আল ইহসান ডেস্ক:
গাজার হামাসের সমর্থনে ইয়েমেনের সেনাবাহিনী ঘোষণা করেছে যে, তারা লোহিত সাগরে ইসরায়েলি মালিকানাধীন একটি তেল ট্যাংকারে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে।
গতকাল ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) এক বিবৃতিতে ইয়েমেনের সেনাবাহিনী জানায়, আমরা উত্তর লোহিত সাগরে একটি ইসরায়েলি তেল ট্যাংকারকে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে সরাসরি লক্ষ্যবস্তু করেছি।
ইয়েমেনের সশস্ত্র বাহিনীর মুখপাত্র ইয়াহিয়া সারি এ বিষয়ে বিস্তারিত জানান। তিনি বলেন, নির্যাতিত ফিলিস্তিনি জনগণ ও তাদের সাহসী যোদ্ধাদের প্রতি সমর্থন, গাজা উপত্যকায় আমাদের ভাইদে বাকি অংশ পড়ুন...
সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি বলেন-
وَلَمَّا كَانَ الشَّهْرُ الْخَامِسُ دَخَلَ عَلَىَّ رَجُلٌ وَهُوَ يَقُوْلُ السَّلَامُ عَلَيْكَ يَا صَفْوَةَ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قُلْتُ لَهٗ مَنْ اَنْتَ قَالَ اَنَا هُوْدٌ عَلَيْهِ السَّلَامُ. قُلْتُ لَهٗ مَاتُرِيْدُ قَالَ اَبْشِرِىْ يَا سَيِّدَتَنَا حَضْرَتْ اُمَّ رَسُوْلِ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فَقَدْ حَمَلْتِ بِصَاحِبِ الشَّفَاعَةِ الْعُظْمٰى فِىْ الْيَوْمِ الْمَوْعُوْدِ.
অর্থ: যখন পঞ্চম মাস আগমন করলো তখন একজন এসে বললেন-
اَلسَّلَامُ عَلَيْكَ يَا صِفْوَةَ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ.
অর্থঃ ইয়া মহান আল্লাহ পাক উনার প্রিয় হাবীব ও মাহবূব, নূরে ম বাকি অংশ পড়ুন...
ইতিপূর্বে বোর্ড পরীক্ষার খাতা মূল্যায়নে ওভার মার্কিং নিয়ে কিছু মতামত পেশ করেছিলাম। যার ইতিবাচক ফলাফল আমরা এসএসসি ২০২৫ইং পরীক্ষার রেজাল্টের মাধ্যমে লক্ষ্য করেছি। ফলে এইবার কিছুটা মেধার মূল্যায়ন ঘটেছে। আশা করি সামনের পরীক্ষাগুলোতেও মূল্যায়নের এই ধারাবাহিকতা অব্যাহত থাকবে।
এবার আরেকটি বিষয় নিয়ে মতামত পেশ করতে চাই সেটা হল পরীক্ষার হলে কক্ষ পরিদর্শকদের দায়িত্ব অবহেলা নিয়ে। পরীক্ষার হলে একে অপরের মধ্য শেয়ার করে বা খাতা দেখাদেখি করে লেখার একটা ট্রেডিশন হয়ে গেছে ফলে বেশিরভাগ শিক্ষার্থী পড়ালেখা করার কোন প্রয়োজন বোধ করে না বাকি অংশ পড়ুন...
সম্মানিত পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত রয়েছে, “আমি তোমাদের জন্য দুটি নিয়ামত মুবারক রেখে যাচ্ছি। প্রথম নিয়ামত মুবারক হলেন, মহান আল্লাহ পাক উনার পবিত্র কিতাব মুবারক। উনার মধ্যে রয়েছে হিদায়েত মুবারক ও নূর মুবারক। তোমরা পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ উনাকে দৃঢ়ভাবে আঁকড়িয়ে ধরো অর্থাৎ উনার হুকুম-আহকাম সমূহ দৃঢ়ভাবে পালন করো। তিনি পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ উনার প্রতি উৎসাহ প্রদান করলেন। অতঃপর বললেন, দ্বিতীয় নিয়ামত মুবারক হলেন, আমার হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম বা বংশধরগণ। আমি তোমাদেরকে আমার হযরত আহলে বাইত শরীফ আলাইহিমুস বাকি অংশ পড়ুন...
(১)
সব প্রশংসা মুবারক খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার জন্য; যিনি সব সার্বভৌম ক্ষমতার মালিক। সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, হযরত নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, হযরত রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি অফুরন্ত পবিত্র দুরূদ শরীফ ও সালাম মুবারক।
মহান আল্লাহ পাক উনার মা’রিফাত-মুহব্বত মুবারক হাছিল করতে হলে আমাদেরকে অনিবার্যভাবে নিবিষ্ট ও নিবেদিত হতে তথা ফানা ও বাক্বা হতে হবে সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন নাবিইয়ীন, নূরে মু বাকি অংশ পড়ুন...
ছাহিবাতু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ, সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, হাবীবাতুল্লাহ, ছাহিবায়ে নেয়ামত, রহমাতুল্লিল আলামীন, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, খলিক মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, (আমার মহাপবিত্র ও মহাসম্মানিত মাহবূব হাবীব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম!) আমি আপনার সম্মানিত যিকির মুবারক, সম্মানিত আলোচনা মুবারক, শান-মান, ফাযায়িল- বাকি অংশ পড়ুন...
