নিজস্ব প্রতিবেদক:
হৃদযন্ত্রের রোগ নিরাময়ে শল্য চিকিৎসা (অস্ত্রোপচার) বা সার্জারিতে দক্ষ চিকিৎসককে বলা হয় কার্ডিয়াক সার্জন। আর নবজাতক ও শিশু-কিশোরদের হৃদযন্ত্রের জন্মগতসহ নানা ধরনের জটিলতা নিরাময়ে প্রয়োজনীয় অস্ত্রোপচারে দক্ষ শল্যবিদরা পরিচিত পেডিয়াট্রিক কার্ডিয়াক সার্জন হিসেবে। শিশুদের ক্ষেত্রে বিষয়টি একটু জটিল ও সংবেদনশীল হওয়ায় এ বিষয়ে বিশেষায়িত উচ্চতর জ্ঞান ও প্রশিক্ষণ আবশ্যক।
২০১৮ সালে দেশে শিশু হৃদরোগীদের শল্য চিকিৎসায় বিশেষজ্ঞ বা পেডিয়াট্রিক কার্ডিয়াক সার্জনের সংখ্যা ছিল ১০। পেডিয়াট্রিক কার্ডিয়াক সোসাইটি বাকি অংশ পড়ুন...
মহাসম্মানিত কিতাব পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
اللهُ وَلِيُّ الَّذِينَ آمَنُوا يُخْرِجُهُمْ مِنَ الظُّلُمَاتِ إِلَى النُّورِ وَالَّذِينَ كَفَرُوا أَوْلِيَاؤُهُمُ الطَّاغُوتُ يُخْرِجُونَهُمْ مِنَ النُّورِ إِلَى الظُّلُمَاتِ
অর্থ: মহান অল্লাহ পাক তিনি মু’মিনদের ওলী বা অভিভাবক। উনাদেরকে তিনি অন্ধকার বা গোমরাহী থেকে সম্মানিত নূর অর্থাৎ নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার দিকে নিয়ে যান। আর যারা কাফির, তাদের ওলী বা বন্ধু হচ্ছে শয়তান। শয়তান তাদেরকে সম্মানিত নূর অর্থাৎ নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু বাকি অংশ পড়ুন...
সব প্রশংসা মুবারক খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার জন্য; যিনি সকল সার্বভৌম ক্ষমতার মালিক। সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি অফুরন্ত দুরূদ শরীফ ও সালাম মুবারক।
বিধবা, আহাল (স্বামী) পরিত্যক্ত, আহালের বহুবিবাহের কারণে ভরণপোষণের সমস্যা, দীর্ঘদিন পৃথক বসবাস, তালাকপ্রাপ্তা ও স্বামী থাকা সত্ত্বেও কোনো না কোনো কারণে ভরণপোষণ করতে না পারা মহিলার সংখ্যা লাখ থেকে কোটি হলেও তাদের সঠ বাকি অংশ পড়ুন...
সব প্রশংসা মুবারক খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার জন্য; যিনি সকল সার্বভৌম ক্ষমতার মালিক। সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি অফুরন্ত দুরূদ শরীফ ও সালাম মুবারক।
স্বাধীনতার ৫০ বছর পরও দেশে কিডনি রোগ নিয়ে কোনও নীতিমালা নেই, কোনও কৌশলপত্র নেই, নেই কোনও নির্দেশিকা। ফলে বাংলাদেশে ১০ বছর আগে কিডনি রোগী ছিল ১৬%; বর্তমানে তা বেড়ে হয়েছে প্রায় ২৫%, অর্থাৎ প্রতি চারজনে একজন।
বাংলাদেশে কিডনি রোগ বৃদ্ধির কারণ খাদ্যে ভেজাল, ওষুধে ভেজাল, ক্ষতিকর এনার্জ বাকি অংশ পড়ুন...
