খলীফাতুল্লাহ, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, আস সাফফাহ, আল জাব্বারিউল আউওয়াল, আল ক্বউইউল আউওয়াল, হাবীবুল্লাহ, মুত্বহ্হার, মুত্বহ্হির, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম-মাক্বামে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মাওলানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, পবিত্র শা’বান শরীফ মাস উনার মধ্যে তিনটি রোযা রাখা খাছ সুন্নত মুবারক। যারা তিনটি রোযা রাখবে তাঁদের সমস্ত গুনাহখতা ক্ষমা করে দেয়া হবে। সুবহানাল্লাহ! স্বয়ং বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব প্রতিবেদক:
ছাত্র রাজনীতির নামে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে র্যাগিংয়ের ঘটনায় উদ্বেগ প্রকাশ করেছে হাইকোর্ট। আদালত বলেছে, কিছু শিক্ষার্থী ছাত্র রাজনীতির গৌরবোজ্জ্বল ইতিহাস নষ্ট করছে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে রাজনৈতিক দলের নাম ব্যবহার করে সাধারণ শিক্ষার্থীদের নির্যাতন করছে। এগুলো বন্ধ হওয়া দরকার। সব বিশ্ববিদ্যালয়ে র্যাগিং বন্ধে কর্তৃপক্ষকে ব্যবস্থা নিতে হবে। কোনো শিক্ষার্থী প্রথমবর্ষে ভর্তির সময় ওই শিক্ষার্থী এবং তার অভিভাবকের কাছ থেকে অঙ্গীকার নিতে হবে র্যাগিংয়ের মতো কাজে যেন জড়িত না হয়। র্যাগিংয়ের মতো কাজে স¤পৃক্ততা বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব প্রতিবেদক:
আস্থা সংকটের কারণে দেশের অর্থনীতিতে বিমা খাতের অবদান ১ শতাংশের নিচে। দেশের অর্থনীতিতে বিমার অবদান বাড়ানো এবং বিমা সম্পর্কে সাধারণ মানুষকে সচেতন করার জন্য তাগিদ দিচ্ছে সরকার।
আইডিআরএর সাবেক সদস্য গকুল চাঁদ বলেছে, দেশের বিমা কোম্পানির খোদ সরকারি প্রতিষ্ঠান এবং সাধারণ মানুষের আস্থা নেই। কারণ কোম্পানিগুলো বিমা দাবি নিয়ে গ্রাহকদের সাথে প্রতারণা করেন। বিমা করানোর সময় কোম্পানির এজেন্টরা অনেক প্রলোভন দেখায়। আবার মেয়াদ পূর্তি হওয়া বিমার টাকা কিংবা বিমা দাবি টাকা দিতে চায় না। ১০ হাজার টাকার বিমা দাবির জন্য আর বাকি অংশ পড়ুন...
বাতিলপন্থীদের বক্তব্য: লংমার্চ জায়িয। কারণ, নবীজি তাবুকের জিহাদের সময় লংমার্চ করেছেন। নাঊযুবিল্লাহ!
দ্বীন ইসলাম উনার ফতওয়া: লংমার্চকে তাবুকের জিহাদের সাথে তুলনা করা সুস্পষ্ট কুফরী। কেননা, লংমার্চ হচ্ছে কমিউনিষ্ট মাওসেতুং-এর পলায়ন পদ্ধতির নাম। আর এই পলায়ন পদ্ধতিকে জিহাদের সাথে তুলনা করা কাট্টা কুফরী। অতএব, লংমার্চকে জিহাদের সাথে তুলনা করা ও বিধর্মীদের পদ্ধতি লংমার্চকে অনুসরণ করা হারাম ও কুফরী।
[এ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে হলে মাসিক আল বাইয়্যিনাত-এর ৯, ১১, ১৭, ১৮, ২৫, ৫০, ৮২, ৯৩, ৯৪, ৯৭ ও ১০৬ তমসংখ্যাগুলো পাঠ করুন]
[দলীলসমূহ: তাফস বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, ইমামুল আউওয়াল মিন আহলি বাইতি রসূলিল্লাহি ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাইয়্যিদুনা হযরত কাররামাল্লাহু ওয়াজহাহূ আলাইহিস সালাম তিনি বর্ণনা করেন, মহান আল্লাহ পাক উনার রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, যখন পবিত্র শা’বান শরীফ মাস উনার মধ্য তারিখের রাত তথা পবিত্র শবে বরাত উপস্থিত হবে তখন তোমরা উক্ত রাতে সজাগ থেকে ইবাদত-বন্দেগী করবে এবং দিনের বেলা রোযা রাখবে। নিশ্চয়ই মহান আল্লাহ পাক তিনি উক্ত রাতে সূর্যাস্তের সময় প বাকি অংশ পড়ুন...