রহমাতুল্লিল ‘আলামীন, ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, ইমামুল আইম্মাহ্, মুজাদ্দিদুয যামান, কুতুবুল আলম, মুহইউস সুন্নাহ, মাহিউল বিদয়াহ, গাউছুল আ’যম, আযীযুয যামান, ক্বইউমুয যামান, আল জাব্বারিউল আউওয়াল, আল ক্বউইউল আউওয়াল, আস সাফফাহ, হাবীবুল্লাহ, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মাওলানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সম্মানিত আওলাদ, ইবনু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সা বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
اِنَّا اَعْطَيْنَاكَ الْكَوْثَرَ
অর্থ: (হে হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম!) আমি আপনাকে সম্মানিত ‘কাওছার’ হাদিয়া মুবারক করেছি। (পবিত্র সূরা কাওছার শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ ০১)
এখন কাওছার শব্দের ব্যাখ্যায় মুফাসসিরীনগণ বিভিণœ মত পোষণ করেছেন। বলা হয়, এ শব্দের বহুমুখী অসংখ্য অর্থ রয়েছে। যেমন- হাউজে কাওছার। এ সম্পর্কে পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
عَنْ حَضْرَتْ اَنَسٍ رَضِىَ اَللهُ تَعَالٰى عَنْهُ قَالَ بَيْنَا رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ ذَاتَ يَوْمٍ بَيْنَ أَظْهُرِنَا إِذْ اغْفَى اِغْفَاءَةً ثُمَّ رَفَعَ رَأْ বাকি অংশ পড়ুন...
নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
اَللهَ اَللهَ فِـىْ اَصْحَابِـىْ لَاتَتَّخِذُوْهُمْ غَرَضًا مِّنْ بَعْدِىْ فَمَنْ اَحَبَّهُمْ فَبِحُبِّـىْ اَحَبَّهُمْ وَمَنْ اَبْغَضَهُمْ فَبِبُغْضِىْ اَبْغَضَهُمْ وَمَنْ اٰذَاهُمْ فَقَدْ اٰذَانِـىْ وَمَنْ اٰذَانِـىْ فَقَدْ اٰذَى اللهَ وَمَنْ اٰذَى اللهَ فَيُوْشِكُ اَنْ يَّأْخُذَهٗ
অর্থ: আমার ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদের সম্পর্কে মহান আল্লাহ পাক উনাকে ভয় করো, আমার পবিত্র বিছালী শান মুবারক প্রকাশ উনার পরে উনাদেরকে তোমরা তিরস্কারের লক্ষ্যস্থল করো না। যে ব্যক্তি উনাদেরকে মুহব্বত করলো, সে আমা বাকি অংশ পড়ুন...
খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
يَااَيُّهَا النَّاسُ قَدْ جَاءَتْكُمْ مَوْعِظَةٌ مّـِنْ رَّبّـِكُمْ وَشِفَاء لّـِمَا فِى الصُّدُوْرِ وَهُدًى وَّرَحْمَةٌ لّـِلْمُؤْمِنِيْنَ. قُلْ بِفَضْلِ اللهِ وَبِرَحْمَتِهٖ فَبِذٰلِكَ فَلْيَفْرَحُوْا هُوَ خَيْرٌ مّـِمَّا يَـجْمَعُوْنَ.
অর্থ: “হে মানুষেরা! হে সমস্ত জিন-ইনসান, কায়িনাতবাসী! অবশ্যই তোমাদের মাঝে মহান আল্লাহ পাক উনার পক্ষ থেকে সর্বশ্রেষ্ঠ নছীহতকারী, তোমাদের অন্তরের সর্বপ্রকার ব্যাধিসমূহের সর্বশ্রেষ্ঠ আরোগ্যদানকারী, সর্বশ্রেষ্ঠ হিদায়াত দানকারী এবং সমস্ত কায়িনাতবাসীর জন্য, খাছ করে ঈমানদারদের জন্য সর্বশ্রেষ্ঠ রহমতস্বর বাকি অংশ পড়ুন...
সুওয়াল: রাজারবাগ শরীফ সিলসিলা ভুক্তদেরকে সম্মানিত মীলাদ শরীফ পাঠকালে ছলাত শরীফ বলার সময় নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার নাম মুবারক না বলে লক্বব মুবারক যথা রসূলিল্লাহ ও হাবীবিল্লাহ বলে থাকেন। আর অন্য যারা মীলাদ শরীফ পড়েন উনারা সরাসরি নাম মুবারক বলেন।
আবার সালাম পেশ করার সময় আপনারা আসসালামু আলাইকুম ইয়া রসূলাল্লাহ, আসসালামু আলাইকুম ইয়া নাবিয়্যাল্লাহ, আসসালামু আলাইকুম ইয়া হাবীবাল্লাহ বলেন। আর অন্যরা ইয়া নাবী সালামু আলাইকা, ইয়া রসূল সালামু আলাইকা, ইয়া হাবীব সালামু আলাইকা বলে থাকেন।
বাকি অংশ পড়ুন...












