বিষয়গুলো পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার আলোকে আলোচিত হচ্ছে না। হচ্ছে ‘পারিবারিক বন্ধন ভঙ্গ’, ‘মূল্যবোধের অবক্ষয়’, সামাজিক ভারসাম্য নষ্ট ইত্যাদি শিরোনামে। অনেকটা ধর্মনিরপেক্ষ স্টাইলে আলোচনা যা হচ্ছে, তার সমাধান বলতে হাক্বীক্বতে পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার খুব কাছাকাছি যাওয়া হচ্ছে। এক কথায় এসব সমস্যার ক্ষেত্রে পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার মধ্যে বর্ণিত পর্দার প্রচলনের কথা বললে সব সমাধানই এসে যায়।
প্রিন্ট মিডিয়া, ইলেকট্রনিক মিডিয়ায়, ছাপার বক্তব্যে অথবা টকশোতে জোরালোভাবেই আলোচনা এসেছে- মাদক, এনার্জি ড্রিংক, পর্নো- এগুলো নিয়ে জনতার একটা বাকি অংশ পড়ুন...
সব প্রশংসা মুবারক খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার জন্য; যিনি সকল সার্বভৌম ক্ষমতার মালিক। সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি অফুরন্ত দুরূদ শরীফ ও সালাম মুবারক।
অনেক বিশেষজ্ঞ মনে করেন, হাওরাঞ্চলে পূর্বে সাগরের বিশাল পানিরাশি ছিল। সাগর আস্তে আস্তে দক্ষিণে সরে গিয়েছে এবং কালের বিবর্তনে তা হাওরের রূপ লাভ করেছে। ভাষাবিদগণ ‘হাওর’কে ‘সাগর’ শব্দের অপভ্রংশ বলে অভিমত প্রদান কর বাকি অংশ পড়ুন...
সব প্রশংসা মুবারক খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার জন্য; যিনি সকল সার্বভৌম ক্ষমতার মালিক। সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি অফুরন্ত দুরূদ শরীফ ও সালাম মুবারক।
সরকারি হিসাবে এবার কুরবানীর জন্য প্রায় ১ কোটি ৩০ লাখ কুরবানীযোগ্য পশু প্রস্তুত রয়েছে। গত বছরের চেয়ে এবার ২০ লাখের বেশি গবাদি পশুর জোগানও রয়েছে। অভিজ্ঞমহল মনে করেন, উভয়ক্ষেত্রে প্রকৃত সংখ্যা আরো অনেক বেশি। ইতিমধ বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি অধিকাংশ সময়েই চাদর মুবারক ব্যবহার করেছেন। পবিত্র নূরুল মুজাসসাম মুবারক উনার উপর বা জামা মুবারক উনার উপরে যা পরিধান করতেন তার মধ্যে সবচেয়ে প্রিয় ছিলো চাদর মুবারক।
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি দু’ধরণের চাদর মুবারক ব্যবহার করতেন। ১. ছোট চাদর, ২. বড় চাদর। ছোট চাদর মুবারক উনার দৈর্ঘ্য ছিলো ৪ (চার) হাত। আর প্রস্থ ছিলো ২.৫ (আড়াই) হাত। আর বড় চাদর মুবারক উনার দৈর্ঘ্য ছিল ৬ হাত এবং প্রস্থ ছিল ৩.৫ (সাড়ে তিন) বাকি অংশ পড়ুন...
রহমাতুল্লিল ‘আলামীন, ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, ইমামুল আইম্মাহ্, মুজাদ্দিদুয যামান, কুতুবুল আলম, মুহইউস সুন্নাহ, মাহিউল বিদয়াহ, গাউছুল আ’যম, আযীযুয যামান, ক্বইউমুয যামান, আল জাব্বারিউল আউওয়াল, আল ক্বউইউল আউওয়াল, আস সাফফাহ, হাবীবুল্লাহ, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মাওলানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, পবিত্র কুরবানী একটি ঐতিহ্যবাহী শরয়ী বিধান ও ইসলামী কাজ। যা খাছ সুন্নতে রসূল ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম। সুন্নতে খলীল আলাইহিস স বাকি অংশ পড়ুন...
এখানে কিন্তু মহান আল্লাহ পাক তিনি বলেননি আগে, মহান আল্লাহ পাক উনার হাবীব, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি চিন্তা করেছিলেন। আর হযরত আব্দুল্লাহ বিন জাহাশ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু, হযরত যাইনাব বিনতে জাহাশ আলাইহাস সালাম উনারা কিন্তু অস্বীকার করেননি। তারপরেও মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র আয়াত শরীফ নাযিল করে উম্মতদেরকে বান্দাদেরকে সতর্ক করে দিলেন যে, সাবধান হয়ে যাও, কোন অবস্থাতেই আমার হাবীব নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার কোন বিষয়ে চু-চেরা, ক্বীল বাকি অংশ পড়ুন...
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছেন-
عَنْ حَضْرَتْ حَنَشٍ رَحْـمَةُ اللهِ عَلَيْهِ قَالَ رَاَيْتُ اِمَامَ الْاَوَّلِ سَيِّدَنَا حَضْرَتْ كَرَّمَ اللهُ وَجْهَهٗ عَلَيْهِ السَّلَامُ يُضَحِّىْ بِكَبْشَيْـنِ فَـقُلْتُ لَهٗ مَا هٰذَا فَـقَالَ اِنَّ رَسُوْلَ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ اَوْصَانِـىْ اَنْ اُضَحِّىَ عَنْهُ فَاَنَا اُضَحِّىْ عَنْهُ
অর্থ: “বিশিষ্ট তাবিয়ী হযরত হানাশ রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি ইমামুল আউওয়াল সাইয়্যিদুনা হযরত কাররামাল্লাহু ওয়াজহাহূ আলাইহিস সালাম উনাকে দুটি দুম্বা সম্মানিত কুরবানী মুবারক করতে দেখে জিজ্ঞাসা করলাম, এটা কি? (দুটি বাকি অংশ পড়ুন...
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
لَوْ دَعَانِىْ وَالِدَىَّ اَوْ اَحَدُهُـمَا وَاَنَا فِى الصَّلـٰوةِ لَاَجَبْتُهٗ
অর্থ: “যদি আমার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত আব্বা-আম্মা আলাইহিমাস সালাম উনারা দু’জন অথবা উনাদের দু’জনের একজন আমাকে সম্মানিত নামায (ফরয নামায) মুবারক আদায় করা অবস্থায় মহাসম্মানিত আহ্বান মুবারক করতেন, তাহলে আমি অবশ্যই অবশ্যই ওই (সম্মানিত ফরয নামায মুবারক পড়া) অবস্থায় থেকেও (সম্মানিত ফরয নামায ছেড়ে দিয়ে) উনাদের মহাসম্মানিত আহব্বান মুবারক-এ সাড়া দিতাম। ” সুবহানাল্লাহ! (শু‘আবুল বাকি অংশ পড়ুন...












