেকে তো সৃষ্টি করা হয়ন বাকি অংশ পড়ুন...
ইমামে আ’যম আবূ হানীফা রহমাতুল্লাহি আলাইহি তিনি এমন অসাধারণ ব্যক্তিত্বের অধিকারী ও ইলমে লাদুন্নীপ্রাপ্ত সুমহান ইমাম ছিলেন, যাঁর কোনো মেছাল নেই। ইলমের সমস্ত শাখা প্রশাখায় উনার অসামান্য দক্ষতা, সূক্ষ¥ সমঝের কারণে সকলের মাথার তাজ ছিলেন তিনি। সেই জগদ্বিখ্যাত ইমাম, ইমামে আ’যম আবূ হানীফা রহমাতুল্লাহি আলাইহি উনার যিনি সম্মানিতা মা ছিলেন, তিনি উনার যামানার একজন হক্বানী আলিম সাহেবের মাসয়ালা-মাসায়েল অনুসরণ করতেন। অর্থাৎ সেই আলিম সাহেব উনার মুকাল্লিদ ছিলেন তিনি। সে সময় ইমামে আ’যম হযরত আবূ হানীফা রহমাতুল্লাহি আলাইহি উনাকে সমস্ত আল বাকি অংশ পড়ুন...












