হিজরী ১৩শ শতাব্দীতে ভারতবর্ষ দ্বীনি, নৈতিকতা তথা চারিত্রিক দিক দিয়ে অবনতি ও অধঃপতনের শেষ সীমায় গিয়ে পৌঁছেছিলো। বিশাল মোঘল সালতানাতের মেরুদ- ভেঙ্গে গিয়েছিলো। সমগ্র ভারতবর্ষ তখন ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি এবং তাদের মিত্রদের জবর দখলে ছিলো। অবশিষ্ট অংশ ছিলো কিছু স্থানীয় শাসকদের অধীনে। তবে তারা একের পর এক ষড়যন্ত্রের শিকার হয়ে নিজেদের এলাকা ইংরেজদের হাতে তুলে দিচ্ছিলো। তৎকালীন মোঘল শাসক শাহ আলম (যার শাসনকালে হযরত সাইয়্যিদ আহমদ শহীদ বেরেলভী রহমতুল্লাহি আলাইহি বিলাদত শরীফ গ্রহণ করেন) নামে মাত্র বাদশাহ ছিলো। দক্ষিণাত্য থেকে শুর বাকি অংশ পড়ুন...
এখানে সুদান, মিশর, নাইজার থেকে মালী ও নীল নদের বিশদ বিবরণ দেন। আল ইদ্রিসী তিনি ভূগোল ও মানচিত্রের সাথে পৃথিবীর পরিধিও নির্ণয় করেন। উনার মান ২২৯০০ মাইল যা বর্তমান শুদ্ধ হিসাব থেকে মাত্র ৮ শতাংশ বিচ্যুত। চিকিৎসা শিক্ষার উপর ’কিতাবুল আদউইয়াতিল মুফরাদাহ’ ও ’কিতাবুল জামি লিছিফাতি আশতাতিন নাবাতাত’ লিখেন যাতে তিনি ভেষজ গাছের বিবরণ ও এ থেকে ঔষধের বিবরণ দিয়েছেন এবং এই বিবরণ তিনি ১২টি ভাষায় দিয়েছেন যা থেকে বোঝা যায় তিনি একজন বহুভাষাবিদ ব্যক্তিত্ব। তিনি প্রাণী ও প্রাণীবিজ্ঞানের উপরও কিতাব রচনা করেছিলেন।
আল ইদ্রিসী উনার কিতাব ‘নুজ বাকি অংশ পড়ুন...
হযরত ইমামুল আউওয়াল কাররামাল্লাহু ওয়াজহাহূ আলাইহিস সালাম তিনি বর্ণনা করেন, একদা আমি এবং খাতুনে জান্নাত হযরত আন নুরুর রবিয়াহ যাহরা আলাইহাস সালাম নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার দরবার শরীফে গেলাম। আমরা দেখলাম, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি কাঁদছেন। আমরা সবিনয়ে আরয করলাম, ইয়া রসূলাল্লাহ ইয়া হাবীবাল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আপনি এভাবে কেন কাঁদছেন? তিনি ইরশাদ মুবারক করলেন, আমি সম্মানিত মি’রাজ শরীফ উনার রাত্রিতে মহিলাদেরকে কঠিন আয বাকি অংশ পড়ুন...
মহাসম্মানিত মহাপবিত্র হাবীব মাহবুব নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেছেন, যারা বাইয়াতে রিদ্বওয়ানে অংশ নিয়েছেন উনারা জান্নাতে প্রবেশ করবেন।
হযরত ফুরাইআহ বিনতে মালিক রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহা তিনি পবিত্র বাইয়াতে রিদ্বওয়ানে অংশ গ্রহনের গৌরব হাছিল করেছিলেন। তিনি ছিলেন বিখ্যাত ছাহাবী হযরত মালিক বিন সিনান বিন উবাইদ আনছারী খুদরী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার কন্যা। হযরত মালিক বিন সিনান বিন উবাইদ আনছারী খুদরী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার সম্পর্কে মহাসম্মানিত মহ বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
عَنْ حَضْرَتْ أَنَسِ بْنِ مَالِكٍ رَضِيَ اللهُ تَعَالٰى عَنْهُ اَنَّ النَّبِيَّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ أَوْلَمَ عَلٰى حَضْرَتْ اُمِّ الْمُؤْمِنِيْنَ اَلْعَاشِرَةِ عَلَيْهَا السَّلَامُ بِسَوِيْقٍ وَتَمْرٍ.
অর্থ: “হযরত আনাস ইবনে মালিক রদ্বিয়াল্লাহু তা’য়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল মু’মনীন আল ‘আশিরাহ আলাইহাস সালাম উনার নিসবতে আযীম শরীফে ওলীমা মুবারক করেছিলেন খুরমা ও ছাতু সহযোগে। ” (আবূ দাউদ শরীফ : কিতাবুত ত্বয়ামাহ : পবিত্র হাদীছ শ বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন- “তোমাদের কাছে আযাব-গযব আসার এবং সাহায্য ও সহায়হীন হওয়ার পূর্বেই তোমরা তোমাদের মহান পালনকর্তা মহান আল্লাহ পাক উনার প্রতি ধাবিত হও এবং উনার কাছে আত্মসমর্পন করো তথা পূর্ণ আজ্ঞাবহ হও। (সূরা যুমার: আয়াত শরীফ ৫৪)
আযাব-গযব আসলো গেলো; কারো কোন ফিকির বা চিন্তা নাই। অথচ মহান আল্লাহ পাক কতইনা স্পষ্ট করে জানিয়ে দিয়েছেন আযাব-গযব আসবে। উক্ত আয়াত শরীফ পড়ে মুসলমানদের সতর্ক হওয়া উচিত।
কখন আযাব-গযব আসে?
১) যখন মহান আল্লাহ পাক উনার আদেশ-নিষেধ অমান্য করতে শুরু করে। নাউজুবিল্লাহ।
২) যখন নূরে মুজাসসাম হাবীবু বাকি অংশ পড়ুন...
বিষয়গুলো পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার আলোকে আলোচিত হচ্ছে না। হচ্ছে ‘পারিবারিক বন্ধন ভঙ্গ’, ‘মূল্যবোধের অবক্ষয়’, সামাজিক ভারসাম্য নষ্ট ইত্যাদি শিরোনামে। অনেকটা ধর্মনিরপেক্ষ স্টাইলে আলোচনা যা হচ্ছে, তার সমাধান বলতে হাক্বীক্বতে পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার খুব কাছাকাছি যাওয়া হচ্ছে। এক কথায় এসব সমস্যার ক্ষেত্রে পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার মধ্যে বর্ণিত পর্দার প্রচলনের কথা বললে সব সমাধানই এসে যায়।
প্রিন্ট মিডিয়া, ইলেকট্রনিক মিডিয়ায়, ছাপার বক্তব্যে অথবা টকশোতে জোরালোভাবেই আলোচনা এসেছে- মাদক, এনার্জি ড্রিংক, পর্নো- এগুলো নিয়ে জনতার একটা বাকি অংশ পড়ুন...












