নিজস্ব প্রতিবেদক:
পণ্যে বৈচিত্র্য আনার মাধ্যমে দেশের রফতানি আয় বাড়াতে দীর্ঘদিন ধরে নানা ধরনের উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। কিন্তু বাস্তবে এসব উদ্যোগ তেমন কাজে আসেনি। বরং রফতানিতে হিমায়িত খাদ্য, পাট ও চামড়া খাতের অবদান ক্রমেই আরো হ্রাস পেয়েছে। এর বিপরীতে রফতানিতে তৈরি পোশাক খাতের আধিপত্য প্রবল হয়েছে। এ খাতের ওপর ভর করে দেশের রফতানি আয়ও অনেক বেড়েছে।
বাংলাদেশের পোশাক রফতানির প্রধান গন্তব্য ইউরোপীয় ইউনিয়ন ও যুক্তরাষ্ট্রের বাজার। ফলে বাজার নিয়ন্ত্রণকারী দেশগুলো রাজনৈতিক বা কূটনৈতিক বার্তা দেয়ার কৌশল হিসেবে এ নির্ভরতাকে ব্যবহা বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব প্রতিবেদক:
দেশের বিভিন্ন আদালতে ২৩২টি বিচারকের পদ সৃজনে সর্বসম্মত সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের গণসংযোগ কর্মকর্তা শফিকুল ইসলাম এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানান।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, প্রধান বিচারক ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদের আদেশক্রমে ও বাংলাদেশ জুডিশিয়াল সার্ভিস গঠন বিধিমালা, ২০২৫-এর বিধি ৫ অনুসারে বিচারিক পদ সৃজন বিষয়ে গঠিত কমিটির সভা সুপ্রিম কোর্টে অনুষ্ঠিত হয়। সভায় সভাপতিত্ব করেন আপিল বিভাগের কর্মে জ্যেষ্ঠ বিচারক আশফাকুল ইসলাম।
সভায় সিদ্ধান্ত হয়- শিশু ধর্ষণ অপরাধ দমন ট্রাইব্যুনালের জন্য জ বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
ইয়েমেন থেকে ছোড়া একটি হাইপাসনিক ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতে দখলদার ইসরায়েলের বেন গুরিয়ন বিমানবন্দরের ফ্লাইট কার্যক্রম স্থবির হয়েছে বলে খবর পাওয়া গেছে।
ইসরায়েলের হিব্রু ভাষার গণমাধ্যম ইয়েদিওথ আহরোনোথ জানিয়েছে, ইয়েমেন থেকে দখলকৃত ফিলিস্তিন ভূখ-ের দিকে একটি হাইপারসনিক ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করা হয়।
এ হামলার পর অধিকৃত ফিলিস্তিনের বেশ কিছু এলাকায় সাইরেন বেজে ওঠে।
খবরে আরও বলা হয়, এমন প্রেক্ষাপটে রাজধানী তেলআবিবের বেন গুরিয়ন বিমানবন্দরের আকাশসীমা সতর্কতামূলক ব্যবস্থা হিসেবে বন্ধ করে দিয়েছে ইসরায়েল বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
একজন আরব রাজনৈতিক ও প্রতিরোধ বিষয়ক বিশেষজ্ঞ জোর দিয়ে বলেছেন যে, গাজার প্রতিরোধ বাহিনী অ্যামবুশ এবং সুড়ঙ্গের মাধ্যমে ইসরায়েলি দখলদারদের অগ্রযাত্রাকে বাধাগ্রস্ত করতে সক্ষম।
প্রতিরোধ বিষয়ক বিশ্লেষক হানি আদ-দালি এক ব্যাখ্যায় বলেছেন যে, গাজায় দখলদার সন্ত্রাসী সেনাবাহিনীর ক্ষতি করা প্রতিরোধের কৌশল। তিনি বলেছেন যে, গত কয়েকদিনে ফিলিস্তিনি প্রতিরোধের পরিচালিত অতর্কিত হামলাগুলো নিশ্চিত করে যে ইহুদিবাদী দখলদারদের জন্য গাজা শহরে প্রবেশ করা সহজ হবে না।
আলদ-দালি জোর দিয়ে বলেছেন যে, দখলদাররা গাজার জায়তুন এলাকায় প্ বাকি অংশ পড়ুন...
সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি বলেন-
وَلَمَّا كَانَ الشَّهْرُ التَّاسِعُ دَخَلَ عَلَىَّ رَجُلٌ وَهُوَ يَقُوْلُ السَّلَامُ عَلَيْكَ يَاخَاتِمَ رُسُلِ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ دَنَى الْقُرْبُ مِنْكَ يَا رَسُوْلَ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قُلْتُ لَهٗ مَنْ اَنْتَ قَالَ اَنَا عِيْسَى ابْنُ مَرْيَمَ عَلَيْهِمَا السَّلَامُ قُلْتُ لَهٗ مَاتُرِيْدُ قَالَ اَبْشِرِىْ يَا سَيِّدَتَنَا حَضْرَتْ اُمَّ رَسُوْلِ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فَقَدْ حَمَلْتِ بِالنَّبِىِّ الْمُكَرَّمِ وَالرَّسُوْلِ الْمُعَظَّمِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ وَزَالَ عَنْكِ الْبُؤْسُ وَالْعَنَا وَالسَّقْمُ وَالْاَلَمُ
অর্থ: এবং যখন নবম মাস আগমন করলো বাকি অংশ পড়ুন...
