কিতাবে বর্ণিত রয়েছেন,
اِنَّهٗ كَانَ فِـى الْبَصْرَةِ رَجُلٌ يَعْمَلُ فِـىْ كُلِّ سَنَةٍ مَوْلِدَ النَّبِـىِّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ وَكَانَ يُذْهِبُ فِيْهِ مَالًا كَـثِيْـرًا وَكَانَ مُجَاوِرَهٗ رَجُلٌ يَهُوْدِىٌّ يُـحِبُّ هٰذَا الْعَمَلَ فَقَالَتْ لَهٗ زَوْجَتُهٗ مَا بَالُ جَارِنَا الْـمُسْلِمِ فِـىْ هٰذَا الشَّهْرِ يُذْهِبُ مَالًا كَثِـيْـرًا فَقَالَ لَـهَا زَوْجُهَا يَزْعَمُ اَنَّ نَبِيَّه قَدْ وُلِدَ فِـىْ هٰذَا الشَّهْرِ فَدَخَلَ فِـىْ قَلْبِهَا مَـحَبَّةً عَلـٰى هٰذَا الْعَمَلِ فَلَمَّا كَانَتْ تِلْكَ اللَّيْلَةُ رَاَتْ فِـى الْـمَنَامِ رَجُلًا عَلَيْهِ اَنْوَارٌ وَهَيْبَةٌ وَوَقَارٌ يَدْخُلُ بَيْتَ جَارِهَا الْمُسْلِمِ وَهُوَ بَيْنَ اَصْحَابِهٖ يَتَخَيَّرُ فَقَالَتْ مَنْ هٰذَا الَّذِىْ هُوَ كَثِيْرُ الْاَنْ বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে রয়েছে-
عَنْ حَضْرَتْ اِبْنِ عُمَرَ رَضِىَ اللّٰهُ تَـعَالٰى عَنْهُ يَـقُوْلُ مَا قَالَ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فِي الْإِزَارِ فَـهُوَ فِي الْقَمِيْصِ
অর্থ: হযরত ইবনে উমর রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, লুঙ্গি যেমন নিছফে সাক্ব পর্যন্ত পরিধান করতে হবে, তদ্রুপ জামাও নিছফে সাক্ব পর্যন্ত পরিধান করতে হবে। (আবূ দাউদ শরীফ, মু’জামুল আওসাত, শুয়াবুল ঈমান ৮/২২০)
মূলত, ক্বমীছ বা জামা ও ইযার বা লুঙ্গি সমান সমান হতে পারে আবা বাকি অংশ পড়ুন...
হাদীছ শরীফের দৃষ্টিতে গোঁফ বা মোঁছের আহকাম:
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
عَنْ حَضْرَتْ أَبِي هُرَيْرَةَ رَضِىَ اللهُ تَعَالٰى عَنْهُ قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: مِنْ فِطْرَةِ الْإِسْلَامِ أَخْذُ الشَّارِبِ وَإِعْفَاءُ اللِّحٰى، فَإِنَّ الْمَجُوسَ تُعْفِي شَوَارِبَهَا، وَتُحْفِي لِحَاهَا، فَخَالِفُوهُمْ، حُدُّوا شَوَارِبَكُمْ، وَاعْفُوا لِحَاكُمْ.
অর্থ: হযরত আবু হুরায়রা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু থেকে বর্ণিত, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি বলেন, গোঁফ কাটা ও দাড়ি লম্বা রাখা ইসলামী বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার মধ্যে সর্বোচ্চ ৪টা বিয়ের কথা বলেছেন ঠিকই; কিন্তু শর্তও আরোপ করেছেন। প্রয়োজনে করতে বলেছেন এবং সবার হক্ব সমানভাবে আদায় করতে বলেছেন। সবার হক্ব সমানভাবে আদায় করতে না পারলে একটি মাত্র বিয়ে করতে বলেছেন। কেউ যদি একাধিক বিয়ে করে, কিন্তু স্ত্রীদের সমান হক্ব আদায় না করে তাহলে তাদের ক্বিয়ামতের ময়দানে অর্ধাঙ্গ হয়ে উঠতে হবে- এটাও জানিয়ে দিয়েছেন। নাউযুবিল্লাহ!
