সরকারি হিসেবে দেশের মুসলমানের সংখ্যা নব্বইভাগ বলা হলেও প্রকৃতপক্ষে মুসলমানের সংখ্যা ৯৮ ভাগ। অর্থাৎ ৩০ কোটির অধিক জনসংখ্যার মধ্যে দেশে সাড়ে ২৯ কোটির বেশি লোক মুসলমান।
তারা পবিত্র ঈদ পালন করেন। মুসলমান নাম ধারণ করেন। মুসলমান হিসেবে বাঁচেন। কিন্তু মুসলমানের অনুভূতি তাদের মধ্যে নেই। মুসলমানের দায়বোধ বা কর্তব্যবোধ নেই। মুসলমানের মর্যাদাবোধ নেই। মুসলমানের সংজ্ঞা জানা নেই।
মুসলমান হিসেবে সম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার সীমারেখা জানা নেই। সম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার পালনের আবশ্যকতাবোধ নেই। হালাল হারামের ইলম নেই। প্রতিটি ক বাকি অংশ পড়ুন...
সব প্রশংসা মুবারক খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার জন্য; যিনি সকল সার্বভৌম ক্ষমতার মালিক। সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি অফুরন্ত দুরূদ শরীফ ও সালাম মুবারক।
পূর্বে বিশ্বব্যাপী স্লোগান ছিলো “সবার জন্য শিক্ষা”। কিন্তু বর্তমানে সেই স্লোগান পরিবর্তন হয়েছে এখন রূপান্তরিত হয়েছে “সবার জন্য মানসম্মত শিক্ষা”। আর সাধারণ শিক্ষা বলতেই বোঝায় প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা। আর প্রাতি বাকি অংশ পড়ুন...
সব প্রশংসা মুবারক খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার জন্য; যিনি সকল সার্বভৌম ক্ষমতার মালিক। সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি অফুরন্ত দুরূদ শরীফ ও সালাম মুবারক।
২০২০ সালে ঘূর্ণিঝড় আম্ফানে ক্ষতিগ্রস্ত উপকূলের মানুষ সাংবাদিকদের দেখে বারবার বলছিলেন, আমরা ত্রাণ চাই না, আমরা একটা নিরাপদ আর শক্ত বেড়িবাঁধ চাই। যাতে মানুষকে বারবার দুর্ভোগ পোহাতে না হয়। আইলায় একবার (গ্রামগুলো) বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
হাদীছ শরীফ উনার মাঝে বর্ণিত আছে, হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনারা নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মুবারক খিদমতে খেজুর ও আঙুর মিশ্রিত শরবত পেশ করতেন এবং তা থেকে তিনি খেতেন। সুবহানাল্লাহ!
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন- “আঙুর ফল রক্তকে বিশুদ্ধ করে, বলিষ্ঠতা দান করে এবং কিডনিতে শক্তি সঞ্চার করে তাকে পরিষ্কার করে। ” সুবহানাল্লাহ!
বরকতময় এ সকল নিত্যপ্রয়োজনীয় সুন্নতী বিষয়াদিসহ সকল প্রকার সুন্ন বাকি অংশ পড়ুন...
দ্বীন ইসলাম গ্রহণ করার পূর্বে:
(অবশেষে অনেক ভেবে চিন্তে) আমি অগ্রসর হলাম। আমি যখন পবিত্র মদীনা শরীফে আসলাম, লোকেরা আমার প্রতি ইঙ্গিত করে বলাবলি করতে লাগলেন, এই যে আদী ইবনে হাতেম! এই যে আদী ইবনে হাতেম! অতঃপর আমি কারো কোন কথার প্রতি ভ্রুক্ষেপ না করে সরাসরি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার নিকট আসলাম। তিনি আমাকে বললেন, “হে আদী ইবনে হাতেম! ইসলাম গ্রহণ করো, দোযখ থেকে নিরাপত্তা হাছিল করবে। ” আমি বললাম, “আমার একটি ধর্ম রয়েছে। ” নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তি বাকি অংশ পড়ুন...
ঈদুল আদ্বহা উনার সকালের গুরুত্ব:
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত আছে-
عَنْ حَضْرَتْ بُرَيْدَةَ رَضِىَ اللّٰهُ تَعَالٰى عَنْهُ أَنَّ النَبِىَّ صَلَّى اللّٰهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ كَانَ لَا يَخْرُجُ يَوْمَ الْفِطْرِ حَتّٰى يَطْعَمَ، وَكَانَ لَا يَأْكُلُ يَوْمَ النَّحْرِ شَيْئًا حَتّٰى يَذْبَحَ فَيَأْكُلُ مِنْ أضحيته (مسند احمد)
অর্থ: হযরত বুরায়দা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। “নিশ্চয়ই নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ঈদুল ফিতরে না খেয়ে বের হতেন না অর্থাৎ খেয়ে বের হতেন। আর ঈদুল আদ্বহার সময় কোন কিছু খেতেন না যতক্ষণ পর্যন্ত যবেহ না করতেন। অতঃপর বাকি অংশ পড়ুন...
দ্বয়ীফ হলেই কি হাদীছ শরীফ
গ্রহণ করা যাবে না?
দ্বয়ীফ হলেই কি হাদীছ শরীফ গ্রহণ করা হবে না? যারা এমন কথা বলে তাদের জেনে রাখা দরকার, ইমাম হযরত বুখারী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার বিখ্যাত কিতাব “আদাবুল মুফাররাদ” কিতাবে এমন অনেক হাদীছ শরীফ বর্ণনা করেছেন যার সনদ দ্বয়ীফ। বিখ্যাত হাদীছ শরীফ বিশারদ হযরত ইবনে হাজার আসকালানী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার “তাকরীবুত তাহযীব” কিতাবে প্রায় ৫২ জন রাবীকে দুর্বল সাব্যস্ত করেছেন যারা সকলেই “আদাবুল মুফাররাদ” কিতাবের রাবী। ইমাম হযরত বুখারী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি যদি দ্বয়ীফ হাদীছ শরীফ নাই মানতেন বা গ্র বাকি অংশ পড়ুন...
আহলু বাইতি বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, রহমাতুল্লিল আলামীন মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি ১৪৪১ হিজরী উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ২৬শে শাওওয়াল শরীফ জুমু‘আহ শরীফ উনার আলোচনা মুবারক-এ ইরশাদ মুবারক করেন, “আমরা একটা স্বপ্নের কথা বলেছিলাম। জুমাতে বলা হয়নি। রাতে (মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ২৩শে শাওওয়াল শরীফ লাইলাতুছ ছুলাছা শরীফ বা মঙ্গলবার রাত্রে) বলা হয়েছিলো। আমি স্বপ্নে দেখতে পেলাম- যিনি আমার মহাস বাকি অংশ পড়ুন...












