تحقيقات الكلمات الطيبات (পবিত্রতম শব্দাবলী উনাদের বিশ্লেষণ)
:قل অর্থ : আপনি বলুন। ছীগাহ : واحد مذكر حاضر বাহাছ : امر حاضر معروف বাব : نصر ينصر মাদ্দাহ : ق-و-ل মাছদার : القول জিন্স : اجوف واوى
:اعوذ অর্থ : আমি আশ্রয় প্রার্থনা করছি। ছীগাহ : واحد متكلم বাহাছ : اثبات فعل مضارع معروف বাব : نصر ينصر মাদ্দাহ : ع-و-ذ মাছদার : العوذ জিন্স : اجوف واوى
:برب অর্থ : রব উনার নিকট। ছীগাহ : ب হচ্ছে حرف جر, رب একবচন আর বহুবচনে ارباب ‘আরবাবুন’।
:الفلق অর্থ : ভোর বা প্রভাত। শব্দটি একবচন, বহুবচনে افلاق ‘আফলাক্বুন’।
من شر অর্থ : বুরায়ী বা অনিষ্টতা থেকে। من হচ্ছে حرف جر, شر একবচন, বহুবচনে شرور، اشرار ‘শুরূরুন’, ‘আশরারুন’।
ما অর্থ : যা বাকি অংশ পড়ুন...
আর এই সন্তান যারা বৈধ হবে না, এরাই কিন্তু সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার বিরুদ্ধে, মহান আল্লাহ পাক উনার বিরুদ্ধে, পবিত্র কুরআন শরীফ, পবিত্র হাদীছ শরীফ উনাদের বিরুদ্ধে, মহান আল্লাহ পাক উনার হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বিরুদ্ধে বলবে এবং এরাই বলে যাচ্ছে।
এখন এই যে উলামায়ে ‘সূ’রা এতো কিছু করে যাচ্ছে। এটাতো আশ্চর্যের বিষয়! আমাদের দেশে ৯৮% মুসলমান এই প্রায় ৯৮% মুসলমানের মধ্যে কি করে সম্মানিত শরীয়ত উনার খিলাফ কাজগুলো জারি থাকতে পারে।
কি করে একজন মুসলমান বেপর্দা হতে পারে?
কি করে একজন মুসলমান খেলাধুলা দেখতে পারে?
কি করে একজন বাকি অংশ পড়ুন...
প্রশ্ন: নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র না’ শরীফ উনাদেরকে কি বলতে হবে?
উত্তর: ‘মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুল ফখর মুবারক’ বলতে হবে।
প্রশ্ন: নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুল ফখর মুবারক উনাদের স্পর্শ মুবারক লাভ করেছেন যেই মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ধূলি-বালি মুবারক উনাদেরকে কি বলতে হবে?
উত্তর: ‘মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুশ শরাফাত মুবারক’ বলতে হবে।
প্রশ্ন: নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর প বাকি অংশ পড়ুন...
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে যে ব্যক্তি স্বপ্নে দেখলো, অবশ্যই সে সঠিকই দেখলো:
এ প্রসঙ্গে বাস্তবে অসংখ্য ওয়াক্বেয়া মুবারক রয়েছেন। ১ম খ-ে কিছু ওয়াক্বেয়া মুবারক উল্লেখ করা হয়েছে। এই খ-েও কিছু ওয়ক্বেয়া মুবারক উল্লেখ হলো-
(১) কিতাবে বর্ণিত রয়েছেন,
قَالَ اِمَامُ الْاَوَّلِ سَيِّدُنَا حَضْرَتْ كَرَّمَ اللهُ وَجْهَهٗ عَلَيْهِ السَّلَامُ رَاَيْتُ فِـى الْمَنَامِ كَاَنِّـىْ اُصَلِّىْ خَلْفَ النَّبِـىِّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فَجَاءَتْهُ جَارِيَةٌ بِرُطَبٍ فَاَخَذَ رُطَبَةً فَجُعِلَتْ فِـىْ فَمِىْ ثُـمَّ اَخَذَ اُخْرٰى كَذٰلِكَ فَاسْتَيْقَظْتُ وَفِـىْ قَلْبِـىَ الشَّوْقُ اِلـ বাকি অংশ পড়ুন...
কাজেই যারা এ বিষয়ে চূ-চেরা, ক্বীলও ক্বাল করবে, সম্মানিত শরীয়ত মুবারক উনার সম্মানিত ফতওয়া মুবারক অনুযায়ী তারা মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ছহীহ হাদীছ শরীফ অস্বীকার করার কারণে কাট্টা কাফির ও চির মাল‘ঊন হবে। ইহকালে তাদের একমাত্র শরঈ শাস্তি মৃত্যুদ- আর পরকালে রয়েছে তাদের জন্য জাহান্নামের সবচেয়ে ভয়াবহ কঠিন আযাব
সর্বোচ্চ পর্যায়ের মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ছহীহ হাদীছ শরীফ দ্বারাই প্রমাণিত যে, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি সাইয়্য বাকি অংশ পড়ুন...
