মুসলমানদের চিরশত্রু ইহুদী, নাসারা, হিন্দু, বৌদ্ধসহ সমস্ত কাফির, বেদ্বীন, বদদ্বীনরা ছলে, বলে, কৌশলে মুসলমানদের জাহিরী-বাতিনী তথা সর্বোত ক্ষতি সাধনে তৎপর। যার বাস্তবতা দেখতে পাই আমাদের দেশেও। এদেশ থেকে ইসলামী অনুশাসন, তাহযীব-তামাদ্দুন উঠিয়ে দিয়ে মুসলমানদেরকে কোনঠাসা করার লক্ষ্যে এই কাফির গোষ্ঠী কখনো মিডিয়াকে, কখনো শাসক শ্রেণীকে এবং কখনো আদালতকে ব্যবহার করে তাদের স্বার্থ উদ্ধার করে যাচ্ছে। এমনকি শাসক শ্রেণী কোন বিষয়ে সম্মত না হলে, আনুগত্যতা না দেখালে তাদের পরিবর্তনেও সা¤্রাজ্যবাদীরা দেশের আদালতকে ব্যবহার করছে।
তাই, বর্ত বাকি অংশ পড়ুন...
অনেক চিন্তা করে তিনি শেষ পর্যন্ত মহান আল্লাহ পাক উনার যে ওলীর কাছে পাঠানো হয়েছিল, উনার কাছে তিনি গেলেন। যাওয়া মাত্রই সেই মহান আল্লাহ পাক উনার ওলী বললেন যে, ‘হে ব্যক্তি! আপনি তো এসেছেন মহান আল্লাহ পাক উনার মহব্বত, মা’রিফত শেখার জন্য, ইসমে আ’যম শেখার জন্য হযরত যুননূন মিছরী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার কাছে। কিন্তু আপনাকে একটা সাধারণ ইঁদুর কৌটার মধ্যে দেয়া হলো, সেটা আপনি বরদাস্ত করতে পারলেন না। তাহলে মহান আল্লাহ পাক উনার ইসমে আ’যম, মহব্বত-মা’রিফত যদি দেয়া হয়, সেটা কি করে আপনি বরদাস্ত করবেন? আপনি আবার ফিরে যান হযরত যুননূন মিছরী রহমতুল্ল বাকি অংশ পড়ুন...
আরেক দিনের ওয়াক্বেয়া মুবারক- নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র আব্বাজান সাইয়্যিদুনা হযরত যাবীহুল্লাহ আলাইহিস সালাম উনার সম্মানার্থে আয়োজিত বিশেষ মাহফিল মুবারক-এ আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, রহমাতুল্লিল আলামীন মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি মহাসম্মানিত মক্ববূল মুনাজাত শরীফ-এ অন্যান্য দিনের তুলনায়
رَبِّ ارْحَـمْهُمَا كَمَا رَبَّــ বাকি অংশ পড়ুন...
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, রহমাতুল্লিল আলামীন মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি একবার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ‘ফালইয়াফরহূ শরীফ’ সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ মাহফিল মুবারক-এ মহাসম্মানিত মক্ববূল মুনাজাত শরীফ শেষে ইরশাদ মুবারক করেন, “আমি যখন মুনাজাত শরীফ করছিলাম, তখন তোমরা অনেকেই গাফিল ছিলে। বিশেষ করে যখন কাফির-মুশরিকদের বিরুদ্ধে বদদো‘আ করা হচ্ছিলো, তখন তোমরা জোরে জোরে আমীন বলোনি। তো বাকি অংশ পড়ুন...
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের সংক্ষিপ্ত পরিচিতি মুবারক:
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনারা শুধু মহান আল্লাহ পাক তিনি নন এবং উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব মাহবূব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি নন; এছাড়া সমস্ত শান-মান, ফাযায়িল-ফযীলত, বুযূর্গী-সম্মান মুবারক উনাদের অধিকারী হচ্ছেন উনারা। সুবহানাল্লাহ! নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পরেই উনাদের মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বাকি অংশ পড়ুন...
৬১ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাত মুবারক উনার তালু মুবারক نُوْرُ الْـمُعْجِزَةِ شَرِيْفٌ নূরুল মু’জিযাহ্ শরীফ
৬২ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র পা মুবারক উনার তালু মুবারক نُوْرُ الثَّابِتِ مُبَارَكٌ নূরুছ ছাবিত মুবারক
৬৩ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র টাখনু মুবারক نُوْرُ السُّرُوْرِ مُبَارَكٌ নূরুস সুরূর মুবারক
বাকি অংশ পড়ুন...
সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার পূর্বের সমাজ ব্যবস্থাও এমন কোনো বিচারিক বিভাগের সৃষ্টি করা হয়নি যার দায়িত্বশীলরা সমাজের নানা অনাচার, মিথ্যা, চোগলখোরী, প্রতারণা, যিনা-ব্যভিচার, অত্যাচার-নির্যাতন, নিপীড়ন ইত্যাদি সরেজমিনে প্রত্যক্ষ করে সেগুলো নির্মূল করবে। কিন্তু সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার আগমনের পর নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি বিশ্বসভ্যতাকে সেই মহামহিম বিষয়টি হাদিয়া মুবারক করেছেন। সুবহানাল্লাহ! এই বিচারিক ব্যবস্থাটির নাম হলো ‘আল হিসবাহ’। নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লা বাকি অংশ পড়ুন...
আসুন এবার আমরা দেখি, হাফিযে হাদীছ আল্লামা হযরত কুস্তালানী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার উপরোক্ত বক্তব্য মুবারক থেকে কি সব বিষয় প্রমাণিত হচ্ছে-
১) পবিত্র সাইয়্যিদুল আ’ইয়াদ শরীফ উনার মাসে পবিত্র মীলাদ শরীফ মাহফিল অনুষ্ঠান করা মুসলিম মিল্লাতের ঐতিহ্যবাহী তরীক্বা।
২) মুসলিম জাহান এই মহান সাইয়্যিদুল আ’ইয়াদ শরীফ উনার রাতে খাওয়া-দাওয়ার আয়োজন করে এবং দান-ছদকা করে আসছে!
৩) মহান রবীউল আউওয়াল শরীফ মাসে ঈদ পালন করা মুসলমানদের ঐতিহ্যবাহী আমল।
৪) পবিত্র সাইয়্যিদুল আ’ইয়াদ শরীফ উনার রাতে অধিক থেকে অধিক হারে নেক কাজ করা মুসলমানদের একটি প্রিয় ত বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
يَا أَيُّهَا الَّذِينَ آمَنُوا لَا تَرْفَعُوا أَصْوَاتَكُمْ فَوْقَ صَوْتِ النَّبِيِّ وَلَا تَجْهَرُوا لَهُ بِالْقَوْلِ كَجَهْرِ بَعْضِكُمْ لِبَعْضٍ أَن تَحْبَطَ أَعْمَالُكُمْ وَأَنتُمْ لَا تَشْعُرُونَ
অর্থ: হে মু’মিনগণ! নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সম্মানিত কন্ঠস্বর মুবারক উনার উপর তোমরা তোমাদের কন্ঠস্বর উঁচু করো না এবং তোমরা একে অপরের সাথে যেরূপ উঁচুস্বরে কথা বলো, উনার সাথে সেরূপ উঁচুস্বরে কথা বলো না। এতে তোমাদের কর্ম নিস্ফল হয়ে যাবে এবং তোমরা টেরও পাবে না। (পবিত্র সূরা হুজরাত : আয়াত শরীফ ০২)
বাকি অংশ পড়ুন...












