সব কাফির রাষ্ট্র সন্ত্রাসী ইসরাইলকে সমর্থন দিয়ে যাচ্ছে
অপরদিকে মুসলিম বিশ্ব নিস্ক্রিয় থেকে নিজেদের কলঙ্কিত করছে
এমন আত্মঘাতী পরিক্রমায় ইসরাইল ভারত আতাঁত পার্শ্ববর্তী মুসলিম দেশেও আক্রমণ করতে পারে
পক্ষান্তরে মুসলিম বিশ্ব এক হলে কাফির বিশ্ব কচুকাটা হবে ইনশাআল্লাহ।
সম্মানিত হাদীছ শরীফে ইরশাদ মুবারক হয়েছে সব কাফির এক। এই সভ্যতা প্রমাণ করে ইরান-ইসরায়েলের চলমান সংঘাত ইস্যুতে বিবৃতি দিয়েছে বিশ্বের খাছ কাছের সাত দেশের জোট জি-৭। কানাডায় চলমান জি-৭ সম্মেলনে জোটটির নেতারা কার্যত ইসরায়েলের পক্ষই নিল।
এই জোটটির সদস্য রাষ্ট্র বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা সিটিকে নিয়ন্ত্রণের নাম দিয়ে সন্ত্রাসী ইসরায়েলি দখলের পরিকল্পনাকে ‘যুদ্ধাপরাধ’ হিসেবে উল্লেখ করেছে করেছে উপত্যকাটির শাসক দল হামাস।
স্থানীয় সময় গতকাল জুমুয়াবার (৮ আগস্ট) দুপুরে স্বাধীনতাকামী সশস্ত্র গোষ্ঠী হামাসের দেওয়া এক বিবৃতির বরাতে কাতারভিত্তিক আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরা এ খবর জানিয়েছে।
হামাস বলেছে, দখলের পরিবর্তে নিয়ন্ত্রণ শব্দটি ব্যবহারের মাধ্যমে ইসরায়েল বেসামরিক গাজাবাসীর বিরুদ্ধে তার নৃশংস অপরাধ ঢাকার চেষ্টা করছে এবং দখলদার রাষ্ট্রটির যুদ্ধপরাধের অনিবার্ বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
গাজার ত্রাণ বিতরণ ব্যবস্থায় ইচ্ছাকৃতভাবে নেশা জাতীয় মাদক মেশানোর গুরুতর অভিযোগ তুলেছে গাজার সরকারি মিডিয়া অফিস। গত ২৭ জুন এক বিবৃতিতে তারা জানায়, দখলদার ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রের সহায়তায় পরিচালিত ত্রাণকেন্দ্রগুলো যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজায় বিতরণ করা আটার ব্যাগে আসক্তি সৃষ্টিকারী মাদক মিশিয়ে দিচ্ছে।
বিবৃতিতে বলা হয়, “এই অপরাধের মাধ্যমে ফিলিস্তিনি সমাজকে ভেতর থেকে ধ্বংস করার অপচেষ্টা চালানো হচ্ছে।”
তারা এ ঘটনার জন্য পুরোপুরি ইসরায়েলি দখলদার বাহিনীকে দায়ী করেছে।
গাজা ভূখ-ের ফার্মাসিস্ট ও লেখক ওমর হামাদ গত বৃহ বাকি অংশ পড়ুন...
