অধিকহারে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কুরআন শরীফ তিলাওয়াত ও খতম:
ইমামুল মুসলিমীন, মুজাদ্দিদে মিল্লাত ওয়াদ দ্বীন, সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামে আ’যম রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি আগত-অনাগত সকল সালিক বা মুরীদের আদর্শ। প্রতিটি আমল পূর্ণতার ক্ষেত্রে ফানা ও বাক্বা লাভের পন্থা-পদ্ধতি তিনি হাতে কলমে শিক্ষা দিয়েছেন। বেশি বেশি করে পবিত্র কুরআন শরীফ পড়া, প্রতিদিন পড়া সুন্নত মুবারক উনার অন্তর্ভুক্ত। তিনি এতো বেশি পবিত্র কুরআন শরীফ খতম করেছেন; যার মেছাল বিরল। তিনি সাধারণত প্রতি রাতেই পবিত্র কুরআন শরীফ খতম করতেন। (তারীখে বাগদাদ-১৩/৩৫৪, তাবয়ীদ্বুস ছহ বাকি অংশ পড়ুন...
অধিকহারে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কুরআন শরীফ তিলাওয়াত ও খতম:
ইমামুল মুসলিমীন, মুজাদ্দিদে মিল্লাত ওয়াদ দ্বীন, সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামে আ’যম রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি আগত-অনাগত সকল সালিক বা মুরীদের আদর্শ। প্রতিটি আমল পূর্ণতার ক্ষেত্রে ফানা ও বাক্বা লাভের পন্থা-পদ্ধতি তিনি হাতে কলমে শিক্ষা দিয়েছেন। বেশি বেশি করে পবিত্র কুরআন শরীফ পড়া, প্রতিদিন পড়া সুন্নত মুবারক উনার অন্তর্ভুক্ত। তিনি এতো বেশি পবিত্র কুরআন শরীফ খতম করেছেন; যার মেছাল বিরল। তিনি সাধারণত প্রতি রাতেই পবিত্র কুরআন শরীফ খতম করতেন। (তারীখে বাগদাদ-১৩/৩৫৪, তাবয়ীদ্বুস ছহ বাকি অংশ পড়ুন...
অধিকহারে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কুরআন শরীফ তিলাওয়াত ও খতম:
ইমামুল মুসলিমীন, মুজাদ্দিদে মিল্লাত ওয়াদ দ্বীন, সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামে আ’যম রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি আগত-অনাগত সকল সালিক বা মুরীদের আদর্শ। প্রতিটি আমল পূর্ণতার ক্ষেত্রে ফানা ও বাক্বা লাভের পন্থা-পদ্ধতি তিনি হাতে কলমে শিক্ষা দিয়েছেন। বেশি বেশি করে পবিত্র কুরআন শরীফ পড়া, প্রতিদিন পড়া সুন্নত মুবারক উনার অন্তর্ভুক্ত। তিনি এতো বেশি পবিত্র কুরআন শরীফ খতম করেছেন; যার মেছাল বিরল। তিনি সাধারণত প্রতি রাতেই পবিত্র কুরআন শরীফ খতম করতেন। (তারীখে বাগদাদ-১৩/৩৫৪, তাবয়ীদ্বুস ছহ বাকি অংশ পড়ুন...
