যিনি খ্বালিক্ব যিনি মালিক যিনি রব মহান আল্লাহ পাক উনার যে বিষয়; তিনি বললেন-
هُوَ الَّذِىْۤ اَرْسَلَ رَسُوْلَهٗ بِالْهُدٰى وَدِيْنِ الْحَقِّ لِيُظْهِرَهٗ عَلَى الدِّيْنِ كُلِّهٖ وَكَفٰى بِاللهِ شَهِيْدًا. مُحَمَّدٌ رَّسُوْلُ اللهِ
মহান আল্লাহ পাক তিনি বলেন, আমি নিজেই তো আমার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব মাহবূব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে সাইয়্যিদুল মুরসালীন হিসেবে সৃষ্টি মুবারক করে পাঠিয়েছি। সমস্ত অতীতের ওহী দ্বারা নাযিলকৃত এবং অতীত, বর্তমান, ভবিষ্যৎ সব মতবাদকে খ-ন করে দিয়ে, বাতিল করে দিয়ে, সম্মানিত হিদায়েত এবং সম্মানিত বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন-
لَتَجِدَنَّ أَشَدَّ النَّاسِ عَدَاوَةً لِّلَّذِيْنَ آمَنُوا الْيَهُوْدَ وَالَّذِيْنَ أَشْرَكُوْا
অর্থ: (হে আমার সম্মানিত হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম!) আপনি অবশ্যই ঈমানদারদের জন্য মানুষের মধ্যে সবচেয়ে বড় শত্রু হিসেবে পাবেন ইহুদী ও মুশরিকদেরকে। (সূরা মায়িদা শরীফ-৮২)
বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “তোমরা (মহিলারা) ঘরে অবস্থান করো এবং আইয়্যামে জাহিলিয়াতের ন্যায় সৌন্দর্য প্রদর্শন করে বাইরে বের হয়োনা। (পবিত্র সূরা আহযাব শরীফ)
এখানে মহান আল্লাহ পাক তিনি খাছভাবে মহিলাদের পর্দার কথা বলেছেন। মহিলাদের সবসময় ঘরে অবস্থান করতে হবে। সৌন্দর্য প্রদর্শন করে বাইরে বের হওয়া যাবে না। যদি কখনও জরুরতে বের হতে হয় তাহলে মাথার তালু থেকে পায়ের তলা পর্যন্ত ঢেকে বের হতে হবে। এটাই সম্মানিত শরীয়ত উনার আদেশ মুবারক। সম্মানিত হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, “একজন মহিলা যখন ঘর থেকে বেপর্দা হয়ে বের বাকি অংশ পড়ুন...
ঘর ওয়ালার প্রশ্নের জবাবে অনুমতি প্রার্থনাকারী শুধু “আমি আমি” বলা নিষেধ হওয়া সংক্রান্ত:
‘খত্বীব’ উনার ‘জামে’তে হযরত আলী বিন আছিমিল্ ওয়াসিত্বী রহমতুল্লাহি আলাইহি থেকে বর্ণনা করেছেন। তিনি বলেন, একদা আমি বছরায় আগমন করে হযরত শু’বাহ রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার বাড়ীতে আসলাম এবং উনার ঘরের দরজায় খটখটি দিলাম।
তিনি বললেন, আপনি কে?
