প্রতি সেকেন্ডে কোটি কোটি ঈদ
১. প্রতি দমে দুটি ঈদ ও দুটি ঈদে আকবর হওয়ার দলীল:
বিশ্বখ্যাত মুফাসসির আল্লামা হযরত ইসমাঈল হাক্কী হানাফী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি উনার বিশ্বখ্যাত তাফসীরগ্রন্থ ‘তাফসীরে রূহুল বয়ান’ উনার মধ্যে আরো বলেন,
يَقُوْلُ الْفَقِيْرُ لَعَلَّ الْعِيْدَيْنِ اِشَارَةٌ اِلَى النَّفَسِ الدَّاخِلِ وَالْخَارِجِ وَلِلْعَارِفِيْنَ فِى كُلٍّ مِّنْهُمَا عِيْدٌ اَكْبَرُ بِاِعْتِبَارِ كَوْنِهِمْ مَعَ الْحَقِّ وَشُهُوْدِهٖ
অর্থ: “এই ফক্বীর (অর্থাৎ আল্লামা হযরত ইসমাঈল হাক্কী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি) বলেন, সম্ভবত (প্রতি দমে) দুই ঈদ দ্বারা শ্বাস গ্রহণ এবং শ্বাস ছাড়ার কথা বলা হয়েছে। বাকি অংশ পড়ুন...
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ১ম বৎসর মুবারক:
প্রকাশিত মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ই’জায শরীফ বা মু’জিযা শরীফসমূহ:
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি যখন দুনিয়ার যমীনে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুত তাশরীফ মুবারক (মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বরকতময় বিলাদতী শান মুবারক) প্রকাশ করেছেন, তখন অসংখ্য অগণিত মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ই’জায শরীফ বা মু’জিযা শরীফ প্রকাশিত হয়েছেন, যা সমস্ত সৃষ্টির চিন্তা ও কল্পনার ঊর্ধ্বে। যা ভাষায় প্রকাশ করা বা বর্ণনা করা কস্মিনকালেও সম্ভব নয়। সুবহানাল্লাহ! স্বয়ং যিনি খ্বাল বাকি অংশ পড়ুন...
১৩ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কপাল মুবারক نُوْرُ الْـمَلَاحَةِ مُبَارَكٌ নূরুল মালাহাহ্ মুবারক
১৪ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র জিসিম মুবারক উনার পশম মুবারক نُوْرُ الصَّفَاءِ مُبَارَكٌ নূরুছ ছফা’ মুবারক
১৫ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র চক্ষু মুবারক نُوْرُ الْـمُنَوَّرِ مُبَارَكٌ নূরুল মুনাওওয়ার মুবারক
বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
يَآ أَيُّهَا الَّذِيْنَ اٰمَنُوا إِنَّمَا الْخَمْرُ وَالْمَيْسِرُ وَالْأَنصَابُ وَالْأَزْلَامُ رِجْسٌ مِّنْ عَمَلِ الشَّيْطَانِ فَاجْتَنِبُوْهُ لَعَلَّكُمْ تُفْلِحُوْنَ
অর্থ: হে ঈমানদারগণ! নিশ্চয়ই মদ, জুয়া, মূর্তি, বেদী, ভাগ্য নির্ধারণকারী তীর এসবগুলোই শয়তানের কাজ। অতএব, এগুলো থেকে তোমরা বিরত থাকো। অবশ্যই তোমরা সফলতা লাভ করবে। (পবিত্র সূরা মায়িদাহ শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ ৯০)
মহান আল্লাহ পাক তিনি আরো ইরশাদ মুবারক করেন-
فَاجْتَنِبُوا الرِّجْسَ مِنَ الْاَوْثَانِ
অর্থ: তোমরা মূর্তিসমূহের খারাবী, অপবিত্রতা, নাপাকী, নিষিদ্ধতা বা শাস্তি থেকে বেঁচে থাকো। বাকি অংশ পড়ুন...
কিতাবে আরো একটি ওয়াক্বিয়া উল্লেখ করা হয়- মহান আল্লাহ পাক উনার খালিছ ওলী চীশতিয়া খান্দান উনার বিশিষ্ট বুযূর্গ, হযরত বাবা ফরীদুদ্দীন মাসউদ গঞ্জে শকর রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বর্ণনা করেন, আল্লাহওয়ালা উনাদের ছোহবত মুবারক উনার কতটুকু ফায়দা রয়েছে। তিনি বলেন, হাজ্জাজ বিন ইউসুফ যে ব্যক্তি কাট্টা যালিম ছিলো। সে তার যামানার ইমাম, মুজতাহিদ, আউলিয়ায়ে কিরাম রহমতুল্লাহি আলাইহিম উনাদের অনেকের উপর যুলুম করেছে। যেটা বলার অপেক্ষা রাখে না। সকলে মনে মনে ধারণা করেছিলেন যে, হাজ্জাজ বিন ইউসুফ ইন্তিকাল করলে সরাসরি জাহান্নামের অতল গহ্বরে তলিয়ে বাকি অংশ পড়ুন...
খ্বালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি মহাপবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেছেন-
فَاِنْ اٰمَنُوْا بِـمِثْلِ مَا اٰمَنْتُمْ بِهِ فَقَدِ اهْتَدَوْا.
