নিজস্ব প্রতিবেদক:
ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের (ঢামেক) জরুরি বিভাগে রোগীদের ভিড় লেগে আছে। হাসপাতালের আউটডোর সেবা বন্ধ থাকায় এই বিভাগে রোগীর চাপ বাড়ছে। গতকাল ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালে সরেজমিনে দেখা যায় এমন দৃশ্য।
এর আগে অপারেশন থিয়েটার ঢুকে চিকিৎসকের ওপর হামলার ঘটনায় স্বাস্থ্য উপদেষ্টার আশ্বাসে আপাতত কর্মবিরতি স্থগিত করে জরুরি সেবা চালু রাখা হয়, তবে আউটডোর সেবা বন্ধ থাকে।
বহির্বিভাগের তথ্যকেন্দ্রের কর্মচারী আহাদ হোসেন জানান, বহির্বিভাগে কোনও চিকিৎসক বসেননি। তাই বহির্বিভাগের টিকি বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব প্রতিবেদক:
সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের মধ্যে যারা ট্যাক্স দেন এতদিন শুধু তারাই সম্পদের হিসাব দিতেন। তবে এবার শুধু তারা নন, শীর্ষ পর্যায় থেকে শুরু করে অফিসের পিয়ন-ঝাড়ুদার পর্যন্ত সবাইকে সম্পদের হিসাব বিবরণী জমা দিতে হবে বলে জানিয়েছেন জনপ্রশাসন সচিব মোখলেস উর রহমান।
গতকাল ইয়াওমুল ইছনাইনল আযীম (সোমবার) সচিবালয়ে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের নিজ কক্ষে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন তিনি।
মোখলেস উর রহমান বলেন, শুধু সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারী নন, তাদের স্ত্রী-সন্তানদের নামেও যেসব সম্পদ আছে সেটির বিবরণী জমা দিতে হবে। বাংলাদেশে মোট বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব প্রতিবেদক:
স্মরণকালের বন্যা পরিস্থিতির কিছুটা উন্নতি হয়েছে। বিভিন্ন স্থান থেকে বন্যার পানি নামতে শুরু করেছে। বন্যার পানি নামার পরই দেখা দিয়েছে পানিবাহিত বিভিন্ন রোগবালাই। ধারণ ক্ষমতার চেয়ে আটগুন বেশি ভর্তি হাসপাতালে। বেড না পেয়ে মেঝেতে ও খোলা আকাশের নিচে চিকিৎসা নিচ্ছে রোগীরা।
ফেনী ২৫০শয্যা জেনারেল হাসপাতালে হু হু করে বাড়ছে রোগী। ডায়রিয়া ওয়ার্ডের ১৭ বেডের জায়গায় রোগী ভর্তি ১৮০ জন। শিশু ওয়ার্ডে ২৬ বেডের অনুকূলে ১৩৭ জন রোগী ভর্তি আছে। সাপে কাটা রোগী ২৬ জন ভর্তি। বেডের সংখ্যা কম থাকায় মেঝেতে ও বাইরে খোলা আকাশের নি বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
ইসরায়েলের প্রধান শ্রমিক ইউনিয়ন হিস্টাড্রুটের ডাকে দেশজুড়ে সাধারণ ধর্মঘট চলছে। হামাসের হাতে জিম্মিদের মুক্তির ব্যর্থতার প্রতিবাদে ও একটি চুক্তিতে সম্মত হওয়ার দাবিতে ডাকা ধর্মঘট শুরু হয়েছে গতকাল ইয়াওমুল ইছনাইনল আযীম (সোমবার)। ধর্মঘটের কারণে ইসরায়েল জুড়ে ব্যবসা প্রতিষ্ঠান, স্কুল এবং যান চলাচল বন্ধ রয়েছে। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি এ খবর জানিয়েছে।
ধর্মঘট পালনকারীরা শহরের বেশ কয়েকটি রাস্তা অবরোধ করায়, ইসরায়েলের প্রধান এয়ার ট্রানজিট হাব বেন গুরিওন বিমানবন্দরের অনেক ফ্লাইট ব্যাহত হয়েছে।
এর আগে গত রোববার জ বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব প্রতিবেদক:
ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার আগের দিনও গণভবনে কোটি কোটি টাকা ছিল। কয়েকজন কর্মকর্তা এই টাকার দায়িত্বে ছিলেন। নির্ভরযোগ্য একাধিক সূত্র এই তথ্য নিশ্চিত করেছে। ৪ঠা আগস্ট রাতে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা একাধিক নেতা ও নিরাপত্তা সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির সঙ্গে বৈঠক করেন। এই সময় টাকা বিলি-বণ্টন করা হয় । সর্বশেষ বৈঠকটি হয় তার সবচেয়ে ঘনিষ্ঠ পাঁচজন নেতা ও কর্মকর্তার সঙ্গে। এর মধ্যে ছিলেন আইনমন্ত্রী আনিসুল হক, জুনাইদ আহমেদ পলক ও মোহাম্মদ আলী আরাফাত। এছাড়া ছিলেন মেজর জেনারেল জিয়াউল আহসান ও একজন লেফটেনেন্ট জেনারেল। সেই বৈ বাকি অংশ পড়ুন...
