খলীফাতুল্লাহ, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, আস সাফফাহ, আল জাব্বারিউল আউওয়াল, আল ক্বউইউল আউওয়াল, হাবীবুল্লাহ, মুত্বহ্হার, মুত্বহ্হির, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম-মাক্বামে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মাওলানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, দ্বীনী ইলম অর্জন করা প্রত্যেক মুসলমানদের জন্যই ফরযে আইন। তাই পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনার বহুস্থানে দ্বীনী ইলম অর্জন করার নির্দেশ মুবার বাকি অংশ পড়ুন...
(বিলাদাত শরীফ- ৮০ হিজরী, বিছাল শরীফ- ১৫০ হিজরী
হযরত ইমামে আ’যম রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার তাক্বওয়া ও পরহেযগারীতা
(পূর্ব প্রকাশিতের পর)
হযরত মক্কী ইবনে ইবরাহীম রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন, ‘আমি কুফাবাসীদের সাথে ওঠা-বসা করেছি অনেক; কিন্তু আমি হযরত ইমামে আ’যম রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার চেয়ে অধিক মুত্তাকী কাউকে দেখিনি।’ হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে মুবারক রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনিও এরূপই বলেছেন। (আল-কামার : পৃষ্ঠা ৩৫৮)
হযরত ইয়াহইয়া ইবনে কাত্তান রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন- ‘আমি হযরত ইমামে আ’যম রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার মুবারক ছোহবত ইখতিয়া বাকি অংশ পড়ুন...
সম্মানিত যাকাত কাকে দিবেন
মহান আল্লাহ পাক তিনি সম্মানিত যাকাত পাওয়ার হক্বদারদের ব্যাপারে অর্থাৎ যে খাতে যাকাতের অর্থ ব্যয় করা ফরয সে খাতগুলো সম্পর্কে পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন-
اِنَّـمَا الصَّدَقَاتُ لِلْفُقَرَاءِ وَالْمَسَاكِيْنِ وَالْعَامِلِيْنَ عَلَيْهَا وَالْمُؤَلَّفَةِ قُلُوْبُـهُمْ وَفِي الرّقَابِ وَالْغَارِمِيْنَ وَفِيْ سَبِيْلِ اللهِ وَابْنِ السَّبِيْلِ ط فَرِيْضَةً مّنَ اللهِ ط وَاللهُ عَلِيْمٌ حَكِيْمٌ.
অর্থ : “নিশ্চয়ই সম্মানিত যাকাত কেবল ফক্বীর, মিসকীন ও সম্মানিত যাকাত আদায়কারী কর্মচারীদের জন্যে, যাদের মন আকর্ষণ করা প্রয়োজন তাদের জন্যে অর্থাৎ নও মুসলিমের বাকি অংশ পড়ুন...
বান্দা-বান্দীকে মুক্তি ও নাজাত দানের জন্যই মহান আল্লাহ পাক তিনি অনেক রাত্রিকে ফযীলতপূর্ণ ও মর্যাদা সম্পন্ন করেছেন। ওই সকল বরকতময় রজনীসমূহে সারারাত সজাগ থেকে ইবাদত-বন্দেগী করার জন্য মহান আল্লাহ পাক তিনি ও উনার হাবীব, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি নির্দেশ প্রদান করেছেন।
মহান আল্লাহ পাক উনার অসীম দয়া ও ইহসানে এ বছর সেই বরকতময় দোয়া কবুলের রাত আবারো ফিরে এসেছে। এ বরকতময় শবে বরাত মহান আল্লাহ পাক উনার পক্ষ থেকে কোটি কোটি মানুষকে মুক্তি ও নাজাত দানের রাত্র। এ বছরের জন্য আগামী ১৪ শা’বান শ বাকি অংশ পড়ুন...
