মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার বিখ্যাত কিতাব ‘আল ফিরদাউস লিদ দায়লামী শরীফ’ উনার ৫ম খ-ের ৪৮৫ ও ৫৩৫ পৃষ্ঠায় উল্লেখ রয়েছেন-
عَنْ حَضْرَتْ اَنَسِ بْنِ مَالِكٍ رَضِىَ اللهُ تَعَالـٰى عَنْهُ قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يُوْقَفُ عَبْدَانِ بَيـْنَ يَدَىِ اللهِ عَزَّ وَجَلَّ يَوْمَ الْقِيَامَةِ فَيَاْمُرُ بِـهِمَا اِلَـى الْـجَنَّةِ فَيَقُوْلَانِ يَا رَبَّنَا بِـمَا اسْتَاْهَلْنَا مِنْكَ الْـجَنَّةَ وَلَـمْ نَعْمَلْ عَمَلًا يُـجَازِيْنَا الْـجَنَّةَ فَيَقُوْلُ اللهُ عَزَّ وَجَلَّ لَـهُمَا عَبْدَانِ اُدْخُلَا الْـجَنَّةَ فَاِنّـىْ اٰلَيْتُ عَلـٰى نَفْسِىْ اَنْ لَّايَدْخُلَ النَّارَ مَنِ اسْـمُهٗ اَحْـمَدُ وَمُـحَمَّدٌ
অর্থ: “হযরত আনাস ইবনে মাল বাকি অংশ পড়ুন...
সুওয়াল :
কোন মাস ও দিনকে অশুভ ও কুলক্ষণে মনে করা এবং কোন রোগ-ব্যাধিকে ছোঁয়াচে বা সংক্রামক মনে করার ব্যাপারে শরীয়তে কোন বিধি-নিষেধ আছে কি না? জানিয়ে বাধিত করবেন।
জাওয়াব :
কোন মাস ও দিনকে অশুভ ও কুলক্ষণে মনে করা কুফরী এবং একইভাবে কোন রোগ-ব্যাধিকে সংক্রামক বা ছোঁয়াচে মনে করাটাও কুফরীর অন্তর্ভুক্ত।
বর্ণিত রয়েছে, আইইয়ামে জাহিলিয়াতে ছফর মাসকে অশুভ ও কুলক্ষণে মনে করা হতো। মহান আল্লাহ পাক উনার হাবীব, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন্ নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিন বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে আরও ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
عَنْ حَضْرَتْ اُمِّ الْـمُؤْمِنِيْنَ السَّادِسَةِ اُمِّ سَلَمَةَ عَلَيْهَا السَّلَامُ عَنْ رَّسُوْلِ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ خَيْرُ مَسَاجِدِ النِّسَاءِ قَعْرُ بُيُوْتِـهِنَّ.
অর্থ : উম্মুল মু’মিনীন আস সাদিসা হযরত উম্মু সালামা আলাইহাস সালাম তিনি সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার থেকে বর্ণনা করেন যে, মহিলাদের জন্য সর্বোত্তম মসজিদ হলো তাদের বাড়ির গোপন প্রকোষ্ঠ। (ইবনে খুযাইমা, মুসতাদরাকে হাকিম, সূত্র: আত তারগীব)
প বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
وَإِذْ قُلْنَا لِلْمَلَائِكَةِ اسْجُدُوا لِآدَمَ فَسَجَدُوا إِلَّا إِبْلِيسَ أَبَى وَاسْتَكْبَرَ وَكَانَ مِنَ الْكَافِرِينَ
অর্থ: মহান আল্লাহ পাক তিনি বলেন, আর যখন আমি বললাম, হে হযরত ফেরেশতা আলাইহিমুস সালাম! আপনারা জ্বিন সহ আমার যিনি খলীফা, আবুল বাশার হযরত আদম আলাইহিস সালাম উনাকে সিজদা করুন। সকলেই সিজদা করলো। কিন্তু সে (ইবলীস) অস্বীকার করলো, অহংকার করলো, সে সিজদা করলো না। যার কারণে সে কাফির হয়ে গেল। নাঊযুবিল্লাহ! (সূরা বাক্বারাহ: আয়াত শরীফ ৩৪)
উল্লেখ্য, ইবলীস একটি আদেশ মুবারক অমান্য করার কারণে যদি সবচেয়ে বড় নাফরমান হয়ে যায়, তা বাকি অংশ পড়ুন...
কারণ ও প্রেক্ষাপট:
(পূর্ব প্রকাশিতের পর)
২. ইবনে যিয়াদ লা’নাতুল্লাহি আলাইহির পদ মর্যাদা বৃদ্ধি: আল্লামা সিবতু ইবনে জাওযী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন-
بعد قتل سيدنا حضرت الامام الثالث من اهل بيت رسول الله صلى الله عليه وسلم (سيدنا حضرت الاامام حسين عليه السلام) كتب يزيد إلى ابن زياد أمَّا بعد فإنك قد ارتفعت إلى غايةٍ أنتَ فيها كما قال الأول
رفعتَ فجاوزتَ السحابَ وفوقَهُ ... فما لكَ إلا مرقب الشمس مقعدُ
فإذا وقفتَ على كتابي هذا فاقْدَمْ عليَّ لأُجازيَك على ما فعلت فقدم عليه ابن زياد في أرباب دولته وجميع بني أمية فخرجوا إليه ولما دخلوا على يزيد قام له واعتنَقَه وقبَّل ما بين عينيه وقبَّل ابنُ زياد يدَه وأجلَسه معه على سريره وقرَّبه وأدناه وأجلسه معه على سريره في الخضراء وكان منادمَه وقال يزيد ليل বাকি অংশ পড়ুন...
