নিজস্ব প্রতিবেদক:
ব্যাংকবহির্ভূত আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোয় (এনবিএফআইএস) ৯ মাসে খেলাপি ঋণ বেড়েছে ৪ হাজার ৩১১ কোটি টাকা। চলতি ২০২২-এর সেপ্টেম্বের শেষে এ খাতে মোট খেলাপি ঋণ দাঁড়িয়েছে ১৭ হাজার ৩২৭ কোটি ১০ লাখ টাকা। বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ প্রতিবেদন সূত্রে এসব তথ্য উঠে এসেছে।
আর্থিকখাত সংশ্লিষ্টদের মতে, নানা অনিয়ম ও অনৈতিক পন্থায় নামে-বেনামে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানকে ঋণ দিয়েছে প্রতিষ্ঠানগুলো। এতে দুর্ভোগে পড়েছে ব্যাংকবহির্ভূত আর্থিক প্রতিষ্ঠান বা এনবিএফআইএস।
এছাড়া করোনার কারণে দুই বছর গ্রাহকরা ঋণ পরিশোধে নানা সুবিধা পেয়েছ বাকি অংশ পড়ুন...
বর্তমান সরকার দেশকে এগিয়ে নেয়ার কথা জোরেশোরে প্রচার করছে। কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে, কতটুকু এগিয়েছে আমাদের দেশ। কতটুকু এগিয়েছে আমাদের দেশের জনগন? নানাবিধ অপসংস্কৃতি, নৈতিকতা পরিহার, সামাজিক দায়বদ্ধতা এবং বিশেষ করে ধর্মীয় মূল্যবোধ থেকে দেশের জনগন দিন দিন বহুদুরে চলে যাচ্ছে। যার দরুন আজকে পিতা-মাতা ও সন্তানের মধ্যেকার মমত্ববোধ ও মুহব্বতেও পড়েছে ভাটা। যে পিতা-মাতা শিশুকাল থেকে নানাবিধ ত্যাগ শিকার করে সন্তানদের লালনপালন করেছেন সেই পিতামাতাই বৃদ্ধ বয়সে এসে শিকার হচ্ছেন আপন সন্তানের কঠোর নির্যাতনের। সাম্প্রতিক সময়ে খুব বেশিই বেড় বাকি অংশ পড়ুন...
খলীফাতুল্লাহ, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ছাহিবু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, আস সাফফাহ, আল জাব্বারিউল আউওয়াল, আল ক্বউইউল আউওয়াল, হাবীবুল্লাহ, মুত্বহ্হার, মুত্বহ্হির, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মাওলানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, মহান আল্লাহ পাক তিনি উনার মনোনীত ও মাহবুব বান্দা-বান্দী উনাদের মহাপবিত্র বিলাদতী শান মুবারক ও মহাপবিত্র বিছালী শান মুবারক উনাদের মাধ্যমে অনেক মাস, তারিখ ও বারকে মহ বাকি অংশ পড়ুন...
খলীফাতুল্লাহ, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ছাহিবু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, আস সাফফাহ, আল জাব্বারিউল আউওয়াল, আল ক্বউইউল আউওয়াল, হাবীবুল্লাহ, মুত্বহ্হার, মুত্বহ্হির, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মাওলানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনারা যেভাবে পবিত্র ঈমান এনেছেন, জিন-ইনসান যদি সেভাবে পবিত্র ঈমান আনে তাহলে বাকি অংশ পড়ুন...
নানা রঙের রংধনু মাঝে মাঝে আকাশের সৌন্দর্য বাড়িয়ে দেয় কয়েক গুণ। নীল আকাশে হঠাৎ অর্ধবৃত্তাকার সাতটি রঙের সারি আমাদের অবাক করে।
মনে হাজারো প্রশ্ন জাগায়। কীভাবে ফুটে ওঠে এই রংধনু?
