শাহযাদা সাইয়্যিদুনা তিনি মোর খুবই চেনা
আক্বা আমার, মাওলা আমার, দোজাহানের ঠিকানা!
খেয়ালের খেয়ায় চড়ে, স্বপ্নেরা শূন্যে উড়ে
খামখেয়ালির ভাবনাগুলো সত্যি করেন মাওলানা
খুব সকালের সৌরভে, হৃদয়ের অনুভবে
শিশিরের শুভ্র পরশে খুঁজে পাই ছিফত ছানা
ঘুম হারা এ দু’চোখে, অভাগার সুখে দুখে
কাছে টানেন, কাছে রাখেন, দূর করে দেন যাতনা
নিরাশার অন্ধকারে, হারালে বারেবারে
দু'হাতে খুব আগলে রাখেন, মুছে দেন অশ্রুকণা
রোজ একাকী সিজদাতে, মুনাজাতের কান্নাতে
নিবেদন জানাই সারাক্ষণ হতে চাই ইশকে ফানা
বাকি অংশ পড়ুন...
শয়তান যে মানুষকে নেক সুরতে ধোঁকা দেয়, এ বিষয়টি ভালভাবে অনুধাবন করেছিল শয়তানের অনুচর ইহুদী এবং খ্রিষ্টানরা। মুসলমানদের সোনালী যুগ এসেছিল শুধু ইসলামের পরিপূর্ণ অনুসরণের ফলে। শয়তানের চর ইহুদী খ্রিষ্টানরা বুঝতে পেরেছিল মুসলমানদের মধ্যে বিভেদ, অনৈক্য, সংঘাত সৃষ্টি করতে পারলেই ইসলামের জাগরণ এবং বিশ্বশক্তি হিসেবে মুসলমানদের উত্থান ঠেকানো যাবে। আর তা করতে হবে ইসলামের মধ্যে ইসলামের নামে নতুন মতবাদ প্রবেশ করিয়ে। শুরু হয় দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা; যার মূলে থাকে খ্রিষ্টীয় ব্রিটিশ সম্রাজ্যবাদ। জন্ম হয় ওহাবী মতবাদের। ওহাবী মতবাদ বাকি অংশ পড়ুন...
মাশুকী তরফে ওয়াদা
আমাদের প্রিয় শাহযাদা
সু-মহান বেমেছাল সওদা
আমাদের প্রিয় শাহযাদা
আশিক হৃদয়ের ইরাদা
আমাদের প্রিয় শাহযাদা
আক্বা আক্বা আক্বা আক্বা
হুবহু মুর্শিদী নজর
আম্মাজীর নূরানী ফখর
মিয়াবাড়ির সাহেবযাদা
আমাদের প্রিয় শাহযাদা
ছুরতে নকশায়ে রাসুল (ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)
ছিফতে অনন্য অতুল
ওয়ারাউল ওয়ারা মর্যাদা
আমাদের প্রিয় শাহযাদা
খুবই অপরূপ মাওলানা
মহাশানে নেই সীমানা
দোআলম যে নূরে ফিদা
আমাদের প্রিয় শাহযাদা
আল মানছুর লক্ববে মশহুর
ইলিম আমলে সমুদ্দুর
আলীশান খলীফায় খোদা
আমাদের প্রিয় শাহযাদা
মুবারক ইশা বাকি অংশ পড়ুন...
আপনাকে ছেড়ে আমি
কোথায় মা দিব পাড়ি
ক্ষমা করে দিন মোরে ঠাই
সন্তান তো স্রেফ আপনারি
ভুল তো হয় অজস্র অপার
আপনি দয়াল দীশারী
আপনি মুখ ফিরিয়ে নিলে
কোথায় যাব ফেরারী
দুই জাহানেই নিঃস্ব আমি
শূন্যতায় গুমরে মরি
কাছে ডেকে দিন মিটায় দিন
হৃদয়ের আহাজারি
শাস্তি যতই দিন মানি সব
তবু চাই না যুদায়ী
কভু দূরে চলে গেলে
বিরহে যাব মরি
গালিজে পূর্ণ কালো দিল
হায় কিভাবে কি করি
নিরুপায় দুই হাত তুলেছি
নিন গো মা আপন করি
হাজারো বাহানায় হরদম
নিবেদনে ভিখারি
গোলামীর নথিতে করুন
এই অভাগার নামজারি
বাকি অংশ পড়ুন...