দশম হিজরী শতকের মুজাদ্দিদ হযরত ইমাম জালালুদ্দীন সুয়ূত্বী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি উনার বিশ্বখ্যাত কিতাব ‘ই’জাযুল কুরআন শরীফ’ উনার মধ্যে উল্লেখ করেন,
وَمَوْلَانَا سَيِّدُنَا مُـحَمَّدٌ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ لَـمَّا زُجَّ بِهٖ فِـىْ عَالَـمِ الْعِزَّةِ اَرَادَ اَنْ يـَّخْلَعَ نَـعْلَـيْهِ فَاِذَا النِّـدَاءُ يَا سَيِّدَنَا مَوْلَانَا مـُحَمَّدُ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ لَا تَـخْلَعْ نَـعْلَـيْكَ. فَـقَالَ يَا رَبِّ سَــمِعْـتُكَ تَـقُوْلُ لِـمُوْسٰى عَلَيْهِ السَّلَامُ فَاخْلَعْ نَـعْلَيْكَ. فَـقَالَ يَا سَيِّدَنَا مَوْلَانَا مُحَمَّدُ صَلَّى اللهُ عَلَـيْهِ وَسَلَّمَ لَئِنْ اَمَرْتُ حَضْرَتْ مُوْسٰى عَلَيْهِ السَّلَامُ بِنَـزْعِ نَـعْلَيْهِ عَلـٰى جَبَلِ বাকি অংশ পড়ুন...
عَنْ حَضْرَتْ مَالِكِ بْنِ اَنَسٍ رَحْمَةُ اللهِ عَلَيْهِ قَالَ مَنْ غَاظَهٗ أَصْحَابَ مُـحَمَّدٍ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فَهُوَ كَافِرٌ
অর্থ: যে ব্যক্তি নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদের প্রতি বিদ্বেষ পোষণ করে, সে কাফির।
বাকি অংশ পড়ুন...
সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার পক্ষ হতে পর্দা বিধান সাধারণভাবে অনেক বড় ইহসান। বিশেষভাবে উম্মতের মায়েদের জন্য এটি যে কত বড় ইহসান তা বলে শেষ করা যাবে না। পর্দা বিধান মূলত সম্মানিত শরীয়ত উনার যর্থাথতা, পূর্ণাঙ্গতা ও সর্বকালের জন্য এক প্রচ্ছন্ন বিধান। পর্দা একদিকে যেমন নারীর মর্যাদার প্রতীক তেমনিভাবে তা নারীর পবিত্রতা প্রমাণের একমাত্র উপায়।
মুসলমানদের মাঝে একটি কুধারণা প্রচলিত আছে। তাহচ্ছে, অনেকে মনে করে যে, পর্দা বিধান শুধুমাত্র নারীর জন্য। মূলত এ ধারণা মোটেও শুদ্ধ নয়। নারীর জন্য যেমন পর্দা বিধান ফরয বা অত্যাবশ্যক তেমনি তা পু বাকি অংশ পড়ুন...
‘শাজরা’ ও ‘সিলসিলা’ দুটি শব্দই আরবী। এর আভিধানিক অর্থ যথাক্রমে বৃক্ষ (গাছ) ও শিকল। আর ইসলামী পরিভাষায় এর অর্থ মাশায়িখে তরীক্বত উনাদের মুবারক নামসমূহের তরতীব; যা নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পর্যন্ত পৌঁছেছে।
একজন মুরীদের জন্য তার মুর্শিদ ক্বিবলা উনার “শাজরা শরীফ বা সিলসিলা” সম্বন্ধে অবগত হওয়া অবশ্য কর্তব্য।
মহান আল্লাহ পাক উনার খালিছ ওলী হযরত কারামত আলী জৌনপুরী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি উনার ‘মুরাদুল মুরীদীন’ কিতাবে এ প্রসঙ্গে লিখেছেন, “যে ব্যক্তি মুরীদ হয়েও তার মুর্শিদ ক্বি বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র হাদীছ শরীফ উনাদের সুস্পষ্ট বর্ণনা দ্বারা খেলাধুলাকে হারাম ঘোষণা করা হয়েছে। যেমন মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
وَمَا خَلَقْنَا السَّمَاءَ وَالْأَرْضَ وَمَا بَيْنَهُمَا لَاعِبِينَ
অর্থ: আমি আসমান ও যমীন এবং এতদুভয়ের মধ্যে যা কিছু আছে তা ক্রীড়াচ্ছলে অর্থাৎ খেলাধুলার উদ্দেশ্যে সৃষ্টি করিনি। (পবিত্র সূরা আম্বিয়া শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ ১৬)
এবং পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার বিখ্যাত ও বিশুদ্ধ কিতাব ‘মুস্তাদরাক লিল হাকিম শরীফ ’উনার মধ্যে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুব বাকি অংশ পড়ুন...
উসমানীয় সালতানাতের নৌ সেনাপতি খাজা খাইরুদ্দিন বারবারোসা ইতিহাসে স্বরণীয় একজন মুসলিম সামরিক ব্যক্তিত্ব। তিনি ছিলেন ইতিহাসের সবচেয়ে সফল একজন নৌ এডমিরাল। তিনি ও উনার নৌবাহিনী সম্মিলিত খৃষ্টানদের নৌশক্তিকে পরাজিত করেছিলেন অসংখ্যবার। ১৫৩২ সালে কথিত পোপ পলের আহ্বানে খৃষ্টান নৌ-বাহিনীর একটি লীগ গঠিত হয়। তাদের উদ্দেশ্য ছিল উসমানীয়দের পরাজিত করে সমুদ্রে নিজেদের একক প্রভাব বিস্তার করা। কিন্তু তাদের এ আশা শেষ করে দেন এডমিরাল খায়রুদ্দিন বারবারোসা। উনার নির্দেশনায় তুর্কী নৌ-বাহিনী ভুমধ্যসাগরে ইউরোপীয় বন্দরে ও জাহাজে হামলা চ বাকি অংশ পড়ুন...












