মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
عَنْ حَضْرَتْ ابْنِ عُمَرَ رَضى الله تعالى عنه عَنِ النَّبِيِّ صَلَّى الله عَلَيْهِ وَسَلَّمَ أَنَّ نَبِيًّا مِنَ الْأَنْبِيَاءِ شَكَا إِلَى اللهِ عَزَّ وَجَلَّ الضَّعْفَ فَأَمَرَهُ بِأَكْلِ الْبَيْضِ
অর্থ : “হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে উমর রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার থেকে বর্ণনা করেন। নিশ্চয়ই হযরত আম্বিয়া আলাইহিমুস সালাম উনাদের মধ্য থেকে একজন হযরত নবী আলাইহিস সালাম তিনি শারীরিক দুর্বলতা বিষয়ে মহান আল্লাহ পাক উনার কাছে জানতে চাইলে মহান আল্লাহ প বাকি অংশ পড়ুন...
আধুনিকতা আজ সভ্যতাকে চোখ বেঁধে গহীন জঙ্গলে নিয়ে যাচ্ছে। এমনিভাবে মানবতা, সভ্যতা যখন ধ্বংসের দ্বার প্রান্তে তখনই মহান আল্লাহ পাক যিনি খালিক্ব মালিক রব একজন হযরত নবী-রসূল পাঠিয়ে ধ্বংস প্রায় মানবতাকে উদ্ধার করেছেন।
বিভিন্ন সময় বাস্তবতার প্রয়োজনে বিভিন্ন মহান আল্লাহ পাক উনার নাযিলকৃত দ্বীন উনার মতে পথ হারা মানবতাকে রক্ষা করেছেন। কালে বিপন্ন মানবতাকে একমাত্র মহান আল্লাহ পাক উনার নাযিলকৃত দ্বীন উনাকে বাঁচিয়েছে।
মানুষ আজ আধুনিকতার কষাঘাতে সেই মহান আল্লাহ পাক উনার নাযিলকৃত দ্বীন উনাকে তুচ্ছ জ্ঞান করছে। আজ তারা নিজেদের দ্ব বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি, হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনারা হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনারা এবং হযরত ছাহাবায়ে কেরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনারা সকলেই কাঠের বাসনে করে খাবার মুবারক গ্রহণ করতেন। ” সুবহানাল্লাহ! অর্থ্যাৎ খাবার খাওয়ার পাত্র হিসেবে কাঠের বাসন ব্যবহার করা খাছ সুন্নত মুবারক উনার অন্তর্ভুক্ত। সুবহানাল্লাহ!
অবলুপ্ত হওয়া সুন্নতসমূহ পুনরায় জিন্দা করে জারি করার ব্যবস্থা করেছেন এবং করে যাচ্ছেন রাজারবাগ শরীফ উনার সম্মা বাকি অংশ পড়ুন...
মাস শুরু এবং শেষ, বিশেষ দিন নির্বাচনে চাঁদের ক্যালেন্ডারের যেমন প্রয়োজনীয়তা রয়েছে; তেমনি ওয়াক্ত নির্ণয়ে প্রয়োজন রয়েছে সৌর ক্যালেন্ডারের। কিন্তু ইতিহাসে মুসলমানগণের রচিত কোনো সৌর ক্যালেন্ডারের তথ্য পাওয়া যায় না। ফলে গ্রেগরিয়ান ক্যালেন্ডার ব্যবহারে মুসলমানগণ অভ্যস্ত হয়ে পড়েছে। কিন্তু অনেক কারণেই মুসলমানগণের গ্রেগরিয়ান ক্যালেন্ডার ব্যবহার করা উচিত নয়।
গ্রেগরিয়ান বর্ষপঞ্জির মাধ্যমে অজান্তেই প্রতিদিন অনেক দেব-দেবীর নাম স্মরণ হয়। এই বর্ষপঞ্জির ৬টি মাসের নামকরণ করা হয়েছে দেব-দেবীর নামে (জানুয়ারি, ফেব্রুয়ারি, মার্চ, এপ বাকি অংশ পড়ুন...
সব প্রশংসা মুবারক খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার জন্য; যিনি সকল সার্বভৌম ক্ষমতার মালিক। সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি অফুরন্ত দুরূদ শরীফ ও সালাম মুবারক।
শুধু প্রাপ্তবয়স্করাই নয়, বাংলাদেশে শিশুরাও এখন ডায়াবেটিস রোগে আক্রান্ত হচ্ছে। এ সংখ্যা ক্রমেই বাড়ছে। তবে টাইপ-১ ডায়াবেটিসে আক্রান্ত শিশুর সংখ্যাই বেশি। ফলে শিশুর স্বাভাবিক জীবন যেমন ঝুঁকিতে পড়ছে তেমনি টাইপ-১ ড বাকি অংশ পড়ুন...
