মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “আমার সম্মানিত হাবীব নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি হচ্ছেন তোমাদের জন্য উত্তম আদর্শ মুবারক। সুবহানাল্লাহ!
প্রত্যেক মুসলমান পুরুষ মহিলা উনাদের জন্য দায়িত্ব-কর্তব্য হচ্ছে যে, মাথার তালু হতে পায়ের তলা, হায়াত থেকে মউত সব অবস্থায় নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার অনুসরণ-অনুকরণ করা।
যারা নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পরিপূর্ণ ইত্তেবা করতে পারবেন উনারাই মহান আল্ বাকি অংশ পড়ুন...
لَمَّا قَدِمْنَا الْمَدِينَةَ فَجَعَلْنَا نَتَبَادَرُ مِنْ رَوَاحِلِنَا فَنُقَبِّلُ يَدَ النَّبِيِّ صَلَّـى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ وَرِجْلَه
অর্থ: আমরা যখন মদীনা শরীফ উনার মধ্যে আগমন করতাম, তখন তাড়াতাড়ি করে নিজেদের সওয়ারী থেকে নেমে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার নূরুল মাগফিরাত মুবারকে (পবিত্র হাত মুবারকে) এবং নূরুদ দারাজাত মুবারকে (পবিত্র ক্বদম মুবারকে) বুছা দিতাম। সুবহানাল্লাহ! (আবূ দাউদ শরীফ, মু’জামুছ ছাহাবাহ্, আস সুনানুল কুবরা লিল বাইহাক্বী, শরহুস সুন্নাহ্, শু‘আবুল ঈমান, ইত্যাদি)
একজন উত্তম নারীর বৈশিষ্ট বা গুণাবলী
বাকি অংশ পড়ুন...
(পূর্ব প্রকাশিতের পর)
শায়েখ বা মুর্শিদ ক্বিবলা উনার প্রতি আদব:
হযরত খাজা উছমান হারূনী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি উনার এরূপ আদব দেখে আশ্চার্যান্বিত হলেন। হযরত উছমান হারূনী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি আবেগে কেঁদে ফেললেন। সালাম মুবারক পেশ করার নির্দেশ মুবারক দিলেন। নির্দেশ মুবারক পেয়ে তিনি বললেন, আস সলাতু আস সালামু আলাইকুম ইয়া রসূলাল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! সাথে সাথে পবিত্র রওযা শরীফ থেকে জাওয়াব আসলো-
وَعَلَيْكُمُ السَّلَامُ يَا قُطُبَ الْـمَشَائِخُ.
অর্থ: “হে মাশায়িখগণের কুতুব তথা পথ প্রদর্শনকারী! আপনার উপর শান্তি বর্ষিত হোক। ” স বাকি অংশ পড়ুন...
হযরত ইমাম যুবাইর ইবনে বাক্কার ইবনে আব্দুল্লাহ কুরাইশী আসাদী মাক্কী রহমতুল্লাহি আলাইহি (পবিত্র বিছাল শরীফ: ২৫৬ হিজরী শরীফ) তিনি হারীসাহ সম্পর্কিত পবিত্র হাদীছ শরীফ বর্ণনা করেছেন। উক্ত পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত রয়েছে-
وَأَوْلَمَ عَلَيْهَا جَزُورًا فَكَثُرَ الْمَسَاكِينُ فَتَرَكَهُمُ النَّاس وَالطَّعَام ثُمَّ غَدَا النَّاسُ عَلَى النَّبِيِّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ وَقَدْ خَلا لَهُمْ وَجْهُهُ فَجَعَلَ الرَّجُلُ يَأْتِي بِالْهَرِيسَةِ فَلَمْ يَجْتَمِعْ لَهُمْ إِلا الْهَرَائِسُ فَدَعَا النَّبِيُّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ أَنْ يُبَارِكَ لَهُمْ فِيهَا
অর্থ: (“নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্ল বাকি অংশ পড়ুন...
‘জাতীয় মানবাধিকার কমিশন’ নামধারণকারী একটি প্রতিষ্ঠান রয়েছে আমাদের দেশে। সেই প্রতিষ্ঠানটির দায়িত্ব হলো দেশের যেখানেই মানবাধিকার লঙ্ঘিত হবে সেখানেই ছায়া হয়ে ভুক্তভূগীর পাশে দাঁড়ানো। কিন্তু কি করছে জাতীয় মানবাধিকার কমিশন?
পার্বত্য চট্টগ্রাম একটি অঞ্চল যেখানে সারা দেশের তুলনায় সবচেয়ে বেশি বিচার বহির্ভূত অপরাধ সংগঠিত হয়। উপজাতী সন্ত্রাসীদের নিত্য অপকর্মে এখানকার জনজীবন অসহায়। সুতরাং এই অঞ্চলের প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর পাশে থাকাটা অবশ্যই জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের মৌলিক দায়িত্ব। কিন্তু কী করছে জাতীয় মানবাধিকার কমিশন?
