(পূর্বে প্রকাশিতের পর)
আর শায়েখ বা শায়েখ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম উনার গুরুত্ব সম্পর্কে পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
عَنْ حَضْرَتْ اِبْنِ عَبَّاسٍ رَضِىَ اللهُ تَعَالٰى عَنْهُ قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ اَلشَّيْخُ فِىْ اَهْلِهٖ كَالنَّبِىِّ فِىْ اُمَّتِهٖ وَفِىْ رِوَايَةٍ اَلشَّيْخُ لِقَوْمِهٖ كَالنَّبِىِّ فِىْ اُمَّتِهٖ
অর্থ : হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি বর্ণনা করেন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, হযরত নবী-রসূল আলাইহিমুস সালাম উনারা উম্মতের নিকট যের বাকি অংশ পড়ুন...
হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে- বেহেশতের দরজায় লেখা রয়েছে-
اَلدَّيُّوثُ لَا يَدْخُلُ الْجَنَّةَ
অর্থ: দাইয়ূছ অর্থাৎ যে পুরুষ কিংবা মহিলা নিজে পর্দা করে না এবং তার অধিনস্থদেরকে পর্দা করায় না সে বেহেশতে প্রবেশ করবে না। (মুসনাদে আহমদ)
বাকি অংশ পড়ুন...
সেটাই বলা হয়েছে-
أَوْ أَبْنَائِهِنَّ أَوْ أَبْنَاءِ بُعُولَتِهِنَّ
তোমাদের ছেলে, তোমাদের স্বামীর ছেলে, যদিও সেখানে শরয়ী যে পর্দা সে হুকুম নেই, কিন্তু এরপরও নিজেকে হিফাযত রাখতে হবে।
যেমন উলামা-ই-মুতায়াখ্খিরীন ফতওয়া দিয়েছেন, সেটা হচ্ছে, যারা মাহরাম তাদের সাথে সফর করা জায়িয রয়েছে। এটা মহান আল্লাহ পাক উনার নির্দেশ, মহান আল্লাহ পাক উনার রসূল ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার নির্দেশ। কিন্তু এরপরও উলামা-ই-মুতায়াখ্খিরীন যে ফতওয়া দিয়েছেন সেটা হচ্ছে, মাহরাম হওয়ার পরেও যেহেতু ফাসাদের যুগ, দেখতে হবে, যে মাহরামের সাথে সে যাবে, তার স্বভাব-চরিত্র কতট বাকি অংশ পড়ুন...
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বিশেষ ওছিয়ত মুবারক:
প্রথম ওছিয়ত মুবারক:
কিতাবে বর্ণিত রয়েছেন,
اِنَّ حَضْرَتْ شِيْثًا عَلَيْهِ السَّلَامُ اَوْصٰى وَلَدَهٗ بِوَصِيَّةِ حَضْرَتْ اٰدَمَ عَلَيْهِ السَّلَامُ اَنْ لَّا يَضَعَ هٰذَا النُّوْرَ اِلَّا فِى الْمُطَهَّرَاتِ مِنَ النِّسَاءِ وَلَمْ تَزَلْ هٰذِهِ الْوَصِيَّةُ جَارِيَةً تَنْتَقِلُ مِنْ قَرْنٍ اِلٰى قَرْنٍ اِلٰى اَنْ وَصَلَ هٰذَا النُّوْرُ اِلٰى سَيِّدِنَا حَضْرَتْ ذَبِيْحِ اللهِ عَلَيْهِ السَّلَامُ
অর্থ: “নিশ্চয়ই সাইয়্যিদুনা হযরত শীছ আলাইহিস সালাম তিনি উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র আওলাদ আলাইহিস সালাম (সাইয়্যিদুনা হযরত আনূশ আলাইহিস সালাম) উনাকে আবুল বাশার সাইয়্যিদুনা হযরত ছফিউল্ল বাকি অংশ পড়ুন...
যিনি খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
وَقَاتِلُوا الْمُشْرِكِينَ كَافَّةً كَمَا يُقَاتِلُونَكُمْ كَافَّةً وَاعْلَمُوا أَنَّ اللَّهَ مَعَ الْمُتَّقِينَ.
অর্থ: “আর আপনারা মুশরিকদের সকলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধভাবে জিহাদ করুন, যেমনিভাবে তারা আপনাদের সকলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধভাবে জিহাদ করে থাকে। আর জেনে রাখুন যে, নিশ্চয়ই মহান আল্লাহ পাক তিনি মুত্তাক্বীদের সাথে রয়েছেন। ” সুবহানাল্লাহ! (পবিত্র সূরা তাওবা: আয়াত শরীফ ৩৬)
বাকি অংশ পড়ুন...
