কাজেই, ফিকির করতে হবে। এবং মুসলমানদের ঈমান হিফাযত করতে হবে। পর্দা করা ফরয মহান আল্লাহ পাক উনার তরফ থেকে, আপনারা মনে রাখবেন। পর্দা করতেই হবে। এ বিষয়ে কোন চূ-চেরা চলবে না।
যদি কেউ করতে না পারে সে তওবা করবে, সে ইস্তিগফার করবে, বেপর্দা হারাম জানবে, ঈমানদার থাকবে। আর যদি উলামায়ে “সূ”দের সাথে মিলে মনে করে, এতো পর্দার দরকার নেই তাহলে সে ঈমানদার থাকতে পারবে না। তার কোন সন্তান বৈধ হবে না। সে মুরতাদ হবে। ঠিক ছবি তোলা, রাখা, আঁকা হারাম। এটা সরকার কেন, চৌদ্দ সরকারও যদি জায়িয বলে, আমেরিকা, রাশিয়াও যদি জায়িয বলে, যারাই বলুক না কেন তা কখনও গ্রহণয বাকি অংশ পড়ুন...
কাজেই, ফিকির করতে হবে। এবং মুসলমানদের ঈমান হিফাযত করতে হবে। পর্দা করা ফরয মহান আল্লাহ পাক উনার তরফ থেকে, আপনারা মনে রাখবেন। পর্দা করতেই হবে। এ বিষয়ে কোন চূ-চেরা চলবে না।
যদি কেউ করতে না পারে সে তওবা করবে, সে ইস্তিগফার করবে, বেপর্দা হারাম জানবে, ঈমানদার থাকবে। আর যদি উলামায়ে “সূ”দের সাথে মিলে মনে করে, এতো পর্দার দরকার নেই তাহলে সে ঈমানদার থাকতে পারবে না। তার কোন সন্তান বৈধ হবে না। সে মুরতাদ হবে। ঠিক ছবি তোলা, রাখা, আঁকা হারাম। এটা সরকার কেন, চৌদ্দ সরকারও যদি জায়িয বলে, আমেরিকা, রাশিয়াও যদি জায়িয বলে, যারাই বলুক না কেন তা কখনও গ্রহণয বাকি অংশ পড়ুন...
আল্লামা মোল্লা আলী ক্বারী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি ‘শরহুশ শিফা’ উনার মধ্যে উল্লেখ করেন,
(قَالَ رَاَيْتُ فِـىْ كُلِّ مَوْضِعٍ مِّنَ الْـجَنَّةِ) اَىْ مِنْ شَرَفِ قُصُوْرِهَا وَصُدُوْرِ حُوْرِهَا وَاَطْرَافِ اَنْـهَارِهَا وَاِتْـحَافِ اَشْجَارِهَا (مَكْتُوْبًا لَاۤ اِلٰهَ اِلَّا اللهُ مُحَمَّدٌ رَّسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ)
অর্থ: “আবুল বাশার সাইয়্যিদুনা হযরত ছফীউল্লাহ আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, আমি সম্মানিত জান্নাত মুবারক উনার প্রতিটি জায়গায় অর্থাৎ সম্মানিত জান্নাত মুবারক উনার সমস্ত বালাখানা উনাদের বিশেষ বিশেষ স্থানে, সমস্ত সম্মানিতা হূর উনাদের বক্ষে বক্ষে, সমস্ত সম্মানিত জান্ন বাকি অংশ পড়ুন...
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, রহমাতুল্লিল আলামীন মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি ১৪৩৯ হিজরী শরীফ উনার পহেলা মুর্হারমুল হারাম শরীফ ইরশাদ মুবারক করেন, “সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি আমাকে সাইয়্যিদুনা হযরত যুন নূরাঈন আলাইহিস সালাম তিনি কোন্ স্থান মুবারক-এ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বরকতময় শা বাকি অংশ পড়ুন...
আমেরিকা আবিষ্কারকের নাম হিসেবে প্রচার করা হয় কলম্বাসের নাম। তবে ক্যালিফোর্নিয়ার প্রতœতত্তবিদরা খুজেঁ পেয়েছে চমকপ্রদ তথ্য।
হিজরীর প্রথম শতকে অর্থাৎ আজ থেকে তেরশ বছর আগে আরবীয় মুসলমানরা আমেরিকার মাটিতে শুধু পা-ই রাখেননি বরং উনারা সেখানে দীর্ঘ সময় শাসনও করেছেন। আমেরিকায় বিভিন্ন আরবীয় ঐতিহ্য মন্ডিত নির্দশন পাওয়া গেছে।
যেমন, নাওদা অঞ্চলের পূর্বাঞ্চলে উপকূলীয় এলাকা ওয়ালকরে একটা পাথরে আরবী ভাষায় লেখা আছে-
مُحَمَّدٌ رَّسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ
“মুহম্মদুর রসূলুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম। ”
নাওদাতে ১৮ ইঞ্চি বাকি অংশ পড়ুন...