সম্মানিত হাদীছ শরীফে ইরশাদ মুবারক হয়েছে সব কাফির এক। এই সভ্যতা প্রমাণ করে ইরান-ইসরায়েলের চলমান সংঘাত ইস্যুতে বিবৃতি দিয়েছে বিশ্বের খাছ কাছের সাত দেশের জোট জি-৭। কানাডায় চলমান জি-৭ সম্মেলনে জোটটির নেতারা কার্যত ইসরায়েলের পক্ষই নিল।
এই জোটটির সদস্য রাষ্ট্রগুলো হলো যুক্তরাষ্ট্র, জাপান, যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স, জার্মানি, কানাডা ও ইতালি।
এদিকে ফিলিস্তিনে ইসরাইলের লাগাতার হামলা যখন জাতিগত নিধনের আশঙ্কাকে স্পষ্ট করে তুলেছে, ঠিক সেই সময় নজিরবিহীন সামরিক হামলা চালিয়েছে ইসরাইল ইরানের ওপর। এককভাবে প্রতিরোধ গড়ে তুললেও, ইরান এখন বিশ বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
পবিত্র রমাদ্বান শরীফ মাসের শুরুতেই গাজায় সব ধরনের ত্রাণ ও পণ্যের প্রবেশ আটকে দিয়েছে দখলদার সন্ত্রাসী ইসরায়েল। একইসঙ্গে তারা হুমকি দিয়েছে, হামাস যদি ফিলিস্তিনি ভূখ-ে অস্থায়ী যুদ্ধবিরতি বাড়ানোর প্রস্তাব গ্রহণ না করে, তবে এর ‘পরিণতি’ ভোগ করতে হবে।
দখলদার ইসরায়েলি প্রধানসন্ত্রাসীর দপ্তর গত ২ মার্চ এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, নেতানিয়াহু সিদ্ধান্ত নিয়েছে, গাজা উপত্যকায় সব ধরনের পণ্য ও ত্রাণ প্রবেশ বন্ধ থাকবে।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, জিম্মিদের মুক্তি ছাড়া কোনো যুদ্ধবিরতি মেনে নেবে না দখলদার ইসরায়েল। হামাস যদি তাদের অবস বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
(চাকমা সার্কেল চিফ উপজাতি রাজাকার ত্রিদিবের সবচেয়ে বড় পরিচয়- সে বাংলাদেশের স্বাধীনতার বিরোধিতাকারী একজন যুদ্ধাপরাধী রাজাকার। তার নেতৃত্বে উপজাতিরা স্বাধীনতা যুদ্ধের বিরোধিতা করেছে। আর এর প্রধান নেতা ছিল- উপজাতি চাকমাদের বর্তমান চীফ দেবাশীষের পিতা যুদ্ধাপরাধী ত্রিদিব। )
রাজাকার ত্রিদিবের আমলনামা:
পূর্ব-পাকিস্তানের জাতিগত সংখ্যালঘুদের প্রতিনিধিত্ব করতো। ১৯৫৬ সালের মে মাসে গৌতম বুদ্ধের ২৫০০তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে দিল্লিতে পাকিস্তানের প্রতিনিধি হিসেবে যোগ দেয় সে।
১৯৬৬ সালে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
(চাকমা সার্কেল চিফ উপজাতি রাজাকার ত্রিদিবের সবচেয়ে বড় পরিচয়- সে বাংলাদেশের স্বাধীনতার বিরোধিতাকারী একজন যুদ্ধাপরাধী রাজাকার। তার নেতৃত্বে উপজাতিরা স্বাধীনতা যুদ্ধের বিরোধিতা করেছে। আর এর প্রধান নেতা ছিল- উপজাতি চাকমাদের বর্তমান চীফ দেবাশীষের পিতা যুদ্ধাপরাধী ত্রিদিব। )
কে এই চাকমা ত্রিদিব:
য্দ্ধুাপরাধী রাজাকার ত্রিদিব রাঙ্গামাটি সার্কেলের চাকমা নেতা ও সার্কেল চিফ ছিলো। ১৯৩৩ সালের ১৪ মে পার্বত্য চট্টগ্রামের রাঙ্গামাটিতে চাকমা সম্প্রদায়ে জন্মগ্রহণ করে সে। বাবা নলিনাক্ষ ও মা বিনিতা। ১৯৫২ সালের ৭ অক্ট বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
(চাকমা সার্কেল চিফ উপজাতি রাজাকার ত্রিদিবের সবচেয়ে বড় পরিচয়- সে বাংলাদেশের স্বাধীনতার বিরোধিতাকারী একজন যুদ্ধাপরাধী রাজাকার। তার নেতৃত্বে উপজাতিরা স্বাধীনতা যুদ্ধের বিরোধিতা করেছে। আর এর প্রধান নেতা ছিল- উপজাতি চাকমাদের বর্তমান চীফ দেবাশীষের পিতা যুদ্ধাপরাধী ত্রিদিব। )
