সব প্রশংসা মুবারক খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার জন্য; যিনি সকল সার্বভৌম ক্ষমতার মালিক। সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি অফুরন্ত দুরূদ শরীফ ও সালাম মুবারক।
কূটনীতির প্রেক্ষাপটে, ‘এন-সার্কেল’ বলতে এমন একটি ধারণাগত কাঠামোকে বোঝায় যেখানে দেশ বা রাজনৈতিক অভিনেতাদের একটি নির্দিষ্ট জাতির স্বার্থের ঘনিষ্ঠতা এবং গুরুত্বের স্তরের উপর ভিত্তি করে সমকেন্দ্রিক বৃত্তে বিভক্ত বাকি অংশ পড়ুন...
সব প্রশংসা মুবারক খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার জন্য; যিনি সকল সার্বভৌম ক্ষমতার মালিক। সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি অফুরন্ত দুরূদ শরীফ ও সালাম মুবারক।
বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ প্রতিবেদন অনুযায়ী, দেশে বর্তমানে আমানতকারী অ্যাকাউন্টের সংখ্যা ১৫ কোটি ৭১ লাখ ২০ হাজার ২২৭টি।
দেশের বেশ কিছু ব্যাংক আমানত ও ঋণের ভারসাম্য ধরে রাখতে পারছে না। গ্রাহকের নিরাপত্তা সীমা ভ বাকি অংশ পড়ুন...
আল-ইহসান প্রতিবেদন:
ছাহিবাতু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ, সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, হাবীবাতুল্লাহ, ছাহিবায়ে নেয়ামত, রহমাতুল্লিল আলামীন, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, ‘হে ঈমানদাররা! তোমরা ইহুদী-নাছারা তথা বিধর্মীদের বন্ধু হিসেবে গ্রহণ করো না। তারা একজন আরেকজনের বন্ধু। মু’মিনদের মধ্যে যে ব্যক্তি বিধর্মীদেরকে বন্ধু হিসেবে গ্রহণ করবে সে তাদের দল বাকি অংশ পড়ুন...
রহমাতুল্লিল ‘আলামীন, ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, ইমামুল আইম্মাহ্, মুজাদ্দিদুয যামান, কুতুবুল আলম, মুহইউস সুন্নাহ, মাহিউল বিদয়াহ, গাউছুল আ’যম, আযীযুয যামান, ক্বইউমুয যামান, আল জাব্বারিউল আউওয়াল, আল ক্বউইউল আউওয়াল, আস সাফফাহ, হাবীবুল্লাহ, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মাওলানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, সাইয়্যিদুল আউলিয়া, গাউছূল আ’যম, হযরত বড়পীর ছাহেব রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি ছিলেন সেই যামানায় মহান আল্লাহ পাক উনার খাছ লক্ষ্যস্থল ওলী। বাকি অংশ পড়ুন...
পোশাক যে অনেক বড় নিয়ামত তা বর্ণনা করে মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “হে মানুষেরা! আমি তোমাদের জন্য পোশাকের ব্যবস্থা করেছি, তোমাদের দেহের যে অংশ প্রকাশ করা দূষণীয় বা নিষেধ তা ঢাকার জন্য এবং তা সৌন্দর্যেরও উপকরণ। বস্তুত তাকওয়ার যে পোশাক সেটাই উত্তম। এসব মহান আল্লাহ পাক উনার নিদর্শনাবলীর অন্যতম। এর উদ্দেশ্য মানুষ যাতে উপদেশ গ্রহণ করে।”
উল্লেখ্য, পোশাক-পরিচ্ছদ মানব জীবনের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। পোশাক যেমন শরীরের অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ ঢেকে রাখা ও সৌন্দর্যের উপকরণ, তেমনি সম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার দিক-নির্দেশনা মেনে তা ব্যবহ বাকি অংশ পড়ুন...
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি উম্মতকে সতর্ক করে ইরশাদ মুবারক করেন-
سَيَأْتِىْ قَوْمٌ يَسُبُّوْنَهُمْ وَ يَسْتَنْقِصُوْنَهُمْ فَلا تُجَالِسُوْهُمْ وَلا تُآكِلُوْهُمْ وَلا تُشَارِبُوْهُمْ وَلا تُنَاكِحُوْهُمْ و فى رواية أُخرى وَلا تُصَلُّوْا مَعَهُمْ وَلا تَدْعُوْ لَهُمْ.
অর্থ: অতি শীঘ্রই একটি দল বের হবে, যারা আমার ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদেরকে গালি দিবে, উনাদেরকে নাকিছ বা অপূর্ণ বলবে। সাবধান! তোমরা তাদের মজলিসে বসবে না, তাদের সাথে পানাহার করবে না, তাদের সাথে বিবাহ-শাদীর ব্যবস্থা কর বাকি অংশ পড়ুন...
সম্মানিত খন্দক জিহাদের সর্বশেষ আলোচনা:
হযরত ইবনে সা’দ রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন, এ সম্মানিত জিহাদে কাফির মুশরিকদের মধ্যে তিনজন কাফির মৃত্যুবরণ করে জাহান্নামে চলে যায়। তারা হচ্ছে- নওফল ইবনে আব্দুল্লাহ, আমর ইবনে আব্দুদ দার এবং মুনিয়া ইবনে উবাইদ।
হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদের মধ্যে ছয়জন ছাহাবী শাহাদাতী শান মুবারক প্রকাশ করেন। সুবহানাল্লাহ! উনারা হচ্ছেন-
১. হযরত সা‘দ ইবনে মুয়ায রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু।
২. হযরত আনাস ইবনে আবিস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু।
৩. হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে সাহল রদ্বিয়াল্লাহ বাকি অংশ পড়ুন...