পা বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি যবের রুটি, যব দিয়ে তৈরি সুন্নতী খাবার তালবিনা খেয়েছেন ও পছন্দ করতেন। সুবহানাল্লাহ!
যবের স্বাস্থ্য উপকারিতা: যবের ফ্যাট কম। যবের ফাইবার বেশী, ফলে কোষ্ঠকাঠিন্য হয়না, এজন্য এনার্জি ফুড হিসেবে যব ব্যবহার করা হয়। হাড়ের ব্যাধি দূর করে, রক্তশূণ্যতার জন্য উপকারি, রক্তে ও কোষে চর্বি কমায়, এ্যাজমা দূর করে, হজমে সহায়তা করে, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়, কিডনী পরিস্কার রাখে।
বরকতময় এ সকল নিত্যপ্রয়োজনীয় সুন্নতী বিষয়াদিসহ সকল প্রকার পবিত্র সুন্নতী সাম বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি যবের রুটি, যব দিয়ে তৈরি সুন্নতী খাবার তালবিনা খেয়েছেন ও পছন্দ করতেন। সুবহানাল্লাহ!
যবের স্বাস্থ্য উপকারিতা: যবের ফ্যাট কম। যবের ফাইবার বেশী, ফলে কোষ্ঠকাঠিন্য হয়না, এজন্য এনার্জি ফুড হিসেবে যব ব্যবহার করা হয়। হাড়ের ব্যাধি দূর করে, রক্তশূণ্যতার জন্য উপকারি, রক্তে ও কোষে চর্বি কমায়, এ্যাজমা দূর করে, হজমে সহায়তা করে, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়, কিডনী পরিস্কার রাখে।
বরকতময় এ সকল নিত্যপ্রয়োজনীয় সুন্নতী বিষয়াদিসহ সকল প্রকার পবিত্র সুন্নতী সাম বাকি অংশ পড়ুন...
সব প্রশংসা মুবারক খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার জন্য; যিনি সকল সার্বভৌম ক্ষমতার মালিক। সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি অফুরন্ত দুরূদ শরীফ ও সালাম মুবারক।
(১)
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, ‘মহান আল্লাহ পাক উনার নিদর্শন সম্বলিত দিবসগুলিকে স্মরণ করিয়ে দিন সমস্ত কায়িনাতকে। নিশ্চয়ই এর মধ্যে ধৈর্যশীল ও শোকরগোযার বান্দা-বান্দীদের জন্য ইবরত মুবারক ও নছীহত মুব বাকি অংশ পড়ুন...
আল-ইহসান প্রতিবেদন:
ছাহিবাতু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ, সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, হাবীবাতুল্লাহ, ছাহিবায়ে নেয়ামত, রহমাতুল্লিল আলামীন, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, খ্বালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন, “নিশ্চয়ই মহান আল্লাহ পাক তিনি এবং উনার হযরত ফেরেশতা আলাইহিমুস সালাম উনারা নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু বাকি অংশ পড়ুন...
রহমাতুল্লিল আলামীন, ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, ইমামুল আইম্মাহ্, মুজাদ্দিদুয যামান, কুতুবুল আলম, মুহইউস সুন্নাহ, মাহিউল বিদয়াহ, গাউছুল আ’যম, আযীযুয যামান, ক্বইউমুজ জামান, আল জাব্বারিউল আউওয়াল, আল ক্বউইউল আউওয়াল, আস সাফফাহ, হাবীবুল্লাহ, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মাওলানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, ইমামুল মুসলিমীন, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুস সাবি’ মিন আহলি বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ১২৮ হিজ বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র হাদীছ শরীফে বর্ণিত রয়েছে-
عَنْ حَضْرَتْ اِبْنَ عُمَرَ رَضِيَ اللهُ عَنْهُمَا أَخْبَرَهُ أَنَّ رَسُولَ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ : إِنَّ الَّذِينَ يَصْنَعُونَ هٰذِهِ الصُّوَرَ يُعَذَّبُونَ يَوْمَ الْقِيَامَةِ يُقَالُ لَهُمْ أَحْيُوْا مَا خَلَقْتُمْ.
অর্থ: হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে উমর রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “যারা প্রাণীর ছবি তৈরী করবে, ক্বিয়ামতের দিন তাদের কঠিন শাস্তি দেওয়া হবে এবং তাদেরকে বলা হবে, যে ছবিগুলো তোমরা তৈরী করেছ, সেগুলোর মধ্যে প্রাণ দাও। ” (বুখারী শর বাকি অংশ পড়ুন...












