খলীফাতুল্লাহ, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ছাহিবু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, আস সাফফাহ, আল জাব্বারিউল আউওয়াল, আল ক্বউইউল আউওয়াল, হাবীবুল্লাহ, মুত্বহ্হার, মুত্বহ্হির, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মাওলানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনারা যেভাবে পবিত্র ঈমান এনেছেন, জিন-ইনসান যদি সেভাবে পবিত্র ঈমান আনে তাহলে বাকি অংশ পড়ুন...
নানা রঙের রংধনু মাঝে মাঝে আকাশের সৌন্দর্য বাড়িয়ে দেয় কয়েক গুণ। নীল আকাশে হঠাৎ অর্ধবৃত্তাকার সাতটি রঙের সারি আমাদের অবাক করে।
মনে হাজারো প্রশ্ন জাগায়। কীভাবে ফুটে ওঠে এই রংধনু?
খালি চোখে সূর্যের আলো আমাদের কাছে সাদা মনে হয়। আসলে কিন্তু আলাদা আলাদা সাতটি রং মিশিয়ে সূর্যের আলো। রং সাতটি হলো-বেগুনি, নীল আসমানি, সবুজ, হলুদ, কমলা ও লাল। সংক্ষেপে আমরা যাকে বলি ‘বেনিআসহকলা’।
বিজ্ঞানের ভাষায় তরঙ্গ দৈর্ঘ্য অনুযায়ী রংদের এই ছড়িয়ে পড়াকে বলা হয় বর্ণালী। বৃষ্টির পর আকাশে ছোট ছোট পানির কণা ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকে। সূর্যের সাতটা রং তখন পানির ওপর বাকি অংশ পড়ুন...
অ্যালোভেরা বা ঘৃতকুমারীর গুণের শেষ নেই। এতে রয়েছে ক্যালসিয়াম, সোডিয়াম, জিংক, আয়রন, পটাশিয়াম, ম্যাঙ্গানিজ, জিঙ্ক, ফলিক অ্যাসিড, অ্যামিনো অ্যাসিড ও ভিটামিন-এ, বি৬ ও বি২ ইত্যাদি, যা স্বাস্থ্যরক্ষার বিভিন্ন কাজে লাগে।
অ্যালোভেরার গুণাগুণ:
* অ্যালোভেরার ওষুধি গুণ রক্তচাপ কমায় এবং রক্তে কোলেস্টেরল ও চিনির মাত্রা স্বাভাবিক অবস্থায় আনতে সাহায্য করে।
* অ্যালোভেরায় মিনারেল, অ্যামিনো অ্যাসিডসহ নানা পুষ্টিকর উপাদান রয়েছে। যা হাড় ও গোশতপেশিকে শক্তিশালী করে।
* দেহে ক্ষতিকর পদার্থ প্রবেশ করলে তা অপসারণ করতে সাহায্য করে অ্যালোভেরা।
* অ্য বাকি অংশ পড়ুন...
রাস্তায় যদি ল্যাম্পপোস্ট না থাকে তবে কেমন হবে? রাতের বেলায় খুব ভোগান্তি হবে। তবে রাস্তাটা নিজেই যদি আলো ছড়ায় তাহলে আর ভোগান্তি হওয়ার কথা নয়। আর এমনই এক আলো ছড়ানো জ্বলজ্বলে রাস্তা রয়েছে ইংল্যান্ডের ক্যামব্রিজে।
ক্যামব্রিজের এই রাস্তাটিকে বলা হয় স্টার পাথ। রাতের বেলায় আকাশের তারার মতো মিটিমিটি জ্বলে বলেই এমন নামকরণ হয়েছে রাস্তাটির।
রাতের বেলায় যদি স্টার পাথ দিয়ে হেঁটে যান, মনে হবে যেন অসংখ্য তারার উপর দিয়ে হাঁটছেন। হালকা নীলচে স্বর্গীয় আভা ছড়ানো রাস্তাটি বেশ চমৎকার একটি রাস্তা।
ক্যামব্রিজের ক্রাইস্টস পিসেস পার্কে অবস্থ বাকি অংশ পড়ুন...
সারাদেশে বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কর্মকান্ড পরিচালিত হচ্ছে। চলমান রয়েছে বিভিন্ন মেগা প্রকল্প। যাতে হাজার হাজার কোটি টাকা ব্যয় করা হচ্ছে। কিন্তু এসব প্রকল্পে ব্যবহার করা হচ্ছে না দেশীয় পাথর। শুধু তাই নয়- দেশীয় পাথর উত্তোলন বন্ধ করে ভারত থেকে নিম্নমানের পাথর আমদানি করা হচ্ছে। এতে করে পাথর উত্তোলনের সাথে নির্ভরশীল হাজার হাজার মানুষ চরম জীবিকা সঙ্কটে ভুগছে। সারাদেশে সরকারি গ্রেজেটভুক্ত ৫০টি পাথর কোয়ারি রয়েছে। তথাকথিত পরিবেশবাদিরা দাবী করছে, এ পাথর তুলতে গিয়ে কোয়ারি সংশ্লিষ্ট এলাকার নদীভাঙন, ভূমিধস, পরিবেশদূষণসহ ঘরবাড়ি, রাস্তাঘ বাকি অংশ পড়ুন...