খালি চোখে সূর্যের আলো আমাদের কাছে সাদা মনে হয়। আসলে কিন্তু আলাদা আলাদা সাতটি রং মিশিয়ে সূর্যের আলো। রং সাতটি হলো-বেগুনি, নীল আসমানি, সবুজ, হলুদ, কমলা ও লাল। সংক্ষেপে আমরা যাকে বলি ‘বেনিআসহকলা’।
বিজ্ঞানের ভাষায় তরঙ্গ দৈর্ঘ্য অনুযায়ী রংদের এই ছড়িয়ে পড়াকে বলা হয় বর্ণালী। বৃষ্টির পর আকাশে ছোট ছোট পানির কণা ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকে। সূর্যের সাতটা রং তখন পানির ওপর বাকি অংশ পড়ুন...
অ্যালোভেরা বা ঘৃতকুমারীর গুণের শেষ নেই। এতে রয়েছে ক্যালসিয়াম, সোডিয়াম, জিংক, আয়রন, পটাশিয়াম, ম্যাঙ্গানিজ, জিঙ্ক, ফলিক অ্যাসিড, অ্যামিনো অ্যাসিড ও ভিটামিন-এ, বি৬ ও বি২ ইত্যাদি, যা স্বাস্থ্যরক্ষার বিভিন্ন কাজে লাগে।
অ্যালোভেরার গুণাগুণ:
* অ্যালোভেরার ওষুধি গুণ রক্তচাপ কমায় এবং রক্তে কোলেস্টেরল ও চিনির মাত্রা স্বাভাবিক অবস্থায় আনতে সাহায্য করে।
* অ্যালোভেরায় মিনারেল, অ্যামিনো অ্যাসিডসহ নানা পুষ্টিকর উপাদান রয়েছে। যা হাড় ও গোশতপেশিকে শক্তিশালী করে।
* দেহে ক্ষতিকর পদার্থ প্রবেশ করলে তা অপসারণ করতে সাহায্য করে অ্যালোভেরা।
* অ্য বাকি অংশ পড়ুন...
রাস্তায় যদি ল্যাম্পপোস্ট না থাকে তবে কেমন হবে? রাতের বেলায় খুব ভোগান্তি হবে। তবে রাস্তাটা নিজেই যদি আলো ছড়ায় তাহলে আর ভোগান্তি হওয়ার কথা নয়। আর এমনই এক আলো ছড়ানো জ্বলজ্বলে রাস্তা রয়েছে ইংল্যান্ডের ক্যামব্রিজে।
ক্যামব্রিজের এই রাস্তাটিকে বলা হয় স্টার পাথ। রাতের বেলায় আকাশের তারার মতো মিটিমিটি জ্বলে বলেই এমন নামকরণ হয়েছে রাস্তাটির।
রাতের বেলায় যদি স্টার পাথ দিয়ে হেঁটে যান, মনে হবে যেন অসংখ্য তারার উপর দিয়ে হাঁটছেন। হালকা নীলচে স্বর্গীয় আভা ছড়ানো রাস্তাটি বেশ চমৎকার একটি রাস্তা।
ক্যামব্রিজের ক্রাইস্টস পিসেস পার্কে অবস্থ বাকি অংশ পড়ুন...
সারাদেশে বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কর্মকান্ড পরিচালিত হচ্ছে। চলমান রয়েছে বিভিন্ন মেগা প্রকল্প। যাতে হাজার হাজার কোটি টাকা ব্যয় করা হচ্ছে। কিন্তু এসব প্রকল্পে ব্যবহার করা হচ্ছে না দেশীয় পাথর। শুধু তাই নয়- দেশীয় পাথর উত্তোলন বন্ধ করে ভারত থেকে নিম্নমানের পাথর আমদানি করা হচ্ছে। এতে করে পাথর উত্তোলনের সাথে নির্ভরশীল হাজার হাজার মানুষ চরম জীবিকা সঙ্কটে ভুগছে। সারাদেশে সরকারি গ্রেজেটভুক্ত ৫০টি পাথর কোয়ারি রয়েছে। তথাকথিত পরিবেশবাদিরা দাবী করছে, এ পাথর তুলতে গিয়ে কোয়ারি সংশ্লিষ্ট এলাকার নদীভাঙন, ভূমিধস, পরিবেশদূষণসহ ঘরবাড়ি, রাস্তাঘ বাকি অংশ পড়ুন...












