১. রবী‘উল আউওয়াল শরীফ سَيِّدُ سَيِّدِ الشُّهُوْرِ॥ سَيِّدُ سَيِّدِ الشُّهُوْرِ الْاَعْظَمِ شَرِيْفٌ সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিশ শুহূর/ সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিশ শুহূরিল আ’যম শরীফ
২. ইছনাইনিল ‘আযীম শরীফ سَيِّدُ سَيِّدِ الْاَيَّامِ شَرِيْفٌ সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আইয়্যাম শরীফ
৩. ছানী ‘আশার অর্থাৎ ১২ই শরীফ سَيِّدُ سَيِّدِ الْاَعْدَادِ شَرِيْفٌ সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ
বাকি অংশ পড়ুন...
শয়তান যে মানুষকে নেক সুরতে ধোঁকা দেয়, এ বিষয়টি ভালভাবে অনুধাবন করেছিল শয়তানের অনুচর ইহুদী এবং খ্রিষ্টানরা। মুসলমানদের সোনালী যুগ এসেছিল শুধু ইসলামের পরিপূর্ণ অনুসরণের ফলে। শয়তানের চর ইহুদী খ্রিষ্টানরা বুঝতে পেরেছিল মুসলমানদের মধ্যে বিভেদ, অনৈক্য, সংঘাত সৃষ্টি করতে পারলেই ইসলামের জাগরণ এবং বিশ্বশক্তি হিসেবে মুসলমানদের উত্থান ঠেকানো যাবে। আর তা করতে হবে ইসলামের মধ্যে ইসলামের নামে নতুন মতবাদ প্রবেশ করিয়ে। শুরু হয় দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা; যার মূলে থাকে খ্রিষ্টীয় ব্রিটিশ সম্রাজ্যবাদ। জন্ম হয় ওহাবী মতবাদের। ওহাবী মতবাদ বাকি অংশ পড়ুন...
খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
يَا أَيُّهَا الَّذِينَ آمَنُوا لَا تَتَّخِذُوا بِطَانَةً مِّن دُونِكُمْ لَا يَأْلُونَكُمْ خَبَالًلا. وَدُّوا مَا عَنِتُّمْ .قَدْ بَدَتِ الْبَغْضَاءُ مِنْ أَفْوَاهِهِمْ .وَمَا تُخْفِي صُدُورُهُمْ أَكْبَرُ .قَدْ بَيَّنَّا لَكُمُ الْآيَاتِ إِن كُنتُمْ تَعْقِلُونَ
অর্থ: হে মু’মিনগণ! তোমরা ঈমানদার ব্যতীত (অন্য ধর্মাবলম্বী) অর্থাৎ কাফিরদেরকে অন্তরঙ্গ বন্ধুরূপে গ্রহণ করবে না। (কেননা) এই কাফির-মুশরিকরা তোমাদের অনিষ্ট করতে (মোটেও) ত্রুটি করে না। তারা (মনে-প্রাণে) এটাই কামনা করে যে, তোমরা (পার্থিব ও ধর্মীয় ব্যাপারে) বিপন্ন হও। (তোমাদের প্রতি শত্রুতায় তাদে বাকি অংশ পড়ুন...