সব প্রশংসা মুবারক খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার জন্য; যিনি সকল সার্বভৌম ক্ষমতার মালিক। সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি অফুরন্ত দুরূদ শরীফ ও সালাম মুবারক।
মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন, “ওই ব্যক্তি সফলতা অর্জন করেছে যে ইছলাহ লাভ করেছে। আর ওই ব্যক্তি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে যে কলুষিত হয়েছে। ” পথ দুটি সত্যের পথ ও অন্যায়ের পথ। মহান আল্লা বাকি অংশ পড়ুন...
আল-ইহসান প্রতিবেদন:
ছাহিবাতু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ, সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, হাবীবাতুল্লাহ, ছাহিবায়ে নেয়ামত, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, খ্বাালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন- “আমার হাবীব নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আমি (মহান আল্লাহ পাক) আপনার আলোচনা মুবারক তথা মর্যাদা-মর্তবা মুবারক উনাকে বুলন্দ করেছি। ” অর্থাৎ খ বাকি অংশ পড়ুন...
রহমাতুল্লিল ‘আলামীন, ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, ইমামুল আইম্মাহ্, মুজাদ্দিদুয যামান, কুতুবুল আলম, মুহইউস সুন্নাহ, মাহিউল বিদয়াহ, গাউছুল আ’যম, আযীযুয যামান, ক্বইউমুজ জামান, আল জাব্বারিউল আউওয়াল, আল ক্বউইউল আউওয়াল, আস সাফফাহ, হাবীবুল্লাহ, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মাওলানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, পবিত্র আশূরা শরীফ উপলক্ষে আলোচনা করতে গিয়ে যারা ছহিবে সির, কাতিবে ওহী, আমীরুল মু’মিনীন হযরত মুয়াবিয়া রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনাক বাকি অংশ পড়ুন...
অন্যান্য বর্ণনা:
হযরত বাবা সাম্মাসী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার পবিত্র বিছাল শরীফের পর হযরত খাজা বাহাউদ্দীন নকশবন্দ রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি সমরকন্দে গমন করেন এবং সেখান থেকে বোখারায় উপনীত হন। সেখানে তিনি শাদী মুবারক করেন এবং নিজ গ্রামে প্রত্যাবর্তন করেন। অতঃপর তিনি “নাসাফ” এ গিয়ে হযরত বাবা সাম্মাসী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার খলীফা, হযরত সাইয়্যিদ আমীর কুলাল রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার নিকট বাইয়াত গ্রহণ করেন। অতঃপর বোখারার নিকটবর্তী দু’টি গ্রামে কিছুকাল অতিবাহিত করার পর হযরত সাইয়্যিদ আমীর কুলাল রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার একজন খলী বাকি অংশ পড়ুন...
মূলত অন্তর পরিশুদ্ধ করা ও হুযূরী ক্বলব হাছিল করার একমাত্র মাধ্যম হচ্ছে পবিত্র “ক্বলবী যিকির”। অর্থাৎ পবিত্র ইলমে তাছাওউফ তথা মুহলিকাত ও মুনজিয়াত সম্পর্কিত পবিত্র ইলম অর্জন করার সাথে সাথে ক্বলবী যিকির করতে হবে, তবেই অন্তর পরিশুদ্ধ হবে ও হুযূরী ক্বলব অর্জিত হবে এবং নামাযসহ সকল ইবাদত-বন্দিগী শুদ্ধভাবে বা পবিত্র ইখলাছ উনার সাথে আদায় করা সম্ভব হবে। যার ফলে ইমাম-মুজতাহিদ, আওলিয়ায়ে কিরাম রহমতুল্লাহি আলাইহিম উনারা পবিত্র ক্বলবী যিকির করাকে ফরয বলেছেন।
এ প্রসঙ্গে খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি উনার পবিত্র কালাম পাক উনার বাকি অংশ পড়ুন...
এরপর ইরশাদ মুবারক করেন, “আমি কি বলে দিব এমন একটা কাজের কথা, যেটা করলে তোমাদের ঈমান, পরস্পর মহব্বত বৃদ্ধি হবে। যেই মহব্বত বৃদ্ধি হলে তোমাদের ঈমানও বৃদ্ধি হবে। ”
এরপর বললেন-
أَفْشُوا السَّلاَمَ بَيْنَكُمْ
“পরস্পর পরস্পরের প্রতি সালাম দিও। ”
সালামের কারণে তোমাদের মধ্যে মহব্বত পয়দা হবে। মহব্বতের কারণে ঈমানের মজবুতী আসবে এবং তোমাদের জন্য না’জাত পাওয়া সহজ হবে। জান্নাতে যাওয়া সহজ হবে। সুবহানাল্লাহ!
সেজন্য বলা হয়েছে যে-
اَلْمُسْلِمُ مَنْ سَلِمَ الْمُسْلِمُونَ مِنْ لِسَانِهٖ وَيَدِهٖ
মুসলমান তো ঐ ব্যক্তি যার যবান এবং হাত থেকে মানুষ নিরাপদ থাকে।
যার যবান থে বাকি অংশ পড়ুন...












