হুজ্জাতুদ্দীন হযরত ইমাম আবূ আব্দুল্লাহ মুহম্মদ ইবনে আব্দুল্লাহ ইবনে মুহম্মদ ইবনে যুফার মাক্কী ছিক্বিল্লী রহমতুল্লাহি আলাইহি (বিলাদত শরীফ ৪৯৭ হিজরী শরীফ : বিছাল শরীফ ৫৬৫ হিজরী শরীফ) তিনি বলেন,
وَسَـمِعْتُ شَيْخَنَا حَضْرَتْ اَبَا عَبْدِ اللهِ بْنِ اَبِـىْ مُـحَمَّدِۣ النُّعْمَانِ رَحْـمَةُ اللهِ عَلَيْهِ يَقُولُ سَـمِعْتُ الشَّيْخَ حَضْرَتْ اَبَا مُوْسَى الزَّرْهُوْنِـىِّ رَحْـمَةُ اللهِ عَلَيْهِ يَقُوْلُ رَاَيْتُ النَّبِـىَّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فِـى النَّوْمِ فَذَكَرْتُ لَهٗ مَا يَقُوْلُهُ الْفُقَهَاءُ فِـىْ عَمَلِ الْوَلَائِمِ فِـى الْمَوْلِدِ فَقَالَ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ مَنْ فَرِحَ بِنَا فَرِحْنَا بِهٖ
অর্থ: “আমি আমাদের বাকি অংশ পড়ুন...
হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত রয়েছে-
عَنْ حَضْرَتْ أَبيِ هُرَيْرَةَ رَضِىَ اللّٰهُ تَعَالٰى عَنْه قَالَ لَعَنَ رَسُولُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ الرَّجُلَ يَلْبَسُ لِبْسَةَ الْمَرْأَةِ وَالْمَرْأَةُ تَلْبَسُ لِبْسَةَ الرَّجُلِ-
অর্থ: হযরত আবূ হুরাইরা রদ্বিয়ল্লাহু তায়া’লা আনহু উনার থেকে বর্ণিত: তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি লা’নত দিয়েছেন ঐ সকল পুরুষদের উপর যারা মহিলাদের সাদৃশ্য পোশাক পরিধান করে এবং ঐ সকল মহিলাদের উপর যারা লেবাসে-পোশাকে পুরুষদের সাদৃশ্যতা অবলম্বন করে। (আবূ দাউদ শরীফ, আল-আদাবু লিল-বাইহাক্বী শরীফ-পৃ:২৪২, শ বাকি অংশ পড়ুন...
একদিন হযরত রাবেয়া বসরী রহমতুল্লাহি আলাইহা উনার কাছে দু’জন দরবেশ এলেন। মেহমানদারী করারও প্রয়োজন কিন্তু ঘরে ছিল মাত্র ২টা রুটি। তিনি দু’জন দরবেশকে তা পরিবেশনও করলেন। উনারা যখন খাদ্য গ্রহণ করতে যাবেন, তখন একজন সুওয়ালকারী বা ভিক্ষুক এলো। তিনি দরবেশ উনাদের পাত থেকে রুটি দুটো তুলে নিয়ে দিয়ে দিলেন সেই সুওয়ালকারীকে। দরবেশ দু’জন একটু অবাক হলেন বটে। কিন্তু কিছুক্ষণ পর একজন মহিলা খাঞ্চা ভর্তি খাবার নিয়ে এলেন রুটিসহ। হযরত রাবেয়া বসরী রহমতুল্লাহি আলাইহা তিনি গুনে দেখলেন ১৮টি রুটি। তিনি বললেন এই খাবার আমার নয়। আপনি হয়তো ভুলে অন্য ক বাকি অংশ পড়ুন...
মুসলিম বিশ্বে যিনি সবচেয়ে বেশি কিতাব লিখেছেন, যিনি দশম হিজরী শতাব্দীর মুজাদ্দিদ ও ইমাম, সুলত্বানুল আরিফীন হযরত মাওলানা জালালুদ্দীন সুয়ূতী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি উনার ‘ওসায়িল ফী শরহি শামায়িল’ নামক কিতাবে উল্লেখ করেছেন, “যখন কোনো মুসলমান নিজ বাড়িতে পবিত্র বিলাদত শরীফ উপলক্ষে খুশি প্রকাশ করে পবিত্র ঈদে মীলাদে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম অর্থাৎ পবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ উদযাপন করে, তখন সেই বাড়ির অধিবাসীগণের উপর থেকে মহান আল্লাহ পাক তিনি অবশ্যই খাদ্যাভাব, মহামারি, অগ্নিকা-, ডুবে মরা, বালা-মুছীবত বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র ঈদে মীলাদে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম অর্থাৎ পবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ সমস্ত ঈদের সেরা ঈদ। এই দিনে স্বয়ং মহান আল্লাহ পাক উনার রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি দুনিয়ার যমীনে তাশরীফ মুবারক আনেন। তাই এদিনে খুশি প্রকাশ করা সকলের জন্য ফরয। সুবহানাল্লাহ!