এটা সবারই জানা আছে, পড়ালেখা করুক আর না করুক- সবাই এই কথাটিকে আওড়িয়ে থাকে। ‘শিক্ষা জাতির মেরুদ-’। কিন্তু শিক্ষা নামক এই মেরুদন্ড নিয়ে এ দেশের মুসলমানদের কখনো কোনো চিন্তা-ভাবনা করে থাকে বলে মনে হয় না। কারণ আজ অনেক বছর থেকেই দেশের প্রচলিত সিলেবাসে, পাঠ্যবইগুলোতে ইসলামী শিক্ষাকে একপাশে সরিয়ে যেভাবে হিন্দুত্ববাদ, নাস্তিক্যবাদ শিক্ষা দেয়া হচ্ছে তা কারোই নজর এড়ানোর কথা নয়। কারণ নিজের সন্তান, ভাই-বোনরাইতো ওইসব বই পড়ে থাকে। বাসায়ও এনে রাখে। ওইসব ছাত্রছাত্রীদের পিতামাতা অভিভাবকরা কি কখনো এইসব বই একবারের জন্যও খুলে দেখেনি? তাছাড়া ত বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
একাত্তরে স্বাধীনতা যুদ্ধে জামাতের অঙ্গ সংগঠন ছাত্রসংঘের (বর্তমান শিবির) সিলেট জেলা সভাপতি ও আল-বাদর বাহিনীর কমান্ডার ছিলো মালানা ফরিদ উদ্দিন চৌধুরী। সিলেটের সীমান্তবর্তী কানাইঘাট উপজেলায় সংঘটিত নির্যাতন, সম্ভ্রমহরণ ও হত্যাযজ্ঞের হোতা হিসেবে তার বিরুদ্ধে রয়েছে সুনির্দিষ্ট অভিযোগ। মুক্তিযোদ্ধাদের অবস্থান পাকী সেনাদের জানানো, সম্পত্তি দখল, নির্মম নির্যাতন, হত্যা, লুটপাটেও জড়িত ছিলো সে।
সিলেট ও কানাইঘাটের একাধিক মুক্তিযোদ্ধা জানান, একাত্তরে ফরিদ উদ্দিন চৌধুরী সিলেট এমসি কলেজে বিএ শ্রেণীতে পড়া অবস্থায় ছ বাকি অংশ পড়ুন...
‘ধূমপান স্বাস্থ্যের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর’- এ কথাটি কমবেশি সবারই জানা। তারপরও অনেকে ধূমপান করেই চলেছে। ইদানীং মেয়েদের প্রকাশ্যে ধূমপানের দৃশ্য অস্বাভাবিকহারে বেড়ে গেছে।
একটা সময় সামাজিক রীতিনীতির প্রতি শ্রদ্ধা দেখিয়ে নারীরা লুকিয়ে ধূমপান করলেও এখন জনবহুল স্থানে সবার সামনে তারা ধূমপান করছে। এমনকি নারীদের এই মাদকাসক্তি শুধু ধূমপানের মধ্যে আর সীমাবদ্ধ নেই। সিসা, ইয়াবা ও ফেনসিডিলের মতো মাদকেও তারা দিন দিন আসক্ত হয়ে পড়ছে। মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরের দেয়া তথ্যে, ঢাকার সিসা বারগুলোতে নারীরা এখন নিয়মিত সিসার মধ্যে ‘হ বাকি অংশ পড়ুন...
হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে রওয়াহাহ্ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার শাহাদাতী শান মুবারক প্রকাশ:
হযরত জা’ফর ইবনে আবী ত্বালিব রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার শাহাদাতী শান মুবারক প্রকাশের সাথে সাথে পতাকা মুবারক উনার মধ্যে মাটির স্পর্শ লাগার আগেই তা হাত মুবারক-এ তুলে নেন তৃতীয় সেনাপতি হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে রওয়াহাহ্ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি। সুবহানাল্লাহ! তিনি ঘোড়ায় চড়ে পতাকা মুবারক ধারণ করেন এবং অত্যন্ত দৃঢ়তার সাথে জিহাদ মুবারক করতে থাকেন এবং কাফিরদেরকে কচুকাটা করতে থাকেন। সুবহানাল্লাহ! অতঃপর নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হু বাকি অংশ পড়ুন...