রাম গোপালের নির্মম পরিণতি:
১৯৩৬ খৃষ্টাব্দের ঘটনা। পত্রিকায় একটি সংবাদ প্রকাশিত হলো। খবরে বলা হয়েছে, পল্লোল জেলাধীন গোভ গাঁয়ের পশু হাসপাতালের এক ইনচার্জ ডাক্তার রাম গোপাল নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার নাম মুবারকে তার গাধার নাম রেখেছে। নাঊযুবিল্লাহ! সংবাদ ছাপামাত্র মুসলমানরা ক্ষোভে উত্তেজনায় ফেটে পড়লেন। ইংরেজরা মুসলমানদের এই চাপে প্রভাবশালী অপরাধীর বিচার করার পরিবর্তে হিন্দু সংখ্যাগরিষ্ঠ এলাকা নার নাবিন্দ জেলাকে ঘেরাও করে কেল্লায় রুপান্তরিত করলো।
রাম গোপালের গোস্তাখি বরদ বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব প্রতিবেদক:
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)’র ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু বলেছেন, বাংলাদেশে জনগণের ভোটে নির্বাচিত সরকার প্রতিষ্ঠার পথে যারা বাধা দেবে, তারাই দেশের গণতন্ত্র, স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বের সবচেয়ে বড় শত্রু।
জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে এক নাগরিক সমাবেশে তিনি একথা বলেন।
দুদু বলেন, বাংলাদেশ তখনই বিপন্ন হবে, যখন বাংলাদেশে গণতান্ত্রিকভাবে জনগণ সম্পৃক্ত একটি সরকার অনুপস্থিত থাকবে। মানুষের মধ্য দিয়ে যে সরকার আসবে, সেই সরকারের দায়িত্ববোধ আর অনির্বাচিত অথবা অন্তর্র্বতীকালীন সরকারের দায়িত্ববোধ এক হয় না।
বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব প্রতিবেদক:
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেছেন, সৌদি আরব বাংলাদেশের জনগণের হৃদয়ে বিশেষ স্থান অধিকার করে আছে।
আমাদের ৩২ লাখেরও বেশি প্রবাসী কর্মীর দ্বিতীয় আবাসস্থল হিসেবে এটি বাংলাদেশিদের হৃদয়ের গভীরে আসীন রয়েছে। সৌদি প্রবাসীদের অবদান বাংলাদেশের অর্থনৈতিক অগ্রগতির এক গুরুত্বপূর্ণ স্তম্ভ এবং এটি একইসাথে আমাদের দুই দেশের মধ্যে বন্ধুত্বের সেতুবন্ধন হিসেবেও কাজ করছে। বাংলাদেশি প্রবাসীদের কল্যাণে সৌদি আরবের অব্যাহত সহায়তা দু’দেশের ঘনিষ্ঠ বন্ধুত্বের স্মারক বহন করছে।
গত সোমবা বাকি অংশ পড়ুন...
এ সম্পর্কে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত রয়েছেন-
১নং মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ
اِنَّ رَجُلًا عَصَى اللهَ مِائَتَـىْ سَنَةٍ يَّتَمَرَّدُ وَيَجْتَرِئُ عَلَيْهِ فِيْهَا كُلَّهَا فَلَمَّا مَاتَ اَخَذَ بَنُوْ اِسْرَائِيْلَ بِرِجْلِهٖ وَاَلْقَوْهُ عَلـٰى مَزْبَلَةٍ فَاَوْحَى اللهُ اِلـٰى حَضْرَتْ مُوْسٰى عَلَيْهِ الصَّلـٰوةُ وَالسَّلَامُ اَنْ غَسَّلَهٗ وَكَفَّنَهٗ وَصَلَّى عَلَيْهِ فِـىْ جَمْعِ بَنِـىْ اِسْرَائِيْلَ فَفَعَلَ مَا اَمَرَهُ اللهُ تَعَالـٰى بِهٖ فَتَعَجَّبَ بَنُوْ اِسْرَائِيْلَ مِنْ ذٰلِكَ فَاَخْبَرُوْهُ اَنَّهٗ لَـمْ يَكُنْ فِـىْ بَنِـىْ اِسْرَائِيْلَ اَعْتٰى مِنْهُ وَلَا اَكْثَرَ مَعَاصِىْ مِنْهُ فَقَالَ قَدْ عَلِمْتُ وَلٰكِنَّ اللهَ اَمَرَنِـىْ বাকি অংশ পড়ুন...