(২১২ পর্ব)
আব্বা-আম্মা উনাদের বুযুর্গী
পূর্ব প্রকাশিতের পর
অনেকদিন কাজ করার পর আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা হযরত আবু ছালেহ মূসা জঙ্গী দোস্ত রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা হযরত আব্দুল্লাহ ছাওমাই রহমতুল্লাহি আলাইহি উনাকে বললেন, হুযূর আমার ফলের মূল্য কি এখনও পরিশোধ হয়নি? তিনি বললেন, হ্যাঁ হয়েছে। তবে আর একটি শর্তে আপনাকে মুক্তি দিতে পারি। আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা হযরত আবু ছালেহ মূসা জঙ্গী দোস্ত রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বললেন, কি সেই শর্ত? আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা হযরত আব্দুল্লাহ ছাওমাই রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বল বাকি অংশ পড়ুন...
২০৪
পবিত্র সূরা তাহরীম শরীফ উনার যখন ৫ খানা পবিত্র আয়াত শরীফ নাযিল হয়ে গেলো, এরপরে এক মাস অতিবাহিত হলেন। এটাকে মানুষ ইলা’ বলে। পবিত্র মুহররমুল হারাম শরীফ মাস শেষ হলো। পবিত্র মুহররমুল হারাম শরীফ মাস শেষ হওয়ার পর পবিত্র ছফর শরীফ মাস শুরু হলো। এরপর আসার পরে এই তা’খীরের পবিত্র আয়াত শরীফ নাযিল হলো, মানুষকে জানানো হলো, বুঝানো হলো। এরপরে উনাদের খুছূছিয়ত মুবারক বর্ণনা করার জন্য আবার বাকি পবিত্র আয়াত শরীফ নাযিল করা হলো এবং এরপরে নাযিল হলো এই শেষ আয়াত শরীফ খানা যে, আপনারা মানুষকে তা’লীম মুবারক দেন। এখন এটা তাছাউফের পরিভাষায় বলা হয় যিনি খ¦ বাকি অংশ পড়ুন...
প্রশ্ন: قُلْ بِفَضْلِ اللهِ وَبِرَحْـمَتِهٖ فَبِذٰلِكَ فَلْيَفْرَحُوْا هُوَ خَـيْـرٌ مِّـمَّا يَـجْمَعُوْنَ এই সম্মানিত আয়াত শরীফখানা কোন্ সম্মানিত সূরা শরীফ উনার কত নম্বর সম্মানিত আয়াত শরীফ?
উত্তর: সম্মানিত সূরা ইঊনুস শরীফ উনার ৫৮ নম্বর সম্মানিত আয়াত শরীফ।
প্রশ্ন: مَنْ عَظَّمَ مَوْلِدِىْ كَانَ مَعِىَ فِـى الْـجَنَّةِ এই মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার অর্থ কি?
উত্তর: “(নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন,) যে ব্যক্তি আমার মহাসম্মানিত বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস উনাকে, মহাসম্মানিত সাইয়্যিদু সাইয়্যিদি বাকি অংশ পড়ুন...
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে আবনাউ রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, আল মানছূর সাইয়্যিদুনা হযরত খলীফাতুল উমাম আলাইহাস সালাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বরকতময় বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশের মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র আ’দাদ মুবারক।
এই উপলক্ষে সবাইকে জানাই সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ উনার মুবারকবাদ!
বাকি অংশ পড়ুন...
১. নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার শান মুবারক উনার খিলাফ বর্ণিত মওযূ হাদীছ ও তার খ-নমূলক জবাব:
গরানীক্ব ও তৎসংশ্লিষ্ট ঘটনা এবং মুসলমানদের সাথে মুশরিকদের সিজদাহ্ বিষয়ে মওযূ হাদীছ ও তার খণ্ডনমূলক জবাব:
এছাড়া বুখারী শরীফের আলোচ্য হাদীছটি ‘মুয়াল্লাক্ব’। (উমদাতুল ক্বারী) ইমাম বুখারী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি এটার কোনো সনদ উল্লেখ করেন নি। হাফিযে হাদীছ হযরত ইমাম ইবনে হাজার আসক্বালানী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন,
وَصَلَهُ حَضْرَتْ الطَّبَرِيُّ رَحْمَةُ اللهِ عَلَيْهِ مِنْ طَرِيقِ حَضْرَتْ عَلِيِّ بْنِ أَبِي طَلْحَةَ رَ বাকি অংশ পড়ুন...
যিনি খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
قُلْ بِفَضْلِ اللهِ وَبِرَحْـمَتِهٖ فَبِذٰلِكَ فَلْيَفْرَحُوْا هُوَ خَـيْـرٌ مِّـمَّا يَـجْمَعُوْنَ
অর্থ: “আমার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব মাহবূব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আপনি সমস্ত জিন-ইনসান, তামাম কায়িনাতবাসী সবাইকে জানিয়ে দিন- তারা যে সম্মানিত ফযল মুবারক এবং সম্মানিত রহমত মুবারক হিসেবে আপনাকে লাভ করতে পেরেছে, সেজন্য তারা যেন মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ‘ফালইয়াফরহূ শরীফ’ অর্থাৎ মহাসম্মানিত খুশি মুবারক প্রকাশ করে, মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সাইয় বাকি অংশ পড়ুন...