অর্থাৎ আপনারা অর্থাৎ হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনারা যেরূপ ঈমান মুবারক এনেছেন তদ্রƒপ যদি তারা (অন্য লোকেরা) ঈমান মুবারক গ্রহণ করতে পারে তাহলে তারা হিদায়েত মুবারক লাভ করতে পারবে। (পবিত্র সূরা বাক্বারাহ : আয়াত শরীফ ১৩৭)
এ লিখনীতে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনা বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন-
قُلْ إِن كَانَ آبَاؤُكُمْ وَأَبْنَآؤُكُمْ وَإِخْوَانُكُمْ وَأَزْوَاجُكُمْ وَعَشِيرَتُكُمْ وَأَمْوَالٌ اقْتَرَفْتُمُوهَا وَتِجَارَةٌ تَخْشَوْنَ كَسَادَهَا وَمَسَاكِنُ تَرْضَوْنَهَا أَحَبَّ إِلَيْكُم مِّنَ اللّهِ وَرَسُولِهِ وَجِهَادٍ فِي سَبِيلِهِ فَتَرَبَّصُوا حَتَّى يَأْتِيَ اللّهُ بِأَمْرِهِ وَاللّهُ لاَ يَهْدِي الْقَوْمَ الْفَاسِقِينَ [التوبة: ২৪].
অর্থ : (আয় মহাসম্মানিত হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম!) আপনি বলুন, তোমাদের নিকট যদি মহান আল্লাহ পাক উনার এবং উনার মহাসম্মানিত রসূল ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের পথে জিহাদ করার চেয়ে বেশি প্রিয় হ বাকি অংশ পড়ুন...
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
يَا جَابِرُ رَضِىَ اللهُ تَعَالـٰى عَنْهُ اِنَّ اللهَ تَعَالـٰى قَدْ خَلَقَ قَبْلَ الْاَشْيَاءِ نُوْرَ نَبِيِّكَ مِنْ نُّوْرِهٖ فَجَعَلَ ذٰلِكَ النُّوْرُ يَدُوْرُ بِالْقُدْرَةِ حَيْثُ شَاءَ اللهُ تَعَالـٰى
অর্র্থ: “হে হযরত জাবির রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু! নিশ্চয়ই মহান আল্লাহ পাক তিনি সমস্ত কিছুর পূর্বে সর্বপ্রথম আপনার যিনি মহাসম্মানিত নবী ও রসূল, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত মহাপবিত্র নূর মুবারক উনাকে তাশরীফ মুবারক নেয়ার ব্যবস্থা ক বাকি অংশ পড়ুন...
বাতিল ফিরক্বা লা-মাযহাবীদের “সালাফী” নাম ধারণ করা একটি জঘন্য প্রতারণা সালাফ (سلف) শব্দটি আরবী। এর অর্থ- পূর্বসূরী অনুসৃত ব্যক্তিত্ব। এখানে ‘সালাফ’ দ্বারা উদ্দেশ্য: হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম, হযরত তাবিয়ীন রহমতুল্লাহি আলাইহিম ও হযরত তাবে-তাবিয়ীন রহমতুল্লাহি আলাইহিম। এই তিন যুগের অনুসৃত ব্যক্তিত্বগণকে পরিভাষায় ‘সালাফ’ বলা হয়। যাদেরকে আমরা সাধারণ ভাষায় “সলফে ছালেহীন” নামে সম্বোধন করি। হাফেয যাহাবী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার বিবরণ মতে এই তিন যুগের সমাপ্তি ঘটেছে হিজরী তৃতীয় শতাব্দীর সূচনালগ্নে। তিনি ‘ম বাকি অংশ পড়ুন...
যিনি খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার শান মুবারকে ইরশাদ মুবারক করেন-
اِنَّكَ لَعَلـٰى خُلُقٍ عَظِيْمٍ.
অর্থ: “নিশ্চয়ই আপনি সুমহান চরিত্র মুবারক উনার অধিকারী। ” সুবহানাল্লাহ! (পবিত্র সূরা ক্বলাম শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ ৪)
মহান আল্লাহ পাক তিনি আরো ইরশাদ মুবারক করেন-
قُلْ اِنْ كُنْتُمْ تُـحِبُّوْنَ اللهَ فَاتَّبِعُوْنِـىْ يُـحْبِبْكُمُ اللهُ وَيَغْفِرْ لَكُمْ ذُنُوْبَكُمْ وَاللهُ غَفُوْرٌ رَّحِيْمٌ.
অর্থ: “(আমার হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম!) আপনি বলে দিন, যদি তোমরা মহান আল্লাহ পাক উনাকে মুহব্ বাকি অংশ পড়ুন...
অধিকাংশ সময় জুতা পরিধান করে থাকা মহাসম্মানিত সুন্নত মুবারক উনার অন্তর্ভুক্তঃ
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মাঝে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
عَنْ حَضْرَتْ جَابِرٍ رضى الله تعالى عنه ، قَالَ سَمِعْتُ النَّبِيَّ صلى الله عليه وسلم يَقُولُ فِي غَزْوَةٍ غَزَوْنَاهَا " اسْتَكْثِرُوا مِنَ النِّعَالِ فَإِنَّ الرَّجُلَ لاَ يَزَالُ رَاكِبًا مَا انْتَعَلَ "
অর্থঃ হযরত জাবির রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে এক যুদ্ধে ইরশাদ মুবারক করতে শুনেছি, তোমরা বেশি বেশি (সময়) জু বাকি অংশ পড়ুন...