বর্তমান সময় হচ্ছে আধুনিক প্রযুক্তির যুগ। প্রযুক্তি ও বিজ্ঞানের অগ্রগতির কারণে মানুষ আজ চাঁদে পৌঁছে গেছে। প্রযুক্তির অন্যতম উপহার হচ্ছে ফিঙ্গারপ্রিন্ট পদ্ধতিতে শনাক্তকরণ যা সর্বোত্তম পদ্ধতি, সুলভ মূল্যে ও নির্ভুল পদ্ধতি। কিন্তু মুসলমানরা এই উন্নতি প্রযুক্তির ব্যবহার না করায় জাহান্নামের ফাঁদ অর্থাৎ ছবি থেকে বাঁচতে পারছে না। মুসলমানরা আজ শনাক্তকরণের জন্য ছবি ব্যবহার করছে, ছবি তুলছে। অথচ পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “প্রত্যে বাকি অংশ পড়ুন...
আমাদের দেশে এখনো জমি রেজিস্ট্রি করতে গেলে বা পাসপোর্ট করতে গেলে স্ট্যামপ্যাডের কালি আঙুলে লাগিয়ে ছাপ দিতে হয়। এক্ষেত্রে ব্যবহৃত হয় হাতের বৃদ্ধা আঙুল (
Thumb
finger
)। কিন্তু আমেরিকার ইমিগ্রেশন প্রথমবারের মতো অতিক্রম করতে হলে (ইমিগ্র্যান্টদের জন্য) একটি নয়, দুটি নয়, পুরো দশ আঙুলের ছাপ দিতে হয়। কারণ এরা ফিঙ্গারপ্রিন্টের প্রয়োজনীয়তা টের পেয়েছে ভালোভাবে। অথচ ইতিহাস বলে- এই ভারত উপমহাদেশে ব্রিটিশ আমলে প্রথম আঙুলের ছাপের ব্যবহার হয়। আর এই পথ প্রথম দেখিয়েছিলেন একজন মুসলমান। কিন্তু দুঃখের বিষয়, কাফিরদের অন্ধ রীতিগুলো আজ বাকি অংশ পড়ুন...
আফদ্বলুন নাস বা’দাল আম্বিয়া সাইয়্যিদুনা হযরত ছিদ্দীক্বে আকবর আলাইহিস সালাম উনার সম্মানিত ক্বওল শরীফ-
قَالَ حَضْرَتْ اَبُوْ بَكْرِ ۣ الصِّدِّيْقُ عَلَيْهِ السَّلَامُ مَنْ اَنْفَقَ دِرْهَـمًا عَلـٰى قِرَاءَةِ مَوْلِدِ النَّبِـىِّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ كَانَ رَفِيْقِىْ فِـى الْـجَنَّةِ.
অর্থ: আফদ্বালুন নাস বা’দাল আম্বিয়া সাইয়্যিদুনা হযরত ছিদ্দীক্বে আকবর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, যে ব্যক্তি মহাসম্মানিত ঈদে মীলাদে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মাহফিল উপলক্ষে, সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ উনার সম্মানার্থে এক দিরহাম ব্যয় করবেন, তিনি জান্নাতে আমার বাকি অংশ পড়ুন...
মিশরের নাম শুনলেই মনে পড়ে হাজার হাজার বছরের পুরোনো পিরামিডগুলো। মিশরে এখনো টিকে আছে হাজার হাজার বছর আগের নানান স্থাপনা। এর মধ্যে ফাইয়ুম অন্যতম। প্রাচীনকালে ফাইয়ুম ছিলো মিশরের একটি বড় মরুদ্যান যা তার উর্বরতা এবং নীল নদের একটি শাখার সান্নিধ্যের জন্য পরিচিত। ইতিহাস অনুসারে, ৭,২০০ খ্রিস্টপূর্বাব্দের কিছুকাল আগে এই অঞ্চলে মানুষ উপস্থিত ছিলো এবং এর প্রথম কৃষি সম্প্রদায়টি ৫,২০০ খ্রিস্টপূর্বাব্দে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিলো। এই অঞ্চলটি শেষ পর্যন্ত বেশ কয়েকটি গ্রাম এবং শহরের আবাসস্থল হয়ে ওঠে এবং মমি মুখোশের একটি সংগ্রহ ফাইয়ুম পোর্ট্রে বাকি অংশ পড়ুন...
বিশ্বের কোন দেশের মুদ্রা সবচেয়ে শক্তিশালী-জানা দরকার। মানুষ মনে করে মার্কিন ডলারের মান সবচেয়ে বেশী। মূলত মার্কিন ডলারের মান বেশী না; বরং সেরা ১০টি মুদ্রার ১০ম স্থানে অর্থাৎ সর্বশেষ স্থানে রয়েছে মার্কিন ডলার। আর শীর্ষে আছে আরব মুসলিম দেশগুলোর মুদ্রা; যা ৯৫% মানুষ জানে না।
সাধারণত মার্কিন ডলারের বিপরীতে কোনো দেশের মুদ্রার বিনিময় হার ধরে বিষয়টি নির্ধারণ করা হয়। সম্প্রতি বিশ্বের প্রভাবশালী ১০টি মুদ্রার একটি তালিকা প্রকাশ পেয়েছে।
১. কুয়েতি দিনার:
বর্তমানে বিশ্বে সবচেয়ে শক্তিশালী মুদ্রা কুয়েতি দিনার। এক কুয়েতি দিনারে ৩ দশমিক বাকি অংশ পড়ুন...