২০৫ পর্ব:
এখন এক কথায় যদি বলা হয় তাহলে বলতে হয়, যেহেতু আবুল বাশার ছফীউল্লাহ আলাইহিস সালাম উনাকে যে সৃষ্টি করা হলো। যিনি খ¦লিক যিনি মালিক যিনি রব মহান আল্লাহ পাক তিনি বললেন-
وَإِذْ قَالَ رَبُّكَ لِلْمَلاَئِكَةِ إِنِّي جَاعِلٌ فِي الأَرْضِ خَلِيفَةً قَالُواْ أَتَجْعَلُ فِيهَا مَن يُفْسِدُ فِيهَا وَيَسْفِكُ الدِّمَاءَ وَنَحْنُ نُسَبِّحُ بِحَمْدِكَ وَنُقَدِّسُ لَكَ قَالَ إِنِّي أَعْلَمُ مَا لاَ تَعْلَمُونَ
যিনি খ¦লিক যিনি মালিক যিনি রব মহান আল্লাহ পাক তিনি হযরত ফেরেশতা আলাইহিমুস সালাম উনাদের সবাইকে বললেন-
إِنِّي جَاعِلٌ فِي الأَرْضِ خَلِيفَةً
নিশ্চয়ই আমি খলীফা পাঠাবো যমীনে। আসলে খলীফা হয়ে আছেন মালিক যিনি ম বাকি অংশ পড়ুন...
সম্মানিত রমাদ্বান শরীফ মাস: যদি আকাশ মেঘলা থাকে তাহলে সম্মানিত রমাদ্বান শরীফ মাসে শুধু একজন পুরুষ বা একজন মহিলা চাঁদ দেখলেই যথেষ্ট হবে। আর যদি আকাশ পরিষ্কার থাকে তাহলে বহুসংখ্যক লোক চাঁদ দেখা আবশ্যক। এ প্রসঙ্গে কিতাবে বর্ণিত রয়েছে,
وَإِذَا كَانَ بِالسَّمَاءِ عِلَّةٌ قَبِلَ الْإِمَامُ شَهَادَةَ الْوَاحِدِ الْعَدْلِ فِي رُؤْيَةِ الْهِلَالِ رَجُلًا كَانَ أَوْ امْرَأَةً حُرًّا كَانَ أَوْ عَبْدًا
অর্থ: “আর যখন আকাশে কোন ত্রুটি থাকবে অর্থাৎ আকাশ যখন মেঘলা থাকবে তখন ইমাম সম্মানিত রমাদ্বান শরীফ মাসের চাঁদ দেখার ক্ষেত্রে একজন ন্যায় পরায়ণ ব্যক্তির সাক্ষি গ্রহণ করবেন, হোক সেই ব্য বাকি অংশ পড়ুন...
১. নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার শান মুবারক উনার খিলাফ বর্ণিত মওযূ হাদীছ ও তার খ-নমূলক জবাব:
গ¦রানীক্ব ও তৎসংশ্লিষ্ট ঘটনা এবং মুসলমানদের সাথে মুশরিকদের সিজদাহ্ বিষয়ে মওযূ হাদীছ ও তার খ-নমূলক জবাব:
মহান আল্লাহ পাক তিনি আরো ইরশাদ মুবারক করেন-
قَالَ رَبِّ بِمَا أَغْوَيْتَنِي لَأُزَيِّنَنَّ لَهُمْ فِي الْأَرْضِ وَلَأُغْوِيَنَّهُمْ أَجْمَعِينَ (৩৯) إِلَّا عِبَادَكَ مِنْهُمُ الْمُخْلَصِينَ
অর্থ: “(ইবলীস শয়তান) সে বললো- আয় বারে এলাহী, মহান আল্লাহ পাক! যেহেতু আমি গোমরাহ্ হয়েছি, কাজেই অবশ্যই অবশ্যই আমি পৃথিবীকে তাদের জন্য সুসজ্জিত করে, বাকি অংশ পড়ুন...