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ১১ হিজরী সনের পবিত্র ছফর শরীফ মাস উনার শেষ আরবিয়া (বুধবার) সকাল বেলা মারীদ্বী শান মুবারক থেকে ছিহ্হাতী শান মুবারক প্রকাশ করেছিলেন। তাই উক্ত মুবারক দিন আখিরী চাহার শোম্বাহ শরীফ হিসেবে মশহূর।
সম্মানিত ইসলামী বিভিন্ন পর্ব আরবী মাস বা চন্দ্র মাসের বিভিন্ন তারিখের সাথে সংশ্লিষ্ট। আবার আরবী মাসগুলো হয় ২৯ অথবা ৩০ দিনে। সে অনুযায়ী ১১ হিজরী সনের ছফর মাস ছিল ৩০ দিনে এবং এই দিনটিই ছিল সে মাসের শেষ আরবিয়া (বুধবার)। ফলে এ দিনটি উদযাপনের ক্ষেত্রে তারিখের হিসাব না ক বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক উনাকে এবং উনার হাবীব, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদেরকে সন্তুষ্ট করার জন্য মু’মিন-মুত্তাক্বী উনারা সর্বদা উদগ্রীব থাকেন। সবসময় তালাশ করেন কিভাবে সেই শ্রেষ্ঠতম নিয়ামত মুবারক লাভ করা যায়, কোথায় পাওয়া যায়, কখন পাওয়া যায়? এ চিন্তায় সর্বদা বিভোর থাকেন উনারা। সুবহানাল্লাহ!
হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনারা পবিত্র আখিরী চাহার শোম্বাহ শরীফ উনার নিয়ামত মুবারক লাভ করেছিলেন। আর উনাদের অনুসরণে পরবর্তী মু’মিন-মুত্তাক্বী উনারাও সেই দিন ও সময় তালাশ করেন। বাকি অংশ পড়ুন...
‘আখিরী চাহার শোম্বাহ’ উনার অর্থ হলো শেষ আরবিয়া (বুধবার)। অর্থাৎ পবিত্র ছফর শরীফ মাস উনার শেষ আরবিয়া (বুধবার)কেই বলা হয় “আখিরী চাহার শোম্বাহ” শরীফ। এ দিনটি হচ্ছে সকল মুসলমান পুরুষ-মহিলা উনাদের জন্য মহা খুশির দিন। কারণ যিনি নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল মহান আল্লাহ পাক উনার হাবীব, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি দুনিয়াবী দৃষ্টিতে বেশ কিছুদিন মারীদ্বী শান মুবারক প্রকাশ করার পর এই মুবারক দিনটিতে ছিহহাতী শান মুবারক প্রকাশ করেন এবং মসজিদে নববী শরীফ উনার বাকি অংশ পড়ুন...