আমি বললাম আমি।
তিনি বললেন, হে আপনি! গর্বকারী বন্ধু সে তার বন্ধুর কাছে ‘আমি’ বলছে।
অতঃপর তিনি ঘর থেকে আমার দিকে বেরিয়ে আসলেন এবং বললেন, আমার কাছে হাদীছ শরীফ বর্ণনা করেছেন হযরত মুহাম্মদ ইবনুল মুনকাদির রহমতুল্ বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
وَلَكِنَّ اللَّهَ حَبَّبَ إِلَيْكُمُ الْإِيمَانَ وَزَيَّنَهُ فِي قُلُوبِكُمْ وَكَرَّهَ إِلَيْكُمُ الْكُفْرَ وَالْفُسُوقَ وَالْعِصْيَانَ أُولَئِكَ هُمُ الرَّاشِدُونَ
অর্থ: কিন্তু মহান আল্লাহ পাক তিনি আপনাদের অন্তর মুবারকে সম্মানিত ঈমান উনার মুহব্বত মুবারক সৃষ্টি করে দিয়েছেন এবং আপনাদের অন্তর মুবারকসমূহ সম্মানিত ঈমান উনার দ্বারা সৌন্দর্যম-িত করে দিয়েছেন। পক্ষান্তরে কুফরী, শিরকী, নাফরমানী ইত্যাদির প্রতি ঘৃণা সৃষ্টি করে দিয়েছেন। (হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম) উনারাই সঠিক পথপ্রাপ্ত। সুবহানাল্লাহ! (পবিত্র সূরা হ বাকি অংশ পড়ুন...
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত মহাপবিত্র নাম মুবারক সাইয়্যিদুনা হযরত মুহম্মদ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ও সাইয়্যিদুনা হযরত আহমদ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম হওয়ার কারণে এই মহাসম্মানিত মহাপবিত্র নাম মুবারক উনার ফযীলত ও মর্যাদা-মর্তবা মুবারক বেমেছাল, তুলনাহীন।
মূলত মহান আল্লাহ পাক উনার মহাসম্মানিত হাবীব ও মাহবূব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সঙ্গে যে বিষয়গুলো সংশ্লিষ্ট হয়েছে তা কুল-কায়িনাতের সবকিছু থেকে সম্মানিত বাকি অংশ পড়ুন...
মন্দির পাহারা দেয়া তো দূরের কথা, মুসলমানের জন্য পূজাম-পে হাজির হওয়াই তো জায়েজ নাই। হযরত ফারুকে আজম আলাইহিস সালাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
وَلَا تَدْخُلُوا عَلَى الْمُشْرِكِينَ فِي كَنَائِسِهِمْ يَوْمَ عِيدِهِمْ، فَإِنَّ السَّخْطَةَ تَنْزِلُ عَلَيْهِمْ.
অর্থ: তোমরা মুশরিকদের উৎসবগুলোতে তাদের মন্দিরে প্রবেশ করো না অর্থাৎ তাদের পূজাম-পে হাজির হইও না। কেননা, তাদের উপরে লানত বর্ষিত হয়। (সুনানুল কুবরা, বাইহাকী, ৭/৩৯২পৃ.)
শয়তানদের মজমায় উপস্থিত হওয়া, সেখানের পাহারাদার দারোয়ান হওয়া অবশ্যই হারাম নাজায়েজ। কওমী জমাতি হেফাজতি চরমোনাইদের এই পদস্খলন আমাদের লজ্জা দিচ্ছে বাকি অংশ পড়ুন...
আমি যদি মুসলমান দাবি করি তা কী রাষ্ট্রযন্ত্রের দৃষ্টিতে অপরাধ? আমি যদি মহান আল্লাহ পাক উনার বান্দা দাবি করে ইবাদত-বন্দেগী করি; তবে কী তা রাষ্ট্রযন্ত্রের দৃষ্টিতে অপরাধ?
আমি যদি আখিরী রসূল, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার উম্মত দাবি করে সুন্নত মুবারক পালন করি; তবে তা কী রাষ্ট্রযন্ত্রের দৃষ্টিতে অপরাধ? আমি কী পবিত্র কুরআন শরীফ উনার পবিত্র আয়াত শরীফ উনার আমল করতে পারবো না?
পবিত্র কুরআন শরীফ উনার আমল করতে গেলে কী রাষ্ট্রযন্ত্র আমাকে বাধা দিবে? আমি কী প বাকি অংশ পড়ুন...