আল বাইয়্যিনাত শরীফ মুফতী মাওলানাদের জ্ঞানকে পূর্ণ ও সমৃদ্ধ করে দিচ্ছে :
আল বাইয়্যিনাত শরীফ উনার মধ্যে যে ব্যাপক দলীল দেয়া হয় তা সাধারণভাবে কোন ব্যক্তি তো নয়ই, এমনকি কোন মাদরাসা বা অপর কোন বৃহৎ প্রতিষ্ঠানের জন্যও সংগ্রহ করা সত্যিই দুস্কর। কারণ মাসিক আল বাইয়্যিনাত শরীফ উনার এই দুর্লভ সংগ্রহশালা গড়ে উঠেছে উনার প্রতিষ্ঠাতা ও পৃষ্ঠপোষক, ইমামুল আইম্মাহ, মুহ্ইউস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদুয যামান, আওলাদুর রসূল, আহলু বাইতে রসূল ইমাম রাজারবাগ শরীফ উনার হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম উনার বেমেছাল প্রজ্ঞা, প্রচেষ্টা তথা উনা বাকি অংশ পড়ুন...
একসময় মনে করা হতো, কেবল বয়স্ক ব্যক্তিরা এতে আক্রান্ত হন। কিন্তু বর্তমানে অল্পবয়সীদেরও এ রোগে আক্রান্ত হতে দেখা যাচ্ছে। তবে তুলনামূলকভাবে শহরের মানুষ উচ্চ রক্তচাপে বেশি ভোগেন।
উচ্চ রক্তচাপ সম্পর্কে অনেকেরই স্পষ্ট ধারণা নেই। বরং রোগটি নিয়ে নানা রকম ভুল ধারণা রয়েছে। সচেতনতাও কম।
১২০/৮০ মিলিমিটার পারদ এটি হচ্ছে একজনের রক্তচাপের স্বাভাবিক মাত্রা। বয়স কিংবা পরিবেশভেদে একটু এদিক-ওদিক হলেও মোটামুটি এটিই হচ্ছে আদর্শ মান। কিন্তু যাদের উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা আছে, তাদের ক্ষেত্রে এটি বেড়ে যায়। সাধারণত টানা দুই দিন যদি কারও রক্ত বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র হাদীছ শরীফে বর্ণিত রয়েছে-
عَنْ حَضْرَتْ اِبْنِ عَبَّاسٍ رَضِيَ اللهُ تَعَالٰى عَنْهُ يَقُولُ سَمِعْتُ أَبَا طَلْحَةَ رَضِيَ اللهُ تَعَالٰى عَنْهُ يَقُولُ سَمِعْتُ رَسُولَ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يَقُوْلُ لاَ تَدْخُلُ الْمَلاَئِكَةُ بَيْتًا فِيْهِ كَلْبٌ وَّلاَ صُوْرَةُ تَمَاثِيْلَ.
অর্থ: হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি বলেন, আমি হযরত আবূ ত্বলহা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে শুনেছি। তিনি বলেন, আমি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার থেকে শুনেছি। তিনি ইরশাদ মুবারক করেছেন, ওই সমস্ত ঘরে রহমতের ফেরেশতা প্রবেশ করেন বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি কুরআন শরীফে ইরশাদ মুবারক করেন-
يَا أَيُّهَا الَّذِينَ آمَنُوا لَا تَتَّخِذُوا عَدُوِّيْ وَعَدُوَّكُمْ أَوْلِيَاءَ تُلْقُوْنَ إِلَيْهِمْ بِالْمَوَدَّةِ وَقَدْ كَفَرُوْا بِمَا جَاءَكُمْ مِّنَ الْحَقِّ يُخْرِجُوْنَ الرَّسُوْلَ وَإِيَّاكُمْ ۙ أَنْ تُؤْمِنُوْا بِاللهِ رَبِّكُمْ إِنْ كُنْتُمْ خَرَجْتُمْ جِهَادًا فِيْ سَبِيْلِيْ وَابْتِغَاءَ مَرْضَاتِيْ ۚ تُسِرُّوْنَ إِلَيْهِمْ بِالْمَوَدَّةِ وَأَنَا أَعْلَمُ بِمَا أَخْفَيْتُمْ وَمَا أَعْلَنتُمْ ۚ وَمَنْ يَفْعَلْهُ مِنكُمْ فَقَدْ ضَلَّ سَوَاءَ السَّبِيْلِ.
অর্থ: হে মুমিনগণ! তোমরা আমার ও তোমাদের শত্রুদেরকে বন্ধু বা অভিভাবক হিসেবে গ্রহণ করো না। তোমরা তাদের প্রতি মুহব্বত ঢেলে দাও (বন্ধুত্বের বার বাকি অংশ পড়ুন...