পার্বত্য চট্টগ্রামে এখন যেসব ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী বা উপজাতি আছে তাদের আদিনিবাস কারো বাংলাদেশ নয়, বরং ভারত, বার্মা বা তার আশেপাশের এলাকাসমূহ। যেমন- যেমন- মারমা নৃগোষ্ঠীর আদিনিবাস মায়ানমা বা মায়ানমার, লুসাই নৃগোষ্ঠীর আদিনিবাস ভারতের লুসাই পাহাড়, চাকমা ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর আদিনিবাস ত্রিপুরার কাছাকাছি চম্পক নগর, ত্রিপুরা (তিপ্রা) ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর আদিনিবাস ভারতের ত্রিপুরা রাজ্য, মণিপুরীদের আদিনিবাস ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় মণিপুর রাজ্য, ম্রো বা মুরং-দের আদি নিবাস মায়ামমারের আরাকান, রাখাইনদেরও আদিনিবাস মায়ানমার। অর্থাৎ এসব ক্ বাকি অংশ পড়ুন...
সম্প্রতি ভারতের আসামে কাজের দক্ষতার কথা বলে মুসলমানদের জুমুয়ার নামাযের ২ ঘণ্টা ছুটি বাতিল করেছে দেশটির সরকার। লক্ষণীয় ভারতে মুসলমানদের সংখ্যা দেশটির মোট জনসংখ্যার প্রায় ৪০%। অপরদিকে বাংলাদেশে হিন্দুদের সংখ্যা ২% এর কম। ভারতে মুসলমানদের এত অধিক জনসংখ্যা হওয়ার পরও যদি জুমুয়ার ছুটি বাতিল হয়, তবে বাংলাদেশে কেন মাত্র ২% হিন্দু জনগোষ্ঠীর জন্য ৯৮% মুসলমানকে বসিয়ে রাখা হবে? তাই হিন্দুদের যদি পূজার ছুটির দরকার হয়, তবে তারা নিজেরা ছুটিতে থাকুক, মুসলমানদের কেন হিন্দুদের পূজা উপলক্ষে বসিয়ে রাখা হবে? এজন্য দূর্গা পূজার ছুটি সাধারণ থেক বাকি অংশ পড়ুন...
ভারত প্রায় বলে, বাংলাদেশে নাকি সংখ্যালঘু (হিন্দু) নির্যাতন হয়। কিন্তু তারা নিজ দেশের সংখ্যালঘুদের উপর নির্যাতন চালায়। বিশেষ করে ভারতে মুসলমানদের উপর নানান উপায়ে নির্যাতন নিপীড়ন চলে। ঘরে সামান্য গরুর গোশত থাকলে মুসলমানদের পিটিয়ে শহীদ করা হয়। মুসলিম নারীদের উপর নিয়মিত পাশবিক নির্যাতন করা হয়। মসজিদ ভেঙ্গে মন্দির বানানো হয়। এমনকি মুসলমানরা সপ্তাহে ১ দিন ২ ঘণ্টা জুমুয়ার নামাযের সময় ছুটি পায় সেটাও বন্ধ করে দিয়েছে তারা। যে দেশ নিজ দেশের সংখ্যালঘুদের অধিকার দিতে পারে না, সে কোন যুক্তিতে অন্যদেশের সংখ্যালঘু নির্যাতন নিয়ে কথা ব বাকি অংশ পড়ুন...
বর্তমান সরকারের উপদেষ্টাদের মধ্যে কয়েকজন বলেছে, তারা বাংলাদেশে ইনক্লুসিভ সমাজ প্রতিষ্ঠা করতে চায়। তাদের ইনক্লুসিভ শব্দ ব্যবহারের পর অনেকেই বিষয়টি নিয়ে অভিযোগ তুলেছেন যে, ইনক্লুসিভ সমাজ বলতে এমন সমাজ বুঝায় যেখানে সমকামীতা বিস্তার লাভ করবে। যেহেতু ইনক্লুসিভ শব্দের মধ্যে খারাপ অর্থ রয়ে গেছে তাই সে শব্দটি পরিহার করা আবশ্যক । কারণ পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছেন, “হে মু’মিনগণ, তোমরা ‘রঈনা’ ‘বলো না; বরং বলো, ‘উনজুরনা’ আর শোনো, কাফিরদের জন্য রয়েছে যন্ত্রণাদায়ক আযাব। (পবিত্র সূরা বাকারা শরীফ, আয়াত শরীফ ১০৪)
আসলে বাকি অংশ পড়ুন...