বিশেষজ্ঞদের মতে, দিন দিন আমাদের আচরণ, অনুশাসন ও সামাজিক মূল্যবোধ পরিবর্তন হচ্ছে। মানুষের মধ্যে হিংস্রতাও বেড়ে গেছে আগের তুলনায় বেশি। এর জন্য দায়ী দেশী-বিদেশি টিভি চ্যানেলের অনুষ্ঠান ও সিনেমা।
সহজাত মনোবৃত্তির কারণেই ভারতীয় অপরাধবিষয়ক নাটক ও সিনেমা দেখে খারাপই হচ্ছে দর্শকরা। ভারতসহ বিভিন্ন দেশের টেলিভিশন চ্যানেলগুলো অপরাধধর্মী বিভিন্ন ঘটনা অবলম্বনে ধারাবাহিক নাটক-সিনেমা তৈরি করছে, যা ঘরে বসে দেখছে সবাই।
এছাড়া বলিউড ও হলিউডে তৈরি হচ্ছে বিভিন্ন অপরাধবিষয়ক সিনেমা। অপরাধ কাহিনী বলেই সব বয়সের মানুষের এসব নাটক-সিনেমার প বাকি অংশ পড়ুন...
দেশের স্বাধীনতার জন্য যারা শহীদ হয়েছে, দেশের উন্নয়নে ও দেশের স্বার্থ উদ্ধার করতে যারা সারা জীবন ব্যয় করেছে তাদেরকে দেশের সরকার-প্রশাসন সম্মান জানাতে চায়, শ্রদ্ধা জানাতে চায়। কিন্তু সেটা কিভাবে? যেহেতু তারা মুসলমান ছিলো, তাহলে শরীয়তসম্মত পদ্ধতিতেই তাদের প্রতি সম্মান বা শ্রদ্ধা প্রকাশ করার কথা।
কিন্তু বাস্তবে কি হয় বা কি হচ্ছে? অমুসলিম-মুশরিকদের মতো করে বেদী বানিয়ে তাতে ফুল দেয়া হয়। গান, নাটক, নাচ ইত্যাদি করা হয়। এক মিনিট নিরবতা পালন করা হয়।
কিন্তু যাদের উদ্দেশ্যে এসব করা হচ্ছে, তারাতো ঈমানদার ছিলো, মুসলমান ছিলো। তারা ঈমানী বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
“হারীসাহ” এতই আভিজাত্যপূর্ণ ও পছন্দনীয় খাবার যে, স্বয়ং নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি হযরত উম্মাহাতুল মুমিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের সাথে পবিত্র নিসবতে আযীমাহ মুবারক উনার সময় আয়োজিত ওয়ালিমা অনুষ্ঠানে ‘হারীসাহ’ রান্না করে মেহমানদের খাওয়ানোর ব্যবস্থা করেছিলেন। সুবহানাল্লাহ!
অবলুপ্ত হয়ে যাওয়া এ সকল সুন্নত সমূহকে পুনরায় জিন্দা করে জারি করার উদ্দেশ্যে রাজারবাগ শরীফ উনার সম্মানিত মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম আলাইহিস সালাম উ বাকি অংশ পড়ুন...
সব প্রশংসা মুবারক খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার জন্য; যিনি সকল সার্বভৌম ক্ষমতার মালিক। সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি অফুরন্ত দুরূদ শরীফ ও সালাম মুবারক।
ঢাকা শহরের কেন্দ্রীয় নগর এলাকায় বর্তমানে কংক্রিট আচ্ছাদিত এলাকা মোট এলাকার প্রায় ৮২ ভাগ এবং নীরাভূমির পরিমাণ মোট এলাকার প্রায় ৪.৩৮ ভাগ।
অপরদিকে প্রতিদিন যেন মানুষের ঢল আসছে রাজধানী ঢাকাতে। কিছু একটা পাওয়ার আশা বাকি অংশ পড়ুন...
আল-ইহসান প্রতিবেদন:
ছাহিবাতু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, হাবীবাতুল্লাহ, ছাহিবায়ে নেয়ামত, রহমাতুল্লিল আলামীন, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনারা যেভাবে পবিত্র ঈমান এনেছেন, জিন-ইনসান যদি সেভাবে পবিত্র ঈমান আনে তাহলে তারা অবশ্যই হিদায়েত লাভ করবে। ” হযরত ছাহাব বাকি অংশ পড়ুন...
রহমাতুল্লিল আলামীন, ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, ইমামুল আইম্মাহ্, মুজাদ্দিদুয যামান, কুতুবুল আলম, মুহইউস সুন্নাহ, মাহিউল বিদয়াহ, গাউছুল আ’যম, আযীযুয যামান, ক্বইউমুজ জামান, আল জাব্বারিউল আউওয়াল, আল ক্বউইউল আউওয়াল, আস সাফফাহ, হাবীবুল্লাহ, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মাওলানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র হাদীছ শরীফ উনাদের অনেক পবিত্র আয়াত শরীফ ও হাদীছ শরীফ দ্বারা নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লা বাকি অংশ পড়ুন...












