আল-ইহসান প্রতিবেদন:
ছাহিবাতু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ, সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, হাবীবাতুল্লাহ, ছাহিবায়ে নেয়ামত, রহমাতুল্লিল আলামীন, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, পবিত্র ছফর শরীফ মাস উনার শেষ ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) দিনটিই কুল-কায়িনাতে ‘পবিত্র আখিরী চাহার শোম্বা শরীফ’ হিসেবে মশহুর। যে মুবারক দিনে মহাসম্মানিত হাবীব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্ বাকি অংশ পড়ুন...
আল্লাহওয়ালা হওয়া।
মুসলমানদের শত্রুদেরকে চেনা।
আল্লাহওয়ালা উনাদের নিকট বাইয়াত হওয়া।
বাকি অংশ পড়ুন...
(গত ২১ ছফর শরীফের পর)
কিতাবে বর্ণিত রয়েছে যে, নিম্নোক্ত ১০টি প্রাণী বিশেষ কারণে জান্নাতে প্রবেশ করবে-
১. সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সম্মানিত উটনী মুবারক।
২. হযরত ছালিহ আলাইহিস সালাম উনার উটনী।
৩. হযরত ইবরাহীম খলীলুল্লাহ আলাইহিস সালাম উনার এবং হযরত ইসমাঈল যাবীহুল্লাহ আলাইহিস সালাম উনার অর্থাৎ উনাদের দুম্বা।
৪. হযরত মূসা কালীমুল্লাহ আলাইহিস সালাম উনার গাভী।
৫. বালআম ইবনে বাঊরার গাধা।
৬. হযরত ইউনূস আলাইহিস সালাম উনাকে যেই মাছ ধারণ করেছিলো, সে বাকি অংশ পড়ুন...
প্রশ্ন: তৎকালীন সময়ে কিছু জুহালায়ে সূ তাদের বক্তবের মধ্যে একটি হাদীছ বর্ণনা করে বলে যে, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি গরুর গোস্ত কম কম খেতে বলেছেন। নাঊযুবিল্লাহ! তার উল্লেখিত হাদীছটি হলো: أَلْبَانُهَا شِفَاءٌ، وَسَمْنُهَا دَوَاءٌ، وَلُحُومُهَا دَاءٌ এখন প্রশ্ন হলো এ হাদীছটি কতটুকু ছহীহ, এবং তার উপর আমল করা যাবে কি-না?
উত্তর: মহাসম্মানিত মহাপবিত্র কুরআন শরীফ, মহাসম্মানিত মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ, পবিত্র ইজমা শরীফ ও পবিত্র ক্বিয়াস শরীফ উনাদের ফতওয়া অনুযায়ী এ হাদীছ মাওজূ’, মুনক্বাতি’, মাতরুক এবং মাকযুব বা জ বাকি অংশ পড়ুন...
وَيُبْدِينَ عَيْنًا وَاحِدَةً
হযরত ইবনে আব্বাস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু বর্ণনা করেছেন, মুহাক্কিক, মুদাক্কিক যারা উনারা বলেছেন, একটা চক্ষু বের করে রাখতে পারে। তবে অনেকে বলেছেন, যদি একটা চক্ষু বের করতেই হয় তাহলে যেন বাম চক্ষু সে বের করে রাখে অথবা অপারগতায় ডান চক্ষু সে বের করতে পারে। সেটা দিয়ে সে দেখে দেখে রাস্তা চলবে। কিন্তু কোন বেগানা পুরুষও তাকে দেখবে না। সেও কোন বেগানা পূরুষকে দেখতে পাবে না।
শুধু সে রাস্তা চলতে পারবে এবং সেজন্যই বলা হয়েছে, কোন মহিলা বা কোন মেয়ে যদি কোন প্রয়োজনে বের হয় তাহলে যেন একাকী বের না হয়, সাথে আরেকজনকে রাখে। এখ বাকি অংশ পড়ুন...
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ১০ম হিজরী শরীফ-এ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বিদায় হজ্জ মুবারক আদায় করেন। সুবহানাল্লাহ! এ কারণে শুধুমাত্র এই বছরের মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হজ্জ মুবারক উনাকেই ‘হজ্জে আকবার’ বলা হয়। সুবহানাল্লাহ! মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বিদায় হজ্জ মুবারক আদায়ে ২৫শে যিলক্বদ শরীফ থেকে ২৫শে যিলহজ্জ শরীফ পর্যন্ত মোট ১ মাস সময় অতিবাহিত হয়। সুবহানাল্লাহ! অর্থাৎ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মদীনা শরীফ থেকে ২৫শে যিলক্বদ শরীফ রওয়ানা মুবারক হয়ে ৫ই যিলহজ্জ শরীফ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত বাকি অংশ পড়ুন...
সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল বাশার আলাইহাস সালাম উনার সম্মানিত মোহরানা মুবারক:
এই সম্পর্কে কিতাবে বর্ণিত রয়েছেন, মহান আল্লাহ পাক তিনি আবুল বাশার সাইয়্যিদুনা হযরত ছফিউল্লাহ আলাইহিস সালাম তিনি ঘুমন্ত থাকা অবস্থায় উনার সম্মানিত বাম পাঁজরের হাড় মুবারক থেকে সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল বাশার আলাইহাস সালাম উনাকে সৃষ্টি করেন। উনার সম্মানিত নামকরণ মুবারক করেন ‘সাইয়্যিদাতুনা হযরত হাওওয়া আলাইহাস সালাম’। আবুল বাশার সাইয়্যিদুনা হযরত ছফিউল্লাহ আলাইহিস সালাম তিনি ঘুম থেকে জেগে সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল বাশার আলাইহাস সালাম উনাকে দে বাকি অংশ পড়ুন...
৪৩ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বড় ইস্তিঞ্জা মুবারক نُوْرُ الْغَيْبِ مُبَارَكٌ নূরুল গইব মুবারক
৪৪ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র অঙ্গ-প্রতঙ্গ মুবারক نُوْرُ الرِّسَالَةِ مُبَارَكٌ নূরুর রিসালাহ্ মুবারক
৪৫ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র তাবাস্সুম মুবারক (মুচকি হাসি মুবারক) نُوْرُ التَّقْرِيْرِ مُبَارَكٌ নূরুত তাক্বরীর মুবারক
বাকি অংশ পড়ুন...