এখন আমাদের বলার বিষয় হচ্ছে, আমাদের সমাজে সম্মানিত শরীয়ত উনার নাম ভাঙ্গিয়ে অনেকে বহুবিবাহ করে থাকে। এরা সম্মানিত শরীয়ত উনার নিয়ম- বাকি অংশ পড়ুন...
সুওয়াল:
একজন পুরুষ অথবা একজন মহিলার ইন্তেকালের পর তাদের পরিত্যক্ত সম্পত্তি কিভাবে বণ্টিত হবে? জানতে বাসনা রাখি।
জওয়াব:
মহান আল্লাহ পাক তিনি পরিত্যক্ত সম্পত্তি বন্টন সম্পর্কে ইরশাদ মুবারক করেন-
یُوۡصِیۡکُمُ اللّٰهُ فِیۡۤ اَوۡلَادِکُمْ لِلذَّکَرِ مِثۡلُ حَظِّ الۡاُنۡثَیَیۡنِ ۚ فَاِنۡ کُنَّ نِسَآءً فَوۡقَ اثۡنَتَیۡنِ فَلَهُنَّ ثُلُثَا مَا تَرَکَ ۚ وَ اِنۡ کَانَتۡ وَاحِدَةً فَلَهَا النِّصۡفُ ؕ وَ لِاَبَوَیۡهِ لِکُلِّ وَاحِدٍ مِّنۡهُمَا السُّدُسُ مِمَّا تَرَکَ اِنۡ کَانَ لَهٗ وَلَدٌ ۚ فَاِنۡ لَّمۡ یَکُنۡ لَّهٗ وَلَدٌ وَّ وَرِثَهٗۤ اَبَوٰهُ فَلِاُمِّهِ الثُّلُثُ ۚ فَاِنۡ کَانَ لَهٗۤ اِخْوَةٌ فَلِاُمِّهِ السُّدُسُ مِنۡۢ بَعۡدِ وَصِيَّةً یُّوۡصِیۡ بِهَاۤ اَوۡ دَی বাকি অংশ পড়ুন...
মহামহিম ৭ই শরীফ
চারিদিকে মহা ঈদ
আম্মাজী ক্বিবলা
উনার বিলাদত শরীফ।
সাইয়্যিদা আম্মা
মালিকায়ে দোজাহান
আপনার গোলাম হলে
তবে কামিয়াব অফুরান।
ললাটে লিখে দিয়েন গোলাম
মোর নিদান কালে
আবাদুল আবাদ থাকি যেন
নিসবতী বাঁধনে।
আম্মাজীর নিসবতই হয়
দোজাহানে মুক্তি
রহমত বরকত আপনি
মোদের নাজাতী তরী।
আঁধারী এ দুনিয়ায়
আপনি আলোর দিশারী
শাহী মালিকা মোদের
আম্মাজী কিবলা শাফি।
ঐ আসমান যমীনে
ধ্বনিত আজ,
আম্মাজি আম্মাজি ডাক
আম্মাজীর ফায়িজে
দীলের সব গালিজ
চিরতরে মুছে যাক!
বাকি অংশ পড়ুন...
“মুগনী” কিতাবে উল্লেখ আছে- لَهْوَ الْحَدِيْثِ ‘লাহ্ওয়াল হাদীছ’ হচ্ছে- গান-বাজনা, সঙ্গীত। এ আয়াত শরীফ দ্বারা তা হারাম সাব্যস্ত হয়েছে। যে ব্যক্তি এটাকে হালাল জানবে সে কাফের হবে।
وَفِىْ جَامِعِ الْفَتَاوَى اِسْتِمَاعُ الْمَلَاهِى وَالْجُلُوْسُ عَلَيْهَا وَضَرْبُ الْمَزَامِيْرِ وَالرَّقْصُ كُلُّهَا حَرَامٌ وَمُسْتَحِلُّهَا كَاِفرٌ.