তিন বছর আগে হিসাবরক্ষকের চাকরি ছেড়ে বেশি কামাইয়ের আশায় রাইড শেয়ারিং শুরু করেন শেরপুরের যুবক মুন্না তালুকদার। করোনায় যাত্রী কমে গেলেও শেয়ারিং প্রতিষ্ঠানগুলো কমিশন কমায়নি। অনেকটা ক্ষুব্ধ হয়েই রাইড শেয়ারিং অ্যাপ ব্যবহার বন্ধ করেন। জ্বালানির মূল্যবৃদ্ধির আগে ভাড়ায় মোটরসাইকেল চালিয়ে ২৫-৩০ হাজার টাকা আয় হতো। গত জুলাইয়ের পর এই আয় অর্ধেকে নেমেছে।
অন্যদিকে কয়েক দফায় বেড়েছে নিত্যপ্রয়োজনীয় সব পণ্যের দাম। খরচের যুদ্ধে টিকতে না পেরে প্রথমে পরিবারকে বাড়ি পাঠিয়েছেন। যাত্রী কমে যাওয়া, ট্রাফিক পুলিশের হয়রানি সর্বোপরি পণ্যের দামের বাকি অংশ পড়ুন...
একটা সময় মাশরুম সম্পর্কে মানুষের ধারণা ছিল নেতিবাচক। দিন দিন পাল্টেছে সে ধারণা। বাজারে বেড়েছে মাশরুমের চাহিদা। সেই সঙ্গে বিস্তার ঘটেছে মাশরুম চাষেরও। চুয়াডাঙ্গার আলমডাঙ্গায় বাণিজ্যিকভাবে গড়ে উঠেছে মাশরুম চাষ কেন্দ্র। যেখান থেকে দেশের বাজারে মাশরুমের বিশাল চাহিদা পূরণ করা হয়। চাষিরা বলছেন, সময়ের ব্যবধানে মাশরুম হয়ে উঠছে জনপ্রিয়। দেখাচ্ছে সম্ভাবনার হাতছানি। সেই সম্ভাবনাকে কাজে লাগাচ্ছে কৃষি বিভাগও।
চাষের জন্য প্রয়োজন হয় না জমি, লাগে না বীজ, কীটনাশক কিংবা সার। জৈব পদ্ধতিতে মাত্র দুই-তিন সপ্তাহে উৎপাদন করা সম্ভব হয়। এরপ বাকি অংশ পড়ুন...
শীতে বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ কমতে শুরু করে। ঠান্ডা আবহাওয়ায় ত্বক রুক্ষ হয়ে যায়। এ কারণে শীতে ত্বক, ঠোঁটসহ পা ফাটার সমস্যায় কমবেশি সবাই ভোগেন।
পা ফাটার অন্যতম কারণ হলো নিয়মিত পা পরিষ্কার না রাখা ও যতœ না নেওয়া। বিশেষ করে শীতে পায়ের যতœ না নিলে তা আরও শুষ্ক হয়ে পড়ে। তাহলে পা ফাটা রোধে কী করতে হবে?
জানলে অবাক হবেন, মাত্র এক উপাদান ব্যবহারেই পা ফাটা’সহ ছত্রাক কিংবা ব্যাকটেরিয়া রোগ থেকে পা সুরক্ষিত রাখতে পারবেন। আর সেই উপাদানটি হলো সিরকা। এই সিরকা এমন একটি উপাদান যা খাবার হিসেবে গ্রহণ করা যায়, যা খাছ সুন্নত। আবার বিভিন্ন রোগ বালাইয়ে বাকি অংশ পড়ুন...
প্রশ্ন: সাইয়্যিদাতুনা হযরত বিনতুল ঊলা লি কাররামাল্লাহু ওয়াজহাহূ আলাইহাস সালাম তিনি কখন মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বরকতময় বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ করেন?
উত্তর: ৫ম হিজরী শরীফ উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ৫ই জুমাদাল ঊলা শরীফ ইয়াওমুল জুমুয়াহ্ শরীফ।
প্রশ্ন: সাইয়্যিদাতুনা হযরত বিনতুল ঊলা লি কাররামাল্লাহু ওয়াজহাহূ আলাইহাস সালাম তিনি কখন মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বরকতময় বিছালী শান মুবারক প্রকাশ করেন?
উত্তর: ৬৫ হিজরী শরীফ উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ১৫ই রজবুল হারাম শরীফ ইয়াওমুস সাব্ত শরীফ (শনিবার)।
প্রশ্ন: সাইয়্যিদাতুনা হযরত বিন বাকি অংশ পড়ুন...
আমাদের দেশের মানুষের প্রধান খাবার ভাত। আর এই ভাত আসে ধান থেকে। আমাদের প্রধান খাদ্যশস্য এ ধান উৎপাদনে প্রচুর পরিমাণ পানির প্রয়োজন হয়।
প্রতি কেজি ধান উৎপাদন করতে কত লিটার পানি লাগে জানা আছে? গুগলে সার্চ করলে পাওয়া যাবে, কোথাও লেখা সাড়ে ৩ হাজার লিটার, কোথাও লেখা ১২০০ লিটার, কোথাও লেখা ১৬০০ লিটার।
সাম্প্রতিক কিছু গবেষণায় পাওয়া গেছে, প্রতি কেজিতে ৬৫০ লিটারের মতো পানি প্রয়োজন বাংলাদেশে। ১ কেজি ধান থেকে মোটামুটি ৬৬০ গ্রামের মতো চাল পাওয়া যায়। বাঙালি দিনে গড়ে ৪০০ গ্রামের মতো ভাত খায়।
একজন মানুষের দেড় দিনের ভাতের চাল উৎপাদনে লাগে ৬৫০ বাকি অংশ পড়ুন...