‘মুক্তিযুদ্ধে পার্বত্য চট্টগ্রাম’ বইয়ের বর্ণনা অনুযায়ী, রাঙ্গামাটি পুলিশ লাইনের এক ব্যারাকে আটক করে রেখে আবদুল আলীর শরীরের বিভিন্ন জায়গায় ব্লেড দিয়ে আঁচড় দিয়ে সেসব জায়গায় লবণ দেয়া হয়েছিল। এরপর তাকে একটি জিপের পেছনে বেঁধে টেনে রাঙ্গাম বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
চাকমা সার্কেল চিফ উপজাতি রাজাকার ত্রিদিবের সবচেয়ে বড় পরিচয়- সে বাংলাদেশের স্বাধীনতার বিরোধিতাকারী একজন যুদ্ধাপরাধী রাজাকার। তার নেতৃত্বে উপজাতিরা স্বাধীনতা যুদ্ধের বিরোধিতা করেছে। আর এর প্রধান নেতা ছিল- উপজাতি চাকমাদের বর্তমান চীফ দেবাশীষের পিতা যুদ্ধাপরাধী ত্রিদিব।
উচ্চ আদালতের এক আদেশে সব স্থাপনা থেকে ত্রিদিবের নাম মুছে ফেলার নির্দেশনা দেয় পর থেকে নতুন করে আলোচনায় এসেছে সে। উঠে এসেছে একাত্তরে তার জঘন্য ভূমিকার নানা ইতিহাস।
একাত্তরের ১৬ এপ্রিল। রাঙ্গামাটি মহকুমা সদরের এসডিও আবদুল আলী। পাকিস্তান বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
উপজাতি চাকমা ত্রিদিব ছিলো তৎকালীন চট্টগ্রাম জেলা ও পরবর্তীতে পার্বত্য চট্টগ্রাম জেলার রাঙ্গামাটি সার্কেলের চাকমা নেতা এবং আত্মস্বীকৃত কুখ্যাত রাজাকার।
উল্লেখ্য, ১৯৫৩ সাল থেকে ১৯৭১ সালে বাংলাদেশ ত্যাগ করার আগ পর্যন্ত রাজাকার ত্রিদিব চাকমা সার্কেল চিফ হিসেবে দায়িত্ব পালন করে।
পরে ১৯৭৭ সালে তার অনুপস্থিতিতেই তার ছেলে সার্কেল চিফ দেবাশীষ চাকমা সার্কেলের দায়িত্বভার গ্রহণ করে।
৬ দফা দাবির বিরোধিতা:
১৯৬৬ সালে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ছয় দফা দাবি উত্থাপন করেন। উপজাতি চাকমা রাজাকার ত্রিদিব এই কর্মসূচির বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
রাজাকার ত্রিদিবের নামে সব স্থাপনার নাম মুছে ফেলার নিদের্শনা দিয়েছে উচ্চ আদালত।
মূলত, উপজাতি চাকমা ত্রিদিব ছিলো তৎকালীন চট্টগ্রাম জেলা ও পরবর্তীতে পার্বত্য চট্টগ্রাম জেলার রাঙ্গামাটি সার্কেলের চাকমা নেতা এবং আত্মস্বীকৃত কুখ্যাত রাজাকার। এই উপজাতি রাজাকার ৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের সময় বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের প্রবল বিরোধিতা করেছিলো। শুধু তাই নয়; দেশ স্বাধীন হওয়ায় সে রাগে, ক্ষোভে ও ভয়ে দেশ ছেড়ে পালিয়ে পাকিস্তান চলে যায়।
সে ছিলো রাঙ্গামাটি সার্কেলের চাকমা নেতা ও সার্কেল চীফ। তার বাবা নলিনাক্ষ ১৯৫২ সাল বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
চাকমা শাসক ত্রিদিব এবং বোমাং শাসক অং শৈ প্রু র নাম বাংলাদেশে বিভিন্ন সময়ে তৈরি যুদ্ধপরাধীর তালিকায় রয়েছে। আইন ও সালিশ কেন্দ্রর বই ‘যুদ্ধাপরাধ’-এর (ফেব্রু ২০০৮) ৮১ পৃষ্ঠায় এই দুই শাসকের নাম জ্বলজ্বল করছে তাদের সেই সময়ের সহযোগী গো-আযম, আলী আহসান মুজাহিদ বা ফকা চৌধুরীর নামের পাশে। অন্যদিকে ডা. এম এ হাসানের বই ‘যুদ্ধাপরাধীর তালিকা ও বিচার প্রসঙ্গ’তেও (ফেব্রু ২০০৯, তাম্রলিপি, পৃষ্ঠা ১৫২) আছে দুই রাজাকার শাসকের নাম। তাদের রাজাকার নম্বর ৯৪৮ এবং ৯৫২ :
948. Mr. Raja Tridiv Roy, Father Late Raja Nalinakhya Roy, Village Rajbari Rangamati, Thana Kotwali, Chittagong.
952. Mr. Aung Shwe Prue Chowdhury, Father Thwi Aung Prue, Village Ban বাকি অংশ পড়ুন...