হক্ব কোন মুর্শিদ ক্বিবলা বা শায়েখ আলাইহিস সালাম উনার নিকট বাইয়াত হওয়ার পরও বিশেষ কিছু কারণে মুর্শিদ পরিবর্তন করা ফরয-ওয়াজিবের অন্তর্ভুক্ত।
এক. মুরীদ তাকমীলে অর্থাৎ পূর্ণতায় পৌঁছার পূর্বে যদি স্বীয় মুর্শিদ ইন্তিকাল করেন, তখন পূর্ণতায় পৌঁছার জন্য আরেকজন হক্কানী মুর্শিদ উনার নিকট বাইয়াত হতে হবে।
দুই. মুর্শিদ যদি এমন দূর দেশে থাকেন, যাঁর সাথে কোনো প্রকার সাক্ষাৎ ও যোগাযোগ করা সম্ভব না হয় এমনকি চিঠি-পত্রের মাধ্যমেও যোগাযোগ সম্ভব না হয়, তাহলে উনাকে পরিবর্তন করে আরেকজন হক্কানী মুর্শিদ উনার নিকট বাইয়াত গ্রহণ করতে হবে।
তিন. খালি বাকি অংশ পড়ুন...
যখন সপ্তম আকাশ উত্তীর্ণ হয়ে গিয়ে মহান আল্লাহ পাক উনার কাছে যাবে, বলা হয় তখন ঐ আমলগুলো গুণগুণ করতে থাকবে। তখন মহান আল্লাহ পাক তিনি বলবেন, “হে ফেরেশতা আলাইহিমুস সালাম! আমাকে যাচাই বাছাই করতে দিন।” কি যাচাই বাছাই আমি করব? যেটা পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে উল্লেখ করা হয়েছে-
عَنْ حَضْرَتْ أَبِى هُرَيْرَةَ رَضِىَ اللهُ تَعَالٰى عَنْهُ قَالَ قَالَ رَسُولُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ إِنَّ أَوَّلَ النَّاسِ يُقْضَى عَلَيْهِ يَوْمَ الْقِيَامَةِ رَجُلٌ اُسْتُشْهِدَ فَأُتِىَ بِهِ فَعَرَّفَهُ نِعَمَهُ فَعَرَفَهَا قَالَ فَمَا عَمِلْتَ فِيهَا قَالَ قَاتَلْتُ فِيكَ حَتَّى اسْتُشْهِدْتُ. قَالَ كَذَبْتَ وَلَكِنَّكَ قَاتَلْتَ لأَنْ يُقَالَ جَ বাকি অংশ পড়ুন...
প্রখ্যাত আলিম ও বিশিষ্ট ওলীআল্লাহ হযরত ফরীদুদ্দীন আত্তার রহমতুল্লাহি আলাইহি, যাঁর ভূয়সী প্রশংসা করেছেন হযরত শায়েখ সা’দী রহমতুল্লাহি আলাইহি, হযরত শায়েখ নিযামী ও হযরত মোল্লা জামী রহমতুল্লাহি আলাইহি। সেই মহান ব্যক্তিত্ব হযরত ফরীদুদ্দীন আত্তার রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার লিখিত বিশ্বখ্যাত ও বহুল পরিচিত তাযকিরাতুল আউলিয়া কিতাবে। এছাড়াও আরো অনেকের দ্বারা প্রণিত তাযকিরাতুল আউলিয়া নামক কিতাবে বর্ণিত- হযরত হাবীব আযমী রহমতুল্লাহি আলাইহি নামে বিশিষ্ট ওলীআল্লাহ উনার কথা, যিনি মহান আল্লাহ পাক উনার কাছে হাবীব নামে অভিহিত হয়েছিলেন। উ বাকি অংশ পড়ুন...
আল্লামা দিয়ার বাকরী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন-
وَلَمْ يَقِعْ ظِلُّهٗ عَلَى الْاَرْضِ وَلَا رُؤِىَ لَهٗ ظِلٌّ فِىْ شَمْسٍ وَلَا قَمَرٍ
অর্থ: “নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার ছায়া মুবারক যমীনে পড়তেন না এবং সূর্য ও চন্দ্রের আলোতে উনার ছায়া মুবারক দেখা যেতেন না।” সুবহানাল্লাহ! (তারীখুল খমীস ১/২১৯)
আল্লামা বুরহানুদ্দীন হালাবী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন-
اِنَّهٗ اِذَا مَشٰى فِى الشَّمْسِ اَوْ فِى الْقَمَرِ لَا يَكُوْنُ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ ظِلٌّ لِاَنَّهٗ كَانَ نُوْرًا
অর্থ: “তিনি যখন সূর্য অথবা চন্দ্রের আলোতে হাঁটতেন, তখন উনার কোনো ছ বাকি অংশ পড়ুন...












