বর্তমান সময়ে ইহুদী ফান্ড দ্বারা পরিচালিত ওহাবী, সালাফী, লা-মাযহাবী ফেরকার লোকেরা সমাজে ইচ্ছামত পবিত্র হাদীছ শরীফ উনাকে জাল, মওজু, দ্বয়ীফ বলে অপপ্রচার করছে। নাউযুবিল্লাহ! তাদের মতবাদের বিপক্ষে মনে হলেই সেটাকে তারা জাল বলছে। আর এ জন্য তারা উছুলে হাদীছ শরীফ উনার বিভিন্ন অপব্যাখ্যার আশ্রয়ও গ্রহন করতে কার্পণ্য করছে না। শত শত বছর ধরে উম্মত যে হাদীছ শরীফ উনার উপর আমল করে আসছে কেউ কোন আপত্তি করে নাই অথচ হাল যামানায় এসব ওহাবীরা হঠাৎ আবির্ভূত হয়ে জাল! জাল! বলে চিৎকার শুরু করেছে।
তাদের ধারণা পবিত্র বুখারী শরীফ ও মুসলিম শরীফ ছাড়া পবিত্র হ বাকি অংশ পড়ুন...
ইসলামী আক্বীদার গুরুত্ব, প্রয়োজনীয়তা ও আহকাম (৮)
তার কিছুদিন পর গাউছুল আ’যম, সাইয়্যিদুল আউলিয়া, হযরত বড় পীর ছাহেব রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার এক খলীফা, তিনি এলাকায় ঘোষণা করলেন যে, ‘তিনি মহান আল্লাহ পাক উনাকে প্রকাশ্যে দেখেন। যখন একথা বলা হলো, (তিনি গাউছুল আ’যম, সাইয়্যিদুল আউলিয়া হযরত বড় পীর ছাহেব রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার খলীফা) তখন মানুষতো সন্দেহের মধ্যে পড়ে গেলো, কি ব্যাপার? যিনি গাউছুল আ’যম, সাইয়্যিদুল আউলিয়া, হযরত বড় পীর ছাহেব রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেছেন, মানুষ আল্লাহ পাক উনাকে যমীনে দেখবে না। অথচ এ লোক বলতেছেন, তিনি নাকি মহান আ বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক উনার নবী, জলীলুল ক্বদর রসূল, যিনি উলুল আযম মিনার রসূল, হযরত ঈসা আলাইহিস সালাম, তিনি বর্ণনা করেছেন যে, একস্থানে তিনি একবার রাস্তা দিয়ে কোথাও হেঁটে যাচ্ছিলেন, হঠাৎ দেখলেন তিনি দুনিয়াকে। তার সূরত হচ্ছে- মহিলার সূরত। তার প্রতি লক্ষ্য করে দেখলেন যে, তার একটা হাত সামনে, একটা হাত পিছনে। সামনেরটা খুব রঙ্গীন, চাকচিক্যময়। তিনি দুনিয়াকে দেখে জিজ্ঞেস করলেন, “হে দুনিয়া! তোমার এই সূরত কেন? তোমার একটা হাত সামনে, একটা হাত পিছনে। তোমার পিছনের হাতটা আমাকে দেখাও।” যখন মহান আল্লাহ পাক উনার নবী হযরত ঈসা আলাইহিস সালাম তিনি বললেন একথা, তখ বাকি অংশ পড়ুন...
বিদয়াতের প্রকারভেদ
হযরত ইমাম-মুজতাহিদ রহমতুল্লাহি আলাইহিম উনারা পবিত্র শরীয়ত উনার হুকুম অনুযায়ী বিদয়াতকে প্রথমতঃ দু’ভাগে বিভক্ত করেছেন-
১. বিদয়াতে ই’তিক্বাদী, অর্থাৎ আক্বীদা বা বিশ্বাসগত বিদয়াত। ২. বিদয়াতে আ’মালী, অর্থাৎ কর্মগত বিদয়াত।
(১) বিদয়াতে ই’তিক্বাদী বা আক্বীদাগত বিদয়াত হলো- যে সমস্ত আক্বীদা পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনাদের মূলনীতির বহির্ভূত। মূলতঃ এ আক্বীদাগত বিদয়াতের সবই হারামের পর্যায়ভুক্ত এবং অবশ্যই পরিত্যাজ্য। যেমন- খারিজী, মু’তাযিলা, জাবারিয়া, ক্বদরিয়া, শিয়া ইত্যাদি বাতিল ফিরক্বার আবির্ভ বাকি অংশ পড়ুন...
সম্মানিত দ্বীন ইসলাম মানুষের শরীরে মহান আল্লাহ পাক উনার প্রদত্ত সৌন্দর্যের মধ্যে অপ্রয়োজনীয় হস্তক্ষেপ করতে নিষেধ করেছেন। এটি মহান আল্লাহ পাক উনার সৃষ্টিকে বিকৃত করার শামিল, যাকে ইসলামী শরীয়ত শয়তানী কর্মকা- বলে আখ্যা দিয়েছেন।
মহান আল্লাহ পাক উনার প্রদত্ত শারীরিক সৌন্দর্যের মধ্যে অবৈধ ও নিষিদ্ধ কিছু হস্তক্ষেপ হলো- সার্জারি করার মাধ্যমে বয়সের ভারে সৃষ্টি হওয়া চেহারার বলিরেখা দূর করা, শরীরের চামড়ার রঙ বদলে ফেলা এবং মাথায় পরচুলা লাগানো ইত্যাদি শরীয়তে জায়িয নেই।
এ ব্যাপারে মহাপবিত্র হাদীছ শরীফে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
عَنْ حَضْرَ বাকি অংশ পড়ুন...
খলীফাতুল্লাহ, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, আস সাফফাহ, আল জাব্বারিউল আউওয়াল, আল ক্বউইউল আউওয়াল, হাবীবুল্লাহ, মুত্বহ্হার, মুত্বহ্হির, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মাওলানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের মর্যাদা-মর্তবা সম্পর্কে পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, “মহান আল্লাহ পাক তিনি চান হযর বাকি অংশ পড়ুন...
ছাহিবাতু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ, সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, হাবীবাতুল্লাহ, ছাহিবায়ে নেয়ামত, রহমাতুল্লিল আলামীন, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, খালিক, মালিক, রব, মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-“হে ঈমানদারগণ! মহান আল্লাহ পাক উনাকে ভয় করার মতো ভয় করুন এবং মুসলমান না হয়ে ইন্তিকাল করবেন না। ” অর্থাৎ ঈমানদার দাবীদার প্রত্যেককে হাক্বীক্বী মুসলমান হতে হবে। আর হাক্বীক্বী মুসলমান হত বাকি অংশ পড়ুন...