অর্থ: জামিউল ফতওয়াতে” উল্লেখ আছে, গান-বাজনা শ্রবন করা, গান-বাজনার মজলিসে বসা, বাদ্য-যন্ত্র বাজানো, নর্তন-কুর্দন করা সবই হারাম। যে ব্যক্তি এগুলোকে হালাল মনে করবে সে ব্যক্তি কাফের।
বাকি অংশ পড়ুন...
“মুগনী” কিতাবে উল্লেখ আছে- لَهْوَ الْحَدِيْثِ ‘লাহ্ওয়াল হাদীছ’ হচ্ছে- গান-বাজনা, সঙ্গীত। এ আয়াত শরীফ দ্বারা তা হারাম সাব্যস্ত হয়েছে। যে ব্যক্তি এটাকে হালাল জানবে সে কাফের হবে।
وَفِىْ جَامِعِ الْفَتَاوَى اِسْتِمَاعُ الْمَلَاهِى وَالْجُلُوْسُ عَلَيْهَا وَضَرْبُ الْمَزَامِيْرِ وَالرَّقْصُ كُلُّهَا حَرَامٌ وَمُسْتَحِلُّهَا كَاِفرٌ.
অর্থ: জামিউল ফতওয়াতে” উল্লেখ আছে, গান-বাজনা শ্রবন করা, গান-বাজনার মজলিসে বসা, বাদ্য-যন্ত্র বাজানো, নর্তন-কুর্দন করা সবই হারাম। যে ব্যক্তি এগুলোকে হালাল মনে করবে সে ব্যক্তি কাফের।
বাকি অংশ পড়ুন...
গত ২২ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ তারিখে দৈনিক প্রথম আলোতে একটি মন্তব্য প্রকাশিত হয়, যার শিরোনাম ছিলো- “রাষ্ট্রের সংস্কার প্রয়োজন, কিন্তু মনের সংস্কার করবে কে”। লেখাটিতে লেখক বলেছে, “মনের সংস্কার না হলে রাষ্ট্রের সংস্কার শুধু নামমাত্রই হবে, যা আদতে কোনো কার্যকর ভূমিকা পালন করতে পারবে না। ”
এখানে যে বিষয়টি সামনে আসছে সেটা হলো ‘মনের সংস্কার’ বা মনের পরিশুদ্ধি। এই মনের সংস্কার কিভাবে হবে, সেটা কিন্তু কেউ বলছে না। হাজারো আইন, কানুন নিয়মনীতি দিয়ে মনকে আটকে রাখা যায় না। মূলতঃ মন বা অন্তরকে নিয়ন্ত্রণ সম্ভব একমাত্র ইলমে তাসাউফ চর্চার মাধ্যমে বাকি অংশ পড়ুন...
বর্তমানে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ভারত বিরোধী ইমোশনকে কাজে লাগিয়ে ক্ষমতায় বসেছে। কিন্তু সম্প্রতি ভারতে ইলিশ রফতানি নিয়ে জনগণের প্রতিবাদের মুখে সরকারের একজন উপদেষ্টা বলেছে, “ভারতে ইলিশ রফতানি বন্ধ করে রাখা এক ধরনের ইমোশন বা আবেগ”। তারমানে দেখা যাচ্ছে, বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার জনগণের ভারত বিরোধী ইমোশনকে কাজে লাগিয়ে ক্ষমতা এসে, এখন ভারতবিরোধীতাকে ইমোশন বলে তাচ্ছিল্য করছে। এটাই হচ্ছে বর্তমান সরকারের হাকিকত। বাকি অংশ পড়ুন...