সুওয়াল:
যদি কোন আহলিয়া আহালকে না জানিয়ে তার সম্পদ থেকে কিছু দান করে, তার এ দান করা জায়িয হবে কি? জানতে বাসনা রাখি।
জাওয়াব মুবারক:
যদি আহাল বা স্বামীর অনুপস্থিতিতে আহলিয়া বা স্ত্রী কিছু দান-ছদকাহ করেন এবং পরবর্তীতে আহাল বা স্বামী তা জেনে চুপ থাকে তাহলে ধরে নিতে হবে এতে তার পক্ষ থেকে সমর্থন রয়েছে। তাহলে আহলিয়া বা স্ত্রী তার আহাল বা স্বামীর সম্পদ থেকে দান-ছদকাহ করতে পারবে। এতে দান করার কারণে আহলিয়া ছওয়াব পাবেন। আর আহাল বা স্বামী তার সম্পদ থেকে দান করার কারণে ছওয়াব পাবেন। এ প্রসঙ্গে পবিত্র হাদীছ শরীফে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
عَنْ سَيِّدَ বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
يَآ أَيُّهَا الَّذِيْنَ اٰمَنُوا إِنَّمَا الْخَمْرُ وَالْمَيْسِرُ وَالْأَنصَابُ وَالْأَزْلَامُ رِجْسٌ مِّنْ عَمَلِ الشَّيْطَانِ فَاجْتَنِبُوْهُ لَعَلَّكُمْ تُفْلِحُوْنَ
অর্থ: হে ঈমানদারগণ! নিশ্চয়ই মদ, জুয়া, মূর্তি, বেদী, ভাগ্য নির্ধারণকারী তীর এসবগুলোই শয়তানের কাজ। অতএব, এগুলো থেকে তোমরা বিরত থাকো। অবশ্যই তোমরা সফলতা লাভ করবে। (পবিত্র সূরা মায়িদাহ শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ ৯০)
মহান আল্লাহ পাক তিনি আরো ইরশাদ মুবারক করেন-
فَاجْتَنِبُوا الرِّجْسَ مِنَ الْاَوْثَانِ
অর্থ: তোমরা মূর্তিসমূহের খারাবী, অপবিত্রতা, নাপাকী, নিষিদ্ধতা বা শাস্তি থেকে বেঁচে থাকো। বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
يَآ أَيُّهَا الَّذِيْنَ اٰمَنُوا إِنَّمَا الْخَمْرُ وَالْمَيْسِرُ وَالْأَنصَابُ وَالْأَزْلَامُ رِجْسٌ مِّنْ عَمَلِ الشَّيْطَانِ فَاجْتَنِبُوْهُ لَعَلَّكُمْ تُفْلِحُوْنَ
অর্থ: হে ঈমানদারগণ! নিশ্চয়ই মদ, জুয়া, মূর্তি, বেদী, ভাগ্য নির্ধারণকারী তীর এসবগুলোই শয়তানের কাজ। অতএব, এগুলো থেকে তোমরা বিরত থাকো। অবশ্যই তোমরা সফলতা লাভ করবে। (পবিত্র সূরা মায়িদাহ শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ ৯০)
মহান আল্লাহ পাক তিনি আরো ইরশাদ মুবারক করেন-
فَاجْتَنِبُوا الرِّجْسَ مِنَ الْاَوْثَانِ
অর্থ: তোমরা মূর্তিসমূহের খারাবী, অপবিত্রতা, নাপাকী, নিষিদ্ধতা বা শাস্তি থেকে বেঁচে থাকো। বাকি অংশ পড়ুন...
মাযহাব অনুসরণ করার বিশেষ কয়েকটি খুছুছিয়ত- ১. ছহীহ ও সুস্পষ্টভাবে সম্মানিত শরীয়ত পালন করা, ২. পবিত্র কুরআন মাজীদ ও পবিত্র হাদীছ শরীফ উনাদের সঠিক তাফসীর ও ব্যাখ্যা জেনে আমল করা, ৩. ইজমাউল উম্মাহ ও ছহীহ ক্বিয়াস উনাদের মাসয়ালাগুলো সহজেই জানা, ৪. নাসিখ বা রহিতকারী বিধান এবং মানসূখ বা রহিত বিধানগুলো স্পষ্টভাবে জানা, ৫. মহান আল্লাহ পাক উনার ও উনার রসূল নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের সন্তুষ্টিমূলক আমলগুলো সহজে বুঝে আমল করা।
মাযহাব কতটি- ফিকহী মাযহাব ৪টি আর আক্বায়িদী মাযহাব ২টি। ‘আহলুস সুন্ন বাকি অংশ পড়ুন...
বাংলাদেশে মুসলমানরা মেজরিটি হলেও তাদের দ্বীনি উৎসবকে (যেমন ঈদুল আজহা) সর্বজনীন হিসেবে গণ্য করা হয় না, অথচ হিন্দুদের দুর্গাপূজা, তাদের কথিত ধর্মীয় উৎসব হওয়ার পরও, ‘সার্বজনীন’ বলে প্রচারিত হচ্ছে। এ নিয়ে আমার প্রশ্ন, সংখ্যাগরিষ্ঠ মুসলমাদের উৎসব ‘সার্বজনীন’ না হয়ে, সংখ্যালঘুদের একটি উৎসব কীভাবে ‘সার্বজনীন’ বলে বিবেচিত হয়? আমি মনে করি, দুর্গাপূজাকে ‘সার্বজনীন’ উৎসব হিসেবে বর্ণনা করা, লেখা, বলা, প্রচার করা থেকে বিরত থাকা উচিত। কারণ, এটি একটি নির্দিষ্ট ধর্মের আচার-অনুষ্ঠান। এটাকে ‘সার্বজনীন’ বলার ক্ষেত্রে কোনো যুক্তি দেখি না।
ব বাকি অংশ পড়ুন...