প্রচলিত সমাজ, পরিবেশ, পরিস্থিতি ইত্যাদির সাথে তাল মেলাতে গিয়ে মুসলমানগণ অনেকগুলো বিষয় এমনভাবেই ভুলে গেছে যে- কখনো সে তার বিপরীতটা ভাবতেও পারে না, কল্পনাও করতে পারে না। যেমন ইদানীং অনেক মানুষকে যখন বলি- ‘প্রাণীর ছবি তোলাতো হারাম। ’ আমার কথা শুনে- লোকগুলো এমনভাবে তাকায়, মনে হয়- আমি বুঝি অন্য কোনো গ্রহ থেকে এসেছি, এসে এমন অদ্ভুত কথা বলছি। তাদের এমন আচরণে প্রথম প্রথম আমি বিব্রত হলেও এখন সেটা অনেকটা সয়ে নিয়েছি। যখন তাদেরকে পবিত্র হাদীছ শরীফ উনাদের রেফারেন্স দিয়ে বুঝিয়ে বলি, তখন তারা কিছুটা আশ্বস্ত হলেও তাদের ঘোর যেন কাটে না। তারা বল বাকি অংশ পড়ুন...
মাস শুরু এবং শেষ, বিশেষ দিন নির্বাচনে চাঁদের ক্যালেন্ডারের যেমন প্রয়োজনীয়তা রয়েছে; তেমনি ওয়াক্ত নির্ণয়ে প্রয়োজন রয়েছে সৌর ক্যালেন্ডারের। কিন্তু ইতিহাসে মুসলমানগণের রচিত কোনো সৌর ক্যালেন্ডারের তথ্য পাওয়া যায় না। ফলে গ্রেগরিয়ান ক্যালেন্ডার ব্যবহারে মুসলমানগণ অভ্যস্ত হয়ে পড়েছে। কিন্তু অনেক কারণেই মুসলমানগণের গ্রেগরিয়ান ক্যালেন্ডার ব্যবহার করা উচিত নয়।
গ্রেগরিয়ান বর্ষপঞ্জির মাধ্যমে অজান্তেই প্রতিদিন অনেক দেব-দেবীর নাম স্মরণ হয়। এই বর্ষপঞ্জির ৬টি মাসের নামকরণ করা হয়েছে দেব-দেবীর নামে (জানুয়ারি, ফেব্রুয়ারি, মার্চ, এপ বাকি অংশ পড়ুন...
সব প্রশংসা মুবারক খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার জন্য; যিনি সকল সার্বভৌম ক্ষমতার মালিক। সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি অফুরন্ত দুরূদ শরীফ ও সালাম মুবারক।
(১)
মহান আল্লাহ পাক উনার হাবীব, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সন্তুষ্টি মুবারক, মুহব্বত মুবারক, মা’রিফাত মুবারক, নিসবত মুবারক, তাওয়াল্লুক মুবারক হাছিল করার প্রধান দুটি উস বাকি অংশ পড়ুন...
আল-ইহসান প্রতিবেদন:
ছাহিবাতু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ, সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, হাবীবাতুল্লাহ, ছাহিবায়ে নেয়ামত, রহমাতুল্লিল আলামীন, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, হযরত ত্বলক্ব ইবনে আলী রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত রয়েছেন। তিনি বলেন, আমি শুনেছি- নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেছেন, যদি আমি আমার মহাসম্মানিত ও বাকি অংশ পড়ুন...
এবং সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুল হাদী ‘আশার মিন আহলি বাইতি রসূলিল্লাহি ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ!
তাই সারাবিশ্বের মুসলিম উম্মতের জন্য দায়িত্ব ও কর্তব্য হচ্ছে- উনাদের সম্মানার্থে উনাদের মহাপবিত্র সাওয়ানেহ উমরী মুবারক আলোচনা করা, পবিত্র ওয়াজ শরীফ, পবিত্র মীলাদ শরীফ এবং দোয়ার মাহফিলের আয়োজন করা।
আর সরকারের জন্য দায়িত্ব এবং কর্তব্য হচ্ছে- উনাদের মহাসম্মানিত জীবনী মুবারক প্রত্যেক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পাঠ্যসূচীতে অন্তর্ভুক্ত করা। ও উনাদের সাথে সংশ্লিষ্ট ও সম্ বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র হাদীছ শরীফ উনাদের সুস্পষ্ট বর্ণনা দ্বারা খেলাধুলাকে হারাম ঘোষণা করা হয়েছে। যেমন মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
وَمَا خَلَقْنَا السَّمَاءَ وَالْأَرْضَ وَمَا بَيْنَهُمَا لَاعِبِينَ
অর্থ: আমি আসমান ও যমীন এবং এতদুভয়ের মধ্যে যা কিছু আছে তা ক্রীড়াচ্ছলে অর্থাৎ খেলাধুলার উদ্দেশ্যে সৃষ্টি করিনি। (পবিত্র সূরা আম্বিয়া শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ ১৬)
এবং পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার বিখ্যাত ও বিশুদ্ধ কিতাব ‘মুস্তাদরাক লিল হাকিম শরীফ ’উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সা বাকি অংশ পড়ুন...
ঐতিহাসিক হযরত ইবনে খালদুন রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন, “সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি আমুল ফীল বা হস্তী বাহিনীর বছর সুমহান ১২ই রবীউল আউওয়াল শরীফ রাতে অর্থাৎ ছুবহে ছাদিকের সময় পবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ করেন। তখন ছিলো বাদশাহ নও শেরওয়াহর শাসনকাল। ” (দলীল: সিরাতে নববীয়া, ৮১ পৃষ্ঠা)
হযরত ইমাম জারির তাবারী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন, “সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্ল বাকি অংশ পড়ুন...