আম্মাজী আম্মাজী
উম্মুল উমাম
আপনার ছানা পড়ে
কায়িনাতের তামাম।
রংধনু সে সাতটি রঙে
কার জন্য সাজে
আমার সৃষ্টি সাত প্রলেপে
ধন্য কোন নাজে!
*
আসমানের ঐ সাতটি পরত
কার কথা বলে
যমিনের ঐ সাতটি ভাঁজে
কার কথা চলে?
*
কুরআন শরীফের সাতটি মঞ্জিল
কার পানে ছোটে
সাত হরফ আর সাত কিরাআতে
কার শান ফোটে?
*
ফাতেহা শরীফের সাতটি আয়াত
কার ছানায় ভরা,
সপ্তাহের সাত দিনগুলি বল
কার জন্যে গড়া।
*
কা’বা শরীফে তাওয়াফ সাতবার
কম বা বেশিতে নয়
সাত সায়ীতে সাফা মারওয়ায়
আমল পূর্ণ হয়।
*
আমার হৃদয়ের সাত প্রকোষ্ঠে
ধ্বনিত যে নাম
সেই নামই উৎস সকল শক্তির
সব নেকের আনজাম।
বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র হাদীছে কুদসী শরীফে উল্লেখ রয়েছে-
قال رسول الله صلى الله عليه وسلم قال الله عز وجل وعزتى وجلالى لاعذبت احدا يسمى باسمك فى النار.
অর্থ: “সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন নাবিইয়ীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, মহান আল্লাহ পাক তিনি বলেন, আমার মহাসম্মানিত ইজ্জত ও জালালের ক্বসম করে বলছি যে, আয় আমার মহাসম্মানিত হাবীব ও মাহবূব, ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আপনার মহাসম্মানিত নাম মুবারক যাদের নাম রাখা হবে তাদের কাউকেই দোযখে শাস্তি দান করবো না| ” (মুসনাদুল ফিরদাউস)
উপরোক্ত পবিত্র বাকি অংশ পড়ুন...
ফেনী সংবাদদাতা:
জেলা স্বাস্থ্য বিভাগে চাকরি দেওয়ার প্রলোভনে সমন্বয়ক পরিচয়ে ১০ লাখ টাকা চাঁদা দাবির অভিযোগ উঠেছে নাহিদ রাব্বি নামে এক তরুণের বিরুদ্ধে।
গতকাল জুমুয়াবার (২০ জুন) স্বাস্থ্য বিভাগের নিয়োগ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হওয়া কথা রয়েছে।
চাকরি প্রত্যাশী যুবকের নাম হৃদয়। তিনি পরশুরাম পৌরসভার ৩ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা। সবশেষ বুধবার রাতে হৃদয়ের কাছে চাঁদা দাবির ২ মিনিট ৩৮ সেকেন্ডের একটি অডিও রেকর্ড ফাঁস হয়।
অভিযুক্ত নাহিদ রাব্বি পরশুরাম পৌরসভার ৫ নম্বর ওয়ার্ডের কোলাপাড়ার বাসিন্দা ও রেলওয়ে কর্মচারী নুর নবীর ছেলে।
ফাঁস হওয়া ওই বাকি অংশ পড়ুন...
পল্লীবাংলার ইতিহাস গ্রন্থের লেখক ডাব্লিউ হান্টার খাজনা আদায়ের কঠোরতার কথা উল্লেখ করে। আর সেই কথাই উঠে এসেছে তার পল্লী বাংলার ইতিহাস বইয়ের (দিব্য প্রকাশ সংস্করণ ফেব্রুয়ারি ২০০২) ২৫ পৃষ্ঠায়।
হান্টার লেখে, ১৭৬৮ সালে আংশিকভাবে ফসল বিনষ্ট হওয়ায় ১৭৬৯ সালের প্রথম দিকে জিনিসপত্রের দাম বেড়ে যায়। তবে এই অভাব অনটনের ফলে সরকারের আদায়কৃত খাজনার পরিমাণ হ্রাস পায়নি। স্থানীয় অফিসারদের অভিযোগ-আপত্তি সত্ত্বেও সদর দফতরের কর্তৃপক্ষ জানায় যে, কড়াকড়িভাবে খাজনা আদায় করা হয়েছে।
উনিশ শতকে বাংলাদেশের সংবাদ সাময়িক পত্র গ্রন্থের ১০ম খন্ডের ৭২ বাকি অংশ পড়ুন...