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে আরো ইরশাদ মুবারক হয়েছেন-
قَالَ النَّبِـىُّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ مَنْ عَظَّمَ مَوْلِدِىْ وَهُوَ لَيْلَةُ اثْنَـىْ عَشَرَ مِنْ رَّبِيْعِ ۣ الْاَوَّلِ بِاتِّـخَاذِهٖ فِيْهَا طَعَامًا كُنْتُ لَهٗ شَفِيْعًا يَّوْمَ الْقِيَامَةِ وَمَنْ اَنْفَقَ دِرْهَـمًا فِـىْ مَوْلِدِىْ اِكْرَامًا فَكَاَنَّـمَا اَنْفَقَ جَبَلًا مِّنْ ذَهَبٍ اَحْـمَرَ فِـى الْيَتَامٰى فِـىْ سَبِيْلِ اللهِ
অর্থ: “নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, যে ব্যক্তি খাদ্য খাওয়ানোর মাধ্যমে আমার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বরকতময় বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ করার বাকি অংশ পড়ুন...
শরীরের জন্য লবণ দরকারি হলেও অতিরিক্ত লবণ স্বাস্থ্যের ওপর দীর্ঘমেয়াদি ক্ষতিকর প্রভাব ফেলে। লবণকে নীরব ঘাতকও বলা হয়।
দেখা গেছে, যারা লবণ কম খায়, তাদের ৮০ শতাংশের উচ্চ রক্তচাপ নেই। তাই প্রয়োজনের চেয়ে বেশি লবণ গ্রহণ করা যাবে না এতে রক্ত পানি হয়ে যায়। খাবারের সুন্নত হিসেবে যতটুকু প্রয়োজন ঠিক ততটুকুই ব্যবহার করতে হবে।
লবণের কারণে শারীরিক ক্ষতি হলে সেটি তাৎক্ষণিকভাবে টের পাওয়া যায় না। দীর্ঘ মেয়াদে নীরবে ক্ষতি করে যায়। তাই বলে খাবার থেকে লবণ একেবারে বাদ দেওয়া যাবে না। কারণ লবণের অভাবে রক্তচাপ কমে যাওয়া, মাথা ঘোরা ছাড়াও নানা ধরনের শ বাকি অংশ পড়ুন...
পারমাণবিক বোমা কতটা বিধ্বংসী হতে পারে, তা দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে দেখা গেছে। তবে এখন তার চেয়ে অনেক বেশি শক্তিশালী পারমাণবিক বোমা পরাশক্তি দেশগুলোর কাছে আছে। এমন একটি বোমা হলো রাশিয়ার ‘জার বম্ব’ বা জার বোম। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে জাপানের দুটি শহর ধ্বংস করা ‘লিটল বয়’ আর ‘ফ্যাটম্যান’-এর চেয়ে জার বোমা হাজার গুণ বেশি শক্তিশালী। প্রকৃতপক্ষে জার বোম হলো এখন পর্যন্ত মানুষের আবিষ্কার করা সবচেয়ে বিধ্বংসী পারমাণবিক বোমা।
১৯৫২ সালে পৃথিবীর প্রথম হাইড্রোজেন বোমার পরীক্ষামূলক বিস্ফোরণ ঘটায় যুক্তরাষ্ট্র। যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পাল্লা দিয় বাকি অংশ পড়ুন...
সরকারের পক্ষ থেকে হিজড়াদের উন্নয়নে ব্যাপক কর্মসূচি হাতে নেয়া হয়েছে। গতবছর সমাজসেবা অধিদপ্তর সাত হাজার ৬৫০ জন হিজড়ার পুনর্বাসনের জন্য কাজ শুরু করেছে। তাদের জরিপ মতে, বাংলাদেশে হিজড়ার সংখ্যা ১০ হাজার ৩১৯ জন। স্বাস্থ্য পরীক্ষার মাধ্যমে হিজড়াদের শনাক্ত করে পুনর্বাসনের আওতায় আনা হচ্ছে। এরপর বৃত্তিমূলক প্রশিক্ষণের মাধ্যমে কর্মক্ষম হিজড়া জনগোষ্ঠীর ক্ষমতা বৃদ্ধি ও আয়বর্ধনমূলক কর্মকা-ে সম্পৃক্ত করে তাদের সমাজের মূল ¯্রােতে আনা হচ্ছে। প্রশিক্ষণের পর তাদেরকে আর্থিক সহায়তা হিসেবে ১০ হাজার টাকা বা সেলাই মেশিনও দেয়া হচ্ছে।
কিন্ বাকি অংশ পড়ুন...