বর্ণিত আছে- “যে জাতি তার ইতিহাস জানে না, সে জাতি কখনো উন্নতি লাভ করতে পারে না। ” আজকের মুসলমানদের হীনম্মন্যতার একটা কারণ হচ্ছে, মুসলমান তাদের ইতিহাস সম্পর্কে ওয়াকিবহাল নয়, এমনকি কাফির-মুশরিকদের দ্বারা প্রভাবিত কোনো মুসলিম দেশেই শিক্ষা ব্যবস্থার মধ্যে মুসলমানদের ইতিহাস নিয়ে অধ্যায়ন করার ভালো কোনো সুযোগ নেই। ৯৮ ভাগ মুসলমান অধ্যুষিত আমাদের এদেশের শিক্ষা ব্যবস্থায়ও ইসলামী সঠিক ইতিহাস সিলেবাসে নেই। কোনো সন্দেহ নেই, এটা মুসলমানদের উত্থান ঠেকানোর জন্য কাফির মুশরিকদের মাস্টার প্ল্যান (প্রধান পরিকল্পনা) সমূহের মধ্যে একটি গুরুত বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
গাজা উপত্যকায় দখলদার ইসরায়েলের গণহত্যার বিরুদ্ধে তেল আবিবে হাজার হাজার বাসিন্দা বিক্ষোভ করেছে।
বিক্ষোভকারীরা গত বৃহস্পতিবার তেল আবিবের হাবিমা স্কয়ার এবং সংলগ্ন রাস্তায় জড়ো হয়েছিল গাজায় আটক ইসরায়েলি বন্দীদের ফিরিয়ে আনার দাবিতে।
হাইফায়, শহরের জার্মান কলোনিতে একটি যুদ্ধবিরোধী বিক্ষোভে পুলিশ ২৪ জন বিক্ষোভকারীকে গ্রেপ্তার করেছিল। বিক্ষোভ শুরু হওয়ার কয়েক মিনিটের মধ্যেই কর্মকর্তারা বিক্ষোভকারীদের ছত্রভঙ্গ করার চেষ্টা করার সময় তাদের হাতকড়া পরিয়ে একটি পুলিশ ভ্যানে নিয়ে যায়।
বিক্ষোভস্থল থেকে একজন হাতকড়া বাকি অংশ পড়ুন...
দখলদারদের উপর আরও বিধ্বংসী অভিযানের প্রামাণ্যচিত্র প্রকাশ বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
জীবন ধারণের জন্য ন্যূনতম খাবার পাচ্ছেন না ফিলিস্তিনের গাজাবাসী। যেটুকু খাবার ঢুকছে, তা গাজাবাসীর জন্য যথেষ্ট নয়। তীব্র খাদ্য সংকটে ভয়াবহ অবস্থার সম্মুখীন হতে হচ্ছে। ক্ষুধায় হাড়-হাড্ডি বেরিয়ে যেতে শুরু করেছে। তীব্র দুর্বলতায় হঠাৎই চলতে চলতে সেন্স লেস (অজ্ঞান) হয়ে পড়ে যাচ্ছেন গাজার মানুষ।
এমন বর্ণনা দিয়েছেন গাজার রাইদ আল-আথামনা। তিনি গাজার বাসিন্দা।
তিনি জানিয়েছেন, সারা দিনে কোথাও না কোথাও হামলা চালাচ্ছে দখলদার ইসরায়েল। হয় শেলিং হচ্ছে, অথবা বিমান থেকে বোমা ফেলা হচ্ছে। মানুষ এক জায়গায় নিশ্চিন্তে আশ্রয় নিতে বাকি অংশ পড়ুন...
যুদ্ধবিমান হোক বা যাত্রীবাহী, দুর্ঘটনার পর প্রাণহানির মতো অপূরণীয় ক্ষতির শোক কিছুটা সামলে ওঠার পরই শুরু হয় অঘটনের কারণ খোঁজার তোড়জোড়। দুর্ঘটনার দোষ চাপানোর প্রবণতা আর গুঞ্জন-গুজবের ডালপালা বিস্তারের পথ বন্ধ করতে চূড়ান্ত তদন্ত প্রতিবেদনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে বিমানের এক বিশেষ যন্ত্র-যা ব্ল্যাক বক্স নামে পরিচিত।
বাংলাদেশ-ভারত ছাড়াও গত কয়েক মাসে বিভিন্ন দেশে একাধিক বিমান দুর্ঘটনার পর আবার আলোচনায় এসেছে এই ব্ল্যাক বক্স। কেন দুর্ঘটনার পর সব সামর্থ্য দিয়ে এটি উদ্ধারে ঝাঁপিয়ে পড়েন তদন্তকারীরা? কি আছে এই যন্ত্রে?
বিমানের বাকি অংশ পড়ুন...