এদিন উপলক্ষে আনন্দ প্রকাশ করা, খরচ করা শুধু সরকার নয়; সকলের জন্যই ফরযে আইন। এ উপলক্ষে গরিব ও অভাবী লোকদের প্রতি সরকারের আরো বেশি দৃষ্টি দেয়া প্রয়োজন। তারা যেন ইতমিনানে এদিনে ঈদ তথা খুশি উদযাপন বাকি অংশ পড়ুন...
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সম্মানিত হাযির নাযির শান মুবারক নিয়ে বাতিল ফিরক্বার লোকেরা আপত্তি করে। নাউযুবিল্লাহ! অথচ তাদের এ কথাটিই জানা নেই যে সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পবিত্র ছোহবত মুবারক লাভ করে একজন ছাহাবী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার চোখের সামনেই মহান আল্লাহ পাক উনার সৃষ্টি জগৎ প্রকাশিত। পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
عَنِ الْحَارِ বাকি অংশ পড়ুন...
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার ছানা-ছিফত মুবারক বর্ণনা করা, খিদমত মুবারক করা, গোলামী মুবারক উনার আঞ্জাম মুবারক দেয়া কায়িনাতবাসীর জন্য ফরযে আইন। সেই আমল মুবারক সকল হযরত নবী-রসূল আলাইহিমুস সালাম উনারা নিজেরাও করেছেন এবং উম্মতদেরকে শিক্ষা মুবারকও দিয়েছেন।
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুত তাশরীফ মুবারক (মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বিলাদতী শান মুবারক) প্রকাশ উনার পূর্বে সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্ বাকি অংশ পড়ুন...
পাহাড়ে ‘শান্তি বাহিনী’র নাম দিয়ে উপজাতিরা প্রায় ৪০ হাজার নিরীহ বাঙালীকে হত্যা করেছে। রাজনগর গণহত্যা, পাকুয়াখালী ট্রাজেডি, মাটিরাঙ্গা গণহত্যা, ভূষণছড়া গণহত্যার ইতিহাস এখনও মানুষ ভুলে যায়নি। এখনও পাহাড় সেই সকল শহীদদের গণকবরের ওজন বহন করে। কিন্তু এত বিপুল পরিমাণ বাঙালীকে হত্যা করা হলেও উপজাতিদের সে জন্য আইনের আওতায় আনা হয়নি। আমরা সেই বাঙালী গণহত্যার বিচার চাই। খুনি উপজাতিদের ফাঁসি চাই।
বাকি অংশ পড়ুন...
রবীন্দ্র ঠগ ছিলো কট্টর মুশরিক। তারা সাহিত্যের মধ্যে পবিত্র দ্বীন ইসলামবিরোধী অনেক উপকরণ বিদ্যমান। এমনকি সে তার লেখায় নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মুবারক শানের খেলাপ পর্যন্ত বলেছে। নাউযুবিল্লাহ। তার গল্প-কবিতায় রয়েছে কথিত দেব-দেবীর প্রশাংসা বাক্য, যা পাঠ করলে ঈমান আকিদ্বা নষ্ট হবে। একজন ঈমানদার কখনই তার লেখা সাহিত্য পাঠ করতে পারে না, আর পাঠ করলে ঈমানদার থাকতে পারবে না। তাই শুধু কথিত জাতীয় সংগীত না, রবীন্দ্র ঠগের সকল সাহিত্য বাংলাদেশে চিরতরে নিষিদ্ধ করতে হবে।
বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল মু’মিনীন আছ ছালিছাহ ছিদ্দীক্বা আলাইহাস সালাম তিনি কোন মৃতব্যাক্তির শোকে দুর্বল হয়ে পড়াদের তালবীনা খাওয়ার জন্য নছিহত মুবারক করেছেন। তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “আমি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে বলতে শুনেছি- তালবীনা রোগাক্রান্ত ব্যক্তির হৃদপিন্ডের জন্য আরামদায়ক, হৃদপি-কে সক্রিয় করে এবং ব্যাথা ও দুঃখকষ্ট দূর করে। ” সুবহানাল্লাহ!
সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল মু’মিনীন আছ ছালিছাহ ছিদ্দীক্বা আলাইহাস সালাম তিনি আরো ইরশাদ মুবারক করেন, “যখন নূরে ম বাকি অংশ পড়ুন...
মুহতারাম,
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমতুল্লাহ।
কঠোর আইন প্রণয়নের পরও, ভ্রাম্যমাণ ম্যাজিস্ট্রেট আদালত করার পরও, হাতেনাতে আসামি ধরে সাথে সাথে বিচারকার্য করার পরও নারী টিজিং থামানো যাচ্ছে না। বরং প্রতিবাদকারীরাও একের পর এক খুন হচ্ছেন।
মুহতারাম,
সামাজিক অবক্ষয় এখন এত বেড়েছে যে, বাবা কর্তৃক নিজ হাতে ছেলেকে পিটিয়ে খুন করার ঘটনা ঘটছে। সাম্প্রতিক একটি ঘটনায় দেখা গেছে, মা পরকীয়া প্রেমের জন্য আপন কিশোরী মেয়েকে গরম পানি দিয়ে ঝলসে হত্যা করেছে। পরকীয়ার জন্য আপন মা টুকটুকে শিশুপুত্রকে গলা টিপে হত্যা করেছে। মায়ের আহাল বা স¦ামীকে আপন মেয় বাকি অংশ পড়ুন...












